n_id
stringlengths
5
10
doc_id
stringlengths
64
67
lang
stringclasses
1 value
text
stringlengths
200
88.7k
pib-280
3e0c91a8705ab879edc80aaa7a2bc5427427ca0fa370db7974f37640579af7b8_2
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাথে টেলিফোনে জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর কথা নতুন দিল্লি, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০ কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে আজ টেলিফোনে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মিস্টার কিসি নবুওর কথা হয়েছে। সে দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ায় শ্রী সিং তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সেইসঙ্গে, কোভিড জনিত বর্তমান পরিস্থিতিতে দু'দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতার জন্য সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। দু'দেশের মন্ত্রী এই অঞ্চলের সুরক্ষা পরিস্থিতি এবং উপকূলবর্তী বিষয়ে একটি অবাধ ও উন্মুক্ত আইনের অনুশাসনের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে মতবিনিময় করেন। মন্ত্রীদ্বয় জিমেক্স- ২০২০, মালাবার- ২০২০- সফল পরিচালনা এবং জেএএসডিএফে'র চিফ অফ স্টাফের ভারত সফর কে স্বাগত জানিয়েছেন। তাঁরা দু'দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সম্পর্ককে আরও গভীর করার লক্ষ্যে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ ও পারস্পরিক চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।টেলিফোনের মাধ্যমে কথোপকথনের সময় মন্ত্রীরা বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সহযোগিতার অগ্রগতি নিয়ে পর্যালোচনা করেন।এর পাশাপাশি ভারত ও জাপানের বিশেষ কৌশল গত ও আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে জড়িত সম্পর্ক আরও বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। দুই দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীরা সম্মত হন যে, সাম্প্রতিক কালে উভয় দেশ প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত শিল্প ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বৃহত্তর সহযোগিতার আশায় রয়েছে।
pib-287
59aac5ffb821cb3369edca35f5f01467b4089d98575e0bd988eb65596559556f
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক ভারতে দৈনিক নতুন করে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ হাজারেরও নিচে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা লাগাতার নিম্নগামী, এই সংখ্যা ৪.৪ লক্ষের কম দৈনিক আক্রান্তের হার আরও কমে ৪ শতাংশের নিচে, বর্তমানে এই হার ৩.৪৫ শতাংশ নয়াদিল্লি, ২৪ নভেম্বর, ২০২০ ভারতে ছয়দিন পর দৈনিক ভিত্তিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা আবার ৪০ হাজারের নিচে নেমেছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭,৯৭৫ জন। গত ৮ নভেম্বর থেকে পরপর ১৭ দিন দৈনিকভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের নিচে রয়েছে। ভারতের নমুনা পরীক্ষা পরিকাঠামোয় লক্ষ্যণীয় অগ্রগতি হয়েছে। দেশে নমুনা পরীক্ষাগারের সংখ্যা ২,১৩৪। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় দৈনিক সর্বাধিক সংখ্যায় নমুনা পরীক্ষার প্রবণতা অব্যাহত রেখে দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ১০ লক্ষ ৯৯ হাজার ৫৪৫টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর ফলে ভারতের মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ১৩ কোটি ৩৬ লক্ষ ৮২ হাজার ২৭৫ হয়েছে। দৈনিকভিত্তিতে ১০ লক্ষের বেশি নমুনা পরীক্ষা হওয়ার ফলে আক্রান্তের সংখ্যা ও হার ক্রমশ কমছে। বর্তমানে সামগ্রিকভাবে জাতীয় স্তরের আক্রান্তের হার আজ ৬.৮৭ শতাংশ। অন্যদিকে, দৈনিকভিত্তিতে আক্রান্তের হার কেবল ৩.৪৫ শতাংশ। অধিক সংখ্যায় নমুনা পরীক্ষার ফলে আক্রান্তের হার ক্রমশ কমছে। দেশে প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় নমুনা পরীক্ষার হার জাতীয় স্তরে বেড়ে হয়েছে ৯৬,৮৭১। এমনকি দেশে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের হার ক্রমাগত কমছে। গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৪২,৩১৪ জন রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন ও হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। দেশে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কমে হয়েছে ৪ লক্ষ ৩৮ হাজার ৬৬৭। বর্তমানে ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যায় কেবল ৪.৭৮ শতাংশই সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্ত। জাতীয় স্তরে সুস্থতার হার দাঁড়িয়েছে ৯৩.৭৬ শতাংশ। সুস্থতার সংখ্যা আজ আরও বেড়ে হয়েছে মোট ৮৬ লক্ষ ৪ হাজার ৯৫৫। ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নতুন করে আরোগ্য লাভ করেছেন ৭৫.৭১ শতাংশ। দিল্লি থেকে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বাধিক ৭,২১৬ জন সুস্থ হয়েছেন। কেরল থেকে একদিনেই সুস্থ হয়েছেন ৫,৪২৫ জন এবং মহারাষ্ট্র থেকে সুস্থতার সংখ্যা ৩,৭২৯। নতুন করে করোনায় আক্রান্তদের ৭৭.০৪ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। গত ২৪ ঘন্টায় দিল্লিতে সর্বাধিক ৪,৪৫৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এরপর মহারাষ্ট্র থেকে আক্রান্তের সংখ্যা ৪,১৫৩। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাজনিত কারণে ৪৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৭৩.৫৪ শতাংশই মারা গেছেন ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। দিল্লি থেকে গত ২৪ ঘন্টায় ১২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে একদিনেই মারা গেছেন ৪৭ জন এবং মহারাষ্ট্রে মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের।
pib-288
4b5f93f400b34518eb5d32002bb77c84ed7c56a89cae21a6ce027a4e0e248393_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর মালদ্বীপের নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ডঃ মোহামেদ মুইজ্জুকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন নতুন দিল্লি, ১ অক্টোবর, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় ডঃ মোহামেদ মুইজ্জুকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এক্স পোস্টের এক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন; "মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য @MMuizzu-কে অভিনন্দন জানাই। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সার্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং ভারত - মালদ্বীপের দীর্ঘদিনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ ও সুদৃঢ় করার জন্য ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ। " (PG/CB/AS
pib-290
2abad5e491f107593a681fca80646da0f64ec40dc1a7bcde05832f01e32dbcfe_2
ben
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ভারত-উজবেকিস্তান নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষরিত নয়াদিল্লি, ২০ নভেম্বর, ২০১৯ উজবেকিস্তানের আন্তর্জাতিক সম্পর্কিত মন্ত্রী মিঃ পুলাত বোবোজোনভ-এর নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল নতুন দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বুধবার সাক্ষাৎ করেন। মিঃ বোবোজোনভ ২০ থেকে ২৩ নভেম্বর ভারত সফরে এসেছেন। বৈঠকে দুই দেশই সন্ত্রাস দমন, দক্ষতা উন্নয়ন, ভারতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উজবেকিস্তানের নিরাপত্তা কর্মীদের প্রশিক্ষণ, সীমান্ত প্রহরা, বিপর্যয় মোকাবিলার মতো বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করে। ভারত ও উজবেকিস্তানের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারিত্বের ওপর জোর দিয়ে উভয় মন্ত্রীই দুই দেশের মধ্যে নিরাপত্তা সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য আহ্বান জানান। ২০১৫-১৬ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উজবেকিস্তান সফর এবং ২০১৮-১৯ সালে উজবেকিস্তানের রাষ্ট্রপতির ভারত সফরের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে। ভারত-উজবেকিস্তানের মধ্যে নিরাপত্তা সহযোগিতা নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এবং উজবেকিস্তানের আন্তর্জাতিক সম্পর্কিত মন্ত্রী চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এর ফলে, সন্ত্রাস দমন, সংগঠিত অপরাধ দমন, মানব পাচার রোধ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। SSS/SS/DM (Visitor Counter : 27
pib-293
979ad5e5d9395d7402460bb1f0a94e0198c5d2b00b89d986ab328729354c07b1
ben
PIB Headquarters কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ নয়াদিল্লি, ০৬ অক্টোবর, ২০২০ শতাংশের নিরিখে ভারতে প্রতিদিনই কোভিড আক্রান্ত থেকে সুস্থতার সংখ্যা বাড়ছে, মোট পজিটিভ রোগীর সংখ্যা মাত্র ১৩.৭৫ শতাংশ, ১০টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ৭৪ শতাংশেরও বেশি রোগী নতুন করে সুস্থ হয়ে উঠেছেন,২৫টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নতুন সংক্রমিত রোগীর সংখ্যার থেকে সুস্থতার সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে ভারতে সক্রিয় রোগীর থেকে সুস্থতার সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। প্রতিদিনই দেশে করোনা সংক্রমণ থেকে বহু সংখ্যক রোগী সুস্থ হয়ে উঠছেন। বর্তমানে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৩.৭৫ শতাংশ। অর্থাৎ, দেশে এখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৯ লক্ষ ১৯ হাজার ২৩। প্রতিদিনই সুস্থতার সংখ্যা বাড়তে থাকায় দেশে মোট করোনা থেকে আরোগ্য লাভ করেছেন ৫৬ লক্ষ ৬২ হাজার ৪৯০ জন। আক্রান্ত এবং সুস্থ রোগীর মধ্যে ব্যবদান ৪৭ লক্ষেরও কিছু বেশি। দেশে করোনায় আরোগ্য লাভের হার ৮৪.৭০ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭৫ হাজার ৭৮৭ জন। নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬১ হাজার ২৬৭। ২৫টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নতুন করে করোনা আক্রান্ত রোগীর থেকে করোনায় সুস্থতার হার বেশি। অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তামিলনাডু, কেরল, উত্তর প্রদেশ, ওডিশা, দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে করোনা থেকে আরোগ্য লাভের হার ৭৪ শতাংশ। মহারাষ্ট্রে ১ দিনে ১৩ হাজার রোগী করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন। মহারাষ্ট্রে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এরপরই রয়েছে কর্ণাটকের স্থান। মহারাষ্ট্রে নতুন করে ২৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661969 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ প্রতিরোধের জন্য আয়ুর্বেদ এবং যোগ-নির্ভর চিকিৎসাগত ব্যবস্থাপনার জাতীয় খসড়া প্রকাশ করেছেন ডঃ হর্ষবর্ধন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডঃ হর্ষবর্ধন আজ কোভিড-১৯ প্রতিরোধের জন্য আয়ুর্বেদ ও যোগ-নির্ভর চিকিৎসা পদ্ধতির ব্যবস্থাপনার একটি জাতীয় খসড়া প্রকাশ করেছেন। ভার্চ্যুয়াল এই অনুষ্ঠানে আয়ুষ দপ্তরের একাধিক দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী শ্রী শ্রীপাদ যশো নায়েক, নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান ডঃ রাজীব কুমার এবং নীতি আয়োগের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিভাগের সদস্য ডঃ ভি কে পাল উপস্থিত ছিলেন। আয়ুর্বেদ ও যোগ চিকিৎসার মাধ্যমে কোভিড-১৯ রোগ প্রতিরোধের জন্য একটি আন্তঃবিষয়ক কমিটি গঠন করা হয়। আইসিএমআর – এর প্রাক্তন মহানির্দেশিক ডঃ ভি এম কাটোচ এই কমিটির প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন। চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য, যেগুলি পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সাফল্য পাওয়া গেছে – সেগুলির ওপর ভিত্তি করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এই প্রতিবেদনে বিভিন্ন ওষুধের উপকারিতা এবং সেগুলি রোগীদের ওপর প্রয়োগ করলে তার কোনও বিরূপ প্রভাব দেখা যায় কিনা – এসব তথ্য ঐ প্রতিবেদনে স্থান পেয়েছে। কোভিড-১৯ জন্য জন্য গঠিত জাতীয় টাস্কফোর্সের কাছে এই প্রতিবেদন পেশ করার পর সেটি যৌথ নজরদারি গোষ্ঠীর কাছে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে নীতি আয়োগের সুপারিশক্রমে এই খসড়াটি তৈরি করা হয়। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1662002 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ডাঃ হর্ষবর্ধনের পৌরহিত্যে হু’র কার্যকরি পর্ষদের পঞ্চম বিশেষ বৈঠক কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ হর্ষবর্ধনের পৌরহিত্যে হু’র কার্যকরি পর্ষদের পঞ্চম বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বৈঠকে হু’র আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে কোভিড-১৯ প্রতিরোধ সম্পর্কিত একটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়ছে। এই প্রস্তাবে ১৩০টিরও বেশি দেশ সহমত জানিয়েছে। মহামারী নিয়ন্ত্রণে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সমস্ত প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য প্রযুক্তি ও অন্যান্য সামগ্রী সুষ্ঠুভাবে বিতরণের জন্য সকল দেশের কাছে আহ্বনা জানানো হয়। এই বৈঠকে স্বাস্থ্য মন্ত্রী বলেন,সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে সকলকে একজোট হতে বাধ্য করেছে।তাই জনস্বাস্থ্য ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতার সঙ্গে কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বিশ্বের সকল সম্প্রদায়কে একযোগে কাজ করা প্রয়োজন। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661847 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ টিকা মূল্যায়নের জন্য ডিবিটি – টিএইচএসটিআই’কে একটি বিশ্ব মানের বায়োসাই পরীক্ষাগার হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান সিইপিআই-এর এখন থেকে কোভিড-১৯ টিকার মূল্যায়নে একটি বিশ্ব মানের পরীক্ষাগার ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার জন্য জৈব প্রযুক্তি বিভাগের অন্তর্গত একটি স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান ট্র্যান্সলেশন হেলথ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইন্সটিটিউট কে কোয়ালিশন অফ এপিডেমিক প্রিপিয়ার্ডনেস ফর ইনোভেশন স্বীকৃতি প্রদান করেছে। এখানে কোভিড-১৯ এর টিকাগুলি পরীক্ষা করে দেখা হবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661807 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। রাইজে ২০২০ – ভার্চ্যুয়ালি বৃহৎ কৃত্রিম মেধার ওপর সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ রাইজে ২০২০ – ভার্চ্যুয়ালি বৃহৎ কৃত্রিম মেধার ওপর সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন। সামাজিক সংস্কার, সমন্বয় এবং স্বাস্থ্য পরিষেবা, কৃষি, শিক্ষা ও এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়া সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের ক্ষমতায়নের বিষয়ে কৃত্রিম মেধার ব্যবহার নিয়ে এই সম্মেলনে আলাপ-আলোচনা হবে। প্রধানমন্ত্রী কৃত্রিম মেধার ওপর আলোচনার জন্য আয়োজকদের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, প্রযুক্তি আমাদের কর্মক্ষেত্রের সংস্কার ঘটিয়েছে এবং এর ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। তিনি আশা করেন, সামাজিক দায়িত্ববোধ এবং কৃত্রিম মেধার মিশ্রণের সঙ্গে মানবিক ছোঁয়া যুক্ত হলে তাতে সমাজের উপকার হবে। মানুষের সঙ্গে কৃত্রিম মেধা একযোগে কাজ করলে আমাদের গ্রহের অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলা যাবে। প্রধানমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে বলেন, ভারত এক সময়ে জ্ঞান ও বিদ্যাচর্চায় বিশ্বকে নেতৃত্ব দিত এবং ডিজিটাল প্রক্রিয়ার উৎকর্ষতার মধ্য দিয়ে ভবিষ্যতে আবারও বিশ্বকে ভারত পথ দেখাবে। শ্রী মোদী বলেছেন, কিভাবে প্রযুক্তি স্বচ্ছতার বিকাশ ঘটায় এবং এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন পরিষেবাকে পৌঁছে দেওয়া যায়, ভারত সেই অভিজ্ঞতার সাক্ষী। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661859 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ‘রেসপন্সেবল এআই ফর সোস্যাল এমপাওয়ারমেন্ট ২০২০’ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661885 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মিঃ বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু-র সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর টেলিফোনে কথা প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মিঃ বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু-র সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী ইহুদি নববর্ষ এবং সুক্কোত উৎসব উপলক্ষে মিঃ নেতানিয়াহু এবং ইজরায়েলের জনসাধারণকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন। কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে বিশেষ করে, গবেষণা, বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং সংক্রমণ নির্ধারণের যন্ত্র ও টিকার বিষয়ে উভয় নেতা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করেছেন। এইসব গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে নিবিড় সহযোগিতার ওপর তাঁরা গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এর মাধ্যমে শুধু দুটি দেশের নাগরিকরাই উপকৃত হবেন না, সার্বিকভাবে তা গোটা মানবজাতির পক্ষেই সেটি লাভজনক হবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661828 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর জন্য এসওপি প্রকাশ করেছেন শ্রী প্রকাশ জাভড়েকর কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী শ্রী প্রকাশ জাভড়েকর আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর জন্য সাধারণ পরিচালনবিধি বা এসওপি প্রকাশ করেছেন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের পরামর্শক্রমে চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা সম্পর্কিত এই এসওপি প্রস্তুত করা হয়েছে। এসওপি প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সিদ্ধান্ত অনুসারে, আগামী ১৫ই অক্টোবর থেকে দেশের সিনেমা হলগুলি পুনরায় চালু হচ্ছে। তাই, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক এই এসওপি প্রস্তুত করেছে বলেও তিনি জানান। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক পরামর্শ অনুযায়ী সমস্ত দর্শক/কর্মীদের শারীরিক তাপমাত্রা মাপা, পর্যাপ্ত শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক ব্যবহার, ঘন ঘন হাত ধোওয়া, স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করার মতো বিষয়গুলি এই এসওপি-র মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, মন্ত্রক আন্তর্জাতিক পদ্ধতিগুলি বিবেচনায় রেখে সিনেমা হলে দর্শকদের মধ্যে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা, সুনির্দিষ্ট চিহ্নিত স্থান ব্যবহার করে দর্শকদের প্রবেশ ও প্রস্থানের ব্যবস্থা করা, স্যানিটাইজেশন করা, কর্মীদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ইত্যাদি বিষয়গুলিকেও এসওপি-র মধ্যে রাখা হয়েছে। সিনেমা হলের ভেতর মোট আসন সংখ্যার ৫০ শতাংশ আসনে দর্শকরা বসতে পারবেন। মাল্টিপ্লেক্স শোয়ের মধ্যে সময়ের ব্যবধান রাখতে হবে। সিনেমা হলের ভেতর তাপমাত্রা ২৪-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে হবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661973 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। পণ্য পরিষেবা কর পরিষদের ৪২তম বৈঠকে প্রস্তাব কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমনের পৌরহিত্যে পণ্য পরিষেবা কর পরিষদের ৪২তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই বৈঠক করা হয়। বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী শ্রী অনুরাগ ঠাকুর ছাড়াও রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির অর্থমন্ত্রী এবং অর্থ মন্ত্রকের শীর্ষ আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন। এই বৈঠকে রাজ্যগুলিকে পণ্য পরিষেবা করের ক্ষতিপূরণ বাবদ ২০ হাজার কোটি টাকা বন্টন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এছাড়া, যে সমস্ত রাজ্য আইজিএসটি বাবদ কম টাকা পেয়েছে, তাদেরকে এক সপ্তাহের মধ্যে ২৫ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661827 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের আওতাধীন বিদ্যালয় শিক্ষা ও স্বাক্ষরতা দপ্তর পুনরায় বিদ্যালয় খোলার বিষয়ে স্টান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর/নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের আওতাধীন বিদ্যালয় শিক্ষা ও স্বাক্ষরতা দপ্তর বিদ্যালয় খোলার বিষয়ে এসওপি/নির্দেশিকা জারি করেছে। গতকাল এই নির্দেশিকার কথা ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের গত ৩০শে সেপ্টেম্বর জারি করা নির্দেশিকা অনুসারে এই এসওপি জারি করা হয়েছে। ১৫ই অক্টোবরের পর রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকারগুলি বিদ্যালয় ও কোচিং প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তবে, সব ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টিকে যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের নির্দেশ মেনে আঞ্চলিক পরিস্থিতি বিচার করে বিদ্যালয় খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। তবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, সময়সূচি নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1661806 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। পিআইবি’র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য • মহারাষ্ট্র : ৫ই অক্টোবর থেকে মহারাষ্ট্রে রেস্তোরাঁ, পানশালা খুলে গেছে। তবে, রাজ্যের নির্দেশিকা মেনেই রেস্তোরাঁগুলিতে ৫০ শতাংশ আসনে গ্রাহকরা বসতে পারবেন। এই প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানিয়েছে শিল্প মহল। এই রাজ্যে গত সোমবারে ১০ হাজার ২৪ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং ১২ হাজার ৯৮২ জন করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন। • গুজরাট : সোমবারে এ রাজ্যে ১ হাজার ৩২৭ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ঐ দিনে করোনা থেকে আরোগ্য লাভ করেছেন ১ হাজার ৪০৫ জন। রাজ্যে আরোগ্য লাভের হার ৮৫.৯৪ শতাংশ। • রাজস্থান : সাহারা বিধানসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস বিধায়ক কৈলাশ ত্রিবেদী করোনায় প্রয়াত হয়েছেন। রাজস্থান সরকার তাঁর চিকিৎসার জন্য ৫ দিন আগে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছিল। এই রাজ্যে এ পর্যন্ত ১ হাজার ৫৫৯ জনের করোনায় মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২১ হাজার ২১৫ জন। • ছত্তিশগড় : নতুন করে ২ হাজার ৬৮১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ৩৬ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার পর্যন্ত এ রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮১। মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ লক্ষ ২৬ হাজার ৫ জন। • গোয়া : এই রাজ্যে সম্ভাব্য করোনা সংক্রমিত রোগীদের হোম আইসোলেশনের জন্য কোভিড-১৯ কিট বিতরণ শুরু করা হয়েছে আজ থেকে। এই কিটের মধ্যে রয়েছে – এন-৯৫ মাস্ক, শরীরে অক্সিজেন মাপার যন্ত্র, ডিজিটাল থার্মোমিটার, ভিটামিন সহ অন্যান্য ওষুধ। • কেরল : মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন জানিয়েছেন, রাজ্যে কোভিড সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। কোভিড মহামারীর মধ্যে সবরীমালা মন্দির পরিদর্শনে দর্শনার্থীদের জন্য সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা তৈরি করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি সরকারের কাছে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন জমা করেছে। এই মন্দির পরিদর্শনের সময় ভক্তদের সেই নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে। গতকাল কেরলে নতুন করে ৫ হাজার ৪২ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। ৮৪ হাজার ৮৭৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এছাড়াও বিভিন্ন জেলায় ২ লক্ষ ৫৮ হাজার মানুষ পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। এ রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৫৯। • তামিলনাডু : কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে এনইইটি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা শাখায় ভর্তিতে সংরক্ষণের বিষয় নিয়ে সোমবার রাজভবনে বৈঠক করেছেন রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রী। যে সকল শিক্ষক দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনলাইনে ক্লাস নিচ্ছেন তাঁদের পাঠ্যসূচি কমিয়ে আনার জন্য বলা হয়েছে। সংশোধিত পাঠ্যসূচি খুব শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা পরবর্তী পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে পারে। • অন্ধ্রপ্রদেশ : সোমবার এই রাজ্যে ৫ হাজার জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জনেরও বেশি। • তেলেঙ্গানা : গত ২৪ ঘন্টায় ১ হাজার ৯৮৩ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২ হাজার ৩৮১ জন। মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। • অরুণাচল প্রদেশ : গতকাল নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৩৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ১ জনের। এ নিয়ে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯। • মণিপুর : ২৫০ জনের নতুন করে করোনা সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে। ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭৫। রাজ্যে করোনায় আরোগ্যের হার ৭৭ শতাংশ। • মেঘালয় : মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২১৭ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৪৯১ জন। • মিজোরাম : গতকাল নতুন করে ৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১২৮। • নাগাল্যান্ড : সোমবার নতুন করে ৪২ জন কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৩০ জন ডিমাপুর ৮ জন মন এবং ৪ জন কোহিমার বাসিন্দা। CG/SS/SB (Visitor Counter : 198
pib-294
c1536982617fc9ed9e3865e4d43bd2171097dc99f0243ce8a7708ff6edfda0d2_2
ben
জলশক্তি মন্ত্রক জলশক্তি মন্ত্রক আগামী ৯ই মার্চ কলকাতায় জল জীবন মিশন এবং স্বচ্ছ ভারত মিশন-গ্রামীণ –এর উপর একটি আঞ্চলিক সম্মেলনের আয়োজন করেছে নতুনদিল্লি, ০৮ মার্চ, ২০২২ কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রী শ্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত জল জীবন মিশন এবং স্বচ্ছ ভারত মিশন-গ্রামীণ প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা করার জন্য কেন্দ্রশাসিত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং ৬টি রাজ্যের মন্ত্রীদের সঙ্গে আঞ্চলিক সম্মেলনে পৌরোহিত্য করবেন। আগামী ৯ই মার্চ, কলকাতায় এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় জলশক্তি প্রতিমন্ত্রী শ্রী প্রহ্লাদ সিং প্যাটেল, রাজ্যের মন্ত্রী সহ গ্রামীণ জল সরবরাহ ও স্যানিটেশন বিভাগের ঊর্ধ্বতন আধিকারিকেরা এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রী শ্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত এই সম্মেলনের বিষয়ে জানিয়েছেন, “হর ঘর জল-এর আওতায় মহিলাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, কারণ তারা প্রাথমিক অংশীদার এবং প্রথম থেকেই এই কর্মসূচিতে জড়িত। তারা পরিকল্পনা ও পর্যবেক্ষণের অঙ্গ এবং সময়ে সময়ে জলের গুণমান পরীক্ষা করার জন্য প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন। এটি মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং তাদের পরিশ্রম লাঘবের ক্ষেত্রে একটি পদক্ষেপ। বর্তমান সরকার বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারী মানুষের জন্য সহজ জীবনযাত্রা নিশ্চিত করেছে, যাতে শহর-গ্রামের বিভেদ দূর হয়”। জল জীবন মিশন ও স্বচ্ছ ভারত মিশন-গ্রামীণ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যে সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতা দেখা দিয়েছে, তা নিয়ে কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রী বিহার, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, মিজোরাম, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ এবং কেন্দ্রশাসিত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ অঞ্চলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করবেন। কেন্দ্রীয় সরকারের জন কল্যাণমুখী কর্মসূচি - ‘হর ঘর জল’। জলশক্তি মন্ত্রকের আওতায় জল জীবন মিশনের মাধ্যমে এই কর্মসূচি বাস্তবায়িত হচ্ছে। স্বপ্নদর্শী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২০২৪ সালের মধ্যে দেশের প্রতিটি গ্রামীণ পরিবারে কলের জলের সংযোগ দেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন। এই আঞ্চলিক সভায় অংশগ্রহণকারী রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ ২০২১ সালে ১০০ শতাংশ গ্রামীণ পরিবারকে এর আওতায় নিয়ে এসেছে। ২০২২ সালে বিহার, ২০২৩ সালে ছত্তিশগড় ও মিজোরাম এবং ২০২৪ সালে ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গে ‘হর ঘর জল’-এর লক্ষ্যপূরণ হবে। স্বচ্ছ ভারত মিশন-গ্রামীণ হলো কেন্দ্রীয় সরকারের আরও একটি জনকল্যাণমুখী কর্মসূচি। ২০১৪ সালে এই কর্মসূচির সূচনা হয়। ২০১৯ সালের দোসরা অক্টোবর জেলাগুলিকে খোলা স্থানে শৌচকর্ম মুক্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে, ওডিএফ অবস্থা বজায় রাখা এবং কঠিন ও তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার উপর বিশেষ জোর দিয়ে জলশক্তি মন্ত্রকের আওতাধীন পানীয় জল ও স্যানিটেশন দপ্তর স্বচ্ছ ভারত মিশন-গ্রামীণ –এর দ্বিতীয় পর্যায় বাস্তবায়িত করেছে, যাতে গ্রামগুলি ওডিএফ মুক্ত থেকে ওডিএফ প্লাস-এ উন্নীত হয়। পানীয় জল ও স্যানিটেশন দপ্তরের সচিব শ্রীমতী ভিনি মহাজন এই সম্মেলনের অ্যাজেন্ডা তুলে ধরবেন। অংশগ্রহণকারী রাজ্যগুলির জলের গুণমান প্রভাবিত এলাকা, এসসি/ এসটি লোকের বাসস্থান সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে এই প্রকল্প রূপায়ণে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে বক্তব্য তুলে ধরবেন তিনি। জলসম্পদের স্থায়িত্ব, জল জীবন মিশনের আওতায় পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং স্বচ্ছ ভারত মিশন-গ্রামীণ কর্মসূচির অধীনে প্রতিটি বাড়িতে শৌচাগার নির্মাণের বিষয় নিয়েও আলোচনা করা হবে। জল জীবন মিশন ও স্বচ্ছ ভারত মিশন-গ্রামীণ –এর আধিকারিক শ্রী অরুণ বারোকা এই কর্মসূচির অগ্রগতি, প্রতিবন্ধকতা এবং সামনের পথচলা সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপন করবেন। আঞ্চলিক সম্মেলনে ওডিএফ-এর স্থায়িত্ব নিয়ে আলোচনা করা হবে। পাশাপাশি স্বচ্ছ ভারত মিশন-গ্রামীণ –এর আওতায় ওডিএফ প্লাস-এর ক্ষেত্রে কার্যকরি পদক্ষেপ রূপায়নের বিষয়ে জোর দেওয়া হবে। CG/SS/SKD/ (Visitor Counter : 266
pib-295
9efd6b0db66fa54bc332f565b3b446f70246c61f395eda01ca0a12bf28080265
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদী ও ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মিঃ বেনজামিন নেতানিয়াহু-র মধ্যে টেলিফোনে কথপোকথন নয়াদিল্লি, ২৫ জানুয়ারি, ২০২০ ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মিঃবেনজা মিননেতানিয়াহু আজ প্রধানমন্ত্রীশ্রী নরেন্দ্রমোদীকে টেলিফোন করে ভারতের ৭১তম সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে তাঁকে ও দেশবাসীকে উষ্ণ শুভেচ্ছা জানান। দুই নেতাই ইংরেজি নববর্ষ ২০২০-র জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা বিনিময় করেন। দুই প্রধানমন্ত্রীই উভয় দেশের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারিত্বের ক্ষেত্রে গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে বিভিন্ন বিষয়ে ক্রমবর্ধমান সহযোগিতায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্রমোদী বিশেষভাবে গুরুত্ব দেন কৃষি, জল ও স্টার্টআপ ক্ষেত্রে গৃহীত উদ্যোগগুলির উপর। দুই দেশের মধ্যে বিমান যোগাযোগেরক্ষেত্রে গৃহীত প্রয়াসগুলিকেও তাঁরা স্বাগত জানান। পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বিষয়গুলি নিয়ে দু’জনের মধ্যে মত বিনিময় হয়। এই অঞ্চলের সার্বিক পরিস্থিতি এবং আসন্ন উদ্যোগগুলির প্রেক্ষিতে যোগাযোগ বজায় রাখার বিষয়েও দুই প্রধানমন্ত্রী ইসম্মত হন। CG/BD/SB (Visitor Counter : 73
pib-297
937195f64d61ae749555cedfb35582100b672353f48ffb2488ebbfdec3d273e1
ben
PIB Headquarters কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ নয়াদিল্লি, ১৩ মে, ২০২০ আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার জন্য আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী; ২০ লক্ষ কোটি টাকার বিশেষ আর্থিক প্যাকেজের কথা ঘোষণা করলেন শ্রী মোদী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। করোনা মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যাঁরা প্রয়াত হয়েছেন, তাঁদের স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ এর ফলে উদ্ভূত সঙ্কট অপ্রত্যাশিত। এই লড়াইয়ে কেবল আমাদের সুরক্ষিত রাখলেই হবে না, সেই সঙ্গে, আমাদের এগিয়েও যেতে হবে। তিনি আরও বলেন, একবিংশ শতককে ভারতের শতক হিসাবে পরিচিতিদানের জন্য সবচেয়ে জরুরি হ’ল দেশকে আত্মনির্ভর করে তোলা। তিনি বলেন, আত্মনির্ভর ভারতের ভিত্তি ৫টি স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে। এগুলি হ’ল – অর্থনীতি, পরিকাঠামো, একুশ শতকের প্রযুক্তি-ভিত্তিক পরিচালিত ব্যবস্থা, প্রগতিশীল জনসংখ্যার বৈশিষ্ট্য এবং চাহিদা। শ্রী মোদী আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বিশেষ অর্থনৈতিক প্যাকেজের কথা ঘোষণা করেন। এই আর্থিক প্যাকেজ প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন, এর আগে কোভিড সঙ্কট মোকাবিলায় সরকার যে প্যাকেজের কথা ঘোষণা করেছে এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গৃহীত সিদ্ধান্তগুলি সহ বর্তমান প্যাকেজের পরিমাণ ২০ লক্ষ কোটি টাকা। এই বিপুল অর্থ ভারতের জিডিপি-র প্রায় ১০ শতাংশ। তিনি বলেন, ‘আত্মনির্ভর ভারত’ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এই প্যাকেজ প্রয়োজনীয় শক্তি যোগাবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623391 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর ১২ই মে জাতির উদ্দেশে ভাষণের মূল অংশ বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623418 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে ভারতীয় অর্থনীতির লড়াইয়ে মদত যোগাতে অর্থমন্ত্রী বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলির জন্য ত্রাণ ও ঋণ সহায়তার ক্ষেত্রে একাধিক ব্যবস্থার কথা ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থ তথা কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন আজ পুনরায় কাজে ফেরার ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়ে একাধিক পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করেছেন। উদ্দেশ্য হ’ল – নিয়োগকর্তা ও কর্মচারী, ব্যবসায়িক ক্ষেত্র সহ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলির উৎপাদন প্রক্রিয়া চালু করে পুনরায় মুনাফার পথে ফিরে আসা। এছাড়াও, ব্যাঙ্ক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, হাউসিং ফিনান্স কোম্পানি, মাইক্রো ফিনান্স সেক্টর এবং বিদ্যুৎ ক্ষেত্রগুলির স্বার্থেও একাধিক পদক্ষেপের কথা তিনি ঘোষণা করেন। ব্যবসায়ীদের কর ছাড়ের সুবিধা, সরকারি সংগ্রহের ক্ষেত্রে বরাত দাতাদের রেহাই এবং রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্রের জন্য একাধিক সুবিধার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623601 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। পাঞ্জাবে কোভিড-১৯ সংক্রমণ মোকাবিলায় গৃহীত পদক্ষেপ ও প্রস্তুতিগুলির পর্যালোচনায় ডঃ হর্ষ বর্ধন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন পাঞ্জাবের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন। ডঃ হর্ষ বর্ধন বলেছেন, ১৩ই মে পর্যন্ত দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৪ হাজার ২৮১। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২৪ হাজার ৩৮৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৪১৫ জনের। গত ২৪ ঘন্টায় দেশে আরও ৩ হাজার ৫২৫ জন নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। গত ১৪ দিনে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছিল প্রতি ১১ দিনে। গত ৩ দিনে আক্রান্তের হার দ্বিগুণ হওয়ার সময়ে অগ্রগতি হয়েছে ১২ দিন ৬ ঘন্টায়। তিনি আরও জানান, করোনায় মৃত্যুর হার ৩.২ শতাংশ এবং সুস্থতার হার ৩২.৮ শতাংশ। গতকাল পর্যন্ত ২.৭৫ শতাংশ কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী আইসিইউ-তে রয়েছেন, ০.৩৭ শতাংশ রোগী রয়েছেন ভেন্টিলেটরে এবং অক্সিজেন সাপোর্টে রয়েছেন ১.৮৯ শতাংশ রোগী। এখনও পর্যন্ত কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১৮ লক্ষ ৫৬ হাজারেরও বেশি। ডঃ হর্ষ বর্ধন বলেছেন, আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচির আওতায় স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণ কেন্দ্রগুলি থেকে পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পাঞ্জাব ভালো কাজ করেছে। এই কেন্দ্রগুলি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ সহ মুখগহ্বর, স্তন এবং কারভিক্সের মতো ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার কাজেও ব্যবহার করা যেতে পারে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623551 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর ক্যান্টিন ও স্টোরগুলিতে পয়লা জুন থেকে শুধুমাত্র দেশজ সামগ্রী বিক্রি হবে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী দেশকে স্বনির্ভর করে তোলা এবং ভারতেই উৎপাদিত সামগ্রী ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছিলেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ প্রধানমন্ত্রীর এই আবেদনকে আলোকদিশারী হিসাবে বর্ণনা করে ভবিষ্যতে ভারতকে বিশ্বের অগ্রণী দেশে পরিণত করার বার্তা হিসাবে বর্ণনা করেন। এই লক্ষ্যে আজ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর সমস্ত ক্যান্টিন ও স্টোরগুলিতে আগামী পয়লা জুন থেকে কেবল দেশজ সামগ্রী বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ক্যান্টিন ও স্টোরগুলিতে দেশজ সামগ্রী সংগ্রহ বাবদ প্রায় ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা খরচ হবে। মন্ত্রকের এই সিদ্ধান্তের ফলে সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর প্রায় ১০ লক্ষ কর্মীর ৫০ লক্ষ পারিবারিক সদস্য দেশজ সামগ্রী ব্যবহার করবেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী দেশবাসীর প্রতি আবেদন জানিয়ে বলেছেন, “আপনারা যতটা সম্ভব দেশে উৎপাদিত পণ্য ব্যবহার করুন এবং এ ধরনের পণ্য ব্যবহারে অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। বর্তমান সময় পিছিয়ে থাকার নয়, বরং সঙ্কট পরিস্থিতিকে সুযোগে পরিণত করার সময়”। শ্রী শাহ আরও বলেছেন, প্রত্যেক ভারতীয় যদি স্বদেশী পণ্য ব্যবহারে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হন, তা হলে আগামী ৫ বছরের মধ্যেই দেশ স্বনির্ভর হয়ে উঠবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623511 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থা, গ্রামীণ ও কুটির শিল্পের জন্য প্রধানমন্ত্রী যে আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন শ্রী গড়করি তাকে স্বাগত জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অতিক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ মন্ত্রী শ্রী নীতিন গড়করি আজ সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী যে ২০ লক্ষ কোটি টাকার ত্রাণ প্যাকেজের কথা ঘোষণা করেছেন তাকে স্বাগত জানিয়েছেন। শ্রী গড়করি বলেছেন, ঐতিহাসিক এই প্যাকেজ ঘোষণার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী ক্ষুদ্র ও মাঝারি তথা গ্রামীণ ও কুটির শিল্প ক্ষেত্রের চাহিদা ও প্রত্যাশা পূরণ করেছেন। শ্রী গড়করি আরও বলেন, বিপুল সহায় সম্পদ, আধুনিক প্রযুক্তি এবং পর্যাপ্ত কাঁচামালের যোগানের দরুন ভারত শীঘ্রই সব শিল্পক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হয়ে উঠবে। বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারতকে মহাশক্তিধর দেশে পরিণত করার যে পরিকল্পনা প্রধানমন্ত্রী গ্রহণ করেছেন, তার বাস্তবায়নে এই আর্থিক প্যাকেজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলে শ্রী গড়করি অভিমত প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে আর্থিক মন্দার বিষয়টিকে সমস্যা হিসেবে না দেখে উদ্ভূত পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে সুযোগে পরিণত করা দরকার। এই লক্ষ্যে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ইতিবাচক মনোভাব ও আত্মবিশ্বাস অক্ষুন্ন রাখা জরুরী। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623410 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। বন্দে ভারত অভিযানের আওতায় ৭ই মে থেকে ৪৩টি বিমানে ৮ হাজার ৫০৩ জন ভারতীয় বিদেশ থেকে দেশে ফিরেছেন এখন পর্যন্ত এই অভিযান শুরুর প্রথম ৬ দিনে ৪৩টি বিমানে করে ৮ হাজার ৫০৩ জন ভারতীয়কে বিদেশ থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার গত ৭ই মে বিদেশে থেকে ভারতীয়দের ফিরিয়ে আনতে এ যাবৎকালের সর্ববৃহৎ উদ্ধার অভিযান বন্দে ভারত অভিযান শুরু করে। এই অভিযানের আওতায় কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক ভারতীয়দের ফিরিয়ে আনতে বিদেশ মন্ত্রক ও রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখে চলেছে। এয়ার ইন্ডিয়া ও তার সহযোগী সংস্থা এ পর্যন্ত ৬৪টি বিমানে করে ১২টি দেশ থেকে প্রথম পর্যায়ে ১৪ হাজার ৮০০ ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে এনেছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623475 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ভারতীয় রেল ১৩ই মে পর্যন্ত ৬৪২টি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন চালিয়েছে ভারতীয় রেল ১৩ই মে পর্যন্ত বিভিন্ন রাজ্য থেকে ৬৪২টি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন চালিয়েছে। এর মধ্যে ৭টি ট্রেন পশ্চিমবঙ্গ থেকে চালানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ৩০১টি ট্রেন চালনো হয়েছে উত্তর প্রদেশ থেকে। বিহার থেকে চালানো হয়েছে ১৬৯টি ট্রেন। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623564 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। লকডাউনের সময় ভারতীয় খাদ্য নিগম ১ কোটি ৬০ লক্ষ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য রাজ্যগুলিকে বন্টন করেছে দেশের চাহিদা মেটানোর মতো পর্যাপ্ত খাদ্যশস্য ভারতীয় খাদ্য নিগমের কাছে মজুত রয়েছে। নিগমের কাছে পয়লা মে পর্যন্ত খাদ্যশস্য মজুতের পরিমাণ ৬ কোটি ৪২ লক্ষ ৭০ হাজার মেট্রিক টনের বেশি। গত ১২ই মে পর্যন্ত রাজ্যগুলিকে বিভিন্ন কর্মসূচির আওতায় ১ কোটি ৫৯ লক্ষ মেট্রিক টনের বেশি খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হয়েছে। জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতায় সরকার নিগমের কাছ থেকে ৬০ লক্ষ ৮৭ হাজার মেট্রিক টন এবং প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার আওতায় ৭৯ লক্ষ মেট্রিক টনের বেশি খাদ্যশস্য নিগমের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623542 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। দেশে খাদ্যশস্যের পর্যাপ্ত যোগান সুনিশ্চিত করতে ভারতীয় খাদ্য নিগম একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623561 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। মিশন সাগর : ভারতীয় নৌ-যুদ্ধ জাহাজ কেশরী মালদ্বীপকে খাদ্যসামগ্রী তুলে দিল মিশন সাগর অভিযানের অঙ্গ হিসাবে ভারতীয় নৌ-বাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ কেশরী ১২ই মে মালদ্বীপের পোর্ট অফ মালে’তে পৌঁছায়। মালদ্বীপের মানুষজনের সহায়তার লক্ষ্যে ভারত সরকার এই জাহাজে করে সেদেশে ৫৮০ টন খাদ্য সামগ্রী পাঠিয়েছে। ভারতীয় নৌ-বাহিনী বন্ধু মনোভাবাপন্ন দেশগুলিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাহায্য করে চলেছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623331 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। মোদী সরকার তাঁর কর্মচারীদের কল্যাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তাঁদের অভাব-অভিযোগগুলি ন্যায়সঙ্গত উপায়ে নিরসন করা হচ্ছে : ডঃ জিতেন্দ্র সিং কোভিড মহামারীর সময় এক অভিনব উদ্যোগের অঙ্গ হিসাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং আজ তাঁর অধীনস্ত বিভিন্ন দপ্তরের সেকশন আধিকারিক পর্যায়ের কর্মীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। ডঃ সিং বলেন, মোদী সরকার তাঁর কর্মচারীদের কল্যাণে অঙ্গীকারবদ্ধ এবং তাঁদের সুযোগ-সুবিধাগুলির বিষয়ে সর্বদাই সচেতন। তিনি আরও জানান, কোভিড সঙ্কটের সময় বাড়ি থেকে কাজ সুষ্ঠুভাবে এগিয়ে চলেছে এবং নির্দেশ মতো ৩৩ শতাংশ কর্মী কার্যালয়ে উপস্থিত হচ্ছেন। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623544 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। শ্রী নীতিন গড়করি কৃষি, মৎস্য চাষ এবং বনজসামগ্রী সংক্রান্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলির উৎপাদন প্রক্রিয়ায় স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহারে জোর দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অতিক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রী শ্রী নীতিন গড়করি কৃষি, মৎস্য চাষ ও বনজসামগ্রী সংক্রান্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলির উৎপাদনে স্থানীয় কাঁচামালের ব্যবহার বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন। শ্রী গড়করি আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভারতীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলি সহ ভারতীয় ব্যয় নিরীক্ষণ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির প্রভাব নিয়ে আলোচনার সময় একথা বলেন। তিনি আরও বলেন, নতুন গ্রিন এক্সপ্রেস হাইওয়েগুলি শিল্প সংস্থা, লজিস্টিক পার্ক ও ক্লাস্টারগুলিতে ভবিষ্যতে বিনিযোগের ক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক হবে। তিনি বলেন, রপ্তানি বৃদ্ধিতে বিশেষ নজর দেওয়ার পাশাপাশি, উৎপান প্রক্রিয়ায় বিদ্যুৎ সাশ্রয়, উৎপাদন খরচ কমানো প্রয়োজন। এই উদ্যোগগুলি কার্যকর করা গেলে বিশ্ব বাজার ব্যবস্থায় ভারতীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলি আরও প্রতিযোগিতামুখী হয়ে উঠবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623324 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। আদিবাসী মানুষের জীবন জীবিকা ও নিরাপত্তা নিয়ে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করলেন আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রী শ্রী অর্জুন মুন্ডা বৈঠকে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে ভাষণে শ্রী অর্জুন মুন্ডা সংশোধিত ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে গৌণ বনজ সামগ্রী সংগ্রহের পরিমাণ বাড়িয়ে আদিবাসী মানুষের জীবনযাপনে সুবিধা করে নেওয়ার জন্য রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। শ্রী মুন্ডা রাজ্যগুলিতে প্রধানমন্ত্রী বন ধন যোজনার কাজকর্মের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন। তিনি বলেন, বিশ্ব বাজার ব্যবস্থার সঙ্গে আদিবাসী মানুষের উৎপাদিত পণ্যগুলিকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য মূল্য সংযোজন অত্যন্ত জরুরি। কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে যে সমস্ত আদিবাসী প্রবাসী শ্রমিক ও ছাত্রছাত্রী নিজ নিজ রাজ্যে ফিরছেন, সে ব্যাপারে রাজ্যগুলির প্রস্তুতিও তিনি খতিয়ে দেখেন। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623325 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষিতে জম্মু – কাশ্মীর এবং লাদাখের পরিস্থিতি এবং জম্মুতে নিয়মিত ট্রেন পরিষেবা শুরুর বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখলেন ডঃ জিতেন্দ্র সিং ডঃ জিতেন্দ্র সিং জম্মু ও কাশ্মীর সহ লাদাখের সমস্ত জেলার ডেপুটি কমিশনারদের সঙ্গে সর্বশেষ কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন। আধিকারিকদের সঙ্গে তিনি অন্যান্য রাজ্য থেকে যাঁরা জম্মু, কাশ্মীর বা লাদাখে ফিরছেন, তাঁদের ব্যাপারে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তাও খতিয়ে দেখেন। জম্মুতে বুধবার থেকে শুরু হতে চলা নিয়মিত ট্রেন পরিষেবার বিষয়টিও ডঃ সিং পর্যালোচনা করে দেখেছেন। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623329 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। হরিয়ানার গ্রামাঞ্চলে প্রতিটি বাড়িতে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পাইপ বাহিত জল সংযোগ পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তুতি হরিয়ানার গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি বাড়িতে আগামী ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পাইপ বাহিত জলসংযোগ পৌঁছে দিতে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। রাজ্যে জল জীবন মিশনের আওতায় ২০১৯-২০’তে ১ লক্ষ ৫ হাজার পরিবারে পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকার ২০২২ সালের ডিসেম্বরের আগে ১০০ শতাংশ পরিবারে পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হলে জাতীয় স্তরে ২০২৪-২৫ নাগাদ গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি পরিবারে পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়ার যে লক্ষ্য ধার্য হয়েছে, তার অনেক আগেই রাজ্যে এই কাজ সম্পন্ন হবে। জল জীবন মিশনের আওতায় গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি পরিবারে পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে রাজ্যের আধিকারিকরা গতকাল কেন্দ্রীয় পানীয় জল ও স্বাস্থ্য বিধান মন্ত্রকের কাছে বিস্তারিত পরিকল্পনা জমা দেয়। রাজ্য আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ২৮ লক্ষ ৯৪ হাজার গ্রামীণ পরিবারের মধ্যে ১৮ লক্ষ ৮৩ হাজার পরিবারে ইতিমধ্যেই পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। বাকি ১০ লক্ষ ১১ হাজার পরিবারের মধ্যে ৭ লক্ষ পরিবারকে ২০২০-২১ এর মধ্যে জল পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623492 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। জম্মু ও কাশ্মীর ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ঐ অঞ্চলের প্রতিটি পরিবারে পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে জল জীবন মিশনের আওতায় ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি পরিবারে পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দিতে কেন্দ্রশাসিত জম্মু ও কাশ্মীর পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। কেন্দ্রীয় শাসিত ঐ অঞ্চলটি চলতি বছরে ৩টি জেলার ৫ হাজার গ্রামের সমস্ত পরিবারে ১০০ শতাংশ জল সংযোগ পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। জল জীবন মিশনের আওতায় প্রতিটি পরিবারে পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে গতকাল পানীয় জল ও স্বাস্থ্য বিধান দপ্তরের পক্ষ থেকে বিস্তারিত পরিকল্পনা পেশ করা হয়। জম্মু ও কাশ্মীরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন মোট ১৮ লক্ষ ১৭ হাজার গ্রামীণ পরিবারের মধ্যে ৫ লক্ষ ৭৫ হাজার পরিবারে ইতিমধ্যেই পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বাকি পরিবারগুলির মধ্যে ২০২০-২১ এ আরও ১ লক্ষ ৭৬ হাজার পরিবারে পাইপ বাহিত জল পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623491 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে ম্যানুফ্যাকচারিং সংস্থাগুলির রূপান্তরণের ফলে শিল্প সংস্থাগুলির মধ্যে গবেষণামূলক সহযোগিতা আরও নিবিড় হবে জাতীয় প্রযুক্তি দিবস উদযাপন উপলক্ষে একদিনের এক ডিজিটাল কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়। বিষয় ছিল বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং গবেষণামূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে অর্থনীতির গতি ত্বরান্বিত করা। এই কনফারেন্সে কোভিড-১৯ মহামারী পরবর্তী সময়ে ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানিগুলির রূপান্তরণ, সহযোগিতা এবং বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলির মোকাবিলায় গবেষণামূলক কাজকর্মে সহযোগিতার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। কনফারেন্সে বিশেষজ্ঞরা বলেন, বর্তমান সঙ্কটময় পরিস্থিতি শিল্প সংস্থাগুলিকে গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে আরও বেশি কর্মকান্ড গ্রহণে সুযোগ এনে দেবে। কোভিড-১৯ সঙ্কট চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে নতুন অগ্রগতি ও উদ্ভাবনের সুযোগ এনে দিচ্ছে। তাই, এই সুযোগকে নতুন ওষুধ, টিকা ও নমুনা পরীক্ষার সামগ্রী আবিষ্কারে কাজে লাগাতে হবে। বিশেষজ্ঞদের আরও অভিমত চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে নতুন এই অগ্রগতিগুলিকে ভবিষ্যৎ মহামারীর মোকাবিলায় আরও বেশি দক্ষ করে তুলবে। বিশেষজ্ঞরা সকলেই সহমত প্রকাশ করে বলেন, ভবিষ্যতে চিকিৎসা শিল্প সংস্থাগুলির উৎপাদিত সামগ্রী সমগ্র ব্যবস্থায় এক নতুন আঙ্গিক নিয়ে আসতে পারে। জ্ঞান-ভিত্তিক কর্মকান্ডে বিনিয়োগ আর্থিক গতিকে ত্বরান্বিত করতে সুদূর প্রসারী ভূমিকা নিতে পারে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623332 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ‘দেখো আপনা দেশ’ ওয়েবইনার সিরিজের অষ্টাদশ পর্বে পর্যটন মন্ত্রক ওডিশার সেরা তথাপি অজানা গন্তব্যগুলিকে নিয়ে অনুষ্ঠান আয়োজন করলো বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623486 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভাগলপুর স্মার্টসিটি উদ্ভাবনী প্রযুক্তিগত উদ্যোগ কাজে লাগাচ্ছে বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1623568 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। পিআইবি’র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য · কেরল : বিদেশ প্রতিমন্ত্রী ভি মুরলীধরণ জানিয়েছেন, বন্দে ভারত অভিযানের দ্বিতীয় পর্যায়ে কেরলে ৩৬টি চার্টার্ড পরিষেবা দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, এয়ার ইন্ডিয়ার থেকেও কম খরচে বা বিনামূল্যে কোনও বেসরকারি বিমান সংস্থা প্রবাসী ভারতীয়দের দেশে ফেরানোর ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেনি। উপসাগরীয় দেশগুলি থেকে আরও দুটি বিমান আজ রাতে কোচি পৌঁছচ্ছে। কোভিড সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহে বিশেষ কর হিসাবে মদের ওপর ১০-৩৫ শতাংশ পর্যন্ত কর চাপানো হচ্ছে। ১৭ই মে তৃতীয় পর্বের লকডাউন শেষ হওয়ার পর রাজ্যে মদ বিক্রি শুরু হবে। ব্রিটেনে আরও একজন কেরলবাসীর কোভিডে মৃত্যু হয়েছে। · তামিলনাডু : পন্ডিচেরীতে বেশ কয়েকজন কারখানা শ্রমিকের নমুনা পরীক্ষায় ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। চিকিৎসা ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত নন, এমন অগ্রভাগে থাকা কর্মীদের পিপিই কিট সরবরাহ সম্পর্কে স্ট্যাটাস রিপোর্ট দাখিল করার জন্য তামিলনাডু সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। রাজ্যে ১ হাজার ১০০ জনেরও বেশি যাত্রী বিশেষ ট্রেনে এসে পৌঁছনোর পর তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৭১৮। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৫২০ জন। মৃত্যু হয়েছে ৬১ জনের। · কর্ণাটক : রাজ্যে আজ বেলা ১২টা পর্যন্ত আরও ২৬ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। কালবুর্গী জেলায় আজ আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৯৫১। মারা গেছেন ৩২ জন এবং ৪৪২ জন সুস্থ হয়েছেন। অসংগঠিত ক্ষেত্রের জন্য দ্বিতীয় ত্রাণ প্যাকেজ ঘোষণার কথা চিন্তাভাবনা করছে রাজ্য। · অন্ধ্রপ্রদেশ : রাজ্যে ১৮ই মে থেকে গণপরিবহণ বাস পরিষেবা শুরু হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ২ লক্ষ ১০ হাজার কোভিড-১৯ এর পরীক্ষা হয়েছে। পশ্চিম গোদাবরী জেলায় বেসরকারি কলেজে নমুনা পরীক্ষাগার স্থাপন করা হবে। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ৪৮ জনের আক্রান্তের খবর মিলেছে এবং ১ জন মারা গেছেন। রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ১৩৭। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯৪৮ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪৭ জনের। · তেলেঙ্গানা : রাজ্য সরকার ই-সঞ্জিবনী নামে অনলাইনে ওপিডি পরিষেবা চালু করেছে। প্রাথমিকভাবে এই পরিষেবা পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলেও এখন থেকে তা পুরোদমে চালু হচ্ছে। রাজ্যে গতকাল পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৩২৬। সুস্থ হয়েছেন ৮২২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩২ জনের। · অরুণাচল প্রদেশ : রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী নাহারলাগুনে দ্বিতীয় কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষা কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন। নমুনা পরীক্ষা পরিচালিত হচ্ছে ট্রুন্যাট যন্ত্রের সাহায্যে। প্রতিদিন এই যন্ত্রের সাহায্যে ২০টি নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব। · আসাম : রাজ্যে কোভিড-১৯ আক্রান্ত এক রোগীর নমুনা পরীক্ষার পরিণাম নেগেটিভ আসায় তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী এক ট্যুইটে জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত ৩৯ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। দিল্লি থেকে ১৬৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং চেন্নাই থেকে ২৪ জন ক্যান্সার রোগী আজ গুয়াহাটি ফিরেছেন। এদের সকলকেই ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। · মণিপুর : চেন্নাই থেকে ১ হাজার ১৪১ জন মণিপুরী আজ জিরিবাম রেল স্টেশনে পৌঁছেছেন। এদের সকলকে ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হচ্ছে। · মিজোরাম : কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে আটকে পড়া রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা এমন ব্যক্তিদের ফিরে আসার পর সরকার এদের জন্য বিশেষ নীতি-নির্দেশিকা জারি করেছে। · নাগাল্যান্ড : বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়া ব্যক্তিদের ট্রেনে করে রাজ্যে ফিরে আসার যাবতীয় খরচ রাজ্য সরকার বহন করবে। এজন্য একটি ক্ষমতাপ্রাপ্ত কমিটি বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। · মেঘালয় : কোহিমা জেলা প্রশাসন আটকে পড়া ৪ হাজার ২২১ জন স্থানীয় মানুষকে নিজেদের জেলায় পাঠানোর ব্যবস্থা নিয়েছে। ইতিমধ্যেই ৩৩২ জন কিপহিরি জেলায় ফিরে গেছেন। · সিকিম : রাজ্য গ্রামোন্নয়ন দপ্তর এমজিএনআরইজিএ, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা ও প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার কাজকর্ম শুরু করেছে। এই কর্মকান্ড শুরু হওয়ার ফলে গ্রামীণ শ্রমিকদের আর্থিক দিক থেকে কিছুটা সুবিধা হবে। · ত্রিপুরা : পুণেতে আটকে পড়া ত্রিপুরাবাসীদের নিয়ে দ্বিতীয় বাসটি আগরতলার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছে। · মহারাষ্ট্র : রাজ্যে আরও ১ হাজার ২৬ জনের আক্রান্তের খবর মিলেছে। এর ফলে, রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৪ হাজার ৪২৭। নিরন্তর কর্তব্য পালন থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য রাজ্য পুলিশ কর্মীদের পরিবর্তে ২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনী চেয়ে পাঠিয়েছে রাজ্য সরকার। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে আলোচনার সময় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে উত্থাপন করেন। · গুজরাট : রাজ্যে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮ হাজার ৯০৩। রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী নতুন করে ৩৬২ জন আক্রান্ত হয়েছেন। গতকাল ২৪ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। রাজ্যে ১৩৫টির বেশি পুর এলাকায় শিল্প সংক্রান্ত কর্মকান্ড শুরু হয়েছে। গুজরাট থেকে প্রায় ৩ লক্ষ প্রবাসী শ্রমিক নিজেদের রাজ্যের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। · রাজস্থান : রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ছাড়িয়েছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের আজ বেলা ২টো পর্যন্ত পাওয়া তথ্যানুযায়ী আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দঁড়িয়েছে ৪ হাজার ১৭৩। আজ নতুন করে ১৫২ জনের আক্রান্তের খবর মিলেছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, কোয়ারেন্টাইনের বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। · মধ্যপ্রদেশ : রাজ্যে নতুন করে ২০১ জনের সংক্রমণের ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩ হাজার ৯৮৬। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হওয়ার পর ৫৩৫ জন রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকার অনলাইন স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ই-সঞ্জিবনী পোর্টাল চালু করেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত ই-সঞ্জিবনী স্বাস্থ্য পরিষেবা রাজ্য সরকার রূপায়ণ করছে। CG/BD/SB (
pib-301
8bb598b6f57f416f8ceeef55f892dee2634207b84a5bb2b36735d08f2ddcda18
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষা ক্ষেত্রে ভারতের নতুন উচ্চতায় পৌঁছনোর অগ্রগতি অব্যাহত; দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ১১.৫ লক্ষেরও বেশি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে নয়াদিল্লি, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভারতে যখন একদিনেই সর্বাধিক প্রায় ৭৫ হাজার নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছিল, নমুনা পরীক্ষার সেই হারে অগ্রগতি অব্যাহত রেখে গত ২৪ ঘন্টায় ১১ লক্ষ ৫০ হাজারেরও বেশি কোভিড নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ভারত বিশ্বের অল্প কয়েকটি দেশের অন্যতম, যেখানে দৈনিক-ভিত্তিতে ১০ লক্ষেরও বেশি কোভিড নমুনা পরীক্ষা হয়ে আসছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ১১ লক্ষ ৫৪ হাজার ৫৪৯টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। একই সঙ্গে, দেশে জাতীয় স্তরে নমুনা পরীক্ষার ক্ষমতাও আরও বাড়ানো হয়েছে। নমুনা পরীক্ষা ক্ষমতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশে এখনও পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ৫ কোটি ১৮ লক্ষ ৪ হাজার ৬৭৭ হয়েছে। সময় মতো নমুনা পরীক্ষা, আক্রান্তদের আগাম চিহ্নিতকরণ এবং তাঁদের উপযুক্ত চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের ফলে দেশে করোনায় মৃত্যু হার দ্রুতগতিতে হ্রাস পাচ্ছে। এই হার আজ পর্যন্ত কমে হয়েছে ১.৬৯ শতাংশ। দেশে নমুনা পরীক্ষাগারের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। এই সংখ্যা আজ পর্যন্ত বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৬৭৮। এর মধ্যে সরকারি নমুনা পরীক্ষাগার ১ হাজার ৪০ এবং বেসরকারি পরীক্ষাগার ৬৩৮। দেশে নমুনা পরীক্ষাগারের ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি, প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় নমুনা পরীক্ষার হার বেড়ে ৩৭ হাজার ৫৩৯ হয়েছে। এই প্রবণতা ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। কোভিড-১৯ সংক্রান্ত প্রকৃত ও সর্বশেষ তথ্য সংক্রান্ত টেকনিক্যাল বিষয়, নীতি-নির্দেশিকা এবং পরামর্শের জন্য নিয়মিত https://www.mohfw.gov.in/ এবং @MoHFW_INDIA –এই ওয়েবসাইটে নজর রাখুন। টেকনিক্যাল বিষয়ে জানার জন্য technicalquery.covid19[at]gov[dot]in, ncov2019[at]gov[dot]in এবং @CovidIndiaSeva - এখানে যোগাযোগ করা যেতে পারে। কোভিড-১৯ সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ে জানার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের হেল্পলাইন নম্বর : +91-11-23978046 or 1075 – এ যোগাযোগ করুন। কোভিড-১৯ সংক্রান্ত রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির হেল্পলাইন নম্বরের তালিকা নীচের লিঙ্কে দেওয়া রয়েছে - https://www.mohfw.gov.in/pdf/coronvavirushelplinenumber.pdf (CG/CB/SB
pib-307
5eda9d01d447769cb59e220eee11c6dad2543c5fa1d08b222de4ea0a5f173107_2
ben
সংস্কৃতিমন্ত্রক ‘ভারত ছাড়ো আন্দোলন’-এর ৭৯তম বার্ষিকীতে আগামীকাল সংস্কৃতি মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি একটি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন নতুনদিল্লি, ৭ই আগস্ট, ২০২১ স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর অঙ্গ হিসেবে আগামীকাল ন্যাশনাল আর্কাইভ অফ ইন্ডিয়া একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। ‘ভারত ছাড়ো আন্দোলন’-এর ৭৯ তম বার্ষিকীতে কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি ও পর্যটন এবং উত্তর পূর্বাঞ্চল উন্নয়নমন্ত্রী শ্রী জি কিষাণ রেড্ডি বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন। সংসদ বিষয়ক ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী শ্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল এবং বিদেশ ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী শ্রীমতী মীনাক্ষী লেখি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। ন্যাশনাল আর্কাইভ অফ ইন্ডিয়ার দপ্তরে আয়োজিত এই প্রদর্শনীতে বিভিন্ন রেকর্ড, ব্যক্তিগত কাগজ, মানচিত্র, ছবি সহ অন্যান্য নথির মাধ্যমে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘ভারত ছাড়ো আন্দোলন” –এর গুরুত্ব তুলে ধরা হবে। ৯ই আগস্ট থেকে ৮ই নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ৫-৩০ পর্যন্ত এই প্রদর্শনী সর্ব সাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। CG/CB/ (Visitor Counter : 183
pib-311
36aa8e2d6384ce64ced7e301ca58ec72d49f86e756cd09029a1e31f9d9ee9f66_1
ben
বৈদ্যুতিন ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক তিরুচিরাপল্লীর এনআইটি-তে সুপার কম্পিউটার পরম পোরুলের উদ্বোধন নতুন দিল্লি, ২৫ মে, ২০২২ তিরুচিরাপল্লীর এনআইটি অত্যাধুনিক সুপার কম্পিউটার পরম পোরুল জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছে। বৈদ্যুতিন ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের যৌথ উদ্যোগ ন্যাশনাল সুপার কম্পিউটিং মিশন -এর আওতায় এই সুপার কম্পিউটারটি তৈরি করা হয়েছে। তিরুচিরাপল্লীর এনআইটি-র বোর্ড অফ গভর্নরসের চেয়ারম্যান শ্রী ভাস্কর ভাট এর উদ্বোধন করেন। এনএসএম-এর দ্বিতীয় পর্বে এই সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হল। এর বেশিরভাগ সরঞ্জামই ভারতে তৈরি। এছাড়াও সেন্টার ফর ডেভলপমেন্ট অ্যাডভান্স কম্পিউটিং এই সুপার কম্পিউটারের সফটওয়্যার বানিয়েছে। ২০২২-র ১২ই অক্টোবর এনএসএম-এর আওতায় ৮৩৮ টেরাফ্লপ ক্ষমতাসম্পন্ন সুপার কম্পিউটারটি তৈরির জন্য তিরুচিরাপল্লীর এনআইটি এবং ডি-ডিএসি-র মধ্যে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়। এখানে সিপিইউ নোডস, জিপিইউ নোডস, হাইমেমোরি নোডস রয়েছে। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত প্রয়োগের জন্য এই সুপার কম্পিউটারে একটি ইনফিনিব্যান্ড রয়েছে। এখানে ডায়রেক্ট কনট্যাক্ট লিকুইড কুলিং প্রযুক্তি রয়েছে। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এই সুপার কম্পিউটারটিতে আবহাওয়া, জলবায়ু, বায়োইনফরমেটিক, কম্পিউটেশন্যাল কেমিস্ট্রি, মেটেরিয়াল সায়েন্স, কম্পিউটেশন্যাল ফ্লুইড ডায়নামিক্সের মত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করা যাবে। স্বাস্থ্য, কৃষি, আবহাওয়া ও আর্থিক পরিষেবার মত বিভিন্ন সামাজিক ক্ষেত্রে তিরুচিরাপল্লীর এনআইটি নানা গবেষণাধর্মী কাজ করে চলেছে। নতুন এই সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন ক্ষেত্রে জটিল সমস্যার সহজেই সমাধান করা সম্ভব হবে। এই সুপার কম্পিউটারটিকে এনএসএম-এর নিয়ম অনুসারে নিকটবর্তী শিক্ষা ও গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠানের কাজে ব্যবহার করা যাবে। এছাড়াও দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলিকে উন্নতমানের গবেষণামূলক কাজে সুপার কম্পিউটারটি সাহায্য করবে। এনএসএম-এর আওতায় এপর্যন্ত ১৫টি সুপার কম্পিউটার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কাজ করছে। এই কম্পিউটারগুলি তৈরিতে দেশীয় প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হয়েছে। CG/CB/AS/ (Visitor Counter : 112
pib-312
6ff8573365c032775d04d2da626c53740414bfecefcb1fab470dd1d7ba817140
ben
মন্ত্রিসভারঅর্থনৈতিকবিষয়সংক্রান্তকমিটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা চলতি বছরের পয়লা এপ্রিল থেকে ২০২৬ সালের ৩১-শে মার্চ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় গ্রাম স্বরাজ অভিযান -এর কেন্দ্রীয়ভাবে সাহায্যপ্রাপ্ত পুনর্গঠিত প্রকল্প অব্যাহত রাখার অনুমোদন দিয়েছে নতুন দিল্লি, ১৩ এপ্রিল, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত ক্যাবিনেট কমিটি আজ পঞ্চায়েতিরাজ প্রতিষ্ঠান -এর শাসন ক্ষমতার বিকাশের জন্য পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের মেয়াদকালে চলতি বছরের পয়লা এপ্রিল থেকে ২০২৬ সালের ৩১-শে মার্চ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় গ্রামস্বরাজ অভিযান -এর কেন্দ্রীয়ভাবে সাহায্যপ্রাপ্ত পুনর্গঠিত প্রকল্প অব্যাহত রাখার অনুমোদন দিয়েছে । আর্থিক প্রভাব : এই প্রকল্পের জন্য মোট আর্থিক ব্যয় হবে ৫৯১১ কোটি টাকা । এরমধ্যে কেন্দ্র দেবে ৩৭০০ কোটি টাকা । রাজ্য সরকারের আর্থিক ভাগের পরিমাণ ২২১১ কোটি টাকা । কর্মসংস্থান সৃষ্টির সম্ভাবনা সহ প্রধান প্রভাব : • আরজিএসএ-এর অনুমোদিত প্রকল্পটি সারা দেশে ঐতিহ্যবাহী সংস্থাগুলি সহ ২.৭৮ লক্ষেরও বেশি গ্রামীণ স্থানীয় সংস্থায় উপস্থিত সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের ওপর বিশেষ নজর দিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রশাসনিক দক্ষতা বিকাশে সাহায্য করবে । সুস্থায়ী উন্নয়নের মূল নীতিই হল কাউকে পেছনে না রাখা, সবচেয়ে দূরবর্তী স্থানে প্রথম এবং সর্বজনীন সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি লিঙ্গ সমতার সঙ্গে প্রশিক্ষণ মডিউল গড়ে তোলা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি। প্রধানত এই থিমের আওতায় জাতীয় গুরুত্বের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে সেগুলি হল – ১) গ্রামে দারিদ্রমুক্ত এবং উন্নত জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা, ২) স্বাস্থ্যকর গ্রাম গড়ে তোলা, ৩) শিশুবান্ধব গ্রাম, ৪) গ্রামে পর্যাপ্ত জলের ব্যবস্থা, ৫) স্বচ্ছ ও সবুজ গ্রাম, ৬) গ্রামে স্বয়ংসম্পূর্ণ পরিকাঠামো, ৭) সামাজিক ভাবে সুরক্ষিত গ্রাম, ৮) সুশাসন এবং ৯) গ্রামে উন্নয়নকে তুলে ধরা । • যেহেতু পঞ্চায়েতগুলিতে তপশিলি জাতি, তপশিলি উপজাতি এবং মহিলাদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে ও তৃণমূল স্তরে সবচেয়ে কাছের প্রতিষ্ঠান, তাই পঞ্চায়েতগুলিকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি সামাজিক ন্যায়বিচার ও সমস্ত মানুষের আর্থিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে সমতা বজায় রাখা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নতির ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপ বিশেষ সাহায্য করবে । এই প্রকল্প গ্রামসভাগুলিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে । এমনকি নাগরিকদের বিশেষ করে দুর্বল শ্রেণীর জনগোষ্ঠীকে সামাজিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে সাহায্য করবে । পাশাপাশি পর্যাপ্ত মানব সম্পদ ও পরিকাঠামো সহ জাতীয়, রাজ্য এবং জেলা পর্যায়ে পিআরআই-এর দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো স্থাপন করবে । • সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে পঞ্চায়েতের ভূমিকাকে স্বীকৃতি জানাতে এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার মনোভাব গড়ে তোলার জন্য জাতীয় ভাবে গুরুত্বপূর্ণ মাণদণ্ডের ভিত্তিতে উৎসাহদানের মাধ্যমে পঞ্চায়েতগুলিকে ক্রমশ শক্তিশালী করা হবে । • এই প্রকল্পের আওতায় কোন স্থায়ী পদ তৈরি করা হবে না । তবে প্রকল্পের বাস্তবায়নের তদারকি করার জন্য এবং প্রকল্পের অধীনে লক্ষ্য অর্জনে রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে প্রযুক্তিগত সহায়তাদানে প্রয়োজন অনুযায়ী চুক্তিভিত্তিক মানব সম্পদের ব্যবস্থা করা যেতে পারে । সুবিধাভোগীর সংখ্যা : সারা দেশে প্রায় ৬০ লক্ষ নির্বাচিত প্রতিনিধি, কর্মচারী, গ্রামীণ স্থানীয় সংস্থাগুলির সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট পক্ষ এই প্রকল্পে সরাসরি সুবিধা ভোগ করবেন । বিস্তারিত : ১. পুনর্গঠিত আরজিএসএ রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকারের অন্তর্ভুক্ত একটি প্রকল্প । এই প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্য সরকারের মধ্যে আর্থিক ভাগের অনুপাত ৬০:৪০ । ২. এই প্রকল্পে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ের একাধিক কর্মকাণ্ড রয়েছে । কেন্দ্রীয় পর্যায়ের যে কর্মকাণ্ডগুলি রয়েছে, সেগুলি হল প্রযুক্তি সহায়তার জন্য জাতীয় পরিকল্পনা, ই-পঞ্চায়েতের ওপর মিশন মোড প্রকল্প, পঞ্চায়েতগুলিকে উৎসাহ যোগানো, কার্যকরি গবেষণা ও গণমাধ্যমে প্রচার । রাজ্যস্তরে যে কর্মকাণ্ডগুলি রয়েছে সেগুলি হল পঞ্চায়েতিরাজ প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, দূরশিক্ষার সুবিধা, গ্রাম পঞ্চায়েত ভবন নির্মাণের জন্য সাহায্য, গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিতে কমন সার্ভিস সেন্টার গড়ে তোলা, গ্রাম সভাগুলিকে শক্তিশালী করার জন্য বিশেষ সহায়তা ইত্যাদি । ৩. সুস্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য এই প্রকল্পের কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করা হবে ও পর্যবেক্ষণ চালানো হবে । ৪. পুনর্গঠিত আরজিএসএ-র আওতায় মন্ত্রক পিআরআই-এর নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দক্ষ করার ওপর বিশেষ নজর দেবে । পাশাপাশি সুস্থায়ী উন্নয়ের লক্ষ্যে অর্জনেও সাহায্য করবে । ৫. এই প্রকল্পটি সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে বিভিন্ন মন্ত্রক/বিভাগের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। গ্রামীণ স্থানীয় সংস্থাগুলিকে আরও শক্তিশালী করে তোলা হবে । ৬. পঞ্চায়েতগুলির কর্মক্ষমতা মূল্যায়ণ এবং সংশ্লিষ্ট এলাকায় পুরস্কারদানের ক্ষেত্রে বিশেষ পরিকল্পনা করা হয়েছে । ৭. বিস্তারিত বিশ্লেষণ এবং প্রমাণভিত্তিক গবেষণার বিষয়ে অধ্যায়ন ও মূল্যায়ণে পিআরআই বিশেষ সাহায্য করবে । বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাহায্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, গ্রামীণ সাধারণ মানুষকে আরও সংবেদনশীল করে তোলার বিষয়ে প্রচার চালানো হবে । বাস্তবায়নের কৌশল ও লক্ষ্য : কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্য সরকারগুলি তাদের নিজ নিজ ভূমিকা পালনের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে । রাজ্য সরকার তাদের অগ্রাধিকার ও প্রয়োজন অনুসারে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে সাহায্য চাওয়ার জন্য বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা জমা করবে । রাজ্য/জেলার আওতাধীন : এই প্রকল্পটি দেশের সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে প্রসারিত করা হবে । প্রেক্ষাপট : তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ২০১৬-১৭ আর্থিক বর্ষের বাজেট বক্তৃতায় সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য পঞ্চায়েতরাজ প্রতিষ্ঠানগুলির শাসন ক্ষমতার বিকাশ সাধনে রাষ্ট্রীয় গ্রামস্বরাজ অভিযানের পুনর্গঠিত প্রকল্প চালু করার কথা ঘোষণা করেছিলেন । সেই ঘোষণা মতো নীতি আয়োগের ভায়েস চেয়ারম্যানের পৌরোহিত্যে কমিটির সুপারিশ মেনে ২০১৮ সালের ২১-শে এপ্রিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ২০১৮-১৯ থেকে ২০২১-২২ অর্থবর্ষ পর্যন্ত এই কেন্দ্রীয় সাহায্যপ্রাপ্ত আরজিএসএ প্রকল্প অনুমোদন দেয় । ২০২১-২২ অর্থবর্ষে আরজিএসএ-র পুনর্মূল্যায়ণ করা হয় । এই মূল্যায়ণ প্রতিবেদনে আরজিএসএ প্রকল্পের বিষয়ে প্রশংসা জানানো হয়েছে । পাশাপাশি পিআরআই-কে শক্তিশালী করার জন্য এই প্রকল্প অব্যাহত রাখার সুপারিশ করা হয় । সেই মতোই পঞ্চদশ অর্থকমিশনের মেয়াদকালে চলতি বছরের পয়লা এপ্রিল থেকে ২০২৬ সালের ৩১-শে মার্চ পর্যন্ত এই প্রকল্প চালু রাখার বিষয়ে পুনরায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে । ইতিমধ্যেই চালু পরিকল্পনার বিশদ বিবরণ এবং অগ্রগতি : ১)২০১৮-১৯ থেকে ২০২১-২২ অর্থবর্ষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাহায্যপ্রাপ্ত আরজিএসএ-র প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ২০১৮ সালের ২১-শে এপ্রিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদিত হয় ।পঞ্চায়েতগুলিকে উৎসাহদান এবং ই-পঞ্চায়েতে মিশন মোড প্রকল্প সহ কেন্দ্রীয় স্তরের অন্য কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে এই প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছিল । ২) আরজিএসএ প্রকল্পের আওতায় ২০১৮-১৯ থেকে ২০২১-২২ পর্যন্ত রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, পঞ্চায়েত এবং অন্য বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলিকে ২৩৬৫.১৩ কোটি টাকা মঞ্জুর করা হয়েছে । ৩) ২০১৮-১৯ থেকে ২০২১-২২ পর্যন্ত প্রায় ১.৩৬ কোটি নির্বাচিত প্রতিনিধি/কর্মী এবং পিআরআই-এর সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট পক্ষের সদস্যরা এই প্রকল্পের আওতায় একাধিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন । CG/SS/RAB (
pib-320
3cc8363b032d8f00279509081cb51a0ad076389c14cba760f635dd152ff405b9_1
ben
ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্রওমাঝারিশিল্পমন্ত্রক কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আধাসামরিক বাহিনীর ১০৭টি ক্যান্টিনে খাদি সামগ্রী বিক্রির সূচনা করেছেন নতুন দিল্লি, ০৯ মে, ২০২২ কেন্দ্রীয় সরকারের ‘স্বদেশী’ অভিযানকে সর্বভারতীয় স্তরে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে আধাসামরিক বাহিনীর ক্যান্টিনগুলি হস্তনির্মিত খাদি সামগ্রী বিক্রি শুরু করতে চলেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও সমবায় মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ আজ কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর ১০৭টি ক্যান্টিনে খাদি সামগ্রী বিক্রির সূচনা করেছেন। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও জানান, খুব শীঘ্রই দেশে আধাসামরিক বাহিনীর সমস্ত ক্যান্টিনে খাদি সামগ্রী বিক্রি শুরু হবে। গান্ধীজির কাছে খাদি ছিল স্বদেশীকতার প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আত্মনির্ভর ভারত গঠনের যে পরিকল্পনা নিয়েছেন, তার বাস্তবায়নে খাদি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে। খাদি বিশ্বস্ততার প্রতীক। সারা দেশে শীঘ্রই আধাসামরিক বাহিনীর সমস্ত ক্যান্টিনে খাদি সামগ্রী বিক্রি শুরু হবে। বাহিনীর ১০৭টি ক্যান্টিনে খাদি সামগ্রী বিক্রি শুরু হওয়ায় শ্রী শাহ খুশি প্রকাশ করেন। এই উপলক্ষে শ্রী শাহ আসামে তামুলপুরে সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী বা বিএসএফ-এর একটি জাতীয় স্তরের ওয়ার্কশপ এবং স্টোরের শিলান্যাস করেন। অনুষ্ঠানে আসামের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশনের চেয়ারম্যান শ্রী বিনয় কুমার সাক্সেনা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব শ্রী অজয় কুমার ভাল্লা সহ বিএসএফ এবং সিআরপিএফ-এর মহানির্দেশকরা উপস্থিত ছিলেন। দেশে গ্রামাঞ্চলে ধারাবাহিকভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশনের প্রশংসা করে শ্রী শাহ বলেন, মধু মিশন, কুম্ভকার সশক্তিকরণ যোজনা, লেদার ও কার্পেন্টার ক্ষমতায়ন কর্মসূচিগুলি আসামের বোড়োল্যান্ডে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিতে পারে। তিনি বলেন, কমিশন যদি তার স্ব-নিযুক্তি উদ্যোগগুলিতে সাধারণ মানুষকে যুক্ত করতে পারে তাহলে তা নিশ্চিতভাবেই বোড়োল্যান্ড এলাকায় বেকারত্বের সমস্যে দূর করবে। একইভাবে বোড়ো যুব সম্প্রদায়ের সঙ্গেও সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সুদক্ষ নেতৃত্বে খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশন ২০২১-২২ –এ রেকর্ড ১ লক্ষ ১৫ হাজার কোটি টাকার লেনদেন করেছে। এমনকি খাদি সামগ্রী বিক্রিতে প্রায় ২৫০ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। স্বদেশী অভিযানকে আরও প্রসারিত করার উপর জোর দিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর সমস্ত ক্যান্টিনে আরও বেশি করে স্বদেশী সামগ্রী বিক্রির উপর জোর দেন। দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চল, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, আসাম ও আরও কয়েকটি রাজ্যে ৩২টি ভিন্ন ধরণের খাদি সামগ্রী যেমন – জাতীয় পতাকা, সুতির তোয়ালে, মধু, কাচ্চি ঘানি সরিষার তেল, ধূপকাঠি, ডালিয়া, পাপড়, আচার প্রভৃতি সরবরাহ করা হবে। এখনও পর্যন্ত খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশন আধাসামরিক বাহিনীগুলিকে প্রায় ১৭ কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন সামগ্রী সরবরাহ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ৫ কোটি ৫০ লক্ষ টাকার ৩ লক্ষ কিলোগ্রাম কাচ্চি ঘানি সরিষার তেল, ১১ কোটি টাকার ২ লক্ষ ১০ হাজার তুলোর তৈরি বিছানা ও আসবাব এবং ৪০ লক্ষ টাকার উলের তৈরি চাদর রয়েছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, খাদি সামগ্রী বিপণনের ক্ষেত্রে আধাসামরিক বাহিনীর ক্যান্টিনগুলি বড় মঞ্চ হয়ে উঠতে পারে। এমনকি, কমিশনের বিভিন্ন সামগ্রী উৎপাদন ও বিক্রয়েও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। আধাসামরিক বাহিনীগুলিকে বিভিন্ন ধরণের খাদি সামগ্রী সরবরাহের পন্থা পদ্ধতি চূড়ান্ত করার কাজ চলছে। এর ফলে, খাদি ফ্যাব্রিক ও রেডিমেট বস্ত্র, রূপসজ্জার সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য ও ভেষজ সামগ্রী সরবরাহ করা হবে। CG/BD/SKD/ (Visitor Counter : 125
pib-322
2088755b15fbb068079072d25b001bbc724ff30439aa2107159ad83a5c09d432_1
ben
বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক আইআইএ প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা ওমেগা সেন্টোউরি গ্লোবুলার ক্লাস্টারের ধাতব সমৃদ্ধ অংশগুলির মধ্যে একাধিক শীতল তথাপি উজ্জ্বল নক্ষত্র আবিষ্কার করেছেন নয়াদিল্লি, ১৪ অগাস্ট, ২০২০ গ্লোবুলার ক্লাস্টারগুলি হল এক স্টেলার সিস্টেম বা নাক্ষত্রিক অবস্থা যেখানে অভিন্ন বায়বীয় মেঘ থেকে লক্ষ লক্ষ নক্ষত্র তৈরী হয়। এই নক্ষত্রগুলি তাদের মৌলিক প্রাচুর্যের রাসায়নিক সংমিশ্রণে সমগোত্রীয় হয়। তবে, এমন কিছু গোষ্ঠী রয়েছে, যা মৌলিক রাসায়নিক সংমিশ্রণের আদর্শ থেকে বিচ্যুত। এরকম একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র হ’ল ওমেগা সেন্টাউরি। ওমেগা সেন্টাউরির বিভিন্ন নক্ষত্র একই ধাতব সামগ্রীর মতো প্রত্যক্ষ হয় না। নক্ষত্রের ধাতব সামগ্রী এমন এক মাপকাঠি, যা তার বয়স নির্দেশ করে। অনন্য কিছু মৌলিক প্রাচুর্যের কারণে সাধারণত নক্ষত্রের গঠনগত দৃশ্যটি স্বাভাবিকের থেকে স্বতন্ত্র হতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের অধীন স্বশাসিত ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোফিজিক্স – এর একদল বিজ্ঞানী এই ক্লাস্টারের অসংখ্য নক্ষত্র অধ্যয়ন করে ধাতব সমৃদ্ধের মধ্যে সর্বাধিক উন্নত শীতল তথাপি উজ্জ্বল নক্ষত্রটি আবিষ্কার করেছেন। আর এটি হ’ল ওমেগা সেন্টাউরির আদর্শ নমুনা। প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীদের এই গবেষণালব্ধ ফলাফল আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন দ্য অ্যাস্ট্রোফিজিকাল জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। অধিকাংশ নক্ষত্রের মধ্যে বিভিন্ন ভারী উপাদানের সন্ধান পাওয়া যায়। আইআইএ প্রতিষ্ঠানের বৈজ্ঞানিক দলটি উন্নত, শীতল তথাপি উজ্জ্বল নক্ষত্রদের সনাক্তকরণের জন্য অপ্টমেট্রিক মিডিয়াম রেজিলিউশন স্পেক্টোগ্রাফ থেকে প্রাপ্ত লো রেজুলিউশন স্পেকট্রা ব্যবহার করে অধ্যয়ন পরিচালনা করে। বিজ্ঞানীরা দেখতে পান, নক্ষত্রগুলির পারমাণিক বর্ণালীর রেখাগুলি অত্যন্ত শক্তিশালী, যা বিজ্ঞানীরা অভিনব কৌশল ব্যবহার করে পৃথকভাবে চিহ্নিতকরণের জন্য লো রেজোলিউশন স্পেকট্রা পদ্ধতি ব্যবহার করেন। ওমেগা সেন্টাউরির শীতল তথাপি উজ্জ্বল নক্ষত্রগুলির বর্ণালী চিহ্নিতকরণের জন্য ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের ডঃ হেমা বিপি এবং অধ্যাপক গজেন্দ্র পান্ডে সাউদার্ন আফ্রিকান লার্জ টেলিস্কোপ থেকে হাই রেজোলিউশন স্পেকট্রা সংগ্রহ করেছিলেন। প্রতিষ্ঠানের এই দুই বিজ্ঞানী তাঁদের কর্ম পরিচালনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেম্ব্রিজের হার্বার্ড সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের অধ্যাপক রবার্ট এল ক্রুক্স এবং অধ্যাপক কার্লোস অ্যালেন্দ্রে প্রিপোর সাহায্য পেয়েছিলেন। (CG/BD/SB
pib-323
0dfa737884788910c3a3771b87f8d2a428b02fa5f20342af5d9a6d2ec757617f_2
ben
বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক ব্যয় সাশ্রয়ী উপাদানে নির্মিত উন্নতমানের চুম্বক বৈদ্যুতিক যানবাহন চলাচলে আরও সুবিধা এনে দেবে নয়াদিল্লি, ২১ ডিসেম্বর, ২০২২ বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য যে চুম্বক ব্যবহার করা হয় তা নিওডাইমিয়াম, লোহা এবং বোরনের সাহায্যে তৈরি। গাড়ি চলাচলে সৃষ্ট তাপমাত্রা ১৫০ ডিগ্রি থেকে ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হওয়ার ফলে ওই চুম্বকের চৌম্বক শক্তি হ্রাস পায়। এক্ষেত্রে ডিসপোজিয়াম ধাতু ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বিরল মৃত্তিকা বা রেয়ার আর্থ গোষ্ঠীর এই ধাতু অত্যন্ত ব্যয় সাপেক্ষ। ফলে বৈদ্যুতিক গাড়ি চালানো ব্যয়বহুল হয়ে ওঠে। কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের স্বায়ত্ত্বশাসিত সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভান্সড রিসার্চ সেন্টার ফর পাউডার মেটালার্জি অ্যান্ড নিউ মেটেরিয়াল্স-এ সেন্টার ফর অটোমোটিভ এনার্জি মেটেরিয়াল্স শাখার বিজ্ঞানীরা নায়োবিয়াম ধাতুর সাহায্যে এই সমস্যার সমাধানের জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। গবেষণায় দেখা গেছে দামি ডিসপোজিয়ামের পরিবর্তে অপেক্ষাকৃত স্বল্প মূল্যের নায়োবিয়াম ব্যবহার করে বৈদ্যুতিক যানবাহন চালানো সম্ভব। কেন্দ্রীয় সরকারের আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণা পর্ষদ, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভান্সড রিসার্চ সেন্টার ফর পাউডার মেটালার্জি অ্যান্ড নিউ মেটেরিয়াল্স-কে নায়োবিয়াম ব্যবহার করে বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য নতুন ধরনের চুম্বক তৈরির কারখানা গড়ে তুলতে সাহায্য করছে। এরফলে আগামীদিনে বৈদ্যুতিক গাড়ি চালানোর ক্ষেত্রে পরিচালনগত অর্থ কম ব্যয় হবে। PG/CB/NS (Visitor Counter : 105
pib-324
10be48aa474884b96fb59e5810c1b2881ba61cb8b6b955ac2f41fbbcc0befcf1_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী ৯ই মার্চ শ্রীমদ ভাগবত গীতার শ্লোকের ওপর ২১ জন বিদ্বান ব্যক্তির টীকা সম্বলিত পান্ডুলিপি প্রকাশ করবেন নয়াদিল্লী, ৭ মার্চ, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন দিল্লীর লোক কল্যাণ মার্গে ৯ই মার্চ বিকেল ৫টার সময় শ্রীমদ ভাগবত গীতার শ্লোকের ওপর ২১ জন বিদ্বান ব্যক্তির টীকা সম্বলিত ১১ খন্ডের পান্ডুলিপি প্রকাশ করবেন। জম্মু-কাশ্মীরের উপ-রাজ্যপাল শ্রী মনোজ সিনহা ও ডঃ করন সিং এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। শ্রীমদ ভাগবত গীতা : মূল লিপি বিদ্যায় সংস্কৃতে বহু টীকা সম্বলিত দুষ্প্রাপ্য সংস্করণ সাধারণভাবে শ্রীমদ ভাগবত গীতা একটি টীকা দিয়ে প্রকাশ করা হয়। প্রথম বারের মতো শ্রীমদ ভাগবত গীতার সর্বাঙ্গীণ ও তুলনাত্মক একটি সংস্করণ প্রকাশিত হচ্ছে যেখানে বিশিষ্ট ভারতীয় বিদ্বান ব্যক্তিরা গুরুত্বপূর্ণ টীকা দিয়েছেন। ধর্মার্থ ট্রাস্ট এই পান্ডুলিপি তৈরি করেছে। এখানে শঙ্কর ভাষ্য থেকে ভাষানুবাদের ওপর ভারতীয় লিপি বিদ্যায় অনন্য একটি সংস্করণ তৈরি করা হয়েছে। ডঃ করণ সিং জম্মু-কাশ্মীরের ধর্মার্থ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ট্রাস্টি।
pib-325
e68e339d507d43a9fcdbb177296db447c982f5c2d2af423af3800f846749c87e
ben
তথ্যওসম্প্রচারমন্ত্রক এনএফএআই-এর সংগ্রহে স্থান পেয়েছে রাজকুমার হিরানী’র ‘পিকে’ চলচ্চিত্রটি মুম্বাই, ৬ জুলাই, ২০২১ চলচিত্র পরিচালক রাজকুমার হিরানীর ২০১৪-য় তৈরি ‘পিকে’ চলচ্চিত্রের মূল ক্যামেরা নেগেটিভটি ভারতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র সংগ্রহশালা -তে স্থান পেয়েছে। সমসাময়িক ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালকদের মধ্যে অন্যতম হলেন হিরানী, যিনি বেশ কয়েক বছর ধরে তাঁর স্বতন্ত্র চলচ্চিত্রের মধ্যে দিয়ে নিজের উচ্চমানের চলচ্চিত্র নিমার্ণের পরিচয় দিয়েছেন। রাজকুমার হিরানী আজ ‘পিকে’ চলচ্চিত্রটি'র মূল ক্যামেরা নেগেটিভ মুম্বাইয়ের এনএফএআই-এর অধিকর্তা প্রকাশ ম্যাগদুম্র হাতে তুলে দেন। রাজকুমার হিরানী জানান, এই চলচ্চিত্রের নেগেটিভ সংরক্ষণের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পুনেতে এনএফএআই-তে এটি সংগ্রহ করে রাখা হবে। এরজন্য তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। হিরানী বলেন, একজন চলচ্চিত্র নির্মাতার দায়িত্ব হল চলচ্চিত্রগুলির সংরক্ষণ সুনিশ্চিত করা। এই ক্ষেত্রে এনএফএআই যে কাজ করেছে তিনি তার প্রশংসাও করেন। এনএফএআই-এর অধিকর্তা প্রকাশ ম্যাগদুম জানান, এই সংগ্রহশালায় ‘পিকে’ চলচ্চিত্রটিকে স্থান দেওয়া যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়। তিনি বলেন, ২০১৩-১৪ সাল থেকে ভারতীয় চলচ্চিত্র প্রযোজনার ক্ষেত্রে সেলুলয়েড থেকে ডিজিটাল রূপান্তর শুরু হয়েছে। এদিন ‘পিকে’ চলচ্চিত্রের মূল ক্যামেরা নেগেটিভ ছাড়াও ‘থ্রি ইডিয়টস’ চলচ্চিত্রের আউট টেকগুলি সংরক্ষণের জন্য এনএফএআই-এর হাতে তুলে দেওয়া হয়। এছাড়াও হিরানী পরিচালিত চলচ্চিত্রগুলির পোস্টার, লবিকার্ড এবং ছবি সহ প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ কাগজ এনএফএআই-কে হস্তান্তর করা হয়। এফটিআইআই-এর প্রাক্তন ছাত্র হিরানী তাঁর চলচ্চিত্রের মাধ্যমে নানান সামাজিক সমস্যা মোকাবিলা করার উপায় এবং সমসাময়িক বিষয়গুলিকে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গীর মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। এর আগে হিরানীর ‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’ , ‘লাগে রহো মুন্নাভাই’ এবং ‘থ্রি ইডিয়টস’ -এই চলচ্চিত্রগুলির মূল নেগেটিভস ইতিমধ্যেই এনএফএআই-তে সংরক্ষিত রয়েছে। রাজকুমার হিরানী পরিচালিত, সম্পাদিত এবং রচিত ‘পিকে’ চলচ্চিত্রটি ভারতীয় সমাজের ওপর একটি দুর্দান্ত রাজনৈতিক ব্যাঙ্গচিত্র। এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সমাজের কুসংস্কারের ওপর আঘাত হানা হয়েছে। CG/SS/NS (Visitor Counter : 174
pib-326
9896e41f1313e7a3d2211a6b6d51ff9956c22d21c135a8d4abae9bf10cfb1487_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর পবিত্র পুথান্ডু উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বিশেষ করে তামিল জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নতুন দিল্লি, ১৪ এপ্রিল, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী পবিত্র পুথান্ডু উপলক্ষে দেশবাসীকে বিশেষ করে, তামিল ভাই-বোনেদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এক ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, "সকলকে বিশেষ করে, আমার তামিল ভাই-বোনেদের পুথান্ডুর শুভেচ্ছা। আগামী বছর সকলের জীবনে সাফল্য ও আনন্দ নিয়ে আসুক। আপনাদের সকলের আশা-আকাঙ্খা পূরণ হোক। প্রত্যেকেই আনন্দে ও সুস্থ থাকুন।" CG/BD/AS/ (
pib-327
f0a1efea4d16cc4201d2feb53653ec29b22e25a39502f3748402463cc454aedc_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি মাঝারি পাল্লার দীর্ঘস্থায়ী মনুষ্যবিহীন আকাশযান তাপস-এর তোলা ছবি প্রধানমন্ত্রী সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন নয়াদিল্লি, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি মাঝারি পাল্লার দীর্ঘস্থায়ী মনুষ্যবিহীন আকাশযান তাপস-এর তোলা ছবি সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন। পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের সময় ভূপৃষ্ঠ থেকে ১২ হাজার ফুট উচ্চতায় এই ছবিগুলি তোলা হয়েছে। PG/CB/DM (
pib-329
2c869d7b96a5261fac8e7373dd484158910ae9db60fd12c9ff18ebc3d1a94cc3_1
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক কোভিড-১৯ –এর সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সশস্ত্র বাহিনী এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের প্রচেষ্টা বিষয়ে পর্যালোচনা বৈঠক করেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং নতুন দিল্লি, ০১ মে, ২০২১ প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং দেশে বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রশাসনকে সাহায্য করতে সশস্ত্র বাহিনী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক যে উদ্যোগ নিয়েছে, সে বিষয়ে পর্যালোচনা বৈঠক করেছেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠকে চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল বিপিন রাওয়াত, প্রতিরক্ষা সচিব ডঃ অজয় কুমার, নৌ সেনা প্রধান অ্যাডমিরাল করমবীর সিং, বায়ু সেনা প্রধান আর কে এস ভাদৌরিয়া, সেনা প্রধান জেনারেল এম এম নারাভানে, প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন দপ্তরের সচিব এবং প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান ডঃ জি সতীশ রেড্ডি, সশস্ত্র বাহিনী চিকিৎসা পরিষেবা দপ্তরের মহানির্দেশক শল্য চিকিৎসক ভাইস অ্যাডমিরাল রজত দত্ত, সুসংহত প্রতিরক্ষা স্টাফ উপপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাধুরী কান্তিকার এবং প্রতিরক্ষা উৎপাদন দপ্তরের অতিরিক্ত সচিব শ্রী সঞ্জয় জাজু সহ মন্ত্রকের অন্যান্য শীর্ষ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। এই বৈঠকে শ্রী রাজনাথ সিং-কে জানানো হয়, যে গত কয়েক বছরে অবসরগ্রহণকারী চিকিৎসকদের কর্তব্যে পুনর্বহাল করার পাশাপাশি ৬০০ জন অতিরিক্ত চিকিৎসককে কাজে লাগানো হয়েছে। ভারতীয় নৌ বাহিনী ২০০ জন নার্সিং সহায়িকাকে এই কাজে মোতায়েন করেছে। জাতীয় সমরশিক্ষার্থী বাহিনী মহারাষ্ট্র, উত্তরাখণ্ড এবং হরিয়ানার বিভিন্ন স্থানে ৩০০ জন সদস্যকে মোতায়েন করেছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরিচালিত একটি টেলি মেডিসিন পরিষেবা চালু করা হয়েছে। বাড়িতে রয়েছেন এমন রোগীদের পরামর্শ দেওয়ার জন্য এই পরিষেবা শীঘ্রই শুরু হবে। ভারতীয় সেনাবাহিনী বিভিন্ন রাজ্যে সাধারণ নাগরিকের চিকিৎসার জন্য ৭২০টিরও বেশি শয্যার ব্যবস্থা করেছে। সেনা বাহিনীকে রাজ্য ও জেলা স্তরে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাজ চালানোর জন্য নির্দেশ দেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। জেনারেল বিপিন রাওয়াত পরামর্শ দিয়েছেন যে স্থানীয় সামরিক কমান্ডগুলিকে সক্রিয়ভাবে প্রশাসনের সহায়তায় নিযুক্ত থাকতে হবে। শ্রী রাজনাথ সিং-কে এও জানানো হয় যে লক্ষ্ণৌতে ডিআরডিও ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল তৈরি করেছে। আগামী দু-তিন দিনের মধ্যে এই হাসপাতালে পরিষেবার কাজ শুরু হয়ে যাবে। বারাণসীতে এই ধরণের আরও একটি হাসপাতাল তৈরি করা হচ্ছে। আগামী ৫ মে এর কাজ শেষ হবে। ডিআরডিও-র চেয়ারম্যান জানান, পিএম কেয়ার্স তহবিলের আওতায় ৩৮০টি অক্সিজেন প্রেশাস সুইং অ্যাডরপশন-এর মধ্যে প্রথম চারটি তৈরি করা হয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে দিল্লির বিভিন্ন হাসপাতালে এগুলি পাঠানো হবে। বিদেশ থেকে অক্সিজেন কেন্টেনার পরিবহণের ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনী যেভাবে লজিস্টিক সহায়তা প্রদান করেছে তার জন্য উচ্ছ্বসিত প্রশংসাও করেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সিঙ্গাপুর, ব্যাঙ্কক, দুবাই এমনকি দেশের মধ্যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর বিমানে এই অক্সিজেন কন্টেনার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় নৌ বাহিনীর চারটি জাহাজের মধ্যে দুটি মধ্যপ্রাচ্য এবং দুটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় মোতায়েন করা রয়েছে। এই জাহাজগুলি এইসব স্থান থেকে ভর্তি অক্সিজেন কেন্টেনার ভারতে নিয়ে আসবে। পয়লা মে পর্যন্ত ভারতীয় বিমান বাহিনী ২৮টি বিমানে ৮৩০ মেট্রিকটন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ৪৭টি অক্সিজেন কন্টেনার বিদেশ থেকে নিয়ে এসেছে। পাশাপাশি দেশের মধ্যে ১৫৮টি বিমানে ২,২৭১ মেট্রিকটন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ১০৯টি কন্টেনার এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পৌঁছে দিয়েছে। নৌ বাহিনী এবং বিমান বাহিনী তাদের মজুত থেকে বিভিন্ন হাসপাতালে ৫০০টি বহনযোগ্য অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ করেছে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আওতাধীন রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিভিন্ন রাজ্যের হাসপাতালগুলিকে সাহায্যের জন্য সিএসআর-এর আওতায় ৪০ কোটি টাকা মূল্যের ২৮টি অক্সিজেন প্ল্যান্ট এবং অন্যান্য চিকিৎসা সরঞ্জাম কিনেছে। হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড বেঙ্গালুরুতে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল স্থাপন করেছে। লক্ষ্ণৌতে আরও একটি ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল স্থাপন করা হচ্ছে। শ্রী রাজনাথ সিং আরও জানান যে, সশস্ত্র বাহিনী প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় সকল সহায়তা প্রদানে প্রস্তুত রয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এবং তিন বাহিনীর আধিকারিকদের মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগের অগ্রগতি বিষয়ে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ চালিয়ে যেতেও বলেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। SDG/SS/SKD/ (Visitor Counter : 137
pib-335
5dbf936946662929cd67d904922e5aef380bba9743ea7a5e4983334cb8b2fa27
ben
সংস্কৃতিমন্ত্রক সরকার নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু ও আজাদ হিন্দ ফৌজের গোপন নথী প্রকাশ্যে এনেছেঃ শ্রী প্রলহাদ সিং প্যাটেল নতুনদিল্লি, ৩ডিসেম্বর,২০১৯ সরকার নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস এবং আজাদ হিন্দ ফৌজ সংক্রান্ত সব গোপন নথী প্রকাশ্যে এনেছে। সেগুলি জাতীয় আরকাইভে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের ৫৮টি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ৩৭, বিদেশ মন্ত্রকের ২০০, মন্ত্রীসভার সচিবালয়ের ৯টি—অর্থাৎ মোট তিনশো চারটি নথী ও ফাইল রয়েছে। জাতীয় আরকাইভে থাকা এই ফাইল গুলির মধ্যে ৩০৩টি ফাইল নেতাজির ওয়েব পোর্টাল www.netajipapers.gov.in-এ আপলোড করা হয়েছে। কেন্দ্র যে সব ফাইল প্রকাশ্যে আনে সেগুলি সবকটিই জাতীয় আর্কাইভে রাখা হয়। এছাড়া ১৯৯৭ সালে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক থেকে আজাদ হিন্দ ফৌজ সংক্রান্ত ৯৯০টি ফাইল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে খোসলা কমিশনের ২৭১টি ও বিচারপতি মুখার্জি কমিশনের ৭৫৯টি ফাইল আর্কাইভে দেওয়া হয়। এই ফাইলগুলি সব কটিই ১৯৯৭ সালের পাব্লিক রেকর্ড রুলসের আওতায় প্রকাশ্যে আনা হয়েছে। লোকসভায় গতকাল এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন, সংস্কৃতি ও পর্যটন দপ্তরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী প্রলহাদ সিং প্যাটেল । CG/CB (Visitor Counter : 116
pib-337
50ee9923bdae168d15ed937b51c60ecfff0c02a8a2eafb6e9efaec6af59a8476_5
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর গিনেস বিশ্ব রেকর্ডে স্থান করে নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর সুরাট শহরকে অভিনন্দন নতুন দিল্লি, ২২ জুন, ২০২৩ (যোগাভ্যাস উপলক্ষে একটি জায়গায় সর্বাধিক জমায়েতের জন্য সুরাট গিনেস বিশ্ব রেকর্ডে স্থান করে নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী একারণে এই শহরকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। গুজরাট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শ্রী হর্ষ সাংভির এক ট্যুইট বার্তার প্রত্যুত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন; "অভিনন্দন সুরাট! দারুণ এক ঘটনা।" AC/CB/AS
pib-340
024c9e5f2c77dc8d3168b7c98579969023934565b878ce07314e6255bbfeb0a3_3
ben
অর্থমন্ত্রক চেন্নাইয়ে সুসংহত উপায়ে শহরাঞ্চলে বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য আর্থিক সহায়তায় ভারত এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাঙ্কের মধ্যে ২৫১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত নতুন দিল্লি, ২৮ অক্টোবর, ২০২১ চেন্নাই-কোসাথালাইয়ার অববাহিকায় সুসংহত উপায়ে শহরাঞ্চলে বন্যা নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা, জলবায়ু পরিবর্তন রোধ ও চেন্নাই শহরে বন্যা মোকাবিলা ব্যবস্থাপনা জোরদার করে তোলার জন্য ভারত এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাঙ্কের মধ্যে আজ ২৫১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের আর্থিক ঋণ সহায়তায় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তি স্বাক্ষরে ভারতের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রকের আর্থিক বিষয়ক দপ্তরের অতিরিক্ত সচিব শ্রী রজত কুমার মিশ্র। তিনি চেন্নাই-কোসাথালাইয়ার অববাহিকা প্রকল্পের জন্য সুসংহত উপায়ে শহরাঞ্চলে বন্যা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এই চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। অন্যদিকে, এশীয় উন্নয়ন ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ভারতের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক শ্রী টোকিও কোনিশি এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরের পর শ্রী মিশ্র জানান, এই আর্থিক সহায়তা চেন্নাই-কোসাথালাইয়ার অববাহিকার বাসিন্দাদের ঘন ঘন বন্যার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করবে। তিনি জানান, সাম্প্রতিক সময়ে এই অঞ্চলে বন্যার কারণে বহু সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি এবং প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। শ্রী মিশ্র আরও বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলা পরিকাঠামো গঠন সম্ভব হলে আগামী দিনে বন্যার পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড়ের জেরে প্রাণহানির মতো ঘটনা এড়ানো যাবে। এমনকি এই আর্থিক সহায়তা চেন্নাই-কোসাথালাইয়ার অববাহিকা অঞ্চলে পরিবেশ রক্ষা করতে বিশেষ সাহায্য করবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। মিঃ কোনিশি জানান, এই প্রকল্পে বন্যা মোকাবিলায় সুরক্ষা পরিকাঠামো তৈরি করা হবে এবং একই সঙ্গে গ্রেটার চেন্নাই কর্পোরেশন ও চেন্নাইকে আরও সাধারণ মানুষের বসবাসযোগ্য শহরে রূপান্তরিত করে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণে সাহায্য করবে। তিনি আরও বলেন, ভারতের একাধিক শহর দুর্যোগ কবলিত। এই সমস্যা মোকাবিলায় বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি জানান। চেন্নাইয়ে দ্রুত নগরায়ণ ঘটেছে। তাই এই প্রকল্পটি জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করে শহরাঞ্চলে বন্যা মোকাবিলায় সুরক্ষা পরিকাঠামো নির্মাণে বিশেষ সাহায্য করবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৫৮৮ কিলোমিটার দীর্ঘ জল নিকাশি ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হবে। এছাড়াও পাম্পস্টোর স্টেশনগুলিরও উন্নতিসাধন করা হবে। দুর্যোগ মোকাবিলায় চারটি ত্রাণ শিবির নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি বৃষ্টির জল সংরক্ষণের জন্য বিশেষ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হবে। এবিষয়ে গ্রেটার চেন্নাই কর্পোরেশনের ইঞ্জিনিয়ারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এই প্রকল্পটি আগামী দিনে চেন্নাইয়ের নাগরিকদের সুস্থায়ী ও মান সম্পন্ন পৌর পরিষেবা গ্রহণে বিশেষ সাহায্য করবে। CG/SS/SKD/ (Visitor Counter : 130
pib-341
31791c2809909979c14361663110b398428caa2e4f682480dcb027b83ce1a6dd
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী কোপেনহেগেনে ভারত- ডেনমার্ক বাণিজ্য ফোরামে অংশ নিয়েছেন নতুনদিল্লি, ৩ মে, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী, ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেট্টে ফ্রেডেরিকসেন এবং সেদেশের যুবরাজ ফ্রেডেরিকের সঙ্গে কনফেডারেশন অফ ড্যানিশ ইন্ডাস্ট্রিতে ভারত-ডেনমার্ক বাণিজ্য ফোরামের আলোচনায় অংশ নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী দু-দেশের অর্থনীতির পরিপূরক দক্ষতা সংক্রান্ত বিষয়গুলির ওপর গুরুত্ব দেন। ভারতে পরিবেশ বান্ধব প্রযুক্তি, কোল্ড চেন, বর্জ্য থেকে সম্পদ, জাহাজ চলাচল এবং বন্দরের মতো ক্ষেত্রে যে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে সেগুলিকে কাজে লাগানোর জন্য ডেনিশ সংস্থাগুলিকে তিনি আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। শ্রী মোদী ভারতের বাণিজ্য বান্ধব উদ্যোগের সম্পর্কে বিস্তারিত জানান। যৌথভাবে কাজ করার সুযোগের সদ্ব্যবহারের জন্য তিনি দু-দেশের বাণিজ্যিক সংস্থাগুলিকে আমন্ত্রণ জানান। ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী ফ্রেডেরিকসেন দুটি দেশের মধ্যে সেতুবন্ধ রচনায় ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে ভারত ও ডেনমার্কের .যে সব ক্ষেত্রের ব্যবসায়িক সংস্থাগুলির সদস্যরা যোগ দিয়েছেন সেগুলি হলঃ- > পরিবেশ বান্ধব প্রযুক্তি, উদ্ভাবন ও ডিজিটাইজেশন জ্বালানী মুক্ত ও পুনর্নবীকরনযোগ্য শক্তি জল, পরিবেশ ও কৃষি পরিকাঠামো, পরিবহণ ও পরিষেবা বাণিজ্য ফোরামে বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা যোগ দেন। ভারতের বাণিজ্যিক প্রতিনিধিদলে ছিলেনঃ- বাজাজ ফিনসারভ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রী সঞ্জীব বাজাজ , ভারত ফরজের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রী বাবা এন কল্যানী, ডালমিয়া সিমেন্ট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক শ্রী মহেন্দ্র সিংঘি, হিন্দুস্তান পোর্টস প্রাইভেট লিমিটেডের মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রী রিজওয়ান সুমার, হীরানন্দানী গ্রুপের চেয়ারম্যান শ্রী দর্শন হীরানন্দানী, ইন্ডিয়ান হোটেলস কোম্পানী লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক শ্রী পুনিত ছাতওয়াল, ইনভেস্ট ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক শ্রী দীপক বাগলা, ওয়ো রুমসের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক শ্রী ঋতেশ আগরওয়াল, পিআই ইন্ডাস্ট্রিস প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান এমিরিটাস শ্রী সলিল সিংঘল, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার শ্রী দীনেশ খাঁড়া, টেক মাহিন্দ্রা লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক শ্রী সিপি গুরনানি ও সুজলোন এনার্জি লিমিটেডের শ্রী তুলসী তাঁতি । ডেনমার্কের বাণিজ্যিক প্রতিনিধিদলে ছিলেনঃ- এভিকের মালিক নিলস আগে কজের, বায়েট্রর মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক পেটর পাল্লিসোজ, কারলসবাগের মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক সিস্ট হার্ট , কোপেনহেগেন ইনফ্রাস্টাকচার পার্টনারসের ম্যানেজিং পার্টনার ইয়াকোব বারুএল পলসন, সিওডব্লুআই অ্যান্ড সিমেন্স উইন্ড পাওয়ারের চেয়ারম্যান জুক্কা পারটোলা, ড্যানফোসের মালিক ইয়োরগেন মাডস ক্লাউসেন, ডিএসভি-র চেয়ারম্যান টোমাস প্লেনবোর্গ, ফসের মূখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক কিম ভেল্বি হান্সেন , গ্রুন্ডফসের চেয়ারম্যান জেন্স মোবার্গ, হাল্ডোর টোপ্সোসের মূখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক রোল্যান্ড বান, হেম্পেলের মূখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক লারস পেটারসন, আইএসএসের চেয়ারম্যান নিলস স্মেডেগার্ড, এল এম উইন্ড পাওয়ার ব্লেডের মূখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক অলিভার ফন্টান, রামবোলের মূখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক জ্যা-পিটার সাউল, রকউলের মূখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক জ্যা বির্গারসন এবং ওরস্টেডের মূখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক ম্যাডস নিপার। CG/CB/NS (
pib-342
2cc3cb9974d40d38f3de871c7b1ea0fa5955e949c7e0abc8070dec7259196269_2
ben
বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক বর্ষশেষ পর্যালোচনা ২০১৯ : বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক নয়াদিল্লি, ০১ জানুয়ারি, ২০২০ জলন্ধরে ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেস ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গত বছরের তেসরা জানুয়ারি জলন্ধরে ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেস ২০১৯ উদ্বোধন করেন। এই বিজ্ঞান কংগ্রেসে ৩ জন নোবেলজয়ী ছাড়াও ডিআরডিও, ইসরো, আইসিএআর, সিএসআইআর, ইউজিসি-র মতো প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গ্রেট ব্রিটেন অন্যান্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা সহ বিভিন্ন দেশের প্রায় ৩০ হাজার প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। কংগ্রেসের ২০টি পূর্ণাঙ্গ সভায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়। ডিএনএ প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ বিল, ২০১৯ লোকসভায় অনুমোদিত এক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হিসাবে লোকসভায় গত বছরের ৮ই জানুয়ারি ডিএনএ প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ বিল, ২০১৯ অনুমোদিত হয়েছে। নিখোঁজ ব্যক্তি, অভিযুক্ত ব্যক্তি, বিচার-বিভাগীয় হেফাজতে থাকা ব্যক্তি এবং অজানা ব্যক্তির পরিচিতি যাচাই করার জন্য ডিএনএ প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রয়োগ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে এই বিল আনা হয়। কৃষি জৈব প্রযুক্তি গবেষণা ও শিক্ষা ক্ষেত্রের প্রসারে আন্তঃমন্ত্রক সহযোগিতার জন্য সমঝোতাপত্র স্বাক্ষর কৃষি জৈব প্রযুক্তি গবেষণা ও শিক্ষা ক্ষেত্রের প্রসারে বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও উন্নয়নমূলক কাজকর্মের পাশাপাশি, উদ্ভাবনে উৎসাহ দিতে গত বছরের ১৫ই জানুয়ারি জৈব প্রযুক্তি দপ্তর এবং ভারতীয় কৃষি গবেষণা পর্ষদের মধ্যে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়। প্রধানমন্ত্রীর বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন বিষয়ক পরামর্শদাতা পরিষদে গ্রেট ব্রিটেনের গবেষণা ও উদ্ভাবন বিষয়ক মুখ্য আধিকারিকের ভাষণ কেন্দ্রীয় সরকারের মুখ্য বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা অধ্যাপক কে বিজয় রাঘবনের আমন্ত্রণে গ্রেট ব্রিটেনের গবেষণা ও উদ্ভাবন বিষয়ক মুখ্য আধিকারিক অধ্যাপক মার্ক ওয়ালপোর্ট গত বছরের ১৬ই জানুয়ারি দু’দিনের সফরে দিল্লিতে এসে প্রধানমন্ত্রীর বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন বিষয়ক পরামর্শদাতা পরিষদে ভাষণ দেন। এই পরিষদ ভারতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রের প্রসারে ভবিষ্যৎ রূপরেখা ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করে থাকে। ওয়ান হেলথ ইন্ডিয়া কনফারেন্স ২০১৯ আয়োজিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের জৈব প্রযুক্তি দপ্তর একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের সহযোগিতায় গত বছরের ১৮ই ফেব্রুয়ারি নতুন দিল্লিতে দু’দিনের ওয়ান হেলথ ইন্ডিয়া কনফারেন্স ২০১৯ – এর আয়োজন করে। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে আপৎকালীন পরিস্থিতির মোকাবিলায় বিভিন্ন মন্ত্রক ও দপ্তরের মধ্যে সমন্বয়সাধনের লক্ষ্যে এ ধরনের সম্মেলন আয়োজন করা হয়। জৈব প্রযুক্তি দপ্তরের ৩৩তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের অধীন জৈব প্রযুক্তি দপ্তর গত বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি ৩৩তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন করে। প্রতিষ্ঠা দিবসের মূল ভাবনা ছিল জৈব প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সাফল্য উদযাপন : ভারতকে এক অগ্রণী উদ্ভাবনমূলক দেশে পরিণত করা। দপ্তরের প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন জৈব প্রযুক্তি ক্ষেত্রে গবেষণা, উদ্ভাবন ও কারিগরি উৎকর্ষতার নিদর্শন-স্বরূপ পুরস্কার প্রদান করেন। এই উপলক্ষে তিনি অটল জয় অনুসন্ধান বায়োটেক মিশন – এর সূচনা করেন। উদ্দেশ্য – আগামী পাঁচ বছরে দেশে স্বাস্থ্য, কৃষি ও বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনা। এই মিশনের সঙ্গে মাতৃত্বকালীন ও শিশু স্বাস্থ্য কর্মসূচি ‘গর্ভ’ উদ্যোগকেও জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগের ফলে, রোগের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় সস্তায় ভ্যাকসিন সরবরাহ, পোষণ অভিযানকে কার্যকর করতে পুষ্টিসমৃদ্ধ গম উৎপাদন প্রভৃতি কর্মসূচি রয়েছে। ক্যান্সার গবেষণা ক্ষেত্রে ভারত ও গ্রেট ব্রিটেনের মধ্যে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরে মন্ত্রিসভার অনুমোদন ক্যান্সার গবেষণা ক্ষেত্রে ভারত ও গ্রেট ব্রিটেনের মধ্যে সহযোগিতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে গত বছরের ৭ই মার্চ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা গত বছরের ২৭শে মার্চ বায়োমেডিকেল রিসার্চ কেরিয়ার প্রোগ্রাম চালু রাখার প্রস্তাব অনুমোদন করে। এই কর্মসূচি ২০০৮-০৯ থেকে ২০১৯-২০ পর্যন্ত কার্যকর করার মেয়াদ ছিল। মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে মন্ত্রিসভা ২০১৯-২০ থেকে ২০২৩-২৪ পর্যন্ত কর্মসূচি চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। আগামী পাঁচ বছরে এই কর্মসূচি রূপায়ণে খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৯২ কোটি টাকা। ক্যান্সার চিকিৎসার ক্ষেত্রে যৌথভাবে গবেষণামূলক কর্মসূচিতে পারস্পরিক সহায়তার জন্য জৈব প্রযুক্তি দপ্তর এবং আনবিক শক্তি দপ্তর গত বছরের ২২শে মে একটি সমঝোতাপত্র স্বাক্ষর করে। ভারত ও থাইল্যান্ডের মধ্যে জ্যোতির্বিজ্ঞান ক্ষেত্রে সহযোগিতার লক্ষ্যে ২০১৮-র নভেম্বরে স্বাক্ষরিত সমঝোতাপত্র সম্পর্কে মন্ত্রিসভাকে অবগত করা হয়েছে। এই সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের ফলে দুই দেশের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে আদান-প্রদান, প্রশিক্ষণ ও বিজ্ঞান পরিকাঠামো যৌথভাবে ব্যবহারের মাধ্যমে নতুন নতুন গবেষণার তথ্য উঠে আসবে এবং মানবসম্পদের উন্নয়নেও তা কার্যকর ভূমিকা নেবে। জৈব প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ভারত ও কোস্টারিকার মধ্যে স্বাক্ষরিত ইচ্ছাপত্র সম্পর্কে মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়েছে। এছাড়াও, মন্ত্রিসভা গত বছরের ১৭ই জুলাই রিজেনারেটিভ মেডিসিন, থ্রিডি বায়োপ্রিন্টিং, বৈজ্ঞানিক ধ্যান-ধারণা ও তথ্যের আদান-প্রদান সহ বিজ্ঞান পরিকাঠামো যৌথভাবে ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগিতা গড়ে তোলার প্রস্তাবে কর্মপরবর্তী অনুমোদন দিয়েছে। জৈব প্রযুক্তি মন্ত্রক গত বছরের ৭ই মার্চ নতুন দিল্লির ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে বিজ্ঞান ক্ষেত্রে ভারতীয় মহিলাদের অবদান : এক অসাধারণ যাত্রাপথ শীর্ষক প্রদর্শনীর আয়োজন করে। এই প্রদর্শনীতে বিজ্ঞান ক্ষেত্রে ভারতীয় মহিলাদের সাফল্যের কাহিনীগুলিকে তুলে ধরার চেষ্টা হয়েছে। বর্জ্য থেকে সম্পদ তৈরির প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য উৎকর্ষ কেন্দ্র স্থাপনে সরকার ও আইআইটি দিল্লি সহমত হয়েছে। এই লক্ষ্যে গত বছরের দোসরা মে এক সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের অধীন জাতীয় মানচিত্র প্রণয়ন প্রতিষ্ঠান সার্ভে অফ ইন্ডিয়া দ্রোণ ব্যবহার করে মহারাষ্ট্রের একটি গ্রামের মানচিত্র প্রণয়নে রাজ্য সরকারের সঙ্গে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষর করেছে। কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন গত বছরের ১৬ই সেপ্টেম্বর বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ সায়েন্স প্রতিষ্ঠানে ন্যাশনাল সেন্টার ফর ক্লিন কোল রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের সূচনা করেছেন। ডঃ হর্ষ বর্ধন গত বছরের ২৩শে সেপ্টেম্বর নবজাতকদের জিনগত রোগের মোকাবিলায় ‘উম্মিদ’ কর্মসূচির সূচনা করেছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা গত বছরের ২৩শে অক্টোবর ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতার লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তাব অনুমোদন করে। এই চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে উচ্চ গুণমানবিশিষ্ট অত্যন্ত কার্যকরি গবেষণা ও উদ্ভাবনমূলক বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার সুযোগ বাড়বে। পঞ্চম ভারত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান উৎসব গত বছরের ৫ থেকে ৮ই নভেম্বর কলকাতায় অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ৫ই নভেম্বর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উৎসবের সূচনা করেন। এই উপলক্ষে তিনি বলেন, উৎসবের মূল ভাবনা ‘রাইসন’ – একবিংশ শতাব্দীর ভারতের প্রত্যাশাগুলিকেই প্রতিফলিত করে। তিনি আরও বলেন, সামজিক ক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে। এই বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখেই সরকার আবিষ্কার ও উদ্ভাবন উভয় ক্ষেত্রেই প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতা দিচ্ছে। ভারতের প্রথম মেগা বিজ্ঞান প্রদর্শনী ‘বিজ্ঞান সঙ্গম’ কলকাতার সায়েন্স সিটিতে অনুষ্ঠিত হয়। ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ সায়েন্স মিউজিয়ামের সহযোগিতায় গত বছরের ৪ঠা নভেম্বর থেকে ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত এই মেগা বিজ্ঞান প্রদর্শনী কলকাতার সায়েন্সসিটিতে আয়োজন করা হয়। এর আগে মুম্বাই ও বেঙ্গালুরুতে সাফল্যের সঙ্গে এ ধরনের প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন এবং পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রী শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান যৌথভাবে গত বছরের ২১শে নভেম্বর গ্লোবাল বায়ো-ইন্ডিয়া সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। জৈব প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে নিয়ে এ ধরণের সম্মেলন ভারতে এই প্রথমবার আয়োজিত হয়। এই সম্মেলনে বিশ্বের ২৫টি দেশ এবং ভারতের ১৫টি রাজ্য থেকে ৩ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি যোগ দেন। রেলমন্ত্রী শ্রী পীযূষ গোয়েল গত ২২শে নভেম্বর গ্লোবাল বায়ো-ইন্ডিয়া পুরস্কার প্রদান করেন। এই উপলক্ষে তিনি বলেন, স্টার্ট আপ এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগগুলির পেটেন্ট বা স্বত্ত্ব প্রদান ব্যবস্থায় সরলীকরণ করা হয়েছে। জৈব প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলিকেও যাবতীয় সহায়তার আশ্বাস দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গত বছরের ২৮শে ফেব্রুয়ারি নতুন দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে ২০১৬, ২০১৭ এবং ২০১৮’র শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার প্রদান করেন। মনুষ্য ব্যবহৃত জ্ঞান ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি-স্বরূপ এই পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে। কয়েক দশক জুড়ে অক্লান্ত প্রচেষ্টার সাফল্য হিসাবে বিশ্ব বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তি মহল গত বছরের ১৬ই নভেম্বর ওজন ও পরিমাপক সংক্রান্ত এক আন্তর্জাতিক সভায় কিলোগ্রাম, কেলভিন, পদার্থের পরিমাণ এবং অ্যাম্পিয়ারের ক্ষেত্রে নতুন সংজ্ঞা চূড়ান্ত করার প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়েছে। গত বছরের ২০শে মে থেকে সারা বিশ্ব জুড়ে নতুন এই পরিমাপক ব্যবস্থা কার্যকর হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ডঃ হর্ষবর্ধন গত ২০ জুলাই হায়দরাবাদে সেন্টার ফর সেলুলার অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি প্রতিষ্ঠানে নেক্সট জেনারেশন সিকোয়েন্সিং ব্যবস্থার সূচনা করেছেন। এই ব্যবস্থার ফলে পিতামাতার জিনের গঠনের ধাঁচ নিরূপণ করা সম্ভব হবে, যার ফলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে জিনগত তথ্যের বিশ্লেষণ করা যাবে। রাষ্ট্রপতি শ্রী রাম নাথ কোবিন্দ গত বছরের ২৬শে নভেম্বর বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পর্ষদ সিএসআইআর – এর পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি উচ্চ তাপ সংবেদনশীল জ্বালানি সেল বা ব্যাটারি প্রযুক্তির আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করেন। আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে সিএসআইআর – এর প্রযুক্তিগত প্রয়োগগুলির প্রশংসা করে রাষ্ট্রপতি এই প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীদের কারিগরি পুরস্কার এবং অধ্যাপক অমিতাভ চট্টোপাধ্যায়কে জিএন রামচন্দ্রণ স্বর্ণপদক পুরস্কার প্রদান করেন। বায়ু দূষণ কমাতে সিএসআইআর একাধিক পরিবেশ-বান্ধব আতশবাজি আবিষ্কার করেছে। এছাড়াও, জাল আতশবাজির উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধ করতে প্রতিষ্ঠানটি লোগো এবং কিউআর কোড চালু করেছে। খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশন এবং সিএসআইআর – এর মধ্যে খাদি বিক্রয় কেন্দ্রগুলিতে সিএসআইআর – এর উৎপাদিত সামগ্রী ও গ্রামোদ্যোগ কমিশনের উৎপাদিত মধু বিক্রয়ের জন্য গত বছরের ৫ই ডিসেম্বর সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছিল। পরম্পরাগত চিকিৎসা-পদ্ধতি এবং আধুনিক বিজ্ঞানের সঙ্গে এই পদ্ধতির মেলবন্ধনের জন্য সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে গবেষণা ও শিক্ষামূলক কাজে সহযোগিতার লক্ষ্যে আয়ুষ মন্ত্রক এবং সিএসআইআর – এর মধ্যে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত বছরের ২২শে এপ্রিল এই সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। ভারতীয় নৌ-বাহিনীর জন্য আধুনিক প্রযুক্তি ক্ষেত্রে যৌথ গবেষণা ও উন্নয়নমূলক কর্মসূচি পরিচালনার জন্য নৌ-বাহিনী এবং সিএসআইআর – এর মধ্যে গত বছরের ৫ই এপ্রিল সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়। সিএসআইআর – এর পাঁচটি অগ্রণী পরীক্ষাগারের সঙ্গে আইআইটি দিল্লির চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী, আইআইটি দিল্লি যৌথ উদ্যোগে গবেষণা, জ্ঞানের আদান-প্রদান এবং অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে। ডঃ হর্ষ বর্ধন প্লাস্টিক বর্জ্য থেকে ডিজেল উৎপাদনের একটি কারখানার উদ্বোধন করেছেন। সিএসআইআর – এর উদ্ভাবিত প্রযুক্তিতে প্লাস্টিক থেকে ডিজেল উৎপাদন করা হচ্ছে। কারখানাতে ১ টন বর্জ্য প্লাস্টিক থেকে প্রতিদিন ৮০০ লিটার ডিজেল উৎপাদন সম্ভব। বায়ুর গুণমানে নজরদারির জন্য যে সমস্ত যন্ত্রপাতির ব্যবহার করা হয়, তার কার্যকরিতা যাচাই করে দেখতে সিএসআইআর-কে প্রধান দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সিএসআইআর এই সমস্ত যন্ত্রপাতির সঠিক গুণমান বজায় রাখতে এবং বায়ুর গুণমান সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে সাহায্য করবে। এছাড়াও, সিএসআইআর বেসরকারি সান ফার্মা সংস্থার সঙ্গে ত্বক, চক্ষু এবং ক্যান্সার চিকিৎসা ক্ষেত্রে সত্ত্ব পাওয়ার ক্ষেত্রে এক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, সান ফার্মা অর্থ খরচ করবে এবং সিএসআইআর প্রযুক্তিগত সহযোগিতা বাবদ রয়্যালটি পাবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত অধ্যয়ন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম ও উপকরণ নির্মাণের জন্য সিএসআইআর – এর উদ্যোগে তৈরি একটি বিশেষ প্রযুক্তি সহায়তা কেন্দ্রের সূচনা হয়েছিল। সিএসআইআর ফ্রান্সের সিএনআরএস সংস্থার সঙ্গে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত গবেষণার ব্যাপারে সহযোগিতার জন্য সমঝোতাপত্র স্বাক্ষর করেছে। এই সমঝোতার ফলে মেরিন বায়োটেকনোলজি, স্বাস্থ্য, পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, ধাতব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং জল গবেষণার মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সহযোগিতা গড়ে উঠবে। হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখন্ড, লেহ্, উত্তর-পূর্ব এবং তামিলনাডুর পার্বত্য এলাকায় টিস্যু কালচার প্রযুক্তি ব্যবহার করে গুণগত মানের ও রোগমুক্ত জাফরান উৎপাদনের জন্য সিএসআইআর – এর সঙ্গে লাদাখের কৃষক ও উৎপাদক সমবায় গোষ্ঠীর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সিএসআইআর – এর বিজ্ঞানীরা এমন এক প্রযুক্তির আবিষ্কার করেছেন, যার মাধ্যমে মূল্যবান পটাশ সংগ্রহ করা সম্ভব। অভিনব এই পদ্ধতিতে পটাশ সংগ্রহের ফলে দেশের বহু বিদেশি মুদ্রা সাশ্রয় হচ্ছে এবং প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং এই পদ্ধতির জন্য প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীদের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন। CG/BD/SB (Visitor Counter : 96
pib-345
f3dec6518e824d8f8dcd4094f287e0f082981fc8d0ef8f57d7b6d0d2df9568f6
ben
রাষ্ট্রপতিরসচিবালয় রাষ্ট্রপতি ভবনের পক্ষ থেকে ভিজিটরস অ্যাওয়ার্ডস ২০২১-এর জন্য কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অনুষদ সদস্য ও শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়েছে নতুন দিল্লি, ২৫ আগষ্ট, ২০২১ রাষ্ট্রপতি ভবনের পক্ষ থেকে ভিজিটরস অ্যাওয়ার্ডস ২০২১-এর জন্য কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অনুষদ সদস্য ও শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অনলাইনে আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়েছে। যেসব ক্ষেত্রে এই ভিজিটরস অ্যাওয়ার্ডস দেওয়া হবে তার মধ্যে রয়েছে- ১) উদ্ভাবনের জন্য ভিজিটরস অ্যাওয়ার্ডস। ২) গবেষণার জন্য ভিজিটরস অ্যাওয়ার্ডস। এর মধ্যে রয়েছে, মানবিক কলা এবং সমাজ বিজ্ঞান। শারীর বিজ্ঞান এবং জীব বিজ্ঞান। ৩) প্রযুক্তি উন্নয়নের ক্ষেত্রেও ভিজিটর পুরস্কারের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। আবেদনকারীরা ওয়েবসাইট মারফত তাদের আবেদন পত্র পাঠাতে পারবেন। ওয়েবসাইট নম্বর- www.presidentofindia.nic.in। এই ওয়েবসাইট নম্বরে গিয়ে 'সেভেন্থ ভিজিটরস অ্যাওয়ার্ডস,২০২১' এই অংশে ক্লিক করতে হবে। আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ দিন ৩১ অক্টোবর, ২০২১। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে যে ওয়েবসাইট মারফত, তার নম্বর হচ্ছে- https://RB.nic.in/visitorawards. এই ভিজিটরস অ্যাওয়ার্ডস ২০১৪ সাল থেকে শুরু হয়। মূলত কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় গুলির মধ্যে স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতাকে তুলে ধরতে এবং বিশ্বজুড়ে সেরা অনুশীলনে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটর হিসেবে রাষ্ট্রপতি এই পুরস্কার প্রদান করে থাকেন। CG/ SB (Visitor Counter : 120
pib-348
aba377b5048350f2ceaed0cf44a15cf1edf3c98d8a1bbaf75b4060dbac849e83
ben
সারওরসায়নমন্ত্রক হিন্দুস্তান উর্বরক ও রসায়ন লিমিটেডের তিনটি ইউনিটের জন্য ২০১২’র নতুন বিনিয়োগ নীতির প্রযোজ্যতা বাড়ানোর প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত নয়াদিল্লি, ২২ মার্চ, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকে হিন্দুস্তান উর্বরক ও রসায়ন লিমিটেড – এর গোরক্ষপুর, সিন্দ্রি ও বারাউনি – এই তিনটি ইউনিটের জন্য ২০১২’র নতুন বিনিয়োগ নীতির প্রযোজ্যতা বাড়াতে সার দপ্তরের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড, এনটিপিসি এবং ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে ২০১৬’র ১৫ই জুন এইচইউআরএল সংস্থাটি তৈরি হয়। এইচইউআরএল সংস্থাটি নতুন গ্যাস-ভিত্তিক ইউরিয়া উৎপাদন কেন্দ্র গড়ে তুলে পূর্বতন গোরক্ষপুর ও সিন্দ্রি ইউনিট এবং বারাউনি ইউনিটের পুনরুজ্জীবন ঘটাচ্ছে। এই তিনটি কেন্দ্রের বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ১২.৭ লক্ষ মেট্রিক টন। এইচইউআরএল – এর এই তিনটি ইউরিয়া উৎপাদন প্রকল্প খাতে খরচের পরিমাণ ২৫ হাজার ১২০ কোটি টাকা। গ্যাস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড এই তিনটি ইউরিয়া উৎপাদন কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ করছে। এইচইউআরএল – এর অত্যাধুনিক এই তিনটি কেন্দ্র ইউরিয়া উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়া ইউরিয়া উৎপাদন ইউনিটগুলির পুনরুজ্জীবনে সরকারের গৃহীত উদ্যোগের অঙ্গ হিসাবে চালু করা হবে। এই তিনটি ইউনিট পুরোদমে চালু হলে দেশে ইউরিয়া উৎপাদনের পরিমাণ বার্ষিক আরও ৩৮.১ লক্ষ মেট্রিক টন বাড়বে। এর ফলে, আত্মনির্ভর ভারত গঠনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আরেক কদম অগ্রসর হওয়া যাবে। প্রস্তাবিত এই তিনটি ইউরিয়া উৎপাদন ইউনিট না কেবল কৃষকদের কাছে সারের যোগান বাড়াতে সাহায্য করবে, সেই সঙ্গে অর্থ-ব্যবস্থার অগ্রগতিতেও সহায়ক হবে। পক্ষান্তরে, সড়ক ও রেলের মতো পরিকাঠামোয় উন্নতির পাশাপাশি, অনুসারি শিল্পের বিকাশ ঘটবে এবং দেশে খাদ্য সুরক্ষার বিষয়টি আরও নিশ্চিত হবে। এই তিনটি ইউরিয়া উৎপাদন ইউনিটে বিশ্বের সেরা প্রযুক্তি কাজে লাগানো হচ্ছে, যাতে পশ্চিমবঙ্গ ও ওডিশা সহ ৭টি রাজ্যে ইউরিয়ার চাহিদা মেটানো যায়। CG/BD/SB (Visitor Counter : 102
pib-350
aafc91ddd7931d07094360923f41340d35c5d71d79ef3fb97eb5a0342368643b
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বিনিয়োগ এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছনোয় প্রশংসা প্রধানমন্ত্রীর নয়াদিল্লি, ০১ এপ্রিল, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে দেশে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে রপ্তানীর পরিমাণ এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার ৯২০ কোটি টাকায় পৌঁছনোয় প্রশংসা করেছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং – এর এই তথ্য জানিয়ে করা ট্যুইটের প্রত্যুত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দুর্দান্ত! ‘এক ইন ইন্ডিয়া’ প্রয়াস সফল করার ও ভারতীয় প্রতিভাকে বিশ্ব দরবারে পৌঁছে দেওয়ার এক স্পষ্টনজির। এ থেকে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বিগত কয়েক বছরে যে সংস্কার হয়েছে এবং তা থেকে প্রাপ্ত ভালো ফলাফল সুস্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। ভারতকে প্রতিরক্ষা উৎপাদন হাব হিসাবে গড়ে তোলার জন্য আমাদের সরকার সবরকম সহায়তা করবে”। PG/PM/SB (
pib-355
9ee8f836ccf05c10268ba1dd7ac28348215a2248a892e84f28c80e80f3d10d76_4
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর কথা নয়াদিল্লি, ২০ ডিসেম্বর, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ টেলিফোনে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলেন। রাষ্ট্রপতি পুতিনের সাম্প্রতিক ভারত সফরের সময় যে সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়, সে সম্পর্কে দুই নেতা আরেক প্রস্থ কথা বলেন। দুই নেতার মধ্যে টেলিফোনে আজকের এই আলোচনা রাষ্ট্রপতি পুতিনের ভারত সফরের সময় যে বিষয়গুলি নিয়ে মতবিনিময় হয়েছিল, তাকে আরও ত্বরান্বিত করবে। উল্লেখ করা যেতে পারে, রাষ্ট্রপতি পুতিনের সাম্প্রতিক ভারত সফরে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আরও নিবিড় করা, সার সরবরাহে সহযোগিতা, রাশিয়ার সুদূর পূর্ব প্রান্তের সঙ্গে ভারতের যোগাযোগ বৃদ্ধির মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে কথা হয়। ভারত-রাশিয়া বিশেষ সহযোগিতামূলক কৌশলগত অংশীদারিত্বের আওতায় সমস্ত বিষয় নিয়ে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা, তথা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও নিবিড় করার পাশাপাশি, বহুপাক্ষিক মঞ্চে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনা ও সহযোগিতার ব্যাপারে দুই নেতাই সম্মত হয়েছেন। CG/BD/SB (
pib-358
df2b1bbd0c1ddd5350a503b11f8af0372527aace325727664534b171c28b009b_2
ben
জাহাজচলাচলমন্ত্রক শ্রী মানসুখ মাণ্ডব্য ড্রেজিং উপাদানের পুনর্ব্যবহারের সম্ভাবনা খুঁজে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন নতুন দিল্লি, ২৪ জুন, ২০২০ কেন্দ্রীয় জাহাজ চলাচল দফতরে স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী শ্রী মানসুখ মাণ্ডব্য ড্রেজিং উপাদানের পুনর্ব্যবহারের জন্য কেন্দ্রীয় জাহাজ চলাচল মন্ত্রক,ভারতীয় বন্দর কর্তৃপক্ষ, ভারতের অভ্যন্তরীণ জলপথ পরিবহন কর্তৃপক্ষ, পোর্ট ট্রাস্টের চেয়ারপার্সনস এবং এই ক্ষেত্রে যুক্ত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে উপস্থিত সকলের কাছ থেকে বিভিন্ন পরামর্শ গ্রহণের পর শ্রী মানসুখ মাণ্ডব্য ভারতের ড্রেজিং কর্পোরেশনকে উপকূলরেখার পাশাপাশি ভারতের নদী বন্দরগুলিতে ড্রেজিং উপাদানের পুনর্ব্যবহারের সম্ভাবনা খুঁজে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ড্রেজিং উপাদানের পুনর্ব্যবহার এমনভাবে কার্যকর করা উচিত তাতে যেন ড্রেজিংয়ের ব্যয় হ্রাস পায়।এর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ জলপথে জাহাজ চলাচল ও নৌ পরিষেবা যাতে বজায় থাকে সেদিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন। শ্রী মাণ্ডব্য আরও বলেন ভারত সরকার সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েছে।ড্রেজিং বর্জ্য পুনর্ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব পণ্যসমূহ যাতে তৈরি করা যায় সে দিকেও জোর দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ‘বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করা’শীর্ষক যে দৃষ্টি নিয়েছেন, এই পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে তা বাস্তবায়িত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। (CG/SS
pib-361
b221359c03df69a6ca204925d65d5fce9085027000d00b3e65c68d48b054be4e_2
ben
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সম্প্রীতির প্রতীক সাধক শ্রী রবিদাসজীর জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ নয়াদিল্লি, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ সাধক পূজনীয় শ্রী রবিদাসজীর জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। একগুচ্ছ ট্যুইটে শ্রী শাহ বলেছেন, “চিন্তাভাবনা ও সৃজনশীলতার মধ্য দিয়ে সমাজে আধ্যাত্মিক চেতনা জাগ্রত করতে সাধক শ্রী রবিদাসজী মানবজাতির কল্যাণের দিশা দেখিয়েছিলেন। একতা, সমতা ও কাজের প্রতি অগ্রাধিকারে তাঁর বার্তা আমাদের সর্বদাই পথ দেখাবে”। শ্রী শাহ আরও বলেছেন, “প্রত্যেক ব্যক্তির সমানাধিকার ও ন্যায় সুনিশ্চিত করতে সাধক রবিদাসজী সারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সুদক্ষ নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকার সাধক রবিদাসজীর চিন্তাধারা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে এবং সার্বিক অগ্রগতির অংশীদার করে তুলে সমাজের প্রতিটি শ্রেণীর মানুষের জীবনযাপনের মানোন্নয়নে নিরলস কাজ করে চলেছে”। CG/BD/SB (Visitor Counter : 105
pib-365
a930190a7a71ca11fcaffda70c454dee3d596d6ab2fe77c525d2ab0d480d83e9_2
ben
ক্রেতা, খাদ্যএবংগণবন্টনমন্ত্রক এক দেশ – এক রেশন কার্ড প্রকল্প নয়াদিল্লি, ২৬ জুলাই, ২০১৯ সুনির্দিষ্ট গণবন্টন ব্যবস্থা সম্পূর্ণ কম্প্যুটার-চালিত করে সংস্কারের ধারা অব্যাহত রাখতে কেন্দ্রীয় খাদ্য ও গণবন্টন দপ্তর গণবন্টন ব্যবস্থার সসংহত পরিচালনার জন্য একটি নতুন কর্মসূচি চালু করেছে। এই কর্মসূচি ২০১৮-১৯ থেকে ২০১৯-২০ পর্যন্ত রূপায়ণের পরিকল্পনা রয়েছে। এ ধরণের কর্মসূচি রূপায়ণের উদ্দেশ্য হ’ল – ২০১৩’র জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতায় রেশন কার্ডধারীদের জন্য দেশ জুড়ে যে কোনও ন্যায্য মূল্যের দোকান থেকে রেশন কার্ড পেশ করা ছাড়াই প্রাপ্য খাদ্যশস্য সংগ্রহ করতে সাহায্য করা। এই কর্মসূচিকে কার্যকর করতে বর্তমানে চালু গণবন্টন ব্যবস্থা, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পোর্টালগুলি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থা বা পোর্টাল একত্রীকরণের কাজ চলছে। রাজ্যসভায় আজ এক লিখিত জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় গ্রাহক বিষয়ক, খাদ্য ও গণবন্টন প্রতিমন্ত্রী শ্রী দানভে রাওসাহেব দাদারাও। তিনি আরও জানান, কয়েকটি রাজ্যে সুসংহত উপায়ে গণবন্টন ব্যবস্থা রূপায়ণের ক্ষেত্রে বর্তমান অগ্রগতির বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, শীঘ্রই পরীক্ষামূলকভাবে ন্যায্য মূল্যের দোকান থেকে রেশন কার্ড ছাড়াই প্রাপ্য খাদ্যশস্য বন্টন শুরু হবে। এর ফলে, এক রাজ্যের রেশন কার্ডধারী ব্যক্তি অন্য রাজ্যে গিয়ে রেশন তুলতে পারবেন। উল্লেখ করা যেতে পারে,বর্তমানে সারা দেশে জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতায় প্রায় ৮১ কোটি মানুষ গণবন্টন ব্যবস্থার সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। পশ্চিমবঙ্গে ৬ কোটি ১ লক্ষ ৮৪ হাজার মানুষ এই প্রকল্পে লাভবান হয়েছেন। CG/BD/SB (Visitor Counter : 209
pib-373
17dee1eadba13a0e0d4003f9b4f2d4cd8e626aec48dafdcef3041ac29e38bdd7_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর বিশ্ব বন্যপ্রাণ দিবসে বন্যপ্রাণ সংরক্ষণবিদ এবং উৎসাহীদের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর নয়াদিল্লি, ৩ মার্চ, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী, শ্রী নরেন্দ্র মোদী বিশ্ব বন্যপ্রাণ দিবস উপলক্ষে বন্যপ্রাণ সংরক্ষণবাদী এবং উত্সাহীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ট্যুইটে বলেন; “বিশ্ব বন্যপ্রাণ দিবসে, বন্যপ্রাণ প্রেমীদের এবং যারা বন্যপ্রাণ সংরক্ষণে কাজ করছেন তাদের শুভেচ্ছা। প্রাণীর আবাসস্থল রক্ষা করা আমাদের জন্য একটি প্রধান লক্ষ্য এবং এই ক্ষেত্রে আমরা ভালো ফলাফল দেখতে পাচ্ছি। এই বছরটি আমরা আমাদের দেশে চিতাদের স্বাগত জানিয়েছি তাই এই বছরটি সর্বদাই বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে স্মরণ করা হবে!” PG/PM/NS (
pib-374
e1b181cd33d706853e0ca85b1f35a3a53ae99804d1c73c094d235149bd3b3886_3
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক নৌ-বাহিনীর ডরনিয়ার বিমানের আকাশপথে সমীক্ষা – পুরীর আশপাশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির ছবি নয়াদিল্লি, ৬ মে, ২০১৯ পুরী লাগোয়া উপকূল অঞ্চলে আছড়ে পড়া মারাত্মক তীব্র সামুদ্রিক ঘুর্ণিঝড় ‘ফণী’র প্রভাবে পুরী ও আশপাশের এলাকায় বহু গাছ পড়ে যাওয়ার ছবি পাওয়া গেছে। সামুদ্রিক ঘুর্ণিঝড় ‘ফণী’র প্রভাব নিরূপণে নৌ-বাহিনীর ডরনিয়ার যুদ্ধবিমানকে সমীক্ষার কাজে মোতায়েন করা হয়। এই যুদ্ধবিমান থেকে পাওয়া ছবিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির প্রমাণ মিলেছে। ছবিতে আরও দেখা গেছে, পুরীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী বিভিন্ন সড়কে গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি পড়ে গিয়ে সাময়িকভাবে রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। এমনকি, পুরী রেল স্টেশনের ছাদের একাংশ ব্যাপক এই ঘুর্ণিঝড়ে উড়ে গেছে। পুরী ও চিলকা হ্রদের মাঝামাঝি নিচু এলাকাগুলি প্লাবিত হয়েছে। সমীক্ষার সময় যুদ্ধবিমানের পাইলটরা ৫০ নট গতিতে হাওয়া বইছে বলেও লক্ষ্য করেছেন। এছাড়াও, সমীক্ষার সময় তোলা একাধিক ছবি ত্রাণ ও পুনর্বাসনমূলক কাজে পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য রাজ্যের প্রশাসনিক আধিকারিকদের বিনিময় করা হচ্ছে। CG/BD/DM (Visitor Counter : 78
pib-376
f4bd146a8779a3d023c2bca58e0098e6c1792ccf8d717fea794446a47070ec36
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ভারতীয় ক্রিকেট দলের সাম্প্রতিক জয় যুব সম্প্রদায়ের জন্য অনুপ্রেরণার বার্তা নিয়ে এসেছে নয়াদিল্লী, ২২ জানুয়ারি, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, আত্মনির্ভর ভারতের জন্য সবথেকে বড় পরিবর্তন হল আজকের যুব সম্প্রদায়ের মানসিকতা, যা সহজাত প্রবৃত্তি ও সক্রিয়তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে চলে। শ্রী মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আসামের তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টাদশ সমাবর্তনে ভাষণ দিচ্ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের বিষয়ে সমাবর্তনে বিস্তারিত জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন এই অভিযান সম্পদ, পরিকাঠামো, প্রযুক্তি, অর্থনীতি ও কৌশলগত দিকের পরিবর্তন ঘটাবে যার মধ্য দিয়ে আজকের যুব সম্প্রদায়ের মানসিকতা যা সহজাত প্রবৃত্তি ও সক্রিয়তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে চলবে। শ্রী মোদী বলেছেন, আজ ভারতের যুব সম্প্রদায় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ দারুণভাবে গ্রহণ করছে। এই বিষয়ে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি ভারতীয় তরুণ ক্রিকেটারদের অস্ট্রেলিয়া সাফল্যের কথা উল্লেখ করেছেন। ভারতীয় ক্রিকেট দল নানা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছিল। তারা শোচনীয় পরাজয় বরণ করেছিল। তা সত্ত্বেও দ্রুত পরিস্থিতি সামলে নিয়ে পরের ম্যাচেই তারা বিজয়ী হয়েছেন। আহত হওয়া সত্ত্বেও খোলোয়াড়রা তাদের জেদ দেখিয়েছেন। কঠিন পরিস্থিতিতে হতাশ হওয়ার বদলে নতুন সমাধান খুঁজে বের করে তারা চ্যালেঞ্জের দিকে এগিয়ে গেছেন। তাঁদের অভিজ্ঞতা ছিল না, কিন্তু মনোবল ছিল তুঙ্গে। আর এইভাবেই তাঁরা সুযোগকে কাজে লাগিয়েছেন। তাঁরা তাঁদের মেধা এবং মানসিকতা দিয়ে ভালো একটি দলকে পরাজিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেছেন, আমাদের খেলোয়াড়দের এই নজরকাড়া সাফল্য শুধুমাত্র খেলাধুলোর জগতেই সীমাবদ্ধ নয়। জীবনের নানা ক্ষেত্রে কার্য সম্পাদনার জন্য শিক্ষার বিষয় তিনি উল্লেখ করেছেন। প্রথমত আমাদের ক্ষমতার ওপর নিজের বিশ্বাস ও আস্থা থাকতে হবে ; দ্বিতীয়ত ইতিবাচক মানসিকতার সাহায্যে ইতিবাচক ফলাফলের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। তৃতীয় এবং সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হল যদি কারুর কাছে দুটি উপায় থাকে- একটি নিরাপদ এবং অন্যটি জেতার ক্ষেত্রে কঠিন পথ অতিক্রম করতে হবে, সেক্ষেত্রে জয়ের জন্য ওই পথেই এগিয়া যাওয়া দরকার। কখনও ব্যর্থ হলে তাতে ক্ষতি নেই এবং যেকোন ঝুঁকি নেওয়ার থেকে পিছিয়ে আসা উচিত নয়। আমাদের ভয়শূন্য ও সক্রিয় হতে হবে। যদি আমরা ব্যর্থতার ভয়কে ও অহেতুক চাপকে অতিক্রম করতে পারি তাহলে আমরা ভয়মুক্ত হবো। নতুন এই ভারত লক্ষ্যপূরণে আস্থাবান এবং উৎসর্গকৃত। আজ শুধুমাত্র ক্রিকেটের মাঠেই এর প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছেনা, এই ছবি চারদিকে দেখা যাচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের বলেছেন।
pib-398
d7a68f2c66cfa7b043d0dfc4e854445aebb846912bf8ce6c313878827900d02c_1
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক কোভিড -১৯ টিকার প্রাপ্যতার বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে ১৯৩ কোটি ৫৩ লক্ষেরও বেশি টিকার ডোজ পাঠানো হয়েছে রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাছে ১৯ কোটি ১ লক্ষেরও বেশি অব্যবহৃত টিকার ডোজ রয়েছে নয়াদিল্লি, ০৩ মে, ২০২২ দেশ জুড়ে দ্রুত কোভিড-১৯ টিকাকরণ নিশ্চিত করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। সরকার রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে বিনামূল্যে কোভিড টিকা সরবরাহ করছে। কারণ কেন্দ্র কোভিড-১৯ মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে টিকাকরণকে একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হিসেবে বিবেচনা করছে। সর্বজনীন টিকাকরণের নতুন পর্যায় ২১শে জুন থেকে শুরু হয়েছে। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে আরও বেশি পরিমাণে টিকা সরবরাহ করার জন্য নতুন নতুন পরিকল্পনা করা হচ্ছে যাতে সরবরাহ শৃঙ্খল বজায় থাকে। বিভিন্ন টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থা যে টিকা উৎপাদন করছে প্রতি মাসে তার ৭৫ শতাংশ কেন্দ্র সংগ্রহ করছে। এই টিকা আগের মতোই রাজ্যগুলিকে বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এবং রাজ্যের টিকা সংগ্রহকারী এজেন্সির মাধ্যমে সরাসরি সংগৃহীত ১৯৩ কোটি ৫৩ লক্ষ ৫৮ হাজার ৮৬৫টি টিকার ডোজ বিনামূল্যে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে সরবরাহ করা হয়েছে। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাছে এখনও ১৯ কোটি ১ লক্ষ ৬৮ হাজার ১৪০টি টিকার ডোজ হাতে রয়েছে। CG/SS/NS (Visitor Counter : 62
pib-403
b40b68d956904fd74b99def995817bd71a188f6023e9a4fd90f423b410fe625d_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী দূষণমুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য তাঁর অঙ্গিকার পুণর্ব্যক্ত করলেন নয়া দিল্লি , ৫ জুন ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে পৃথিবীকে দূষণমুক্ত করার লক্ষে তাঁর অঙ্গিকার পুণর্ব্যক্ত করেছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বার্তায় বলেন “ আমাদের গ্রহ এবং পরিবেশ আমরা যত্ন সহকারে লালন করার জন্য ব্রতি হব। আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবসে, আমরা পৃথিবীকে দূষণমুক্ত করার জন্য আবার-ও অঙ্গিকারবদ্ধ হচ্ছি। প্রকৃতির সঙ্গে মিলেমিশে থাকলেই আমরা এক সুন্দর ভবিষ্যৎ পেতে পারি।“ SSS/CB (Visitor Counter : 96
pib-406
f68b3e50e70204e00ddc4b13b774b9322725ae749c757f7fd7f271f76979903b_1
ben
কৃষিমন্ত্রক দেশে জৈব পদ্ধতিতে চাষ নয়াদিল্লি, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২0 দেশে জৈব চাষকে উৎসাহ দিতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ১) পরম্পরাগত কৃষি বিকাশ যোজনা – কৃষকদের জৈব চাষের ক্ষেত্রে শংসাপত্র প্রদান, প্রশিক্ষণ, বাজারজাতকরণে এর মাধ্যমে সাহায্য করা হয়। এই প্রকল্পে ক্লাস্টার গঠন করে জৈব চাষে উৎসাহ দেওয়া হয়। তিন বছর ধরে কৃষকদের মোট ৫০ হাজার টাকা হেক্টর পিছু সাহায্য করা হয়। এর মধ্যে ৬২ শতাংশ অর্থ জৈব চাষে উৎসাহের জন্য দেওয়া হয়। ২) মিশন অর্গানিক ভ্যালু চেন ডেভেলপমেন্ট ফর নর্থ-ইস্টার্ন রিজিয়ন – উত্তর-পূর্ব ভারতের কৃষি পণ্য উৎপাদনকারী সংস্থাগুলির মাধ্যমে জৈব চাষে উৎসাহ দেওয়াই এর লক্ষ্য। উৎপাদিত ফসল বিদেশে রপ্তানিতে উৎসাহ দেওয়াও এই কর্মসূচির আরেকটি উদ্দেশ্য। কৃষকদের তিন বছরে হেক্টর পিছু ২৫ হাজার টাকা সাহায্য দেওয়া হয়। এই অর্থ তাঁরা জৈব সার কিনতে ব্যবহার করেন। এই প্রকল্পের আওতায় কৃষি পণ্য উৎপাদনকারী সংস্থা তৈরি, ফসল গুদামজাত করার পরিকাঠামো তৈরির জন্য ২ কোটি টাকা পর্যন্ত সাহায্যের ব্যবস্থা রয়েছে। ৩) মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচির আওতায় ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট সাবসিডি স্কিম – রাজ্য সরকারগুলি এবং বিভিন্ন সরকারি সংস্থা বৈদ্যুতিন প্রক্রিয়ায় ফলমূল ও শাকসব্জির বর্জ্য থেকে সার তৈরির উদ্যোগ নিলে তাঁদের ১০০ শতাংশ সাহায্য করা হয়। এক্ষেত্রে উৎপাদনকারী সংস্থাকে প্রতি বছর ৩ হাজার টিপিএ সার বা ১৯০ লক্ষ টাকা ইউনিট প্রতি উৎপাদন ক্ষমতা থাকতে হবে। যেসব বেসরকারি সংস্থা ৬৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারবেন, তাঁদের এই পরিকাঠামো তৈরিতে ৩৩ শতাংশ সাহায্য করা হবে। ৪) ন্যাশনাল মিশন অন অয়েল সীড অ্যান্ড অয়েল পাম – এক্ষেত্রে হেক্টর পিছু ৩০০ টাকা করে অর্থ ব্যয়ের জন্য ৫০ শতাংশ ভর্তুকি দেওয়া হবে। এই অর্থ বিভিন্ন জৈব সার, রিজোবিয়াম কালচার, মাটিতে ফসফেট উৎপাদনকারী ব্যাকটেরিয়া চাষ, অ্যাজ্যাটোব্যাক্টরের জন্য ব্যয় করতে হবে। ৫) জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা মিশন – জৈব সার ব্যবহারে উৎসাহ দিতে হেক্টর পিছু ৩০০ টাকা খরচ করলে তাতে ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাওয়া যায়। কৃষি জমিতে জৈব পদ্ধতিতে চাষ ক্রমশ বাড়ছে। ২০১৪ সালে যেখানে ১১ লক্ষ ৮৩ হাজার হেক্টর জমিতে জৈব চাষ হ’ত, সেখানে ২০২০-তে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ২৯ লক্ষ ১৭ হাজার হেক্টর। সচেতনতামূলক কর্মসূচি, ফসল তোলার পর নানা পরিকাঠামো, জৈব পদ্ধতিতে উৎপাদিত ফসলের ভালো দাম পাওয়ার কারণেই কৃষকরা এই ব্যবস্থায় উৎসাহিত হচ্ছেন। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি থেকে প্রাপ্ত্য তথ্যানুযায়ী ২০২০ সালের হিসাবে ভারত কৃষি জমির নিরিখে জৈব চাষের ক্ষেত্রে নবম স্থান দখল করেছে। চীন এই তালিকায় তৃতীয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সপ্তম এবং ব্রাজিল দ্বাদশ স্থানে রয়েছে। ভারতীয় প্রাকৃতিক কৃষি পদ্ধতি কর্মসূচির মাধ্যমে রাসায়নিক পদার্থ প্রয়োগ না করে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে কৃষি কাজে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। অন্ধ্রপ্রদেশে জৈব পদ্ধতিতে চাষ করলে হেক্টর পিছু ১ লক্ষ টাকা এবং কেরলে হেক্টর পিছু ৮০ হাজার টাকা সাহায্য করা হয়। কৃষকদের বিভিন্ন সংস্থা, রাজ্যের প্রতিষ্ঠানগুলি সহ কৃষি কাজে ঋণদাতা সংস্থাগুলি উৎপাদিত ফসলের সংরক্ষণের জন্য পরিকাঠামো তৈরিতে আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের আওতায় ১ লক্ষ কোটি টাকার কৃষি পরিকাঠামো তহবিল থেকে সাহায্য পেতে পারে। রাজ্যসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এই তথ্য দেন কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর। CG/CB/SB (Visitor Counter : 733
pib-407
5d8f8b2f6388f6be5b3f7b3764bc266d634f5af48e0bac519e3c5dbd1334090e
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ত্রিপুরায় ডাঃ মাণিক সাহা এবং অন্য মন্ত্রীদের শপথ গ্রহণ উপলক্ষে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর নয়াদিল্লি, ০৮ মার্চ, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী, ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ায় ডাঃ মাণিক সাহাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। রাজ্যে আজ অন্য যে মন্ত্রীরা শপথ নিয়েছেন তাঁদেরকেও অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। প্রধানমন্ত্রী এক ট্যুইটে বলেন, “ডাঃ মাণিক সাহাজী এবং আজ শপথ নেওয়া সকলকে অভিনন্দন। ত্রিপুরার জনগণ আরও একবার যে রায় দিয়েছেন, তা পূরণ করতে ও রাজ্যের উন্নয়নে এই দল কাজ করবে বলে আশা করি। তাঁদের প্রচেষ্টার জন্য আমার শুভেচ্ছা রইল। @DrManikSaha2" PG/PM/SB (
pib-410
9968ea11f1c3383820ea68815a20f7f14626e65fb022eef2b6a2088d18655716
ben
অর্থমন্ত্রক প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ প্যাকেজের আওতায় এপর্যন্ত কাজের খতিয়ান নতুনদিল্লি, ৩ জুন, ২০২০ প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ প্যাকেজের আওতায় কেন্দ্রীয় সরকার বিনামূল্যে খাদ্য শস্য বিতরন ছাড়াও মহিলা, দরিদ্র প্রবীণ নাগরিক ও কৃষকদের নগদ অর্থ দিচ্ছে। এই প্যাকেজের মোট পরিমাণ ১লক্ষ ৭০ হাজার কোটি টাকা। এই প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলি নজরদারী চালাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ প্যাকেজের আওতায় ৫৩,২৪৮ কোটি টাকা প্রায় ৪২কোটি দরিদ্র মানুষ পেয়েছেন। পিএমজিকেপি-র এ পর্যন্ত কাজের খতিয়ানঃ- • পিএম-কিষাণ প্রকল্পে প্রথম কিস্তির মোট ১৬,৩৯৪ কোটি টাকা ৮ কোটি ১৯ লক্ষ সুবিধেভোগীর কাছে পৌঁছেছে। • ২০ কোটি ৫ লক্ষ মহিলা জন ধন অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের কাছে প্রথম কিস্তিতে মোট ১০,০২৯ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। দ্বিতীয় কিস্তিতে ১০,৩১৫ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই ৪৭% সুবিধে ভোগী তাঁদের অর্থ ব্যাঙ্ক থেকে সংগ্রহ করেছেন। • ২কোটি ৮১ লক্ষ প্রবীণ নাগরিক, বিধবা এবং ভিন্ন ভাবে সক্ষম নাগরিকদের জন্য মোট ২৮১৪ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা দুই কিস্তিতে দেওয়া হয়েছে। • ২ কোটি ৩ লক্ষ নির্মাণ শ্রমিক ৪৩১২কোটি ৮২ লক্ষটাকা আর্থিক সাহায্য পেয়েছেন। • ৩৬টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এপ্রিল মাসের জন্য ১ কোটি ১লক্ষ মেট্রিক টন খাদ্য শস্য সংগ্রহ করেছিল। জুন মাসে ১৭টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ৩লক্ষ ৫৮হাজার মেট্রিক টন খাদ্য শস্য সংগ্রহ করেছে। ১৯ কোটি ৪ লক্ষ সুবিধেভোগীর জন্য ৫.০৬ লক্ষ মেট্রিক টন ডালশস্য বিভিন্ন রাজ্যে পাঠানো হয়েছে। • পিএমইউওয়াই এর সুবিধেভোগীরা ইতিমধ্যেই ৯কোটি ২৫ লক্ষ সিলিন্ডার বুক করেছেন। এপর্যন্ত ৮ কোটি ৫৮ লক্ষ সিলিন্ডার বিনামূল্যে দেওয়া হয়েছে। • ইপিএফও-র ১৬লক্ষ ১০হাজার সদস্য অনলাইনে অফেরতযোগ্য অগ্রিম অর্থ ৪৭২৫কোটি টাকা নিয়েছেন। • বর্তমান অর্থবর্ষে ৪৮ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা কর্ম দিবস তৈরি করা হবে রাজ্যগুলিকে ২৮,৭২৯ কোটি টাকা বকেয়া মজুরি মেটানো সহ নানা সামগ্রী সংগ্রহের জন্য অর্থ পাঠানোও হয়েছে। • ২৪% ইপিএফ এর অর্থ ৫৯ লক্ষ ২৩ হাজার কর্মীর অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে যার পরিমাণ ৮৯৫ কোটি ৯ লক্ষ টাকা । (CG/CB
pib-412
cf57768697010fdb794c9b2da5b204a19f9ba1205949af67a6dcf6fcbea732e2
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক ভারতে গত সাত মাসে নতুন করে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সর্বনিম্ন; গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্তের সংখ্যা ১২,৫৮৪ জন ২৫টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজারের কম ব্রিটেনে ছড়িয়ে পড়া নতুন প্রজাতির কোভিডে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ৯৬; গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্তের খবর নেই নয়াদিল্লি, ১২ জানুয়ারি, ২০২১ বিশ্ব মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত আরও একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অর্জন করেছে। দেশে দৈনিক ভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা আজ সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ১২,৫৮৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। প্রায় সাত মাস পর আক্রান্তের সংখ্যা এত নিচে নেমে এসেছে। গত ১৮ জুন একদিনেই আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১২,৮৮১। কেন্দ্রীয় সরকারের ধারাবাহিক সুপরিকল্পিত এবং অতি সক্রিয় কৌশল গ্রহণের ফলে দৈনিক ভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা লাগাতার কমছে। গত ২৪ ঘন্টায় দেশে করোনাজনিত কারণে ১৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে আজ করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লক্ষ ১৬ হাজার ৫৫৮। মোট আক্রান্তের সংখ্যার তুলনায় সুস্পষ্টভাবে আক্রান্তের সংখ্যা কেবল ২.০৭ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা আরও ৫,৯৬৮টি কমেছে। দেশে ২৫টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজারের কম। নমুনা পরিকাঠামো ক্ষেত্রে লাগাতার অগ্রগতির ফলে আক্রান্তের হার ক্রমশ কমছে। ভারতে সাপ্তাহিক ভিত্তিতে আক্রান্তের হার ২.০৬ শতাংশ। এমনকি, ২২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সাপ্তাহিক আক্রান্তের হার জাতীয় গড়ের তুলনায় কম। দেশে আজ সুস্থতার সংখ্যা ১ কোটি ১ লক্ষ ১১ হাজার ২৯৪ হয়েছে। এর ফলে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯৬.৪৯ শতাংশ। অন্যদিকে, সুস্থতার সংখ্যা এবং সুস্পষ্টভাবে আক্রান্তের সংখ্যার মধ্যে ফারাক বেড়ে হয়েছে ৯৮ লক্ষ ৯৪ হাজার ৭৩৬। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ১৮,৩৮৫ জন সুস্থ হয়েছেন। এর মধ্যে ৮০.৫০ শতাংশই সুস্থ হয়েছেন ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। মহারাষ্ট্র থেকে একদিনেই সর্বাধিক ৪,২৮৬ জন সুস্থ হয়েছেন। কেরলে সুস্থ হয়েছেন ৩,৯২২ জন। অন্যদিকে ছত্তিশগড়ে গত ২৪ ঘন্টায় আরোগ্য লাভ করেছেন ১,২৫৫ জন। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্তদের ৭০.০৮ শতাংশই সাতটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। কেরল থেকে একদিনেই সর্বাধিক ৩,১১০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মহারাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা ২,৪৩৮। ছত্তিশগড়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৫৩। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাজনিত কারণে ১৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৬২.২৮ শতাংশই মারা গেছেন ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। মহারাষ্ট্রে সর্বাধিক ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। কেরলে মারা গেছেন ২০ জন এবং পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু হয়েছে ১৬ জনের। ব্রিটেনে ছড়িয়ে পড়া নতুন প্রজাতির করোনায় দেশে আজ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৯৬। তবে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন প্রজাতির এই ভাইরাসে আক্রান্তের কোনও খবর নেই।
pib-413
a21f98a7afd58cc31a740b377e4a98b72d1a20479f88bc294ad908b9591a6bcc_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ‘পরীক্ষা পে চর্চা ২০২১’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন নয়াদিল্লী, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী পরীক্ষা পে চর্চা ২০২১ অনুষ্ঠানে সারা বিশ্ব থেকে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের সঙ্গে অনলাইনে মতবিনিময় করবেন। একগুচ্ছ ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের সাহসী পরীক্ষাপ্রার্থী যোদ্ধারা প্রস্তুত হচ্ছে। একইভাবে, পরীক্ষা পে চর্চা ২০২১ অনুষ্ঠান আবার হতে চলেছে। তবে এবার এই অনুষ্ঠান হবে পুরোপুরি অনলাইনে। অনুষ্ঠানে সারা বিশ্বথেকে ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করতে পারবেন। তাই আসুন আমরা হাসিমুখে চাপমুক্ত হয়ে পরীক্ষায় বসি। প্রত্যেক বারের মতো এবারও ব্যাপক জনপ্রিয়তার দরুণ পরীক্ষা পে চর্চা ২০২১ অনুষ্ঠানে অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষিকারাও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে মজার ছলে কিন্তু মনযোগ সহকারে আলোচনা হবে। আমি আমার ছাত্রছাত্রী বন্ধু, তাদের পিতা-মাতা এবং কঠোর পরিশ্রমী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আরও বেশি সংখ্যায় এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের আবেদন জানাই।’ উল্লেখ করা যেতে পারে পরীক্ষা পে চর্চা অনুষ্ঠানের প্রথম সংস্করণ ২০১৮র ১৬ই ফেব্রুয়ারি নতুন দিল্লীতে তালকাটোরা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় সংস্করণও ২০১৯এর ২৯শে জানুয়ারি নতুন দিল্লীতে তালকাটোরা স্টেডিয়ামে আয়োজিত হয়, যেখানে বিদ্যালয় ও কলেজ পড়ুয়ারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করেন। পরীক্ষা পে চর্চা অনুষ্ঠানের তৃতীয় সংস্করণ ২০২০র ২০ জানুয়ারি নতুন দিল্লীতে তালকাটোরা স্টেডিয়ামে আয়োজন করা হয়।
pib-415
0b11540248da6e42a5edbab7f820f553d25f73773d41f83f2cbe87280029a5f9_2
ben
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০-কে স্বাগত জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী গত ৩৪ বছরে ভারতে এ ধরনের ভবিষ্যতমুখী শিক্ষা নীতির আশু প্রয়োজনীয় দেখা দিয়েছিল; এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানাই – শ্রী অমিত শাহ নয়াদিল্লি, ২৯ জুলাই, ২০২০ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০-কে স্বাগত জানিয়েছেন। এক ট্যুইটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেছেন, শিক্ষা যে কোনও জাতির ভিত্তি এবং গত ৩৪ বছর ধরে ভারতে এ ধরনের ভবিষ্যতমুখী নীতি গ্রহণের আশু প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আমি প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা জানাই। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্ত এক নতুন ভারত গঠনে অকল্পনীয় ভূমিকা পালন করবে। শ্রী শাহ আরও বলেন, ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থায় আজ প্রকৃত পক্ষেই এক ঐতিহাসিক দিন। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর বিচক্ষণ নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আজ একবিংশ শতাব্দীর জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০-তে অনুমোদন দিয়েছে। মন্ত্রিসভার এই সিদ্ধান্ত বিদ্যালয় ও উচ্চ শিক্ষা ক্ষেত্রে বহু প্রত্যাশিত ঐতিহাসিক সংস্কার-সাধনে সক্ষম হবে। ট্যুইটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্বের কোনও দেশই তাঁর সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ বিসর্জন দিয়ে অগ্রগতি করতে পারে না। প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদীর মস্তিষ্কপ্রসূত জাতীয় শিক্ষা নীতির উদ্দেশ্য হ’ল – শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন এক গভীরে প্রোথিত অনুকূল বাতাবরণ গড়ে তোলা, যেখানে ভারতীয় মূল্যবোধগুলি সমান মর্যাদা পাবে এবং বিশ্বের জ্ঞান-ভিত্তিক মহাশক্তিধর দেশ হিসাবে ভারতের পুনরুত্থান ঘটবে। শ্রী শাহ আরও বলেন, নতুন শিক্ষা নীতিতে বিদ্যালয় শিক্ষা ব্যবস্থায় ৫+৩+৩+৪ পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে। এছাড়াও, ৪ বছরের নতুন একটি শিক্ষা কোর্স চালু করার প্রস্তাব নীতিতে রয়েছে। নতুন এই শিক্ষা নীতিতে শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক থেকে অর্থ সহায়তার সংস্থান রাখা হয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থায় বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক মানের করে তোলার সুচিন্তিত প্রয়াস রয়েছে। পিছিয়ে পড়া অঞ্চলগুলির জন্য বিশেষ শিক্ষা জোনের কথা বলা হয়েছে। কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়গুলিকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। সেই সঙ্গে, শিক্ষায় আরও বেশি প্রযুক্তি ব্যবহারে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শ্রী শাহ বলেন, জাতীয় শিক্ষা নীতির উদ্দেশ্যই হ’ল – বহুমুখী সর্বব্যাপী পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসা। শিক্ষা ব্যবস্থার বিভিন্ন স্তরে গুরুত্বদানের ফলে দেশে পড়ুয়াদের সার্বিক অগ্রগতি আরও সুগম হবে। (CG/BD/SB
pib-417
8a2c391b57d682611ee3cc0a28ba27ee6ce1d001d63fdeac408d43c08d2d23e4_1
ben
উপ-রাষ্ট্রপতিরসচিবালয় ‘উগাদি, গূড়ী পড়বা, চৈত্র শুল্কাদি, চেটি চাঁদ, বৈশাখী, বিশু, পুথান্ডু, বৈশখাদি এবং বোহাগ বিহু’র প্রাক্কালে উপ-রাষ্ট্রপতি জাতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নয়াদিল্লি, ১২ এপ্রিল, ২০২১ ‘উগাদি, গূড়ী পড়বা, চৈত্র শুল্কাদি, চেটি চাঁদ, বৈশাখী, বিশু, পুথান্ডু, বৈশখাদি এবং বোহাগ বিহু’র প্রাক্কালে উপ-রাষ্ট্রপতি জাতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। উপ-রাষ্ট্রপতির ভাষণ : “আমি ‘উগাদি, গূড়ী পড়বা, চৈত্র শুল্কাদি, চেটি চাঁদ, বৈশাখী, বিশু, পুথান্ডু, বৈশখাদি এবং বোহাগ বিহু’ উপলক্ষে দেশের প্রতিটি নাগরিককে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। এই উৎসব চিরায়ত নববর্ষের শুভারম্ভে উদযাপিত হয় যা আমাদের দেশের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ও সমৃদ্ধশালী ঐতিহ্যের প্রতিফলন। অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানার জনসাধারণ একে ‘উগাদি’ বলে, কর্ণাটকে এই উৎসবকে ‘যুগাদি’ বলা হয়। মহারাষ্ট্রে ‘গূড়ী পড়বা’, আবার তামিলনাড়ুতে ‘পুথান্ডু’ হিসেবে এই উৎসব পালন করা হয়। কেরলে আমাদের মালয়ালি বোন ও ভাইরা একে ‘বিশু’ আর পাঞ্জাবে একেই ‘বৈশাখী’ হিসেবে পালন করা হয়। ওড়িশায় ‘পণা সংক্রান্তি’ হিসেবে এই উৎসব পালন করা হয়। পশ্চিমবঙ্গে ‘পয়লা বৈশাখ’ আর আসামে ‘বোহাগ বিহু’ নববর্ষের আগমনের প্রতীক। এই উৎসবের আয়োজন আলাদা আলাদা নামে পরিচিত। কিন্তু উচ্ছ্বাস, আনন্দ, আশার ভাবনায় পরিপূর্ণ এই উৎসবের বাতাবরণ সারা দেশে একইভাব অনুভূত হয়। আমাদের ধর্মগ্রন্থ আর শাস্ত্রে অনেক ঘটনার উল্লেখ করা আছে যেখানে প্রকৃতির প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা প্রতিফলিত হয়। আমাদের দেশের ফসল কাটার উৎসব প্রকৃতির প্রাচুর্য্য এবং প্রাণবন্ততায় পরিপূর্ণ। আমাদের দেশে উৎসব সর্বদাই পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে পালন করা হয়। কিন্তু কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমি দেশবাসীর কাছে আবেদন রাখছি আপনারা কোভিড সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে উৎসব পালন করুন। আমি প্রার্থনা করি, এই উৎসবগুলি দেশে শান্তি, সৌহার্দ্য, সমৃদ্ধি ও সুখ নিয়ে আসুক। CG/CB/DM/ (Visitor Counter : 206
pib-418
0caaa72cf1e28335bfb93f971da2c3f4042b3630322fa69a084d2a9335939aae_3
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক স্বয়ংক্রিয় অতিবেগুনী রশ্মির মাধ্যমে বৈদ্যুতিন যন্ত্র, কাগজ এবং টাকা সংক্রমণমুক্ত করার জন্য ডিআরডিও-র নতুন ব্যবস্থার উদ্ভাবন নতুন দিল্লি, ১০ই মে, ২০২০ হায়দ্রাবাদ ভিত্তিক প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা –র রিসার্চ সেন্টার ইমারত গবেষণাগারে অতিবেগুনী রশ্মির সাহায্যে একটি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলেছে। যেখানে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় মোবাইল ফোন, আইপ্যাড, ল্যাপটপ, টাকা, চেকের পাতা, চালান, পাশবই, কাগজ, খাম ইত্যাদি সংক্রমণ মুক্ত করা যাবে। ডিফেন্স রিসার্চ আল্ট্রাভায়োলেট স্যানিটাইজার বা দ্রুভস নামে এই যন্ত্রটিতে একটি ক্যাবিনেট রয়েছে, যেখানে একটি ড্রয়ারের মধ্যে এই সমস্ত জিনিসপত্র রাখলে পরে সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়, তারপর এর মধ্যে অতিবেগুনী রশ্মি, ঐ জিনিসগুলিকে সংক্রমণ মুক্ত করে। আরসিআই, নোটক্লিন নামে আরেকটি সংক্রমণ মুক্ত করার যন্ত্র তৈরি করেছে। যেখানে অতিবেগুনী রশ্মির মাধ্যমে টাকাকে সংক্রমণ মুক্ত করা যাবে। (CG/CB/SFS
pib-420
e7b3c6672418a6bf2cf9cc5e2a48911ed3fe144fb0b48ef26b8fef5cec67a946
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর জাপান-ভারত অ্যাসোসিয়েশন -এর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক নতুন দিল্লি, ২৪ মে, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জাপানের টোকিওতে ২৪শে মে জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিরো মোরি এবং শিনজো আবে-র সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। ইয়োশিরো মোরি জাপান-ভারত অ্যাসোসিয়েশনের বর্তমান চেয়ারপার্সন। শিনজো আবে শীঘ্রই এই দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন। ১৯০৩ সালে জেআইএ প্রতিষ্ঠিত হয়। জাপানের প্রাচীনতম বন্ধুত্বপূর্ণ অ্যাসোসিয়েশনগুলির মধ্যে অন্যতম হল এটি। প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ভারত ও জাপানের মধ্যে উৎসাহ বিনিময়ের বিষয়ে প্রচারে ইয়োশিরো মোরি-র নেতৃত্বে জেআইএ-এর উল্লেখযোগ্য অবদানের প্রশংসা করেছেন। শিনজো আবে-কে তাঁর নতুন দায়িত্বভার নেওয়ার জন্য আগাম শুভেচ্ছা জানান এবং জেআইএ-এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অব্যাহত রাখার বিষয়ে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। নেতৃত্ববৃন্দ ভারত-জাপান বিশেষ কৌশলগত এবং বিশ্ব পর্যায়ের অংশীদারিত্বের বিস্তৃত পর্যালোচনার পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল এবং সমৃদ্ধশালী ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য ভারত ও জাপানের যৌথ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা করেছেন। সাংস্কৃতিক এবং মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক আরও উন্নত করার উপায় নিয়েও তাদের মধ্যে আলোচনা হয়। CG/SS/SKD/ (
pib-428
743ec7eb3075df4d10806cd454cd4e5735ed6fb841dd9e5a1d6ba6390fe60a13_2
ben
আয়ুষ ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মধ্যে ঐতিহ্যবাহী ঔষধি পণ্যের গুণগত মান নির্ধারণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বয় বজায় রাখতে ওয়েবিনার আয়োজন করা হয়েছে নতুন দিল্লি, ০৪ জুন, ২০২১ আয়ুষ মন্ত্রক ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মধ্যে ঐতিহ্যবাহী ঔষধি পণ্যের গুণগত মান নির্ধারণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বয় বজায় রাখতে একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করেছে। এই ওয়েবিনারে ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, রাশিয়া এবং ব্রাজিলের ঐতিহ্যবাহী ওষুধের ক্ষেত্রে যুক্ত বিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা উপস্থিত ছিল। উল্লেখ্য, চলতি বছরে ভারত ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বৈঠকে সভাপতিত্বের দায়িত্বে রয়েছে। এরই অঙ্গ হিসেবে আয়ুষ মন্ত্রক এধরণের একটি ওয়বিনারের আয়োজনের প্রস্তাব দেয়। সেই অনুযায়ী গত ২৪-২৬ ফেব্রুয়ারি ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মধ্যে এধরণের বৈঠক প্রথম অনুষ্ঠিত হয়। এর পাশাপাশি ২৫ মার্চ আয়ুষ মন্ত্রক ঐতিহ্যবাহী ওষুধের ক্ষেত্রে ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির বিশেষজ্ঞদের নিয়ে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে আয়োজন করে। আয়ুষ মন্ত্রকের আয়ুষ বিষয়ক উপদেষ্টা ডাঃ মনোজ নিসারী এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। ডাঃ নিসারী ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করে তোলার লক্ষ্যে ঐতিহ্যবাহী ওষুধের ক্ষেত্রে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা তুলে ধরেন। তিনি ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির মধ্যে ঐতিহ্যবাহী ঔষধি পণ্যের গুণগত মান নির্ধারণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বয় বজায় রাখার ওপর জোর দেন। আয়ুষ ওষুধের মাধ্যমে কোভিড সংক্রমণ প্রশমনে ভারতের গৃহীত পদক্ষেপগুলির কথাও তুলে ধরেন তিনি। ওয়েবিনারের প্রথমার্ধে ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির প্রতিনিধিরা নিজ নিজ দেশের ঐতিহ্যবাহী ওষুধের নিয়ন্ত্রণ, পরিষেবার মান ইত্যাদি বিষয় উপস্থাপন করেন। ওয়েবিনারের দ্বিতীয়ার্ধে ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলিতে ঐতিহ্যবহী ওষুধের ক্ষেত্রে শিল্প সংস্থার অংশীদারিত্বের বিষয় নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির ঐতিহ্যবাহী ওষুধ ক্ষেত্রে যুক্ত বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট সংস্থা বিশ্বব্যাপী এই ধরণের ওষুধের প্রচারের জন্য ভারতের প্রচেষ্টা ও পদক্ষেপের প্রশংসা ব্যক্ত করে। পাশাপাশি ভারতকে তারা সহযোগিতা ও সহায়তার প্রতিশ্রুতিও দেয়। CG/SS/SKD (Visitor Counter : 97
pib-432
0a27d795a80806e34f12f9e6cc8ce82dc80143518cce3d82244c0ed8f651958d_1
ben
নির্বাচনকমিশন সাধারণ নির্বাচনের দ্বিতীয় পর্যায়ের নির্বাচনী প্রচার আজ শেষ হল কলকাতা, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় পর্যায়ের ভোটের জন্য আজ সন্ধ্যা ছ’টায় নির্বাচনী প্রচারাভিযান শেষ হয়। এই পর্যায়ে ১২টি রাজ্য এবং একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৯৭টি লোকসভা আসনে ভোট নেওয়া হবে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে তিনটি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে। এগুলি হল – জলপাইগুড়ি , দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জ। ভোট নেওয়া হবে ১৮ই এপ্রিল, বৃহস্পতিবার। পশ্চিমবঙ্গে ভোটগ্রহণ শুরু হবে সকাল ৭টায়, চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। দেশের দ্বিতীয় পর্যায়ের এই ভোটের জন্য ১,৬২৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ১১টি রাজনৈতিক দলের মোট ৪২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এঁদের মধ্যে তিনজন মহিলা। পশ্চিমবঙ্গে এই দফার নির্বাচনে ৫,৩৯০টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র খোলা হচ্ছে। এই পর্যায়ে পশ্চিমবঙ্গে তিনটি আসনে মোট ভোটদাতার সংখ্যা ৪৯৩২৩৪৬। এর মধ্যে পুরুষ ভোটদাতার সংখ্যা ২৫২২৮৮৭ এবং মহিলা ভোটদাতা রয়েছেন ২৪০৯৩৭২ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ৮৭ জন ভোটদাতা তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। পশ্চিমবঙ্গ সহ দেশের অন্যত্র দ্বিতীয় এবং তৃতীয় দফার নির্বাচনী প্রস্তুতি পর্যালোচনা করার জন্য মুখ্য নির্বাচন কমিশনার শ্রী সুনীল অরোরা এবং অন্য দুই নির্বাচন কমিশনার শ্রী অশোক লাভাসা এবং শ্রী সুশীল চন্দ্র ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে সোমবার ১৫ই এপ্রিল বিভিন্ন রাজ্যে সাধারণ পর্যবেক্ষক, পুলিশ পর্যবেক্ষক এবং ব্যয় সংক্রান্ত পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পশ্চিমবঙ্গে তৃতীয় দফায় বালুরঘাট, মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, জঙ্গিপুর এবং মুর্শিদাবাদে ভোটগ্রহণ করা হবে। কমিশন পর্যবেক্ষকদের কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। অবাধ, শান্তিপূর্ণ এবং গ্রহণযোগ্যভাবে নির্বাচন পরিচালনা করার ক্ষেত্রে কমিশন পর্যবেক্ষকদের সদা সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। CG/CB/DM (Visitor Counter : 155
pib-440
c231a10da1ec474657be36e2819d0db447cf9b7970bf25f008f6b9ccf0093411_5
ben
তথ্যওসম্প্রচারমন্ত্রক দূরদর্শনের দেশাত্মবোধক গান ‘ওয়াতন’ প্রকাশ করলেন শ্রী প্রকাশ জাভড়েকর যাবতীয় যোগাযোগ মাধ্যমে আদান-প্রদান সুনিশ্চিত করতে এই গানটি কপিরাইট মুক্ত নয়াদিল্লি, ১৩ আগস্ট, ২০১৯ কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী শ্রী প্রকাশ জাভড়েকর আজ নতুন দিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে আসন্ন স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে দূরদর্শনের দেশাত্মবোধক গান ‘ওয়াতন’ প্রকাশ করেছেন। এই গানে নতুন ভারতের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। এছাড়াও, এই গানটিতে সরকারের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ সহ চন্দ্রায়ন ২ – এর সফল উৎক্ষেপণের পেছনে যে দৃঢ় সংকল্প ও সুচিন্তিত পরিকল্পনা রয়েছে, তা প্রস্ফূটিত হয়েছে। সেনাবাহিনীর শৌর্য, বীরত্ব এবং শহীদদের প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধার কথাও গানে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ধরণের গান রচনার জন্য শ্রী জাভড়েকর দূরদর্শন ও প্রসার ভারতীর ভূমিকার প্রশংসা করেন। এ বছরের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে এই গান পৃথক উৎসাহ ও মাত্রা যোগ করবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। গানটি গেয়েছেন বলিউডের জনপ্রিয় গায়ক শ্রী জাভেদ আলি। গীত রচনা করেছেন শ্রী অলোক শ্রীবাস্তব এবং সঙ্গীতকার শ্রী দুষ্মন্ত। গানটি আকাশবাণী ও দূরদর্শনের সমস্ত কেন্দ্র থেকে সম্প্রচার করা হচ্ছে। যাবতীয় যোগাযোগ মাধ্যম, সোস্যাল মিডিয়া, বিনোদন ও সংবাদ চ্যানেল তথা সমস্ত এফএম রেডিও স্টেশনের মাধ্যমে যাতে এই গানটিকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায় এবং আদান-প্রদান করা যায়, তার জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক গানটিকে কপিরাইট মুক্ত করেছে। এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রসার ভারতীর চেয়ারম্যান ডঃ এ সূর্যপ্রকাশ, কার্যনির্বাহী আধিকারিক শ্রী শশী শেখর ভেম্পাতি, দূরদর্শনের মহানির্দেশক শ্রীমতী সুপ্রিয়া সাহু, দূরদর্শন সংবাদের মহানির্দেশক শ্রী মায়াঙ্ক আগরওয়াল, আকাশবাণীর মহানির্দেশক শ্রী এফ শেহেরিয়ার সহ মন্ত্রক ও প্রসার ভারতীর উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। CG/BD/SB (Visitor Counter : 174
pib-442
7a10f31431ef20be8ff1d3551a9ed09d70961af3cb3cde2d6b458ad54a2c9e1e_2
ben
রাষ্ট্রপতিরসচিবালয় নার্সিং পেশার সঙ্গে যুক্ত সদস্যদের সঙ্গে রাখী বন্ধন উৎসব উদযাপন রাষ্ট্রপতির নয়াদিল্লী, ৩ আগস্ট, ২০২০ রাষ্ট্রপতি শ্রী রামনাথ কোবিন্দ আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে নার্সিং পেশার সঙ্গে যুক্ত সদস্যদের সাথে রাখীবন্ধন উৎসব উদযাপন করেছেন। রাষ্ট্রপতির কাছে যারা রাখী বন্ধনের শুভেচ্ছা নিয়ে এসেছিলেন এবং রাষ্ট্রপতির সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন ভারতের প্রশিক্ষিত নার্স সংগঠন, মিলিটারি নার্সিং সার্ভিস এবং প্রেসিডেন্ট এস্টেট ক্লিনিকের প্রতিনিধিরা। সংক্ষিপ্ত আলাপচারিতায় নার্সরা রাষ্ট্রপতির হাতে রাখী পরানোর জন্য রাখী নিয়ে যান এবং কোভিড-১৯ মহামারী মোকাবিলায় তাঁদের অভিজ্ঞতাও বর্ণনা করেন। রাষ্ট্রপতি তাঁদেরকে যথাযথ সম্মান জানান এবং নার্সদের ত্রাতা হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, এঁরা শুধুমাত্র জীবন রক্ষাই করছেন না, নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অন্যের প্রাণ বাঁচানোর কাজে যুক্ত হয়েছে। কর্তব্যের প্রতি তাঁরা যেভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সামনের সারির যোদ্ধা হিসেবে যেভাবে দায়িত্বপালন করে চলেছেন তা প্রশংসনীয় বলেও তিনি জানান। চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী রাখী বন্ধনের উৎসবের দিনে বোনেরা তাদের ভাইয়ের ক্ষতি থেকে রক্ষার্থে এবং সুরক্ষায় হাতে রাখী পরিয়ে থাকেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, নার্সরা যেভাবে তাঁদের নিষ্ঠা ও প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তাতে সমস্ত ভাই এবং মানুষের সুরক্ষা সুনিশ্চিত হবে। মিলিটারি নার্সিং সার্ভিসের দুই সদস্যের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের সময় তাঁরা কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছিলেন। কিন্তু দ্রুত এই রোগ থেকে সেরে উঠেছেন এবং পুনরায় তাঁরা কাজে যোগ দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, আন্তরিক নিষ্ঠার সঙ্গে তাঁরা কাজ করে চলেছেন। রাখী বন্ধন উৎসব উপলক্ষে সব নার্সদেরই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। এর আগে নার্সরা কোভিড-১৯ রোগীদের সাহায্য করার ক্ষেত্রে তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নেন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে । তাঁরা সকলেই জানান যে এই রোগ সম্পর্কে সমস্যা এবং সমস্যার কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে কোভিড-১৯ রোগ নিয়ে ভ্রান্ত ধারনা তৈরি হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে রোগীদের মধ্যেও হতাশা বোধ চলে আসছে। এমনকি মানসিক চাপেও ভুগছেন তারা। নার্সদের এই মতামত শুনে রাষ্ট্রপতি বলেন,দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করার প্রয়োজন। জাতির সেবায় যারা অ-অনুকরণীয় পরিষেবা প্রদান করে চলেছেন তাঁদের প্রশংসাও করেন রাষ্ট্রপতি। (CG/SS/NS
pib-445
cc70bc1180c79848bda2238da1aa5826aace6c961fbccfea93909bfe61399b89_1
ben
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের ১৯তম বৈঠক নয়াদিল্লী, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের ৫০ বছর পূর্তি, মুজিব বর্ষ উদযাপন এবং দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রেক্ষাপটে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আজ ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের ১৯তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বৈঠকে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব শ্রী অজয় কুমার ভাল্লা এবং সেদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের গণ-নিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সেক্রেটারি শ্রী মুস্তফা কামালুদ্দিন। ভারত ও বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়টিতে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। বৈঠকে দুই দেশের সচিব নিরাপত্তা ও সীমান্ত সংক্রান্ত বিষয়গুলিতে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সম্প্রসারিত ও নিবিড় করার অঙ্গীকারের কথা পুনরায় ব্যাক্ত করেন। উভয় পক্ষই একে অপরের স্বার্থ বিরোধী ক্ষেত্রে জঙ্গী কার্যকলাপের জন্য কোনোরকম আপোষ না দেখানোর পুনরায় উল্লেখ করেন। দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্ত বরাবর বেড়া দেওয়ার কাজ দ্রুত শেষ করার ব্যাপারে যে সহমত হয়েছে তা অবিলম্বে কার্যকর করার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। সন্ত্রাসবাদ এবং চরমপন্থার ভীতি মোকাবিলায় উভয় পক্ষই পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়গুলিতে সহমত প্রকাশ করে। সীমান্তপারের অবৈধ কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণেও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দুই পক্ষ সহমত হয়েছে। জাল ভারতীয় মুদ্রা এবং অবৈধ লেনদেন প্রতিরোধে দুই পক্ষই সহযোগিতা আরও বাড়াতে সহমতে পৌঁছেছে। প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নিরাপত্তা এজেন্সিগুলিকে সহায়তার জন্য ভারতের প্রশংসা করে বাংলাদেশ। উভয় পক্ষই দুই দেশের নেতৃবৃন্দের অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গী পূরণে নিরাপত্তা ও সীমান্ত সম্পর্কিত বিষয়গুলিতে সহযোগিতা আরও বাড়াতে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা পুনরায় উল্লেখ করেছে।
pib-453
c5088ce016385708fbbb201c9483500b596ffb030f83cf3519a04add1da6330a_3
ben
সামাজিকন্যায়ওক্ষমতায়নমন্ত্রক আজাদী কা অমৃত মহোৎসবের অঙ্গ হিসেবে ভারত ৬ ডিসেম্বর মহাপরিনির্বাণ দিবস পালনের প্রস্তুতি নিচ্ছে মাননীয় রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী সংসদ ভবনে বাবা সাহেবের মূর্তিতে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন নতুন দিল্লি, ০২ ডিসেম্বর, ২০২১ ভারত সরকার "আজাদী কা অমৃত মহোৎসব"-এর অঙ্গ হিসেবে আগামী ৬ ডিসেম্বর মহাপরিনির্বাণ দিবস পালন করার উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য "বাবাসাহেব অমর রহে" এই শ্লোগানকে পাথেয় করে সংসদ ভবন থেকে শুরু করে ডঃ আম্বেদকর ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার, বাবাসাহেবের সঙ্গে যুক্ত পঞ্চতীর্থ সাইট, আম্বাভাদে, সিমবায়োসিস ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, পুনের মতো কয়েকটি স্থানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। আম্বেদকর ভবন এবং আম্বেদকর পার্কেও বাবার সাহেবের ৬৬- তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে। অস্পৃশ্যতার মতো সামাজিক ব্যাধি নির্মূল করতে ভারতে তাঁর ব্যাপক প্রভাবের কারণে বাবাসাহেবকে একজন বৌদ্ধ গুরু হিসেবে গণ্য করা হয়। আম্বেদকরের ভক্ত ও অনুরাগীরা বিশ্বাস করেন যে তিনি ভগবান বুদ্ধের মতোই প্রভাবশালী ছিলেন। এই কারণে তার মৃত্যু বার্ষিকী মহাপরিনির্বাণ দিবস হিসেবে পালিত হবে। সংসদ ভবনে মূল অনুষ্ঠান হবে। যেখানে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী বাবাসাহেবের মূর্তিতে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এরপর বৌদ্ধ ভিক্ষুরা ধর্ম পূজা পাঠ করবেন এবং পরে মন্ত্রক কর্তৃক সংসদে ডঃ আম্বেদকরকে উৎসর্গ করে বিশেষ সঙ্গীত পরিবেশন করা হবে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের সং এন্ড ড্রামা ডিভিশন এটি করবে। কেন্দ্রীয় সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রী ডক্টর বীরেন্দ্র কুমার আজ আম্বেদকর ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে আয়োজিত এক সাংবাদিক বৈঠকে জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানের কথা ঘোষণা করেছেন। পঞ্চতীর্থ হিসেবে বাবার সাহেবের জীবন এই পাঁচটি স্থানের গুরুত্ব তুলে ধরবে। ডঃ আম্বেদকর ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করা হয়েছে। যা মহাপরিনির্বাণ দিবস উপলক্ষে প্রদর্শিত হবে। অন্যদিকে, বিদেশমন্ত্রকের উদ্যোগে লন্ডনে ডঃ আম্বেদকর মেমোরিয়ালে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন রাজ্যের জেলা স্তরেও নানান ধরনের অনুষ্ঠান হবে। CG/ SB (Visitor Counter : 126
pib-454
eeac3b361a97d7d6249e94abf20a33b1ae507494ab8a9298d08af685dc5504ac
ben
অসামরিকবিমানপরিবহণমন্ত্রক লাইফলাইন উড়ানের আওতায় ৪৯০টি বিমানের সাহায্যে সারা দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ করা হয়েছে নতুন দিল্লি, ৯ মে, ২০২০ লাইফলাইন উড়ানের আওতায় এয়ার ইন্ডিয়া, অ্যালায়েন্স এয়ার, আইএএফ এবং ব্যক্তিগত পণ্যবাহী সংস্থাগুলির ৪৯০টি বিমান চালাচল করেছে। এর মধ্যে ২৮৯ টি বিমান ছিল এয়ার ইন্ডিয়া এবং অ্যালায়েন্স এয়ারের। আজ অবধি পণ্য পরিবহনের পরিমাণ প্রায় ৮৪৮.৪২টন। লাইফলাইন উড়ানের আওতায় বিমানগুলি ৪,৭৩,৬০৯ কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব অতিক্রম করেছে। কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে ভারতের এই লড়াইকে সমর্থন জানিয়ে অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রকের উদ্যোগে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম পরিবহনের জন্য ‘লাইফলাইন উড়ানে’র আওতায় বিমান পরিচালনা করা হচ্ছে। পবন হানস হেলিকপ্টার ৮মে অবধি ৮০০১ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে ২.৩২ টন পণ্যসম্ভার বহন করেছে। এ ক্ষেত্রে উত্তর পূর্ব অঞ্চল, দ্বীপ অঞ্চল এবং পার্বত্য রাজ্যগুলিতে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। পবন হানস লিমিটেড সহ অন্যান্য হেলিকপ্টারের মাধ্যমে জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখ, দ্বীপঅঞ্চল এবং উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা সরঞ্জাম ও রোগী পরিবহনের কাজ চালানো হচ্ছে। ডোমেস্টিক কার্গো অপারেটর স্পাইসজেট, ব্লু ডার্ট, ইন্ডিগো এবং ভিস্তারা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কার্গো ফ্লাইট পরিচালনা করছে। স্পাইসজেট পণ্যবাহী বিমানে ১৫,৪৬,৮০৯ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে ৬,৫৮৭ টন মাল বহন করেছে। ব্লু ডার্ট ৩১১টি পণ্যবাহী ফ্লাইট পরিচালনা করে ৩,৫৫,৫১৫ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে ৫,২৩১ টন পণ্য পরিবহন করেছে। ইন্ডিগো ১,৯৬,২৬৩কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে ৫৮৫ টন পণ্যসামগ্রী বহন করেছে। এর মধ্যে সরকারের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সরঞ্জাম রয়েছে। ভিস্তারা ৩২,৩২১ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে প্রায় ১৫০ টন পণ্য পরিবহন করেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে, পূর্ব এশিয়ার সাথে পণ্যবাহী বিমান সংযোগ স্থাপন করে ফার্মাসিউটিক্যালস, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং কোভিড-১৯ ত্রাণ সামগ্রী পরিবহনের কাজ চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পূর্ব এশিয়া থেকে এয়ার ইন্ডিয়া ১০৭৫ টন চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে এসেছে। ব্লু ডার্ট গুয়াংজু এবং সাংহাই থেকে প্রায় ১৩১ টন চিকিৎসা সরবরাহ নিয়ে এসেছে। স্পাইসজেট সাংহাই ও গুয়াংজু থেকে ৮মে পর্যন্ত ২০৫ টন চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং হংকং ও সিঙ্গাপুর থেকে থেকে ২১ টন চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে এসেছে। (CG/SS
pib-455
2922177f16a5ace6f9d3fcfc34257267363a65e568d327c21bab465152e285d3_1
ben
বিদ্যুৎমন্ত্রক এনএইচপিসি বৃহৎ আকারে কোভিড টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনা করেছে নতুন দিল্লি, ০৮ মে, ২০২১ বিদ্যুৎ ও নতুন এবং পুনর্নবিকীরণ শক্তি মন্ত্রকের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত, দক্ষতা উন্নয়ন ও শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শ্রী আর কে সিং-এর নির্দেশ অনুসারে ভারত সরকারের আওতাধীন রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা এনএইচপিসি লিমিটেড বিদ্যুৎ মন্ত্রক ও মন্ত্রকের আওতাধীন একাধিক কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার দিল্লি/জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের কর্মীদের জন্য বৃহৎ আকারে টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনা করেছে। ২৪ ঘণ্টায় বিদ্যুৎ সরবরাহ ক্ষেত্রে যাতে কোনো বাধা সৃষ্টি না হয় সে জন্য কর্মীদের স্বাস্থ্য নিরপত্তার উদ্দেশ্যেই এই টিকাদান কর্মসূচির পরিচালনা করা হয়েছে। এনএইচপিসি গতকাল নতুন দিল্লির অ্যাপেলো হাসপাতালের সহযোগিতায় নতুন দিল্লির আইআরইডিএ-তে এক টিকাদান কর্মসূচির আয়োজন করে। বিদ্যুৎ মন্ত্রক, এনএইচপিসি, আইআরইডিএ, পিএফসি, এনএসপিসিএল, এনটিপিসি, এমএনআরই, এনইইপিসিও এবং সিইএ সংস্থার ১৮ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ১১৭ জন কর্মীকে কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ প্রদান করা হয়। এই টিকাদান কর্মসূচির মাধ্যমে যাতে আরও বেশি কর্মী টিকা গ্রহণ করতে পারেন তাই এর সময়সীমা আজ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। SC/SS/SKD/ (Visitor Counter : 124
pib-457
f8ecffc5665d1c0b537fec7c1d69275e3da8d942018ce5f19eb350f78cc2c2aa
ben
প্ৰধানমন্ত্ৰীৰ কাৰ্যালয় ৫টা ডিআৰডিঅ’ তৰুণ বিজ্ঞান গৱেষণাগাৰ দেশবাসীৰ নামত উচৰ্গা কৰিলে প্ৰধানমন্ত্ৰীয়ে প্ৰধানমন্ত্ৰী শ্ৰী নৰেন্দ্ৰ মোদীয়ে আজি বাংগালুৰুৰ প্ৰতিৰক্ষা গৱেষণা আৰু উন্নয়ন সংস্থাৰ ৫টা ডিআৰডিঅ’ তৰুণ বিজ্ঞান গৱেষণাগাৰ দেশবাসীৰ নামত উচৰ্গা কৰে৷ ডিআৰডিঅ’ৰ তৰুণ বিজ্ঞান গৱেষণাগাৰ স্থাপন কৰা পাঁচখন চহৰ হ’ল ক্ৰমে-বাংগালুৰু, মুম্বাই, চেন্নাই, কলকাতা আৰু হায়দৰাবাদ৷ প্ৰতিটো গৱেষণাগাৰে ভৱিষ্যতৰ প্ৰতিৰক্ষা পদ্ধতিৰ উন্নত প্ৰযুক্তি যেনে-কৃত্ৰিম বুদ্ধিমত্তা, কোৱাণ্টাম প্ৰযুক্তি, জ্ঞানভিত্তিক প্ৰযুক্তি, সামাঞ্জস্যহীন প্ৰযুক্তি আৰু স্মাৰ্ট সামগ্ৰীৰ ওপৰত কাম কৰিব৷ ২০১৪ চনৰ ২৪ আগষ্টত ডিআৰডিঅ’ৰ বঁটা প্ৰদান অনুষ্ঠানত প্ৰধানমন্ত্ৰীয়ে জনোৱা আহ্বানৰ প্ৰেৰণা হিচাপে লৈ এই গৱেষণাগাৰসমূহ স্থাপন কাম আৰম্ভ হয়৷ প্ৰধানমন্ত্ৰী নৰেন্দ্ৰ মোদীয়ে সেই সময়ত ডিআৰডিঅ’ক যুৱ প্ৰজন্মৰ মাজত সিদ্ধান্ত গ্ৰহণৰ ক্ষমতা আৰু গৱেষণাৰ সূযোগ প্ৰদানেৰে তেওঁলোকক সবলীকৰণ কৰিবলৈ আহ্বান জনাইছিল৷ এই উপলক্ষে আগবঢ়োৱা ভাষণত প্ৰধানমন্ত্ৰী নৰেন্দ্ৰ মোদীয়ে কয় যে এই গৱেষণাগাৰসমূহে দেশৰ প্ৰযুক্তিগত দিশত গৱেষণা আৰু উন্নয়নত সহায় কৰিব৷ প্ৰধানমন্ত্ৰীয়ে বিজ্ঞানীসকলক নতুন দশকৰ বাবে এনে এক ৰোডমেপ সাজু কৰিবলৈ কয়, য’ত ডিআৰডিঅ’ই ভাৰতত বিভিন্ন ক্ষেত্ৰত বিজ্ঞানভিত্তিক গৱেষণাৰ গতি বৃদ্ধি কৰিবলৈ সক্ষম হয়৷ বিজ্ঞানীসকলক উদ্দেশ্যি প্ৰধানমন্ত্ৰীয়ে কয় যে ভাৰতৰ মিছাইল কাৰ্যসূচী হৈছে বিশ্বৰ এক অন্যতম কাৰ্যসূচী৷ তেওঁ ভাৰতীয় মহাকাশ কাৰ্যসূচী আৰু বায়ু ৰক্ষা প্ৰণালীৰো শলাগ লয়৷ প্ৰধানমন্ত্ৰীয়ে কয় যে বিজ্ঞানভিত্তিক গৱেষণাৰ ক্ষেত্ৰত ভাৰত কেতিয়াও পিছপৰি নাথাকে৷ তেওঁ কয় যে চৰকাৰে বিজ্ঞানী সমূদায়ৰ সৈতে খোজত খোজ মিলাই যাবলৈ আগ্ৰহী, যাতে ই দেশৰ নিৰাপত্তাৰ ক্ষেত্ৰত প্ৰযুক্তিৰ উত্থান আৰু অভিনৱ উদ্ভাৱনত অধিক সময়ত বিনিয়োগ কৰিব পাৰে৷ তেওঁ কয় ডিআৰডিঅ’ৰ উদ্ভাৱনে মেক ইন ইণ্ডিয়াৰ দৰে শক্তিশালী কাৰ্যসূচী আৰু দেশৰ বিশাল প্ৰতিৰক্ষা ক্ষেত্ৰৰ উন্নয়নত বৃহৎ ভূমিকা পালন কৰিব পাৰে৷ ডিআৰডিঅ’ই পাঁচটা তৰুণ বিজ্ঞান গৱেষণাগাৰ স্থাপনে ভৱিষ্যতৰ প্ৰযুক্তিৰ গৱেষণা আৰু উন্নয়নৰ আধাৰ গঢ় দিলে৷ ইয়াৰ দ্বাৰা ডিআৰডিঅ’ই ভাৰতক প্ৰতিৰক্ষা প্ৰযুক্তিৰ ক্ষেত্ৰত ভৱিষ্যতে আত্মনিৰ্ভৰশীল হোৱাৰ লক্ষ্যত বৃহৎ অগ্ৰগতি প্ৰদান কৰিলে৷ বাংগালুৰুত কৃত্ৰিম বুদ্ধিমত্তাৰ ক্ষেত্ৰত ক্ষিপ্ৰতাৰে জড়িতকৰণৰ দিশত গৱেষণাৰ কাম আৰম্ভ হ’ব৷ আইআইটি মুম্বাইত সকলো দিশতে গুৰুত্বপূৰ্ণ কোৱাণ্টাম প্ৰযুক্তিৰ দিশত কাম হ’ব৷ আমাৰ ভৱিষ্যৎ জ্ঞানভিত্তিক প্ৰযুক্তিৰ ক্ষেত্ৰত নিৰ্ভৰশীল আৰু আইআইটি মুম্বাইত এই দিশত কাম হ’ব৷ সামাঞ্জস্যহীন প্ৰযুক্তিৰ নতুন আৰু ভৱিষ্যতৰ ক্ষেত্ৰ, যিটোৱে যুদ্ধত যুঁজাৰ ধৰণ সলনি কৰিব, সেই বিষয়ে কলকাতাৰ যাদৱপুৰ বিশ্ববিদ্যালয়ত কাম আৰম্ভ হ’ব৷ স্মাৰ্ট সামগ্ৰীৰ গৰম আৰু গুৰুত্বপূৰ্ণ ক্ষেত্ৰত গৱেষণা আৰু ইয়াৰ প্ৰয়োগৰ কাম-কাজ হ’ব হায়দৰাবাদত৷VRRK/AK/DB (Visitor Counter : 155
pib-458
6cb1074552fdd710fc9d30def2817dbcdbfa9f273a11e85abeb219f605b5c870_1
ben
যুবওক্রীড়াবিষয়কমন্ত্রক সাই কেন্দ্রগুলিতে নতুন প্রকল্প নয়াদিল্লি, ২২ জুলাই, ২০১৯ স্পোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া -র অধীনস্থ ১২টি আঞ্চলিক কেন্দ্র এবং উপ-কেন্দ্রগুলির বাজেট চাহিদা একত্রিত করে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। সাই – এর প্রস্তাব বিবেচনার পর সরকার বাজেট বরাদ্দ করে। বিগত তিন বছরে সাই-কে বরাদ্দের পরিমাণ ২০১৬-১৭’তে ৪৩৮ কোটি ২০ লক্ষ টাকা, ২০১৭-১৮’তে ৪৯৫ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা, ২০১৮-১৯ – এ ৩৯৫ কোটি টাকা এবং ২০১৯-২০’তে ৪৫০ কোটি টাকা করা হয়েছে। রাজ্যসভায় আজ এক লিখিত জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী শ্রী কিরেণ রিজিজু। তিনি আরও জানান, সাই – এর আর্থিক চাহিদা মন্ত্রকের পক্ষ থেকে পর্যায়ক্রমে অনুদান সাহায্যের মাধ্যমে মেটানো হয়। এর পর, সাই তার বিভিন্ন কেন্দ্রের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তার বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে অর্থ বরাদ্দ করে থাকে। ২০১৬-১৭’তে কলকাতায় সাই – এর পূর্বাঞ্চলীয় নেতাজী সুভাষ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের চারপাশে দেওয়ার গড়ে তোলার জন্য ১ কোটি ৩৭ লক্ষ ৮৯ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছিল। এছাড়াও, ২০১৭-১৮’তে সিন্থেটিক হকি সারফেসের পরিবর্তে নতুন টার্ফ বসাতে ৪ কোটি ৬৮ লক্ষ টাকা এবং নতুন সিন্থেটিক অ্যাথলেটিক ট্র্যাকের জন্য ৬ কোটি ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। চলতি অর্থবর্ষে কলকাতা সাই কেন্দ্রে প্রশিক্ষণাধীন খেলোয়াড়দের অস্থায়ী নিবাস গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। CG/BD/SB (Visitor Counter : 83
pib-459
e211db84b34ef67c7fdf7b2886ddaf04784892cfb79d948977cc00dba327832b_3
ben
অর্থমন্ত্রক পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্রে মূল উদ্যোগ নয়াদিল্লী, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ কোভিড-১৯এর জেরে লকডাউনের সময় দেশজুড়ে সরকার তেল সরবরাহ অব্যাহত রাখতে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনে জ্বালানীর প্রয়োজনীয়তার গুরুত্ব বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতি নির্মলা সীতারমন আজ সংসদে ২০২১-২২ অর্থবর্ষের সাধারণ বাজেট পেশ করার সময় পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্রে সরকারের গৃহীত মূল উদ্যোগের বিষয়গুলি তুলে ধরেন। তিনি জানান, উজ্জ্বলা প্রকল্প ইতিমধ্যেই চালু করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৮ কোটি পরিবার উপকৃত হয়েছেন। আরও ১ কোটি পরিবারের কাছে এই প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছে দেওয়া হবে। আগামী ৩ বছরের মধ্যে নগর প্রাকৃতিক গ্যাস বন্টন ব্যবস্থাপনার আওতায় ১০০রও বেশি জেলাকে যুক্ত করা হবে। জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে একটি গ্যাস পাইপ লাইন প্রকল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও শ্রীমতি সীতারমন জানান।
pib-461
e608733cc3748e923a6f9823cb3c6bac6373b96f7d6e65dcb87c6e391fe2c687
ben
বিদ্যুৎমন্ত্রক কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রক গত ৩-৪ বছরে বিহারে বৈদ্যুতিকীকরণের জন্য ১১,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে নতুন দিল্লি, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২০ কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রী শ্রী আর.কে. সিং আজ বিহারে জাতীয় তাপবিদ্যুৎ নিগমের উদ্যোগে তৈরি একাধিক সর্বজনীন সুযোগ সুবিধার সূচনা করেছেন। এছাড়াও শ্রী সিং তিন কিলোমিটার দীর্ঘ মেহ-ইন্দ্রপুরী ব্যারেজ রোড এবং কান্তি বিজলি উৎপাদন লিমিটেডের প্রধান ভবনের প্রবেশদ্বার উদ্বোধন করেছেন। তিনি বিহারের বারহ্-তে এনটিপিসি-র একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, নবীন নগর পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানী লিমিটেড, নবীন গর বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র এবং কান্তি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের সূচনা করেছেন। সর্বজনীন সুবিধার দিক থেকে এই উদ্যোগগুলি স্থানীয় মানুষের জীবনযাপনের মানোন্নয়ন ঘটাবে এবং নতুন সড়কগুলি যাত্রার সময় হ্রাস করবে। আজ পাটনা থেকে সর্বজনীন এই সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন উদ্যোগগুলির সূচনা করে শ্রী সিং বলেন, বিদ্যুৎ মন্ত্রক গত ৩-৪ বছরে বিহারে বিদ্যুতিকীকরণ কাজকর্ম বাবদ ১১,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এই অর্থে একাধিক বিদ্যুৎ সাবস্টেশন গড়ে উঠেছে, বিদ্যুৎ পরিবাহী লাইন তৈরি করা হয়েছে এবং গ্রামাঞ্চলে বৈদ্যুতিকীকরণের একাধিক কর্মসূচী রূপায়িত হয়েছে। তিনি আরও জানান দেশ গঠনের দিক থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত এনটিপিসি প্রতিটি প্রকল্পখাতে বিনিয়োগে লভ্যাংশ যুগিয়েছে। গত ৫ বছরে কলয়া এবং রেল পরিবহন খাতে খরচ প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু এনটিপিসি-র কর্ম দক্ষতার ফলে বিদ্যুতের দাম কেবল ১২ শতাংশ বেড়েছে। শ্রী সিং আরও জানান, রাষ্ট্রায়ত্ত এনটিপিসি অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলির মধ্যে পিএম কোয়ারস্ তহবিলে ২৫৭ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা দান করেছে। এছাড়াও সংস্থাটি বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে একাধিক বিকল্প পন্থা অবলম্বন করেছে। প্রকৃত অর্থেই একটি বহুজাতিক সংস্থা হয়ে ওঠার লক্ষে এনটিপিসি একাধিক পরিকল্পনা নিয়েছে। আজ যে সমস্ত সর্বজনীন সুযোগ সুবিধার সূচনা এবং পরিকাঠামো নির্মাণ কাজের সূচনা হয়েছে সেগুলি সবই স্থানীয় মানুষের দৈনন্দীন জীবনে বড় ভূমিকা নেবে এবং নব নির্মিত সড়কগুলি যাত্রার সময় হ্রাস করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঔরঙ্গাবাদের সাংসদ শ্রী সুশীল কুমার সিং ও কয়েকজন বিধায়ক সহ এনটিপিসি-র চেয়ারম্যান তথা ম্যানিজিং ডাইরেক্টর শ্রী গুরদীপ সিং ছাড়াও মন্ত্রকের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ করা যেতে পারে, এনটিপিসি-র মোট উৎপাদন ক্ষমতা ৬২,৯১০ মেগাওয়াট আর বিহারে বর্তমানে ৬,১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়ে থাকে। এছাড়াও আরও ৩,৮০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের একাধিক প্রকল্পের কাজ চলছে। এনটিপিসি তার কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা উদ্যোগের আওতায় বারহ্-তে দুটি কমিউনিটি ভবন নির্মাণ করেছে। এই কাজে খরচ হয়েছে ৬২ লক্ষ টাকা। বর্তমানে রাষ্ট্রায়ত্ত এনটিপিসি-র অধীনে মোট ৭০টি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ২৪টি কয়লা ভিত্তিক, ৭টি গ্যাস বা তল জ্বালানি ভিত্তিক, ১টি জল বিদ্যুৎ, ১৩টি পুনর্নবীকরণযোগ্য সহ ২৫টি যৌথ উদ্যোগে গঠিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ইউনিট রয়েছে। এছাড়াও সংস্থার ২০ গিগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য একাধিক প্রকল্পের কাজ চলছে। এই ২০ গিগাওয়াট বিদ্যুতের মধ্যে ৫ গিগাওয়াট পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি হিসেবে উৎপাদিত হবে। (CG/BD/SKD
pib-462
e43fe2e7b07834fc849c45c94658b0cbd3c1b5748698b406fc8a7c960bfe8821
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ভারত এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রীর টেলিফোনে বার্তালাপ নতুন দিল্লি, ২৮ এপ্রিল, ২০২০ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সাথে টেলিফোনে কথা বলেছেন। দুই নেতা কোভিড-১৯ মহামারী সম্পর্কিত বিশ্বের বর্তমান অবস্থা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তাঁরা আন্তর্জাতিক সংহতি ও সমন্বয়, সরবরাহ-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং গবেষণা কার্যক্রমে পরস্পরের সমন্বয় সাধনের গুরুত্বের বিষয়ে একমত হন। প্রধানমন্ত্রী মোদী, কানাডায় বসবাসকারী ভারতীয়দের বিশেষত ভারতীয় শিক্ষার্থীদের সহায়তা ও সহযোগিতার জন্য কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো ভারতে বসবাসকারী কানাডার নাগরিকদের সহায়তার জন্য ভারত সরকারের প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী আশ্বস্ত করেন, ওষুধ ক্ষেত্রে ভারতের উৎপাদনশীল সক্ষমতার যে সুযোগ রয়েছে, ভারত কানাডা সহ বিশ্বের নাগরিকদের সেই মতো যথাসম্ভব সহায়তা প্রদান করবে। দুই নেতা একমত হন যে, ভারত ও কানাডা যৌথ উদ্যোগে এই মহামারী মোকাবেলায় আন্তর্জাতিকক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে, বিশেষত কোভিড-১৯ এর মোকাবিলার জন্য একটি প্রতিষেধক তৈরি বা ভেষজ চিকিৎসার মাধ্যমে সমাধানের লক্ষ্যে গবেষণা এবং প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে সমন্বয়ের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। (CG/SS
pib-465
008f94e01925029a4714ae1e22ca1a2084bca667d03963b7763e7b4328cb10c8
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আলোচনা ভারতের চন্দ্রযান-৩ মিশনের সাফল্যের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর নয়াদিল্লি, ২৪ অগাস্ট, ২০২৩ চাঁদের দক্ষিণমেরুতে ভারতের চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে অবতরণ করায় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীকে অভিনন্দন জানিয়ে টেলিফোন করেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। এই উষ্ণ বার্তার প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী। তিনি ভারতবাসীর পক্ষ থেকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, চন্দ্রযান – ৩ এর এই সাফল্য সমগ্র মানবজাতির, বিশেষ করে দক্ষিণ বিশ্বের দেশগুলিও এই সাফল্যের অংশীদার। উভয় নেতা পরস্পরের মধ্যে যোগাযোগ বজায় রাখার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন। AC/PM/SB (
pib-467
27c5f1217345f53ee82a3fd7c6f6d9efc4924e0379276701393fbead40c8cbb8_2
ben
মানবসম্পদবিকাশমন্ত্রক শিক্ষা ও দক্ষতা ক্ষেত্রের উপর সাধারণ বাজেট ২০২২-এর ইতিবাচক প্রভাব নিয়ে ওয়েবিনারে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শিল্পমহলের চাহিদা মেটাতে এবং ডিজিটাল শিল্পের সঙ্গে দক্ষতার জোরালো যোগসূত্র গড়ে তুলতে ডিজিটাল দক্ষতার কাঠামোকে শক্তিশালী করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন দিল্লি, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ জনসংখ্যাগত যে সুবিধা দেশ ভোগ করছে তাকে চাকরির পরিবর্তিত চাহিদা অনুযায়ী প্রস্তুত করে তোলা আবশ্যক বলে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মন্তব্য করেছেন। শিক্ষা ও দক্ষতা ক্ষেত্রের উপর সাধারণ বাজেট ২০২২-এর ইতিবাচক প্রভাব শীর্ষক এক ওয়েবিনারে তিনি বক্তব্য রাখছিলেন। এই ওয়েবিনারে ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধিতে উৎসাহ দিতে একটি বিশেষ সেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। শিল্প প্রসার ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য দপ্তর এবং পর্যটন মন্ত্রকের অংশগ্রহণে ‘শিল্পমহল ও দক্ষতার মধ্যে যোগসূত্রকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে’ শীর্ষক এই সেশনের আয়োজক ছিল দক্ষতা উন্নয়ন ও উদ্যোগ মন্ত্রক। এই ওয়েবিনারে সরকারি আধিকারিক, শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং প্রথম সারির বিভিন্ন বণিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা যোগ দিয়েছিলেন। ওয়েবিনারে পৌরোহিত্য করেন দক্ষতা উন্নয়ন ও উদ্যোগ মন্ত্রকের সচিব শ্রী রাজেশ আগরওয়াল, শিল্প প্রসার ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য দপ্তরের সচিব শ্রী অনুরাগ জৈন এবং পর্যটক মন্ত্রকের মহানির্দেশক শ্রী জি কমলা বর্ধন রাও। প্যানেলিস্ট হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন জাতীয় বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পরিষদের চেয়ারম্যান শ্রী এনএস কালসি, অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব শ্রী অম্বর দুবে এবং টিমলিজ সার্ভিসেসের ভাইস চেয়ারম্যান শ্রী মনীশ সবরওয়াল। সেশনটি পরিচালনা করেন জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন নিগম -এর সিওও শ্রী বেদ মণি তিওয়ারি। শ্রী রাজেশ আগরওয়াল সাধারণ বাজেট ২০২২-এ ঘোষিত উদ্যোগগুলি সম্পর্কে তাঁর মতামত ব্যক্ত করেন এবং শিল্পমহলের বর্তমান চাহিদার সঙ্গে দক্ষতার অংশীদারিত্বের পুনর্নির্মাণ কিভাবে করা যায় তা নিয়ে তাঁর ভাবনাচিন্তা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতির অভিমুখ সম্পূর্ণ পরিবর্তিত হয়ে কৃষি থেকে সেবা ক্ষেত্রের দিকে চলছে। মানুষের মৌলিক চাহিদা একই রয়ে গেলেও উৎপাদন, বন্টন ও ভোগের ধরণে দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। তাই, সফট স্কিলের প্রসার, শিক্ষণ সংস্কৃতি আত্মস্থ করা এবং বহুমুখী দক্ষতা অর্জনের উপর নজর দেওয়া বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। এতে আমাদের যুব সমাজের ক্ষমতায়ন এবং জাতি গঠনের কাজ ত্বরান্বিত হবে। তিনি বলেন, দক্ষতা অর্জন ও জীবিকা সংস্থানের ডিজিটাল বাস্তুতন্ত্র তথ্য হারিয়ে যাওয়া রুখতে এবং বর্তমান অসামঞ্জস্যগুলি দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। তিনি বলেন, অতিমারী আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছে, কিভাবে অর্জিত দক্ষতা রাতারাতি মূল্যহীন হয়ে পড়ে এবং নতুন কাজের চাহিদা দেখা দেয়। সেজন্যই শিক্ষামহল এবং শিল্পমহলের হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করা উচিত। তবেই দক্ষতার এমন এক সংস্কৃতি গড়ে উঠবে যা আমাদের শ্রমশক্তিকে কাজের জগতের জন্য প্রস্তুত করে তুলবে। শ্রী অনুরাগ জৈন বলেন, বাজেট বক্তৃতায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন বহুমুখী সংযোগের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী গতি শক্তি জাতীয় মাস্টার প্ল্যানের ঘোষণা করেছিলেন। এই উদ্যোগটি ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থাপনাভিত্তিক একটি স্থানিক পরিকল্পনা এবং ২০০-রও বেশি স্তরবিশিষ্ট বিশ্লেষণী হাতিয়ার। এতে কর্মরত সংস্থার কাছে সমগ্র ক্ষেত্রের চিত্র স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। এর আওতায় প্রতিটি দপ্তর একে অপরের কাজকর্ম সম্পর্কে জানতে পারে, তাদের মধ্যে তথ্যের আদানপ্রদান হয়, যার জেরে প্রকল্পগুলির সার্বিক পরিকল্পনা ও রূপায়ণ সম্ভব হয়ে ওঠে। মোড অপারেটরদের মধ্যে তথ্যের আদানপ্রদান ইউনিফায়েড লজিস্টিক্স ইন্টারফেস প্ল্যাটফর্মে আনা হয়। এটি অ্যাল্পিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেসের জন্য তৈরি করা হয়েছে এবং এর ফলে আন্তর্জাতিক স্তরে প্রতিযোগিতার ক্ষমতা বাড়ে। এর ফলে সুস্থিত উন্নয়নের পথ প্রশস্ত হয়, যে উন্নয়নের চালিকা শক্তি সাতটি – সড়ক, রেল, বিমানবন্দর, বন্দর, গণপরিবহণ, জলপথ এবং লজিস্টিক পরিকাঠামো। শ্রী জি কমলা বর্ধন রাও বলেন, অতিমারীতে সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষেত্রগুলির মধ্যে অন্যতম হল পর্যটন। কিন্তু বর্তমানে এখানে সুস্থতা, অ্যাডভেঞ্চার ও মেডিকেল পর্যটন, হোমস্টে সহ নানাভাবে নতুন নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি হচ্ছে। বর্তমানে মোট কর্মসংস্থানের ৮.৫ শতাংশেরও বেশি পর্যটন ও সহায়ক ক্ষেত্রে হয়েছে। এর থেকেই এক্ষেত্রে মানবসম্পদের গুরুত্ব এবং অন্যান্য ক্ষেত্রের সঙ্গে ক্রমাগত ঘনিষ্ট সংযোগ রক্ষা ও নতুন দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজনীয়তা বোঝা যায়। এছাড়া ডিজিটাল ক্ষমতায়ও ডিজিটাল প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভারতের যুব সমাজের সামনে ড্রোন শক্তি নতুন পথ খুলে দেবে বলে তিনি মনে করেন। গতি শক্তির সুবাদে দক্ষ শ্রমিকরা কাজ পাবেন বলেও আশাপ্রকাশ করেন তিনি। এই সেশনে, ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দক্ষতার বাস্তুতন্ত্রকে শক্তিশালী করার বৃহত্তর ভাবনা নিয়েও আলোচনা করা হয়। প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা কেন্দ্রীয় বাজেটে অর্থমন্ত্রীর করা ঘোষণাগুলি নিয়ে তাঁদের মতামত জানান। ডিইএসএইচ স্ট্যাক ই-পোর্টালে নাগরিকদের ডিজিটাল প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নের যে লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে তা নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়া জাতীয় দক্ষতা যোগ্যতা পরিকাঠামো -এর সফল রূপায়ণ, নতুন নতুন প্রযুক্তির বিকাশ, ড্রোন শক্তি প্রকল্পের প্রশিক্ষণ, অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর প্রয়াস এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি নিয়েও আলোচনাসভায় মতবিনিময় করা হয়। কথা হয় প্রধানমন্ত্রী গতিশক্তি কর্মসূচি, নতুন সম্ভাবনাময় শিল্পক্ষেত্র, পর্যটন ও লজিস্টিক নিয়েও। বক্তারা দক্ষতা বাস্তুতন্ত্র ও শিল্পমহলের মধ্যে সমন্বয় সৃষ্টি এবং ভারত কিভাবে ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ভবিষ্যতের প্রযুক্তিচালিত বিকাশের পথে এগিয়ে যেতে পারে তা নিয়েও আলোচনা করেন। এই প্রসঙ্গে জাতীয় কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পরিষদ -এর চেয়ারম্যান শ্রী এন এস কালসি বলেন, অতিমারীর ফলে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে প্রযুক্তির ব্যবহার আরও বেড়েছে। শিল্প ও ব্যবসার ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা এসে আমাদের শিখিয়েছে ডিজিটালের মন্ত্র। শিল্পমহল কেমন ধরণের দক্ষতা ও যোগ্যতা চাইছে, ভবিষ্যতেই বা কেমন ধরণের দক্ষতা প্রয়োজন হবে তা জানতে এনসিভিইটি শিল্প মহলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে চলছে, যাতে শিল্প মহলের চাহিদা অনুসারে শ্রম শক্তিকে প্রশিক্ষিত করে তোলা যায়। টিমলিজ সার্ভিসেসের ভাইস চেয়ারম্যান শ্রী মনীশ সবরওয়াল বলেন, আমরা যত বেশি করে প্রযুক্তি-চালিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে চলেছি ততই বুঝতে পারছি যে, কর্মসংস্থান, কর্মসংস্থানের যোগ্যতা এবং শিক্ষাকে পৃথক করা সম্ভব তো নয়ই, বরং শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জনের মধ্যে সমন্বয় গড়ে তুলতে উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনার প্রয়োজন। দক্ষতার বাস্তুতন্ত্রকে শক্তিশালী করে তুলতে পুরনো ধ্যানধারনা ঝেড়ে ফেলে আমাদের উপার্জনের পাশাপাশি শিক্ষাগ্রহণেও মনোযোগ দিতে হবে। অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব শ্রী অম্বর দুবে বলেন, ভারতের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রগতির ক্ষেত্রে ড্রোন শক্তি যুগান্তকারী পরিবর্তন এনে দেবে। ভারতে মোবাইল ক্ষেত্রে যেরকম বিপুল বিস্তার দেখা গেছে, ড্রোনের ক্ষেত্রেও তাই হবে। জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন নিগম এনএসডিসি-র সিওও শ্রী বেদ মণি তিওয়ারি বিভিন্ন বক্তার বক্তব্যের সংক্ষিপ্তসার তুলে ধরে বলেন, এই অধিবেশন বিভিন্ন মন্ত্রক ও দপ্তরের মধ্যে সুষ্পষ্ট সমন্বয়ের ছবি তুলে ধরেছে। এই অধিবেশনের আলোচনা ও পরামর্শ আসলে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সবকা প্রয়াস, সবকা বিকাশের স্বপ্নের প্রকৃত প্রতিফলন। CG/SD/SKD/ (Visitor Counter : 106
pib-471
4a11bd37f54c121dfed4d80a0d3ae52a33b6585d3b188e52706dbe717332aa41_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের শুরুতে সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি নয়াদিল্লি, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৮ নমস্কার বন্ধুরা, আপনাদের সকলকে শীতকালীন অধিবেশনে স্বাগত। এই অধিবেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের জনগণের ও দেশের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে আমরা সকলে যথাসম্ভব এই অধিবেশনের সদ্বব্যবহার করবো বলে আমি আশা রাখি। আমার বিশ্বাস, সভার প্রত্যেক সদস্য এই একই লক্ষ্যে কাজ করবেন। আমরা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনায় প্রস্তুত। এই আলোচনা উত্তপ্তও হতে পারে, কিন্তু অবশ্যই তা চলা উচিত। বিতর্ক, আলোচনা ও মতবিনিময় থাকতে পারে। কিন্তু তা সত্ত্বেও সভার কাজ সুষ্ঠুভাবে চালাতে এবং প্রয়োজনে অতিরিক্ত সময় কাজ করে গুরুত্বপূ্র্ণ বিষয়গুলিতে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য আমি সভার সদস্যদের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি। আলোচনাকে ফলপ্রসু করে তুলতে হবে। আমি মনে করি, আগামী মে মাসে সব রাজনৈতিক দলগুলিরই ভাগ্য পরীক্ষা হবে। তাই কোনও রাজনৈতিক দলের নয়, জনগণের স্বার্থের কথা মাথায় রেখে আমাদের এই অধিবেশন চালাতে হবে। এটাই আমার আশা ও বিশ্বাস। আপনাদের সকলকে শুভেচ্ছা। ধন্যবাদ SSS/PM/NS (Visitor Counter : 95
pib-474
1818e0229614743e9692589237ce6702f3f092104a156d1c392698ed4eee1bb3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী সংগ্রহালয়, ফাইভ-জি’র সূচনা, আহমেদাবাদ মেট্রো এবং অম্বাজীর সংস্কার নিয়ে জনগণের মন্তব্যের জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী নয়াদিল্লি, ০২ অক্টোবর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী, প্রধানমন্ত্রী সংগ্রহালয়, ফাইভ-জি’র সূচনা, আহমেদাবাদ মেট্রো এবং অম্বাজীর সংস্কার নিয়ে জনগণের মন্তব্যের জবাব দিলেন। প্রধানমন্ত্রী সংগ্রহালয় বিষয়ে তিনি বলেন, জেনে আনন্দিত https://t.co/9GKW4qib2S — Narendra Modi October 2, 2022 আহমেদাবাদ মেট্রো পরিস্থিতি বদলে দেবে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আনন্দিত। মেট্রো আহমেদাবাদের পরিস্থিতি বদলে দেবে। https://t.co/ReHproT80F — Narendra Modi October 2, 2022 ফাইভ-জি উদ্যোগ নিয়ে এক মায়ের আনন্দ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনার মা’কে আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম। তাঁর এই স্নেহ পেয়ে আমি কৃতজ্ঞ। https://t.co/ReHproT80F — Narendra Modi October 2, 2022 অম্বাজীতে আরও পর্যটক ও ভক্তদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গত কয়েক বছরে এখানে দারুন কাজ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ৫১ শক্তিপীঠের একটি মন্দির এবং গব্বর তীর্থ। স্বচ্ছতার উপরও এখানে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত কয়েক বছরে অম্বাজীতে অভাবনীয় কাজ হয়েছে। এখানে ৫১ শক্তিপীঠের অন্যতম একটি মন্দির এবং গব্বর তীর্থ। আমি আরও ভক্ত ও পর্যটকদের এখানে আসার আহ্বান জানাই। https://t.co/1JPxfK1Ga8 — Narendra Modi October 2, 2022 (PG/PM/SB
pib-475
d7811417365a04627ff1ba3157afcb267d6f562c3081eb54446b5b3787b69b3b_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী মিঃ সুগা ইয়োশিহিদে-র মধ্যে টেলিফোনে বার্তালাপ নয়াদিল্লি, ২৬ এপ্রিল, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ জাপানের প্রধানমন্ত্রী মিঃ সুগা ইয়োশিহিদে-র সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। দুই প্রধানমন্ত্রী পরস্পরের দেশে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন এবং বর্তমান মহামারীর ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জগুলি নিয়ে মতবিনিময় করেন। বর্তমান সঙ্কট মোকাবিলায় দুই নেতাই ভারত ও জাপানের মধ্যে নিবিড় সহযোগিতার গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে বলেন, দুই দেশকেই জরুরি কাঁচামাল ও প্রযুক্তির সরবরাহ সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি এক নমনীয়, বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং বিশ্বাসযোগ্য সরবরাহ শৃঙ্খল গড়ে তুলতে একযোগে কাজ করতে হবে। উৎপাদন এবং দক্ষতা উন্নয়ন ক্ষেত্রে নতুন অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার বিষয়ে দুই নেতা আলাপ-আলোচনা করেন। এই প্রেক্ষিতে উভয়েই জোর দিয়ে বলেন, পারস্পরিক উদ্দেশ্যগুলি পূরণে এবং দক্ষতার ক্ষেত্রে উভয় দেশের মধ্যে সুসমন্বয় গড়ে তুলতে যত দ্রুত সম্ভব ‘স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার’ চুক্তিটি কার্যকর করতে হবে। দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে উভয় প্রধানমন্ত্রী মুম্বাই-আমেদাবাদ হাইস্পিড রেল প্রকল্পের কথাও উল্লেখ করেন। তাঁরা এই প্রকল্পের অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। উভয় নেতাই বর্তমান কোভিড মহামারীর সময় একে অপরের দেশে বসবাসকারী নাগরিকদের সবরকম সাহায্য ও তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তার প্রশংসা করেন। এ প্রসঙ্গে উভয় প্রধানমন্ত্রীই বলেন, এ ধরনের সহযোগিতাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। মহামারী মোকাবিলায় ভারতকে সাহায্যের জন্য প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী সে দেশের প্রধানমন্ত্রী মিঃ সুগাকে ধন্যবাদ জানান। বর্তমান কোভিড পরিস্থিতি স্থিতিশীল হলেই অদূর ভবিষ্যতে প্রধানমন্ত্রী মিঃ সুগাকে ভারতে অভ্যর্থনা জানাবেন বলেও শ্রী মোদী আশা প্রকাশ করেন। SC/BD/DM/ (
pib-477
514c7542041a126142bb09fa6c2d3310d8648e65dedd87d7ff9b2068b82ec82f_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর রাজমাতা জিজায়ু-এর জন্ম বার্ষিকীতে তাঁর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধার্ঘ্য নয়াদিল্লি, ১২ জানুয়ারি, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী রাজমাতা জিজায়ু-এর জন্ম বার্ষিকীতে তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তিনি বলেন, ছত্রপতি শিবাজী মহারাজের মতো মহান এক ব্যক্তিত্বকে গড়ে তোলার জন্য আমাদের ইতিহাসে তাঁর নাম স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন; “রাজমাতা জিজায়ু ছিলেন ধৈর্য্যের প্রতীক। তাঁর মধ্য দিয়ে নারীশক্তি প্রতিফলিত হয়েছে। ছত্রপতি শিবাজী মহারাজের মতো মহান এক ব্যক্তিত্বকে গড়ে তোলার জন্য আমাদের ইতিহাসে তাঁর নাম স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তিনি জনসাধারণের কল্যাণের জন্য সচেষ্ট ছিলেন। তাঁর জন্ম বার্ষিকীতে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই।” PG/CB/NS (
pib-479
485a6a1b72bd0028996f3c85c4110e0c36d37d4b355e2d00e82030f82b05aea1
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাপিয়ে বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ সুস্থতার সংখ্যার নিরিখে ভারত এক নম্বরে মোট আরোগ্য লাভের সংখ্যা ৪২ লক্ষ ছাড়িয়েছে; যা বিশ্ব জুড়ে মোট সুস্থতার ১৯ শতাংশ ভারত একদিনেই সুস্থতার সংখ্যার দিক থেকে আরও একটি সাফল্য অর্জন করেছে দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৯৫ হাজারের বেশি সুস্থ হয়েছেন নয়াদিল্লি, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাপিয়ে বিশ্ব জুড়ে কোভিড-১৯-এ সুস্থতার সংখ্যার দিক থেকে ভারত এক নম্বর স্থানে উঠে এসেছে। ভারতের কাছে এই সাফল্য বিশ্ব প্রেক্ষাপটে এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। ভারতে আজ ৪২ লক্ষের বেশি করোনা রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন বা হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। সারা বিশ্বে করোনায় সুস্থতার প্রায় ১৯ শতাংশই ভারত থেকে। সুস্থতার হারে এই অগ্রগতির দরুণ জাতীয় স্তরে আরোগ্য লাভের হার বেড়ে হয়েছে প্রায় ৮০ শতাংশ । মোট সুস্থতার সংখ্যার দিক থেকে দৈনিক ভিত্তিতে অগ্রগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধ ও মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় সরকারের নমুনা পরীক্ষার ক্ষেত্রে আগ্রাসী নীতি, আক্রান্তদের ওপর নজরদারি তথা উপযুক্ত চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের ফলেই বিশ্ব প্রেক্ষাপটে ভারতের এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় এযাবৎ একদিনেই সর্বাধিক ৯৫,৮৮০ জন আরোগ্য লাভ করেছেন। সদ্য আরোগ্য লাভ করা ৯০ শতাংশই রয়েছেন ১৬টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। সদ্য আরোগ্য লাভের সংখ্যার নিরিখে প্রায় ৬০ শতাংশই সুস্থ হয়েছেন মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক ও উত্তরপ্রদেশ থেকে। কেবল মহারাষ্ট্র থেকেই ২২ হাজারের বেশি বা ২৩ শতাংশ এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে ১১ হাজারের বেশি বা ১২.৩ শতাংশ করোনা রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন। দেশে মোট আরোগ্য লাভের ৯০ শতাংশই ১৫টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। বর্তমানে দেশের যে পাঁচটি রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সর্বাধিক সেই রাজ্যগুলি হল – মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক ও উত্তরপ্রদেশ। এমনকি, এই পাঁচটি রাজ্য থেকেই সর্বাধিক সংখ্যায় আরোগ্য লাভ করেছেন। ভারত উচ্চহারে সুস্থতার ধারা অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের পাশাপাশি, রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে সমন্বিত প্রয়াস ও উপযুক্ত রণকৌশল গ্রহণের ফলেই আরোগ্য লাভের সংখ্যায় অগ্রগতি বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের জারি করা কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি ও চিকিৎসা প্রোটোকলের সঠিক রূপায়ণের দরুণ উচ্চহারে আরোগ্য লাভের সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোভিড-১৯ সংক্রমণ মোকাবিলায় স্বাস্থ্য মন্ত্রক দিল্লির এইমস-এর সঙ্গে সহযোগিতায় ন্যাশনাল ই-আইসিইউ কর্মসূচি রূপায়ণ করে আসছে। এই কর্মসূচির আওতায় রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের হাসপাতালগুলির আইসিইউ-এর দায়িত্বে থাকা চিকিৎসকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ই-আইসিইউ কর্মসূচি সপ্তাহে দু'দিন, মঙ্গল ও শুক্রবার আয়োজিত হয়। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে এই কর্মসূচির সঙ্গে সামিল করায় সুস্থতার হার ক্রমশ বাড়ছে এবং মৃত্যু হার নিরন্তর নিম্নমুখী। এখনও পর্যন্ত ২৮টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ২৪৯টি হাসপাতালের সঙ্গে ১৯টি ই-আইসিইউ কর্মসূচি আয়োজিত হয়েছে। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির যাবতীয় প্রয়াসে সহায়তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার মাল্টি-স্পেশালিস্ট দল পাঠিয়েছে। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে অক্সিজেনের পর্যাপ্ত যোগান সুনিশ্চিত রাখতে নিয়মিত পর্যালোচনা বৈঠক করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের এই পদক্ষেপগুলির ফলে দেশে সুস্থতার হার ক্রমশ বাড়ছে এবং আজ পর্যন্ত মৃত্যু হার কমে দাঁড়িয়েছে ১.৬২ শতাংশ। | | # | | রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নাম | | আক্রান্তের সংখ্যা | | নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা | | মোট আক্রান্তের ঘটনা / আরোগ্য লাভের সংখ্যা /মাইগ্রেটেড ঘটনা | | মোট মৃত্যুর ঘটনা | | ১৯.০৯. ২০২০ পর্যন্ত | | ১৯.০৯. ২০২০ পর্যন্ত | | ১৮.০৯. ২০২০ পর্যন্ত | | গতকালের তুলনায় পরিবর্তন | | ১৯.০৯. ২০২০ পর্যন্ত | | ১৮.০৯. ২০২০ পর্যন্ত | | গতকালের তুলনায় পরিবর্তন | | ১৯.০৯. ২০২০ পর্যন্ত | | ১৮.০৯. ২০২০ পর্যন্ত | | গতকালের তুলনায় পরিবর্তন | | মোট আক্রান্তের সংখ্যা | | 1013964 | | 5308014 | | 5214677 | | 93337 | | 4208431 | | 4112551 | | 95880 | | 85619 | | 84372 | | 1247 | | ১ | | মহারাষ্ট্র | | 301273 | | 1167496 | | 1145840 | | 21656 | | 834432 | | 812354 | | 22078 | | 31791 | | 31351 | | 440 | | ২ | | কর্ণাটক | | 101148 | | 502982 | | 494356 | | 8626 | | 394026 | | 383077 | | 10949 | | 7808 | | 7629 | | 179 | | ৩ | | অন্ধ্রপ্রদেশ | | 84423 | | 609558 | | 601462 | | 8096 | | 519891 | | 508088 | | 11803 | | 5244 | | 5177 | | 67 | | ৪ | | উত্তরপ্রদেশ | | 67825 | | 342788 | | 336294 | | 6494 | | 270094 | | 263288 | | 6806 | | 4869 | | 4771 | | 98 | | ৫ | | তামিলনাড়ু | | 46506 | | 530908 | | 525420 | | 5488 | | 475717 | | 470192 | | 5525 | | 8685 | | 8618 | | 67 | | ৬ | | ছত্তিশগড় | | 36580 | | 81617 | | 77775 | | 3842 | | 44392 | | 41111 | | 3281 | | 645 | | 628 | | 17 | | ৭ | | কেরল | | 35795 | | 126381 | | 122214 | | 4167 | | 90085 | | 87345 | | 2740 | | 501 | | 489 | | 12 | | ৮ | | ওডিশা | | 33092 | | 171341 | | 167161 | | 4180 | | 137567 | | 133466 | | 4101 | | 682 | | 669 | | 13 | | ৯ | | দিল্লি | | 32250 | | 238828 | | 234701 | | 4127 | | 201671 | | 198103 | | 3568 | | 4907 | | 4877 | | 30 | | ১০ | | তেলেঙ্গানা | | 30636 | | 169169 | | 167046 | | 2123 | | 137508 | | 135357 | | 2151 | | 1025 | | 1016 | | 9 | | ১১ | | অসম | | 28631 | | 152858 | | 150349 | | 2509 | | 123687 | | 121613 | | 2074 | | 540 | | 528 | | 12 | | ১২ | | পশ্চিমবঙ্গ | | 24509 | | 218772 | | 215580 | | 3192 | | 190021 | | 187061 | | 2960 | | 4242 | | 4183 | | 59 | | ১৩ | | পাঞ্জাব | | 21662 | | 92833 | | 90032 | | 2801 | | 68463 | | 65818 | | 2645 | | 2708 | | 2646 | | 62 | | ১৪ | | মধ্যপ্রদেশ | | 21605 | | 100458 | | 97906 | | 2552 | | 76952 | | 74398 | | 2554 | | 1901 | | 1877 | | 24 | | ১৫ | | হরিয়ানা | | 21291 | | 106261 | | 103773 | | 2488 | | 83878 | | 81690 | | 2188 | | 1092 | | 1069 | | 23 | | ১৬ | | জম্মু ও কাশ্মীর | | 20770 | | 61041 | | 59711 | | 1330 | | 39305 | | 38521 | | 784 | | 966 | | 951 | | 15 | | ১৭ | | রাজস্থান | | 17717 | | 111290 | | 109473 | | 1817 | | 92265 | | 90685 | | 1580 | | 1308 | | 1293 | | 15 | | ১৮ | | গুজরাট | | 16076 | | 120336 | | 118926 | | 1410 | | 100974 | | 99681 | | 1293 | | 3286 | | 3270 | | 16 | | ১৯ | | ঝাড়খণ্ড | | 13924 | | 68578 | | 67100 | | 1478 | | 54052 | | 52807 | | 1245 | | 602 | | 590 | | 12 | | ২০ | | বিহার | | 12609 | | 165218 | | 164051 | | 1167 | | 151750 | | 150040 | | 1710 | | 859 | | 855 | | 4 | | ২১ | | উত্তরাখণ্ড | | 11293 | | 38007 | | 37139 | | 868 | | 26250 | | 24965 | | 1285 | | 464 | | 460 | | 4 | | ২২ | | ত্রিপুরা | | 7107 | | 21484 | | 20949 | | 535 | | 14142 | | 13559 | | 583 | | 235 | | 228 | | 7 | | ২৩ | | গোয়া | | 5730 | | 27379 | | 26783 | | 596 | | 21314 | | 20844 | | 470 | | 335 | | 327 | | 8 | | ২৪ | | পুদুচেরী | | 4736 | | 21913 | | 21428 | | 485 | | 16715 | | 16253 | | 462 | | 462 | | 431 | | 31 | | ২৫ | | হিমাচল প্রদেশ | | 4430 | | 11622 | | 11190 | | 432 | | 7081 | | 6946 | | 135 | | 111 | | 98 | | 13 | | ২৬ | | চণ্ডীগড় | | 2978 | | 9506 | | 9256 | | 250 | | 6415 | | 6062 | | 353 | | 113 | | 109 | | 4 | | ২৭ | | মেঘালয় | | 1976 | | 4445 | | 4356 | | 89 | | 2437 | | 2342 | | 95 | | 32 | | 31 | | 1 | | ২৮ | | মণিপুর | | 1926 | | 8607 | | 8430 | | 177 | | 6629 | | 6538 | | 91 | | 52 | | 51 | | 1 | | ২৯ | | অরুণাচল প্রদেশ | | 1886 | | 7005 | | 6851 | | 154 | | 5106 | | 4967 | | 139 | | 13 | | 13 | | 0 | | ৩০ | | নাগাল্যান্ড | | 1213 | | 5357 | | 5306 | | 51 | | 4129 | | 4098 | | 31 | | 15 | | 15 | | 0 | | ৩১ | | লাদাখ | | 987 | | 3635 | | 3576 | | 59 | | 2600 | | 2558 | | 42 | | 48 | | 46 | | 2 | | ৩২ | | মিজোরাম | | 575 | | 1548 | | 1534 | | 14 | | 973 | | 949 | | 24 | | 0 | | 0 | | 0 | | ৩৩ | | সিকিম | | 422 | | 2303 | | 2274 | | 29 | | 1857 | | 1789 | | 68 | | 24 | | 22 | | 2 | | ৩৪ | | দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ | | 218 | | 2859 | | 2831 | | 28 | | 2639 | | 2608 | | 31 | | 2 | | 2 | | 0 | | ৩৫ | | আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ | | 165 | | 3631 | | 3604 | | 27 | | 3414 | | 3378 | | 36 | | 52 | | 52 | | 0 | | ৩৬ | | লাক্ষাদ্বীপ | | 0 | | 0 | | 0 | | 0 | | 0 | | 0 | | 0 | | 0 | | 0 | | 0 CG/BD/DM (
pib-497
f132350b8413219a6c7979c964cab182db49069b7ff451e8e34207ebf653fb4b_1
ben
নারীওশিশুবিকাশমন্ত্রক রাজ্য জুড়ে মাসব্যাপী নানা কর্মসূচি গ্রহনের মধ্য দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে জাতীয় পুষ্টি মাস উদযাপনের সূচনা হল শুক্রবার কলকাতা, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ জাতীয় পুষ্টি মাস উদযাপনের অঙ্গ হিসেবে পুষ্টি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে পুরো সেপ্টেম্বর মাস জুড়ে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এরই অঙ্গ হিসেবে প্রতিটি আদিবাসী পরিবারের কাছে পুষ্টির গুরুত্ব সম্পর্কে প্রয়োজনীয় বার্তা পৌঁছে দিতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তর একাধিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। সমগ্র রাজ্য জুড়ে পুষ্টি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে একাধিক কর্মসূচি আয়োজনেরও পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ ধরণের প্রথম কর্মসূচির আয়োজন হয় আজ কলকাতার কালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটে। এই অনুষ্ঠানে দৈনন্দিন জীবনে পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়। আদিবাসী অধ্যুষিত আঞ্চলে পুষ্টি সচেতনতা গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। খাবারে পুষ্টির প্রয়োজনীয়তাকে তুলে ধরার জন্য জেলাস্তরীয় সেমিনার আয়োজন করতে রাজ্যের সাতটি আদিবাসী অধ্যুষিত জেলাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়াও, সাতটি একলব্য আদর্শ আবাসিক বিদ্যালয়ের মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ অভিযান এবং নয়টি পণ্ডিত রঘুনাথ মুর্মু আবাসিক বিদ্যালয়ের মাধ্যমে আদিবাসী মানুষের জীবনজীবিকা হিসেবে ঢাকের কাঠি বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জেলাস্তরীয় খাদ্য মেলার আয়োজন করা হয়েছে ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া ও আলিপুরদুয়ারে। আদিবাসী এলাকার স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যে খাবার আগে নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার ব্যাপারেও এই অভিযানে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে স্যানিটারি ন্যাপকিনের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে নয়টি পণ্ডিত রঘুনাথ মুর্মু আবাসিক বিদ্যালয়ে এবং বেলপাহাড়ি আদিবাসী বালিকা বিদ্যালয়ে একটি করে স্যানিটারি ভেন্ডিং মেশিন বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পুষ্টি মাস উদযাপনের শেষ সপ্তাহে আদিবাসী শিশুদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ হারে অগ্রগতির মূল্যায়নের পাশাপাশি তাদের রক্তাল্পতা সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরিকল্পনা রয়েছে। CG/BD/DM/… (Visitor Counter : 195
pib-502
f2ee62f9fe97dcdbb5c139bdd07ba6ab337975c3d917c3bd6b4fe9a39316647a
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর মহাত্মা ফুলের ঐতিহ্য সম্পর্কে সংসদ সদস্য সুনীতা দুগ্গলের লেখা নিবন্ধটি প্রধানমন্ত্রী সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন নতুন দিল্লি, ১২ এপ্রিল, ২০২২ লোকসভার সদস্য শ্রীমতী সুনীতা দুগ্গলের লেখা একটি নিবন্ধ প্রধানমন্ত্রী সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন। এই নিবন্ধটি 'পিছিয়েপড়া শ্রেণীর মহিলাদের ক্ষমতায়নে মহাত্মা ফুলের ঐতিহ্যের প্রকৃত উত্তরাধিকার' সম্পর্কিত। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এক ট্যুইটে বলা হয়েছে, "এই নিবন্ধটি 'পিছিয়েপড়া শ্রেণীর মহিলাদের ক্ষমতায়নে মহাত্মা ফুলের ঐতিহ্যের প্রকৃত উত্তরাধিকার' সম্পর্কিত"। লোকসভার সদস্য @SunitaDuggal7 - লেখা নিবন্ধটি অবশ্যই পড়ুন। CG/BD/AS/ (
pib-505
07c7d2083c025ed914673dba058b49c134d0f8821a45cd6540631cbf8877289e_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রীর মরিশাসের প্রধানমন্ত্রীকে ফোনে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন নতুনদিল্লি, ৯ নভেম্বর, ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবিন্দ কুমার জুগনাউথের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। সে দেশে সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে তাঁর জয়লাভের জন্য শ্রী নরেন্দ্র মোদী, প্রবিন্দ কুমার জুগনাউথকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মরিশাসের জনগণ প্রধানমন্ত্রী জুগনাউথের নেতৃত্বের উপর তাঁদের আস্থা জানিয়েছেন। এর মাধ্যমে তাঁর সরকারের উন্নয়নমূলক নীতির প্রতি জনগণের সমর্থন প্রতিফলিত হয়েছে। পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে দুটি দেশের মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক বজায় রাখার বিষয়ে ভারতের অঙ্গীকার তিনি আবারো ব্যক্ত করেন। প্রধানমন্ত্রী জুগনাউথ, শ্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানান এবং ভারতের সঙ্গে বিশেষ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী করে তোলার বিষয়ে আগ্রহ ব্যক্ত করেন। অপ্রবাসী দিবস উদযাপনে প্রধান অতিথি হিসেবে উত্তর প্রদেশের রাজ্যপালের উপস্থিতির জন্য তিনি ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানান। প্রধানমন্ত্রী জুগনাউথ, তাঁর সুবিধেমত সময়ে ভারত সফরে আসার শ্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। CG/CB (Visitor Counter : 65
pib-508
cc0ffdf9a635ca5744abcd81e4e6be25426ce4f5bcb3a99e00d48a55fc4e60c1
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন ২০১৯-২০’তে অগ্রগতি সম্পর্কে মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়েছে নয়াদিল্লি, ২৩ মার্চ ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভাকে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে। এছাড়াও, মাতৃত্বকালীন মৃত্যু হার, নবজাতক মৃত্যু হার, পাঁচ বছরের কম বয়সে মৃত্যু হার এবং মোট গর্ভধারণ হার সম্পর্কেও মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়েছে। যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া, কালাজ্বর, ডেঙ্গু, পোলিও, ভাইরাল হেপাটাইটিসের মতো বিভিন্ন ধরনের রোগ নিয়ন্ত্রণমূলক কর্মসূচিগুলিতে যে অগ্রগতি হয়েছে, সে ব্যাপারেও মন্ত্রিসভাকে অবহিত করা হয়েছে। বিস্তারিত : মন্ত্রিসভাকে ২০১৯-২০’তে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধীনে নতুন পদক্ষেপগুলি সম্পর্কেও অবহিত করা হয়েছে : · শৈশাবস্থায় নিউমোনিয়াজনিত কারণে মৃত্যু হার কমাতে সামাজিক সচেতনতা তথা নিউমোনিয়া প্রতিরোধমূলক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। · মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্য পরিষেবা ক্ষেত্রে গুণগতমানের পরিষেবা সুনিশ্চিত করতে সুরক্ষিত মাতৃত্ব অভিযান চালু করা হয়েছে। · ইন্টারন্যাশনাল কনফেডারেশন অফ মিডওয়াইভস সংস্থার নীতি-নির্দেশিকা অনুযায়ী ধাত্রীদের মধ্য থেকে দক্ষ পরিষেবাদাতাদের নিয়ে একটি নার্স ক্যাডার গড়ে তুলতে মিডওয়াইফেরি সার্ভিসেস ইনিশিয়েটিভ শুরু হয়েছে। · বিদ্যালয় পড়ুয়াদের মধ্যে সুস্থ জীবনযাপনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আরও সচেতন করে তুলতে শিক্ষা মন্ত্রকের অংশীদারিত্বে আয়ুষ্মান ভারত – স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণ কর্মসূচির আওতায় স্কুল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস অ্যাম্বাসাডার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। রূপায়ণ কৌশল ও লক্ষ্য : রূপায়ণ কৌশল : জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের আওতায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের রূপায়ণ কৌশলের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হ’ল রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দেওয়া, যাতে তারা দরিদ্র ও দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের জন্য জেলা হাসপাতাল পর্যন্ত সুলভে গুণগতমানের চিকিৎসা পরিষেবা সুনিশ্চিত করতে পারে। স্বাস্থ্য পরিকাঠামো ব্যবস্থায় মানোন্নয়ন ঘটিয়ে গ্রামীণ স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থায় যে ঘাটতি রয়েছে, তা দূর করা এবং গ্রামাঞ্চলে স্বাস্থ্য পরিষেবার মান বাড়ানো। একইসঙ্গে, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত সম্পদের সুদক্ষ সদ্ব্যবহার সুনিশ্চিত করা। · প্রতি ১ হাজার শিশুর জন্মের ক্ষেত্রে মাতৃত্বকালীন মৃত্যু হার কমিয়ে ১ করা। · প্রতি ১ হাজার শিশুর জন্মের ক্ষেত্রে শিশু মৃত্যু হার কমিয়ে ২৫ করা। · মোট গর্ভধারণের হার কমিয়ে ২.১ করা। · পোলিও দূরীকরণের লক্ষ্যে সমস্ত জেলায় প্রতি ১০ হাজার জনের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা শূন্যতে নামিয়ে আনা। · বার্ষিক ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের ঘটনা প্রতি ১ হাজারে শূন্যতে নামিয়ে আনা। · স্বাস্থ্য পরিষেবা খাতে মোট ব্যয়ের মধ্য থেকেই পারিবারিক স্বাস্থ্য খাতে খরচের পরিমাণ কমানো। · দেশ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে যক্ষ্মা দূরীকরণ। কর্মসংস্থান সৃষ্টির সম্ভাবনা সহ জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের প্রভাব : · ২০১৯-২০’তে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন রূপায়ণের ফলে অতিরিক্ত ১৮ হাজার ৭৮৯ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। এর মধ্যে চুক্তি-ভিত্তিক জিডিএমও, বিশেষজ্ঞ, এএনএম, স্টাফ নার্স, আয়ুষ চিকিৎসক, প্যারামিডিক, আয়ুষ প্যারামেডিক, প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট স্টাফ এবং পাবলিক হেলথ ম্যানেজাররা রয়েছেন। · ২০১৯-২০’তে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন রূপায়ণের ফলে জনস্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থা আরও মজবুত হয়েছে। এরফলে, কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াই আরও কার্যকর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। · ভারতে ৫ বছরের কম বয়সী মৃত্যু হার ২০১২’র ৫২ থেকে কমে ২০১৮’তে ৩৬ হয়েছে। একইভাবে, বার্ষিক এই মৃত্যু হারও কমেছে। · ভারতে মাতৃত্বকালীন মৃত্যু হার ১৯৯০ সালে প্রতি লক্ষে ৫৫৬ থেকে প্রায় ৪৪৩ পয়েন্ট কমে ২০১৬-১৮’তে ১১৩ হয়েছে। এই হার ১৯৯০ সালের সময় থেকে এখন প্রায় ৮০ শতাংশ কমেছে। এমনকি, মাতৃত্বকালীন মৃত্যু হার বিশ্ব জুড়ে মৃত্যু হার ৪৫ শতাংশের তুলনায় ভারতে অনেক কম। গত পাঁচ বছরে মাতৃত্বকালীন মৃত্যু হার ২০১১-১৩ পর্যন্ত সময়ে ১৬৭ থেকে কমে ২০১৬-১৮’তে ১১৩ হয়েছে। · নবজাতক মৃত্যু হার ১৯৯০ এ ৮০ থেকে কমে ২০১৮’তে ৩২ হয়েছে। একইভাবে, গত পাঁচ বছরে এই হার ১৯৯০-২০১২’তে ২.৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ৪.৪ শতাংশ হয়েছে। · ২০১৯-এ ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর ঘটনা ২০১৮’র তুলনায় যথাক্রমে ২১.২৭ শতাংশ এবং ২০ শতাংশ কমেছে। · দেশে প্রতি ১ লক্ষ জনসংখ্যায় যক্ষ্মায় আক্রান্তের ঘটনা ২০১২’র ২৩৪ থেকে কমে ২০১৯ এ ১৯৩ হয়েছে। একইভাবে, যক্ষ্মার দরুণ প্রতি ১ লক্ষে মৃত্যুর সংখ্যাও দেশে ২০১২’র ৪২ থেকে কমে ২০১৯-এ ৩৩ হয়েছে। · কালাজ্বরের প্রভাব রয়েছে, এমন ব্লকে আক্রান্তের হার প্রতি ১০ হাজার জন মানুষে ২০১৪’র ৭৪.২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০১৯-২০’তে ৯৪ শতাংশ হয়েছে। ব্যয় : ২৭ হাজার ৯৮৯ কোটি টাকা সুফলভোগী : জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন সব শ্রেণীর সব বয়সের মানুষের জন্য রূপায়িত হয়। সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে আসা প্রত্যেকেই এই কর্মসূচির সুবিধা পেয়ে থাকেন। তবে, সমাজের অসুরক্ষিত শ্রেণীর মানুষের ওপর বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। ২০১৯-২০’তে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের আওতায় অগ্রগতি : · ২০২০’র ৩১ মার্চ পর্যন্ত ৬৩ হাজার ৭৬১টি আয়ুষ্মান ভারত – স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণ কেন্দ্র চালু করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আলোচ্য সময়ে ৩৮ হাজার ৫৯৫টি কেন্দ্র চালু হয়েছে। · মাতৃত্বকালীন মৃত্যু হার কমেছে। একইভাবে ৫ বছরের কম বয়সী মৃত্যু হার ও সদ্যজাত মৃত্যু হার হ্রাস পেয়েছে। মৃত্যু হার হ্রাস পাওয়ার বর্তমান প্রবণতা যদি ধরে রাখা যায়, তা হলে ২০৩০ সালের অনেক আগেই সুস্থায়ী উন্নয়নের উদ্দেশ্যগুলি পূরণ করা সম্ভব হবে। · ২০১৯-২০’তে ইন্দ্রধনুষ কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হয়েছে। এই পর্যায়ে ২৯টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৩৮১টি জেলায় যে শিশুরা টিকা পায়নি বা আংশিক টিকাকরণ কর্মসূচির আওতায় এসেছে তাদের সম্পূর্ণ টিকাকরণ করা হয়েছে। · ২০১৯-২০’তে সমস্ত রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে প্রায় ৫ কোটি ৩০ লক্ষ রোটা ভাইরাস টিকার ডোজ এবং ৪ কোটি ৬৩ লক্ষেরও বেশি হাম-রুবেলা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। · ২০১৯-২০’তে ৬টি রাজ্যে নিউমোকক্কাল কনজ্যুগেটেড টিকার ১ কোটি ৬৪ লক্ষেরও বেশি ডোজ দেওয়া হয়েছে। · ২০১৯-২০’তে পশ্চিমবঙ্গের ৯টি জেলার ২৫টি অত্যাধিক প্রভাবিত ব্লক সহ সারা দেশে প্রাপ্ত বয়স্কদের ২৫ লক্ষেরও বেশি জাপানিজ এনসেফালাইটিজ টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। · ২০২০’র ৩১ মার্চ পর্যন্ত ‘লক্ষ্য’ কর্মসূচির আওতায় ৫৪৩টি প্রসূতিকক্ষ এবং ৪৯১টি মাতৃত্বকালীন অপারেশন থিয়েটারকে রাজ্যস্তরীয় স্বীকৃতি এবং ২২০টি প্রসূতিকক্ষ সহ ১৯০টি মাতৃতকালীন অপারেশন থিয়েটারকে জাতীয় স্তরে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। · সারা দেশে কোল্ডচেন বা হিমঘর-শৃঙ্খল ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। · ২০২০’র ৩১ মার্চ পর্যন্ত ৬৩ হাজার ৭৬১টি আয়ুষ্মান ভারত – স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণ কেন্দ্র চালু করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আলোচ্য সময়ে ৩৮ হাজার ৫৯৫টি কেন্দ্র চালু হয়েছে। এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে আশা, এএনএম, স্টাফ নার্স ও চিকিৎসক সহ ৩ লক্ষ ৮ হাজারেরও বেশি স্বাস্থ্য কর্মী চিকিৎসার কাজে যুক্ত রয়েছেন। · ২০১৯-২০’তে আরও ১৬ হাজার ৭৯৫ জন আশা কর্মীর অন্তর্ভুক্তির ফলে ২০২০-র মার্চ পর্যন্ত দেশে আশা কর্মীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ লক্ষ ৫৬ হাজার। · ৩৩টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে জাতীয় অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা চালু হয়েছে। সাধারণ মানুষ ১০৮ বা ১০২ নম্বরে ফোন করে এই পরিষেবার সুবিধা নিতে পারেন। এছাড়াও, আপৎকালীন পরিস্থিতিতে পরিষেবার জন্য আরও ১ হাজার ৯৬টি মোটরগাড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে। · ২০১৯-২০’তে আরও ১৮৭টি ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসা ইউনিট চালু হয়েছে। · কায়াকল্প : এই কর্মসূচির মাধ্যমে ২৫টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, ২৯৩টি জেলা হাসপাতাল, ১ হাজার ২০১টি কম্যুনিটি হেলথ সেন্টার/মহকুমা হাসপাতাল, ২ হাজার ৮০২টি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র ৭০ শতাংশেরও বেশি সাফল্য অর্জন করেছে। ২০১৯-২০’তে কর্মসূচির আওতায় ৫ হাজার ২৬৯টি জনস্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ে তোলার অনুমতি। · ম্যালেরিয়া : দেশে ২০১৮’তে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লক্ষ ২৯ হাজার ৯২৮ এবং মৃত্যু হয়েছিল ৯৬ জনের। ২০১৪’র আক্রান্ত ও মৃত্যুর তুলনায় ২০১৮’তে এই হার কমে ৬১ ও ৮৩ শতাংশ হয়েছে। · কালাজ্বর : ২০১৯ – এর ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ কালাজ্বর প্রভাবিত ব্লকগুলিতে প্রতি ১০ হাজার জনসংখ্যায় মৃত্যুর ঘটনা প্রায় শূন্যতে নামিয়ে আনা গেছে। · জাতীয় স্তরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু হার শূন্যতে নামিয়ে আনার যে লক্ষ্য স্থির হয়েছিল, তাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। ২০১৮’তে মৃত্যু হার ০.২ শতাংশ থেকে কমে ২০১৯-এ ০.১ শতাংশ হয়েছে। · জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের আওতায় সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে সমস্ত জেলা হাসপাতালে ডায়ালিসিস সুবিধা শুরু করার জন্য ২০১৬’তে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় ডায়ালিসিস কর্মসূচির সূচনা হয়। ২০১৯-২০’তে ৩টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৫২টি জেলায় এই কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এছাড়াও, ১০৫টি ডায়ালিসিস সেন্টারে ৮৮৫টি যন্ত্র চালু রয়েছে। প্রেক্ষাপট : প্রধানমন্ত্রী ২০০৫ – এর ১২ই এপ্রিল গ্রামীণ মানুষের কাছে, বিশেষ করে অসুরক্ষিত শ্রেণীর মানুষের কাছে সুলভে গুণগতমানের স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দিতে জাতীয় গ্রামীণ স্বাস্থ্য মিশনের সূচনা করে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার ২০১৩’র পয়লা মে তারিখের বৈঠকে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের পরিধি আরও বাড়াতে জাতীয় শহরাঞ্চলীয় স্বাস্থ্য মিশন শুরু করার অনুমতি দেয়। ২০১৮’র ২১ মার্চ মন্ত্রিসভার বৈঠকে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন ২০২০’র ৩১ মার্চ পর্যন্ত চালু রাখার অনুমতি দেয়। অর্থ মন্ত্রকের ব্যয়নির্বাহ দপ্তর ২০২০’র ১০ জানুয়ারি এক অফিস মেমোরেন্ডাম জারি করে ২০২১-এর ৩১ মার্চ পর্যন্ত অথবা পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের সুপারিশ করা দিন পর্যন্ত জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন চালু রাখতে অন্তর্বর্তীকালীন সিদ্ধান্তে অনুমতি দেয়। মন্ত্রিসভার বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত হয় যে, জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অগ্রগতি সম্পর্কে বার্ষিক প্রতিবেদন মন্ত্রিসভার বৈঠকে পেশ করা প্রয়োজন।
pib-510
6261dc7ab449dd5d308b8df388fe57cd12301d74330ed5de94cd0f4053fce737
ben
ভারী শিল্প মন্ত্রক “উন্নত রাসায়নিক সেল ব্যাটারি স্টোরেজ নিয়ে জাতীয় কর্মসূচি”তে উৎপাদন সংযুক্ত উৎসাহ প্রকল্পে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নয়াদিল্লি, ১২ মে, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা “উন্নত রাসায়নিক সেল ব্যাটারি স্টোরেজ নিয়ে জাতীয় কর্মসূচি”তে উৎপাদন সংযুক্ত উৎসাহ প্রকল্পে অনুমোদন দিয়েছে। ভারী শিল্প দপ্তর কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার কাছে এই প্রস্তাব জমা দিয়েছিল। এই প্রকল্পের অধীনে প্রতি ঘণ্টায় ৫০ গিগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার লক্ষ্য অর্জনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর জন্য খরচ হবে ১৮ হাজার ১০০ কোটি টাকা। এসিসি হ’ল নতুন প্রজন্মের উন্নত ধরনের প্রযুক্তি, যা বৈদ্যুতিন শক্তি বা রাসায়নিক শক্তি হিসাবে বৈদ্যুতিক শক্তিকে সঞ্চয় করতে পারে এবং যখন প্রয়োজন হয় তখন বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে। বৈদ্যুতিন উপভোক্তা, বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি, অত্যাধুনিক বৈদ্যুৎ গ্রীড, ছাদের ওপর লাগানো সৌর প্যানেল ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাটারির প্রয়োজন। আগামী কয়েক বছরে এর চাহিদা ক্রমশ বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।এমনকি ব্যাটারি প্রযুক্তি বিশ্বে বৃহত্তম উন্নয়নশীল ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করবে। যদিও বেশ কয়েকটি সংস্থা ইতিমধ্যেই এই ক্ষেত্রে বিনিয়োগ শুরু করেছে। তবে, বিশ্ব চাহিদার অনুপাতে তা যথেষ্ট নয়। এমনকি, ভারতে এই ক্ষেত্রে বিনিয়োগ নগণ্য। বর্তমানে ভারতে এই ক্ষেত্রে আমদানির মাধ্যমে চাহিদা পূরণ করতে হয়। এই অনুমোদনের ফলে আগামী দিনে জাতীয় উন্নত রাসায়নিক সেল ব্যাটারি স্টোরেজের আমদানির ওপর নির্ভরতা হ্রাস পাবে। পাশাপাশি, এক্ষেত্রে ভারতকে স্বনির্ভর করে তুলবে। স্বচ্ছ প্রতিযোগিতামূলক নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এসিসি ব্যাটারি স্টোরেজ প্রস্তুতকারকদের নির্বাচন করা হবে। তবে, উৎপাদন কেন্দ্রগুলিকে দু’বছরের মধ্যে কাজ শুরু করতে হবে। এরপর, পাঁচ বছরের জন্য তাঁদের উৎসাহ ভাতা দেওয়া হবে। নির্দিষ্ট পরিমাণে উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে উৎসাহ ভাতার পরিমাণও বাড়ানো হবে। এই প্রকল্পের আওতায় সম্ভাব্য সুবিধা ও ফলাফলগুলি হ’ল – • এই কর্মসূচির আওতায় ভারতে মোট ৫০ গিগাওয়াটেরও বেশি এসিসি উৎপাদন সুবিধা স্থাপন। • এসিসি ব্যাটারি স্টোরেজ নির্মাণ প্রকল্পের প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা সরাসরি বিনিয়োগ। • ভারতে ব্যাটারি তৈরির চাহিদা মেটাতে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ওপর জোর। এতে আমদানির ওপর নির্ভরতা হ্রাস পাবে। • আশা করা যাচ্ছে, এই প্রকল্পের আওতায় উৎপাদিত এসিসি ব্যাটারি বিদ্যুৎ চালিত যানবাহনে কাজে লাগবে। এর ফলে, পেট্রোল ও ডিজেলের ওপর নির্ভরতা হ্রাস পাবে। একই সঙ্গে, বিদেশ থেকে তেল আমদানিতে বছরে প্রায় ২ লক্ষ থেকে ২.৫ লক্ষ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। • এসিসি নির্মাণের ফলে বিদ্যুৎ চালিত গাড়িগুলির চাহিদা বাড়বে। এতে পরিবেশ দূষণ হ্রাস পাবে। গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ কমবে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উল্লেখযোগ্য সাফল্য আসবে। • এসিসি ক্ষেত্রে গবেষণা ও উন্নয়নমূলক কাজ বৃদ্ধি পাবে। • নতুন ও সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যাটারি প্রযুক্তির বিষয় তুলে ধরা সম্ভব হবে। CG/SS/SB (Visitor Counter : 212
pib-513
116674aaa26cf08fd0bd7bb0ad8f003833b88b8e85624133a959e01b4c1c41c4_1
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক প্রতিরক্ষামন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং শনিবার দেশে নির্মিত জাহাজ বিগ্রহকে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনীর হাতে তুলে দেবেন নতুন দিল্লি, ২৬ আগস্ট, ২০২১ মূল বিষয় সমূহ-ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর জাহাজ বিগ্রহ অফশোর টহল জাহাজের সপ্তম সিরিজের অন্তর্গত।দেশে এই জাহাজটি নির্মাণ করেছে এল অ্যান্ড টি শিপ বিল্ডিং লিমিটেড।এই জাহাজে সর্বাধুনিক ফায়ার পাওয়ার লাগানো রয়েছে।এটি এমন ভাবে নকশা করা হয়েছে যে একটি দু- ইঞ্জিনবিশিষ্ট হেলিকপ্টার ও চারটি হাই স্পিড বোর্ড রাখা যাবে।এটি বিশাখাপত্তনমে থাকবে এবং ইস্টার্ন সি বোর্ড দেখভাল করবে। কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং আগামী ২৮ আগস্ট চেন্নাইতে ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনীর জাহাজ বিগ্রহকে ওই বাহিনীর হাতে অর্পণ করবেন। এই জাহাজটি অফশোর পেট্রোল ভেসেলস সিরিজের সপ্তম তম জাহাজ। এই জাহাজটি অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমে থাকবে এবং ইস্টার্ন সি বোর্ড এটির দেখভাল করবে এই জাহাজটি মোট ৯৮ মিটার দীর্ঘ যাতে ১১০ জন নাবিক থাকতে পারবেন। দেশে এটি লার্সেন এন্ড টুব্রো শিপবিল্ডিং লিমিটেড নির্মাণ করেছে। জাহাজটিতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে রাডার, নেভিগেশন থেকে শুরু করে সেন্সর লাগানো রয়েছে। জাহাজটির মধ্যে অত্যাধুনিক বোফর্স কামান ছাড়াও স্বয়ংক্রিয় বন্দুক এবং ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেম রয়েছে। এই জাহাজটির নকশা এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে একটি দ্বি ইঞ্জিনবিশিষ্ট হেলিকপ্টার এবং চারটি হাই স্পিড বোর্ড জাহাজে রাখা যাবে। এই জাহাজটি সমুদ্রে নজরদারি চালানো ছাড়াও অন্যান্য সুরক্ষার কাজে মোতায়েন করা হবে। জাহাজটির হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী শ্রী এম কে স্ট্যালিন ছাড়াও সেনাপ্রধান জেনারেল এম এম নারাভানে, ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনীর মহা নির্দেশক শ্রী কে নটরাজন সহ কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের পদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত থাকবেন। CG/ SB (Visitor Counter : 144
pib-514
ec9e59f942755a61be20a22103ab106fb9c38d00897d6d949960800ef2945c0b_2
ben
কেন্দ্রীয়মন্ত্রিসভা সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় ভারত ও মরক্কোর মধ্যে যৌথ কর্মীগোষ্ঠী গড়ে তোলায় সমঝোতাপত্র স্বাক্ষর অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় মন্তিসভা নয়াদিল্লি, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় ভারত ও মরক্কোর মধ্যে যৌথ কর্মীগোষ্ঠী গড়ে তোলার ব্যাপারে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরে অনুমোদন দিয়েছে। সন্ত্রাস মোকাবিলায় এই কর্মীগোষ্ঠী গঠনের ফলে সন্ত্রাসবাদী আক্রমন সংক্রান্ত হামলা নিষ্পত্তিতে তা সহায়ক হবে। দু-দেশের মধ্যে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ সংক্রান্ত তথ্য আদান-প্রদানের ভিত্তি হবে এই মউ স্বাক্ষর। CG/SSS/NS (Visitor Counter : 79
pib-515
3ca3a1aa99d98b270034e02f22f73f5cc643914829c91e5a34d698fa9001c6b2
ben
আদিবাসীবিষয়কমন্ত্রক যুব বিশ্ব তীরন্দাজি চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতের জুনিয়র এবং ক্যাডেট দল সর্বোচ্চ ১৫ টি পদক জয় করেছে ১৫ টির মধ্যে ৮ টি সোনা এবং ২ টি রৌপ্য পদক রয়েছে দুটি নতুন যুব বিশ্বরেকর্ড গড়া হয়েছে নতুন দিল্লি, ১৭ আগষ্ট, ২০২১ উল্লেখযোগ্য বিষয় সমূহ-পোল্যান্ডের রোকলোতে আয়োজিত যুব বিশ্ব তীরন্দাজি চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতের সবচেয়ে বেশি ১৫ টি পদক জয়, ৯ থেকে ১৫ আগস্ট এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ভারতের ১৫ টি পদকের মধ্যে ৮ টি সোনা, ২ টি রুপা এবং ৫ টি ব্রোঞ্জ পদক রয়েছে, যুব বিশ্ব তীরন্দাজি চ্যাম্পিয়নশিপে এ যাবদ ভারতের সবচেয়ে সেরা খেলাভারতের পদক প্রাপ্ত পাঁচজন যুব তীরন্দাজ সিনিয়র টিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, এরা আগামী সেপ্টেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেবেদীপিকা কুমারীর পর কোমালিকা বারি দ্বিতীয় ভারতীয় যিনি ক্যাডেট এবং জুনিয়র রিকার্ভ মহিলা বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জিতেছেন ১৫ আগস্ট সারা দেশজুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়েছে। এর পাশাপাশি এই সময়টাতে ভারতের জুনিয়র এবং ক্যাডেট তীরন্দাজরা ব্যাপক সফলতা অর্জন করে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে। গত ৯ থেকে ১৫ আগস্ট পোল্যান্ডের রোকলোতে অনুষ্ঠিত হয়েছে যুব বিশ্ব তীরন্দাজি চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারতের জুনিয়র এবং ক্যাডেট তীরন্দাজরা ১৫ টি পদক জয়লাভ করেছে। যা এই প্রথম। এই পদকের তালিকা রয়েছে ৮ টি সোনা, ২টি রুপা এবং ৫ টি ব্রোঞ্জ। ভারতের তীরন্দাজি অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রী শ্রী অর্জুন মুন্ডা আজ নতুন দিল্লিতে পদকজয়ী ভারতীয় দলকে সংবর্ধনা জানিয়েছেন। এই দলটি আজই দিল্লি ফিরেছে। CG/ SB (Visitor Counter : 144
pib-516
c58f0c00965c0c0bff14bfacbbc3c7144dcb1d8317d4592eef03918f0dc256f5_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর অস্ট্রেলিয়ার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ নয়াদিল্লি, ২৩ মে, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ সিডনিতে কয়েকটি পৃথক বৈঠকে অস্ট্রেলিয়ার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এঁরা হলেন : Ø পদার্থ বিদ্যায় নোবেল পুরস্কার বিজয়ী এবং ক্যানবেরার অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ও সভাপতি অধ্যাপক ব্রায়ান পি স্মিড Ø ব্যবসা-বাণিজ্যে বিশেষজ্ঞ এবং বিভিন্ন মানবিক বিষয়ে সুবক্তা শ্রী মার্ক বাল্লা Ø জনজাতি গোষ্ঠীর শিল্পী শ্রীমতি ড্যানিয়েল্লা মাটে সুলিভান Ø আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্না শেফ, টেলিভিশনের উপস্থাপিকা, বক্তা এবং শিল্পোদ্যোগী শ্রীমতী সারা টোড Ø সিডনির ইউনিভার্সিটি অফ নিউ সাউথ ওয়েল্স-এর আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইন্সটিটিউটের মুখ্য বিজ্ঞানী অধ্যাপক টোবি ওয়ালস Ø সমাজবিদ, গবেষক ও লেখক, সহকারি অধ্যাপক স্যালভাটোর ব্যাবোনেজ Ø প্রথম সারির অস্ট্রেলিয়ান গায়ক শ্রী গায় থিয়োডোর সেবাস্টিয়ান নিজ নিজ ক্ষেত্রে তাদের প্রতিভার সাক্ষর রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী এঁদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করে তুলতে তাঁদের উদ্যোগী হতে আহ্বান জানিয়েছেন। PG/CB/NS (
pib-517
226d391d1829304adf343802f3733ef83f97ebaa5b8b0556d325e7d909864401_3
ben
সংস্কৃতিমন্ত্রক আমাদের শহীদ বীর ও বীরাঙ্গনাদের সম্মান জানাতে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ প্রচারাভিযানের সূচনা করা হবে : প্রধানমন্ত্রী নতুন দিল্লি, ১ আগস্ট, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে জনগণের উদ্দেশ্যে ভাষণে সর্বদা দেশের সুন্দর সংস্কৃতির বুননকে প্রাধান্য দিয়েছেন। ‘মন কি বাত’-এর সর্বশেষ ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অমৃত মহোৎসবের এই আবহে ১৫ আগস্ট দেশে আরও একটি অসাধারণ অভিযান শুরু হবে। শহীদ বীর ও বীরাঙ্গনাদের সম্মান জানাতে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ প্রচারাভিযানের সূচনা হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, এর আওতায় আমাদের অমর শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। দেশের লক্ষ লক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতে বিশেষ স্মারক শিলান্যাস করা হবে। এই অভিযানের মাধ্যমে সারা দেশজুড়ে অমৃত কলস যাত্রা বের হবে বলে জানান তিনি। শ্রী মোদী বলেন, দেশের বিভিন্ন গ্রাম ও জনপদ থেকে ৭ হাজার ৫০০ কলসিতে মাটি ভরে এই অমৃত কলস যাত্রা দেশের রাজধানী দিল্লিতে পৌঁছবে। এই যাত্রায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গাছের চারাও নিয়ে আসা হবে। ৭ হাজার ৫০০ কলসিতে ভরে আনা মাটি ও গাছের চারাগুলি দিয়ে জাতীয় যুদ্ধ স্মারকস্থলের কাছে ‘অমৃত বাটিকা’ নির্মাণ করা হবে। এই ‘অমৃত বাটিকা’ ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর এক মহৎ প্রতীক হয়ে উঠবে। ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’ কর্মসূচির লক্ষ্য হল রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে যুক্ত করে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধি। অমৃত সরোবরের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, বর্ষার সময় ‘বৃক্ষ রোপণ’ এবং ‘জল সংরক্ষণ’ সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর সময় ৬০ হাজারেরও বেশি অমৃত সরোবর খনন করায় পারিপার্শ্বিক অঞ্চলের সৌন্দর্য বেড়েছে। এখনও ৫০ হাজারেরও বেশি অমৃত সরোবর খননের কাজ চলছে। আমাদের দেশবাসী সম্পূর্ণ সচেতনভাবে ও দায়িত্বের সঙ্গে জল সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে নতুন নতুন প্রয়াস গ্রহণ করেছেন। ২০২২ সালের ২৪ এপ্রিল মিশন অমৃত সরোবরের সূচনা হয়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জল সংগ্রহ ও সংরক্ষণের লক্ষ্যে এটি চালু করা হয়। মিশন অমৃত সরোবরের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল নিম্নরূপ : • মিশন অমৃত সরোবর গ্রামোন্নয়ন, জলশক্তি, সংস্কৃতি, পঞ্চায়েতিরাজ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রক এবং কারিগরি সংস্থাগুলির অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের সামগ্রিক পদক্ষেপের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। • এই মিশনের আওতায় দেশের প্রতিটি জেলায় অন্ততপক্ষে ৭৫টি অমৃত সরোবরের পুনরুজ্জীবন অথবা খনন করা হবে। • প্রতিটি অমৃত সরোবরে কমপক্ষে ১ একরের একটি পুকুর থাকবে, যার জলধারণ ক্ষমতা ১০ হাজার কিউবিক মিটার হবে। • প্রতিটি অমৃত সরোবর নিম, পিপল এবং বটবৃক্ষ দ্বারা পরিবেষ্টিত হবে। • প্রতিটি অমৃত সরোবরের জল সেচ, মৎস্য চাষ, হাঁস পালন, পানিফল চাষ, পর্যটন এবং অন্যান্য কাজে ব্যবহার করে জীবিকা নির্বাহের উৎস হয়ে উঠবে। • মিশন অমৃত সরোবর ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’-এর সময় একটি উল্লেখযোগ্য কাজ হিসেবে পরিলক্ষিত হয়েছে। শিল্প ও সংস্কৃতি ভারতের সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্রময় ঐতিহ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ১০৩ তম ‘মন কি বাত’ পর্বে ভারতের ঐতিহ্য সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, এই ঐতিহ্যকে শুধু রক্ষা করলেই হবে না, বিশ্বের দরবারে দায়িত্বের সঙ্গে তুলে ধরতে হবে। এই প্রসঙ্গে তিনি উজ্জয়িনীর কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এখানে সারা দেশের ১৮ জন চিত্র শিল্পী পুরান অবলম্বনে আকর্ষণীয় চিত্রকথা তৈরি করছেন। এই ছবিগুলি বুন্দি শৈলী, নাথদ্বারা শৈলী, পাহাড়ি শৈলী ছাড়াও বিভিন্ন শৈলীর অপভ্রংশের প্রতিফলন। এগুলি উজ্জয়িনীর ত্রিবেণীর যাদুঘরে প্রদর্শিত হবে। প্রধানমন্ত্রী আরও জানান যে, প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের শাস্ত্র এবং গ্রন্থ ভূর্জপত্রে সংরক্ষিত হয়ে এসেছে। মহাভারতও রচিত হয়েছে এই ভূর্জপত্রেই। আজ দেবভূমির মহিলারা এই ভূর্জপত্র দিয়ে অত্যন্ত সুন্দর সুন্দর শিল্পকীর্তি ও স্মারক তৈরি করছেন, যা সেখানে আগত তীর্থযাত্রীদের খুবই পছন্দের। তীর্থযাত্রীরা খুবই ভালো দাম দিয়ে সেগুলি কিনছেনও। ভূর্জপত্রের এই প্রাচীন ঐতিহ্য উত্তরাখণ্ডের মহিলাদের জীবনে সুখ-সমৃদ্ধি নিয়ে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে ‘হর ঘর তেরঙ্গা অভিযান’-এর কথা উল্লেখ করে জানান, এই উদ্যোগে সমগ্র দেশ একত্রিত হয়েছিল। একইভাবে এবারও আমাদের ঘরে ঘরে তেরঙ্গা উত্তোলন করতে হবে এবং এই ঐতিহ্যকে অব্যাহত রাখতে হবে বলে জানান তিনি। CG/SS/SKD (Visitor Counter : 107
pib-522
e6d35f832ca2e0cf3de6b4b5f13ff577d8eb1da4eeb04329735ff81304a2182d
ben
কর্মী, জন-অভিযোগএবংপেনশনমন্ত্রক কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সঙ্কটকালীন মানবসম্পদ নিয়ে অনলাইন তথ্য ভান্ডারের সূচনা করলো সরকার নতুন দিল্লি, ১৯ এপ্রিল, ২০২০ রাজ্য, জেলা বা পৌর এলাকায় তৃণমূলস্তরে প্রশাসনের কাজে সাহায্যের জন্য সরকার আয়ুষ সহ সব চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মী, নার্স,স্বাস্থ্যসেবা কর্মী, এনওয়াইকে, এনসিসি এনএসএস, পিএমজি কেভিওয়াই, প্রাক্তন সেনাকর্মীদের নিয়ে https://covidwarriors.gov.in শীর্ষক একটি অনলাইন তথ্য ভান্ডার তৈরি করেছে। কোভিড-১৯ মোকাবিলার সঙ্কটকালীন এই পরিস্থিতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এইসব ব্যক্তিদের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য ড্যাশবোর্ডে আপলোড করা হয়েছে, যা নিয়মিত আপডেটও করা হচ্ছে। অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ দফতরের সচিব ও মানবসম্পদ সম্পর্কিত ক্ষমতায়ন গ্রুপ-৪ এর চেয়ারম্যান শ্রী অরুণ কুমার পান্ডা এবং ডওপিটি'র সচিব যৌথ ভাবে রাজ্য সচিবদের একটি চিঠি দিয়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন। স্বাস্থ্যসেবা কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবীদের বিশদ বিবরণ সম্পর্কিত একটি মাস্টার ডাটাবেস ড্যাশবোর্ডে তুলে ধরা হয়েছে। এখানে প্রতিটি জেলা ও রাজ্য ভিত্তিক বিশদ বিবরণ সহ তথ্য পাওয়া যাবে । প্রতিটি আলাদা বিভাগের দায়িত্বে থাকছেন এক জন করে আধিকারিক। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে সংশ্লিষ্ট রাজ্য জরুরী পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব পরিকল্পনা তৈরি করতে পারবে। ব্যাঙ্ক, রেশন দোকান, কৃষক মান্ডিগুলিতে সামাজিক দূরত্ব কার্যকর করা এবং প্রবীণ, দিব্যাঙ্গদের সহায়তার জন্য স্বেচ্ছাসেবকদেরকেও কাজে লাগানো যেতে পারে। চিঠিতে আয়ুষ চিকিৎসক সহ অন্যান্য চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম-ইন্টিগ্রেটেড গভর্নমেন্ট অনলাইন ট্রেনিং পোর্টালে প্রশিক্ষণের বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে। এই প্রশিক্ষণে কোভিড সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ, পিপিই, কোয়ারেন্টাইন এবং আইসোলেশন ব্যবহার, পরীক্ষাগারের জন্য নমুনা সংগ্রহ এবং পরীক্ষা চালানো, আইসিইউ কেয়ার এবং ভেন্টিলেশন পরিচালনার বিষয়ে শেখানো হয়। (CG/SS
pib-523
af1c1771a9e7c39d21575c05a994b7c2a6f815c8ffb5335788d3222ab55533b9
ben
ভূ-বিজ্ঞানমন্ত্রক ঘূর্ণি ঝড় ‘গাজা’ আগামী ১২ ঘন্টায় তীব্রতর হয়ে উঠতে পারে নয়াদিল্লি, ১৪ নভেম্বর, ২০১৮ দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব এবং পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরের ওপর ঘূর্ণি ঝড় বর্তমানে চেন্নাইয়ের ৪৯০ কিলোমিটার পূর্ব এবং নাগাপট্টিনামের ৫৮০ কিলোমিটার পূর্ব উত্তর-পূর্বে অবস্হান করছে। আগামী ১২ ঘন্টায় এই ঝড় পশ্চিম দক্ষিণ-পশ্চিমের দিকে এগিয়ে তীব্র সাইক্লোনজাত ঘূর্ণি ঝড়ে পরিণত হতে পারে। ১৫ নভেম্বর এটি ক্রমশ দূর্বল হয়ে সন্ধ্যাবেলায় তামিলনাড়ুর পাম্বান এবং কাড্ডালোরের মাঝামাঝি উপকূল দিয়ে অগ্রসর হতে পারে। এই সময় ঘন্টায় ৮০ থেকে ১০০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে। এইসময় তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং দক্ষিণ অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলবর্তী অঞ্চলে মৎসজীবিদের সমুদ্রে মাছ ধরতে না যাওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। উপকূলবর্তী অঞ্চলে কুঁড়েঘরে বসবাসকারি মানুষদের নিরাপদ অঞ্চলে সরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। CG/PB/NS/… (Visitor Counter : 104
pib-524
7b64168a215ba866ac82bcdc38e8e4f70f0bc5374bf56149318debf26cea096c_1
ben
তথ্যওসম্প্রচারমন্ত্রক ৫১তম ভারতীয় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ওভার দ্য টপ প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠানসূচি ঘোষণা নতুন দিল্লি, ১০ জানুয়ারি, ২০২১ আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে গোয়ায় শুরু হচ্ছে এশিয়ার সবচেয়ে পুরনো এবং ভারতের বৃহত্তম উৎসব – “৫১তম ভারতীয় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব” । এই উৎসব চলবে ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ ওভার দ্য টপ অর্থাৎ গ্রাহকদের প্রয়োজন এবং অনুরোধের ভিত্তিতে ইন্টারনেটে প্রদর্শিত হবে এমন চলচ্চিত্র ও টেলিভিশনের অনুষ্ঠানসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে মহামারী পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে ভারতীয় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এই প্রথম “হাইব্রিড” মাধ্যমে চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করেছে। এই বছর আইএফএফআই তার দর্শকদের জন্য ওটিটি প্ল্যাটফর্মে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। মূল দিকগুলি : • পুরনো চলচ্চিত্র ক) পেট্রো আলমোডোভার লাইভ ফ্ল্যাশ | ব্যাড এডুকেশন | ভলভার খ) রুবেন অস্টলন্ড দ্য স্কোয়ার | ফোর্স মাজেউর • মাস্টারক্লাস শ্রী শেখর কাপুর, শ্রী প্রিয়দর্শন, শ্রী পেরি ল্যাং, শ্রী সুভাষ ঘাই, তানভীর মুকাম্মিল • সংলাপ পর্ব মিঃ রিকি কেজ, শ্রী রাহুল রাওয়েল, শ্রী মধুর ভান্ডারকার, মিঃ পাবলো সিজার, মিঃ আবু বকর শকি, শ্রী প্রসূন যোশী, মিঃ জন ম্যাথিউ ম্যাথন, শ্রীমতী অঞ্জলী মেনন, শ্রী আদিত্য ধর, শ্রী প্রসন্ন ভিতানেজ, শ্রী হরিহরণ, শ্রী বিক্রম ঘোষ, শ্রীমতী অনুপমা চোপরা, শ্রী সুনীল দোশি, মিঃ দমেনিক সাংমা, শ্রী সুনীত ট্যান্ডন • ওটিটি প্ল্যাটফর্মে বিশ্বের কয়েকটি প্যানরমা চলচ্চিত্র দেখানো হবে। • উদ্বোধন ও সমাপ্তি অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করা হবে • থাকছে প্রশ্নো উত্তর পর্ব • থাকছে চলচ্চিত্রের মূল্যায়ন পর্ব এফটিআইআই-এর অধ্যাপক মাজার কামরান, অধ্যাপক মধু অপসরা, অধ্যাপক পঙ্কজ সাকসেনা • চলচ্চিত্রের মধ্যবর্তী অংশে – ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হিসেবে দেখানো হবে মেহরুনিসা চলচ্চিত্রটি আইএফএফআই-এর সামাজিক মাধ্যমগুলি হলো ভারতীয় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব সম্পর্কে : ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত ভারতীয় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র উৎসব। বার্ষিক এই উৎসব বর্তমানে গোয়ায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্দেশ্যই হলো চলচ্চিত্র শিল্পে উৎসাহদানে বিশ্ব চলচ্চিত্রের জন্য একটি সাধারণ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র সংস্কৃতিকে সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মূল্যবোধে বোঝা ও উপলব্ধি করা এবং বিশ্বের মানুষের মধ্যে সহযোগিতা ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে প্রচার চালালো। কেন্দ্রীয় তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রকের আওতাধীন ডিরেক্টরেট অফ্ ফিল্ম ফেস্টিভালস এবং গোয়া সরকার যৌথভাবে এই উৎসবের আয়োজন করে থাকে।
pib-529
9a0f28588bb764a9070113fec944983d52b778e1e8656113e144e9bc012aad7d_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর মণিপুরের ৫০তম পূর্ণ রাজ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নয়াদিল্লি, ২১ জানুয়ারি, ২০২২ খুরুমজরী! নমস্কার! পূর্ণ রাজ্য রূপে মণিপুরের স্বীকৃতির ৫০ বছর পূর্তি উৎসব উপলক্ষে সমস্ত মণিপুরবাসীকে আমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা! মণিপুর একটি রাজ্য রূপে আজ যে উচ্চতায় পৌঁছেছে তার পেছনে অনেক মানুষের তপস্যা রয়েছে, এবং অনেককে ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে। সেই সমস্ত ব্যক্তিদের আমি সাদর প্রণাম জানাই। মণিপুর গত ৫০ বছরে অনেক উত্থান-পতন দেখেছে। সব ধরনের সময়ে সমস্ত মণিপুরবাসী একজোট হয়ে একসঙ্গে জীবনধারণ করেছেন, একসঙ্গেই সমস্ত পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছেন, মোকাবিলা করেছেন। এটাই মণিপুরের প্রকৃত শক্তি। বিগত সাত বছরে ধরে আমি ক্রমাগত চেষ্টা করে গিয়েছি যাতে বারবার আপনাদের কাছে আসতে পারি এবং আপনাদের সমস্ত প্রত্যাশা, আকাঙ্ক্ষা এবং প্রয়োজনীয়তাগুলির ‘ফার্স্ট হ্যান্ড অ্যাকাউন্ট’ নিতে পারি। সেজন্যই আমি আপনাদের সমস্ত আশা, আপনাদের সকল ভাবনা আরও ভালোভাবে বুঝতে পেরেছি এবং আপনাদের সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য নতুন নতুন পথ খুঁজে বের করতে পেরেছি। মণিপুর শান্তি চায়। মণিপুর বনধ, ব্লকেড – এসব থেকে মুক্তি চায়। দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপ্রিয় মণিপুরবাসীর এগুলি এক একটা বড় আকাঙ্ক্ষা। আজ আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে বীরেন সিং-জির নেতৃত্বে মণিপুরের জনগণ এই শান্তি অর্জন করেছে। অনেক চেষ্টা এবং দীর্ঘ অপেক্ষার পর এটা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। আজ কোনরকম বৈষম্য ছাড়াই মণিপুরের প্রত্যেকটি অঞ্চল, প্রত্যেক শ্রেণীর মানুষের কাছে উন্নয়ন পৌঁছে যাচ্ছে। আমার জন্য এটা ব্যক্তিগতভাবেও অত্যন্ত সুখকর বিষয়। বন্ধুগণ, আমি এটা দেখে খুব খুশি হই যখন দেখি যে, মণিপুরের মেয়েরা নিজেদের সামর্থ্যকে উন্নয়নের কাজে নিয়োজিত করছেন, যখন দেখি, এখানকার যুবক-যুবতীদের সামর্থ্য বিশ্ব মানচিত্রে ক্রমে উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয়ে উঠছে। আজ যখন আমরা খেলার মাঠে মণিপুরের ছেলে-মেয়েদের উদ্দীপনা আর জয়ের ইচ্ছা দেখতে পাই, তখন সারা দেশের মানুষের মাথা গর্বে উঁচু হয়ে যায়। মণিপুরের যুব সম্প্রদায়ের যে সম্ভাবনা তা দেখেই আমরা মণিপুর রাজ্যকে দেশের স্পোর্টস পাওয়ার হাউজ-এ রূপান্তরিত করার উদ্যোগ নিয়েছি। দেশের প্রথম ন্যাশনাল স্পোর্টস ইউনিভার্সিটি মণিপুরে স্থাপন করার পেছনে এই ভাবনাই রয়েছে। এখন ক্রীড়া থেকে শুরু করে ক্রীড়ার সঙ্গে যুক্ত শিক্ষা, ক্রীড়া ব্যবস্থাপনা এবং প্রযুক্তিকে উৎসাহিত করার জন্য অনেক বড় বড় তদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। শুধু খেলাই নয়, স্টার্ট-আপ থেকে শুরু করে আন্ত্রেপ্রেনিওরশিপের ক্ষেত্রেও মণিপুরের যুবক-যুবতীরা অসাধারণ কাজ করছেন। এক্ষেত্রেও মণিপুরের বোনেদের ও মেয়েদের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। হস্তশিল্পের ক্ষেত্রেও যে শক্তি মণিপুরের কাছে রয়েছে তাকে সমৃদ্ধ করে তোলার জন্য সরকার দায়বদ্ধতা নিয়ে কাজ করে চলেছে। বন্ধুগণ, উত্তর-পূর্ব ভারতকে ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’র কেন্দ্র করে তোলার যে দৃষ্টিভঙ্গি ও পরিকল্পনা নিয়ে আমরা এগিয়ে চলেছি, সেখানে মণিপুরের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনাদের প্রথম প্যাসেঞ্জার ট্রেনের জন্য ৫০ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। সেজন্য দীর্ঘ কালখণ্ডের পর, অনেক দশক পর – আজ মণিপুরে রেলের ইঞ্জিন পৌঁছেছে, আর যখন এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন সুনিশ্চিত বলে মনে হচ্ছে, তখনই প্রত্যেক মণিপুরবাসী বলছেন যে এটা ডবল ইঞ্জিন সরকারেরই কামাল। এত বেসিক সুবিধা, এত সাধারণ পরিষেবা আপনাদের কাছে পৌঁছতে অনেক বছর, অনেক দশক লেগে গেছে। কিন্তু এখন মণিপুরের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। আজ হাজার হাজার কোটি টাকার এই কানেক্টিভিটি প্রোজেক্টগুলি নিয়ে দ্রুতগতিতে কাজ চলছে। আজ আমাদের স্বপ্ন ধীরে ধীরে সাকার হয়ে উঠছে, আর আমি প্রত্যেক মণিপুরবাসীকে বলতে চাই, এটা ডবল ইঞ্জিনের সরকারেরই কৃতিত্ব। এই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হতে, এই বেসিক সুবিধাগুলি পৌঁছতে কয়েক দশক লেগে গেছে। কিন্তু এখন মণিপুরের যোগাযোগ ব্যবস্থা দ্রুতগতিতে উন্নত হচ্ছে। আজ আমাদের হাজার হাজার কোটি টাকার কানেক্টিভিটি প্রোজেক্টগুলির কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। এতে জিরিবাম-তুপুল-ইম্ফল রেললাইনও সামিল হয়েছে। ইম্ফল এয়ারপোর্টকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মর্যাদা দেওয়ার ফলে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির সঙ্গে কলকাতা, বেঙ্গালুরু এবং দিল্লির যোগাযোগ আরও দ্রুত হবে। ইন্ডিয়া-মায়ানমার-থাইল্যান্ড ট্রাইল্যাটারাল হাইওয়ে নির্মাণ প্রকল্পও দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। উত্তর-পূর্ব ভারতে ৯ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে যে প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন পাতা হয়েছে তার দ্বারা মণিপুরও লাভবান হবে। ভাই ও বোনেরা, ৫০ বছরের যাত্রার পর আজ মণিপুর একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। মণিপুর দ্রুত উন্নয়নের দিকে যাত্রা শুরু করে দিয়েছে। এই উন্নয়ন যাত্রায় যত বাধা-নিষেধ ছিল সেগুলি এখন সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে এখন আমাদের পেছনে ফিরে তাকালে চলবে না। এখন আমাদের আগামী দশকগুলির জন্য নতুন স্বপ্ন, নতুন সঙ্কল্প নিয়ে বাঁচতে হবে। আমি বিশেষভাবে দেশের যুবক-যুবতীদের অনুরোধ জানাব যে আপনারা দ্রুত এগিয়ে আসুন। আপনাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতে এই বিষয়টি নিয়ে আমি অত্যন্ত আশ্বস্ত। উন্নয়নের ডবল ইঞ্জিনের পাশাপাশি মণিপুরকে দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমার মণিপুরের যে ভাই-বোনেরা এখানে এসেছেন, তাঁদেরকে আরও একবার শুভেচ্ছা জানাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ। CG/SB/DM/ (
pib-530
e15654b6a6c51bcb84ec9cc43dbe34afb79db3a212af23d1695dec345d73fb8f_2
ben
আদিবাসীবিষয়কমন্ত্রক দেশের উপজাতি অধ্যুষিত জেলাগুলিতে ‘বন ধন বিকাশ কেন্দ্র’ সম্প্রসারিত করা হবে কেন্দ্রীয় উপজাতি বিষয়ক মন্ত্রক ‘বন ধন বিকাশ কেন্দ্র’ কর্মসূচি দেশের বিভিন্ন জেলায় সম্প্রসারনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৫০ শতাংশের বেশি উপজাতি গোষ্ঠীভুক্ত মানষের বসবাস রয়েছে এমন ৩৯টি জেলায় অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে এই ধরনের কেন্দ্র গড়ে তোলার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ধীরে ধীরে এই কর্মসূচি দেশের অন্যান্য উপজাতি প্রধান জেলাতেও সম্প্রসারিত করা হবে। এই কর্মসূচি রূপায়নের পন্হা-পদ্ধতি স্হির করতে সম্প্রতি মন্ত্রকের সচিব শ্রীমতী লীনা নায়ার-এর পৌরহিত্যে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বনাঞ্চলে ঘেরা উপজাতি অধ্যুষিত জেলাগুলিতে প্রথম দু’বছরে প্রায় তিন হাজার ‘বন ধন বিকাশ কেন্দ্র’ স্হাপনের প্রস্তাব রয়েছে। এ ধরনের কর্মসূচি রূপায়নের উদ্দেশ্য হল, তৃণমূল স্তরে বিভিন্ন বনজ পণ্য সামগ্রীতে মূল্য সংযুক্তি ঘটিয়ে উপজাতি মানুষজনকে অর্থনীতির মূল স্রোতে নিয়ে আসা। এই উদ্যোগের ফলে কাঠ বর্হিভূত বনজ পণ্যসামগ্রীর মূল্য ব্যবস্হায় উপজাতি মানুষের অংশীদ্বারিত্ব ২০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি ঘটবে। কেন্দ্রীয় স্তরে এই কর্মসূচি রূপায়ন করবে উপজাতি বিষয়ক মন্ত্রক এবং জাতীয় স্তরে মূল সংস্হা হিসেবে থাকবে ট্রাইফেড। পরিকল্পনা অনুযায়ী ট্রাইফেড বিভিন্ন বনজ পণ্যসামগ্রী ভিত্তিক বহু উদ্দেশ্য সাধক বন ধন কেন্দ্র স্হাপন করবে। প্রতিটি কেন্দ্রে বিভিন্ন বনজ সামগ্রী সংগ্রাহক ৩০ জন উপজাতির মানুষকে নিয়ে গঠিত ১০টি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর একটি ক্লাস্টার গড়ে উঠবে। স্হানীয় পর্যায়ে এই কেন্দ্রগুলি বন ধন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত একটি পরিচালন সমিতির মাধ্যমে পরিচালনার প্রস্তাব করা হয়েছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় গত ১৪ এপ্রিল এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ‘বন ধন বিকাশ কেন্দ্র’ উদ্যোগের সূচনা করেছিলেন। (Visitor Counter : 74
pib-531
a8dd8a0314e0cc0711acfbc701a18907a40ae4a93bbf3c340272360c4617d33d_3
ben
অর্থমন্ত্রক ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের জন্য জিএসটিআর-৯ এবং জিএসটিআর-৯সি সংশোধিত বার্ষিক রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বেড়ে আগামী ৩১শে মার্চ নতুন দিল্লি, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১ ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের জন্য সিজিএসটি আইনের ৪৪ ধারা সহ সিজিএসটি বিধির ৮০ ধারা অনুযায়ী জিএসটিআর-৯ এবং জিএসটিআর-৯সি সংশোধিত রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা গত ৩০শে ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি জারি করে ২৮শে ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ আজ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। এদিকে, করদাতাদের পক্ষ থেকে ওই সময়সীমার মধ্যে বার্ষিক রিটার্ন দাখিলের একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার দরুন সরকার ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের জন্য সংশোধিত জিএসটিআর-৯ এবং জিএসটিআর-৯সি রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়িয়ে আগামী ৩১শে মার্চ পর্যন্ত করা হয়েছে। অবশ্য ভারতের নির্বাচন কমিশনের অনুমতি সাপেক্ষে এই সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। মন্ত্রকের পক্ষ থেকে এই পেশবিজ্ঞপ্তি জারি করা হচ্ছে, যাতে করদাতারা বর্ধিত সময়সীমার মধ্যে তাদের রিটার্ন দাখিলের পরিকল্পনা করতে পারেন। সংশোধিত রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে বর্ধিত সময়সীমার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নীতি-নির্দেশিকাও মন্ত্রক জারি করছে।
pib-537
2d853c765937a100b0723eef4c4a920945568f09b0c568a98ee28bdedb7c8a8f
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক দৈনিক ভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান এমন রাজ্যগুলিকে চিঠি দিলো কেন্দ্র আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষার হার বাড়ানো এবং র্্যপিড অ্যান্টিজেন পদ্ধতিতে যাদের নমুনা পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে তাদের আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে পুনরায় নমুনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক নতুন দিল্লি, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দেশে গত কয়েক দিন ধরে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে বলে জানা গেছে। এর ফলে আজ ওই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৪৫ হাজার ৬৩৪। দেশে মোট করোনায় আক্রান্তের কেবল ১.৩২ শতাংশ সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্ত। দেশে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের ৭৪ শতাংশের বেশি মানুষ কেরালা ও মহারাষ্ট্রের। অন্যদিকে, ছত্তিশগড় এবং মধ্যপ্রদেশেও দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে বলে দেখা গেছে। পাঞ্জাব এবং জম্মু ও কাশ্মীরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা উর্ধমুখী। কেরালায় গত চার সপ্তাহে গড় সাপ্তাহিক ভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বাধিক ৪২ হাজার এবং সর্বনিম্ন ৩৪ হাজার ৮০০ হয়েছে। একই ভাবে গত চার সপ্তাহে সাপ্তাহিক আক্রান্তের হার ১৩.৯ শতাংশ থেকে ৮.৯ শতাংশে ঠেকেছে। রাজ্যের আলাপুজ্ঝা জেলায় পরিস্থিতি বিশেষ উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে। এই জেলাটিতে সাপ্তাহিক আক্রান্তের হার বেড়ে হয়েছে ১০.৭ শতাংশ এবং সাপ্তাহিক আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৮৩৩। মহারাষ্ট্রে গত চার সপ্তাহে সাপ্তাহিক আক্রান্তের সংখ্যা উর্ধমুখী এবং এই সংখ্যা ১৮ হাজার ২০০ থেকে বেড়ে ২১ হাজার ৩০০ হয়েছে। একইভাবে সাপ্তাহিক আক্রান্তের হারও ৪.৭ শতাংশ থেকে ৮ শতাংশ হয়েছে। মুম্বাই শহরতলি এলাকার পরিস্থিতি বিশেষ করে উদ্বেগজনক। এই শহরতলি এলাকায় সাপ্তাহিক আক্রান্তের হার বেড়ে ১৯ শতাংশ হয়েছে। নাগপুরের একাধিক এলাকাতেও আক্রান্তের হার ৩৩ শতাংশ বেড়েছে, কিছু কিছু এলাকায় তা বেড়ে হয়েছে ৫৫ শতাংশ ও ৪৮ শতাংশ। পাঞ্জাবেও কোভিড-১৯ সংক্রমণ জটিল পরিস্থিতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে। রাজ্যে গত চার সপ্তাহে সাপ্তাহিক আক্রান্তের হার ১.৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ১.৬ শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে, গত চার সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যাও ১ হাজার ৩০০ থেকে বেড়ে ১ হাজার ৬৮২ হয়েছে। রাজ্যের এসবিএস নগর জেলাতেই সাপ্তাহিক আক্রান্তের হার ৩.৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৪.৯ শতাংশ হয়েছে। একইভাবে সাপ্তাহিক আক্রান্তের সংখ্যাও ১৬৫ থেকে দ্বিগুণ বেড়ে ৩৬৪ হয়েছে। ৫টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সাপ্তাহিক আক্রান্তের হার জাতীয় গড়ের তুলনায় বেশি। জাতীয় স্তরে আক্রান্তের গড় হার ১.৭৯ শতাংশ। মহারাষ্ট্রে সাপ্তাহিক ভিত্তিতে আক্রান্তের হার সর্বাধিক ৮.১০ শতাংশ। এই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সরকার ওই রাজ্যগুলিকে আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে। র্্যপিড অ্যান্টিজেন পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষার ফল যেসব ক্ষেত্রে নেগেটিভ এসেছে সেই সমস্ত ব্যক্তির আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে দ্রুত নমুনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে সুনির্দিষ্ট জেলাগুলিতে সংক্রমিত এলাকায় নজরদারি আরও জোরদার করতে। যেসমস্ত জেলায় মৃত্যুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশি সেখানে চিকিৎসা পরিষেবার ওপর আরও গুরুত্ব দিতে। কোভিড টিকাকরণের দিক থেকে ভারতে টিকাকরণের সংখ্যা ১ কোটি ১০ লক্ষ ছাড়িয়েছে। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ১ কোটি ১০ লক্ষ ৮৫ হাজার ১৭৩টি টিকাকরণ রয়েছে। এর মধ্যে ৬৩ লক্ষ ৯১ হাজার ৫৪৪ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে টিকার প্রথম ডোজ, ৯ লক্ষ ৬০ হাজার ৬৪২ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ এবং করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অগ্রভাগে থাকা ৩৭ লক্ষ ৩২ হাজার ৯৮৭ জনকে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার ২৮ দিন পূরণ করার পর সুফলভোগীদের গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ৬ লক্ষ ৩৩ হাজার ২৭১ জন সুভলভোগীকে টিকার প্রথম ডোজ এবং ৪৯ হাজার ৭৮৬ জনকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। টিকাকরণের ৩৬ তম দিনে ৪ লক্ষ ৩২ হরাজার ৯৩১ জন সুফলভোগীর টিকাকরণ হয়েছে। এর মধ্যে ২ লক্ষ ৫৬ হাজার ৪৮৮ জন সুফলভোগীকে টিকার প্রথম ডোজ এবং ১ লক্ষ ৭৬ হাজার ৪৪৩ জনকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। ৭টি রাজ্যে দ্বিতীয় দফায় টিকাকরণের মোট ৬০.০৪ শতাংশ টিকাকরণ করা হয়েছে। কর্ণাটকেই ১১.৮১ শতাংশ বা ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৪৩০ জন সুফলভোগী দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। দেশে এখনও পর্যন্ত ১ কোটি ৬ লক্ষ ৮৯ হাজার ৭১৫ জন করোনা মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘন্টায় আরোগ্যলাভ করেছেন ১১ হাজার ৬৬৭ জন। জাতীয় স্তরে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯৭.২৫ শতাংশ, যা বিশ্বে অন্যতম সর্বাধিক। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় আরোগ্যলাভকারীদের ৮১.৬৫ শতাংশই ৫টি রাজ্যের বাসিন্দা। কেরালা থেকে একদিনেই ৫ হাজার ৮৪১ জন সুস্থ হয়েছেন। মহারাষ্ট্রে আরোগ্যলাভ করেছেন ২ হাজার ৫৬৭ জন। অন্যদিকে, তামিলনাড়ুতে সুস্থ হয়েছেন ৪৫৯ জন। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৫টি রাজ্যেই নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৫.৬১ শতাংশ মানুষ। মহারাষ্ট্রে একদিনে সর্বাধিক ৬ হাজার ২৮১ জন আক্রান্ত হয়েছেন। কেরালায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৬৫০। কেবল মহারাষ্ট্র ও কেরালাতে গত ২৪ ঘন্টায় দৈনিক ভিত্তিতে করোনায় আক্রান্তের ৭৭ শতাংশ ঘটনা ঘটেছে। ২২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় মৃত্যুর খবর নেই। এই রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে রয়েছে গুজরাট, ওড়িশা, জম্মু ও কাশ্মীর, অন্ধ্রপ্রদেশ, আসাম, মেঘালয়, লাদাখ, ত্রিপুরা প্রভৃতি। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় ১০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি রাজ্যেই মারা গেছেন ৮০ শতাংশ রোগী। মহারাষ্ট্রে সর্বাধিক ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। কেরালায় মারা গেছেন ১৩ জন এবং পাঞ্জাবে মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় কেবল একটি রাজ্যেই ২০ জনের বেশি করোনায় মারা গেছেন। ১০ থেকে ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে কেবল একটি রাজ্যে। দুটি রাজ্যে মারা গেছেন ৬ থেকে ১০ জন করে। অন্যদিকে, ১০টি রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১ থেকে ৫ জন করে রোগীর।
pib-539
687ef5e3cd03ec103acd0a34a0aeedefea577611b8255b25b9278b6d9d0fd241
ben
মানবসম্পদবিকাশমন্ত্রক কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল 'নিশাঙ্ক' দেশে অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতিতে মতামত সংগ্রহের জন্য ‘ভারত পড়ে অনলাইন' শীর্ষক সপ্তাহ ব্যাপী প্রচার অভিযানের সূচনা করেছেন নতুন দিল্লি, ১০ এপ্রিল, ২০২০ কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল 'নিশাঙ্ক' দেশে অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতিতে মতামত সংগ্রহের জন্য ‘ভারত পড়ে অনলাইন' শীর্ষক সপ্তাহ ব্যাপী প্রচার অভিযানের সূচনা করেছেন। নতুন দিল্লিতে আজ এই অনুষ্ঠানের সূচনায় শ্রী নিশাঙ্ক বলেন, ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় অনলাইন শিক্ষা দানের ক্ষেত্রে সমস্যা দূর করতে বিশিষ্টজনেদের মতামত মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের সঙ্গে সরাসরি ভাগ করে নিতেই এই প্রচার অভিযানের সূচনা করা হয়েছে। তিনি বলেন ভাবনা চিন্তা ভাগ করা যাবে bharatpadheonline.mhrd[at]gmail[dot]com এই ওয়েব সাইটে। # BharatPadheOnline এই ট্যুইটারটি আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে ব্যবহার করা যাবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, এর ফলে দেশে অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি হবে এবং ছাত্র ও শিক্ষকদের উপকার হবে। তিনি বলেন, এখন অনেক ছাত্র-ছাত্রীরা বিদ্যালয় ও উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনলাইনে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। সেখানে তাদের শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হলে, সে বিষয়ও তারা মতামত জানতে পারেন। দেশের শিক্ষাবিদরাও শিক্ষা ক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নিতে পারেন। দেশে এখনো অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থাপনার কি প্রতিবন্ধকতা রয়েছে , আর্দশ অনলাইন ব্যাবস্থাপনা কি হওয়া উচিত এবং প্রথাগত শ্রেণী কক্ষের চেয়ে অনলাইনে শিক্ষা দানের যে সমস্যা রয়েছে তা নিয়েও মতামত জানতে পারবেন। তাই অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থাকে জোরদার করে তুলতে এই উদ্যোগে দেশবাসীকে সামিল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। (CG/SS
pib-548
60949ccf3be6d33ba975af93ce4898ecce248bb95ee32f15e787b54ac4bac20f_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ঝাড়খণ্ডে ভগবান বিরসা মুন্ডা স্মৃতি উদ্যান সহ স্বতন্ত্রতা সেনানী সংগ্রহালয় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নয়াদিল্লি, ১৫ নভেম্বর, ২০২১ নমস্কার! ভগবান বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে আমার সঙ্গে রাঁচি থেকে যুক্ত হয়েছেন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল শ্রী রমেশ বৈশজি, ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী হেমন্ত সোরনজি, কেন্দ্রীয় জনজাতি বিষয়ক মন্ত্রী এবং ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী অর্জুন মুন্ডাজি, ঝাড়খণ্ডের আর এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বাবুলাল মারান্ডিজি, কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রী শ্রী জি কিষাণ রেড্ডিজি, শ্রদ্ধেয়া অন্নপূর্ণা দেবীজি, শ্রদ্ধেয় রঘুবর দাসজি, ঝাড়খণ্ড সরকারের অন্যান্য মন্ত্রীগণ, সাংসদগণ, বিধায়কগণ আর আমার সারা দেশের বিভিন্ন জনজাতির ভাই ও বোনেরা, বিশেষ করে আমার ঝাড়খণ্ডের সমস্ত জনজাতি বন্ধুগণ, জোহার! “হাগা ওডো মিসি কো, দিসুম রেয়া আজাদি রেন আকিলান মারাগ ভোড়ো, মহানায়ক ভোগোবান বিরসা মুন্ডাজি তাকিনা জোনোম নেগ রে, দিসুম রেন সোবেন ভোড়ো কো, আদিবাসী জোহার।” বন্ধুগণ, আমাদের জীবনে কিছু কিছু দিন অত্যন্ত সৌভাগ্যের কারণেই আসে, আর যখন তেমন দিন আসে, তখন আমাদের কর্তব্য হয় যে তার আভাকে, তার আলোকে পরবর্তী প্রজন্ম পর্যন্ত আরও সুন্দরভাবে পৌঁছে দেওয়া। আজকের এই দিনটি এমনই পূণ্য, পবিত্র সুযোগ নিয়ে এসেছে। ১৫ নভেম্বরের এই তারিখটি “ধরতী আবা” ভগবান বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তী। এই দিনটি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের প্রতিষ্ঠা দিবসও, আর সময়টি হল দেশের স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবের সময়। এই উপলক্ষটি আমাদের জাতীয় আস্থার উপলক্ষ। ভারতের পুরাতন আদিবাসী সংস্কৃতির গৌরব গানের উপলক্ষ আর এই সময় এই গৌরবকে ভারতের আত্মা যে জনজাতি সম্প্রদায় থেকে প্রাণশক্তি পায়, তাঁদের প্রতি আমাদের কর্তব্যগুলিকে একটি নতুন উচ্চতা প্রদানেরও। সেজন্য স্বাধীনতার এই অমৃতকালে দেশ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ভারতের জনজাতীয় পরম্পরাগুলিকে, তাঁদের শৌর্যগাথাগুলিকে দেশ এখন আরও সুন্দরভাবে তুলে ধরবে। এই ক্রমে এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে আজ থেকে প্রতি বছর ১৫ নভেম্বর তারিখে অর্থাৎ, ভগবান বিরসা মুন্ডার জন্ম দিবসকে দেশ ‘জনজাতীয় গৌরব দিবস’ রূপে পালন করবে। এই “আনী গোরো ইন বোঝাও এদা যে, আবইজ সরকার, ভোগোবান বিরসা মুন্ডা হাক, জানাম মহা, ১৫ নভেম্বর হিলোক, জনজাতি গৌরব দিবস লেকাতে, ঘোষণা কেদায়।” আমি দেশের এই সিদ্ধান্তকে ভগবান বিরসা মুন্ডা আর আমাদের কোটি কোটি আদিবাসী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের, বীর-বীরাঙ্গনাদের চরণে আজ শ্রদ্ধার সঙ্গে অর্পণ করছি। এই উপলক্ষে আমি সমস্ত ঝাড়খণ্ডবাসীদের, দেশের কোণায় কোণায় বসবাসকারী সমস্ত আদিবাসী ভাই-বোনেদের আর আমাদের দেশবাসীকে অনেক অনেক আন্তরিক শুভকামনা জানাই। আমি নিজের জীবনের অনেকটা বড় সময় আমাদের আদিবাসী জনজাতীয় ভাই-বোনেদের সঙ্গে, আদিবাসী শিশুদের সঙ্গে কাটিয়েছি। আমি তাঁদের সুখ-দুঃখ, তাঁদের দিনযাপন, তাঁদের জীবনের প্রতিটি ছোট-বড় প্রয়োজনের সাক্ষী ছিলাম, আমি তাঁদের আপন মানুষ ছিলাম। সেজন্য আজকের দিনটি আমার জন্য ব্যক্তিগতভাবেও অত্যন্ত আবেগের দিন, অত্যন্ত ভাবনার দিন। একভাবে বলতে গেলে, অত্যন্ত আবেগপ্রবণ করে দেওয়ার মতো দিন। বন্ধুগণ, আজকের দিনেই আমাদের শ্রদ্ধেয় অটল বিহারী বাজপেয়ীজির দৃঢ় ইচ্ছাশক্তির কারণে ঝাড়খণ্ড প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই অটল বিহারী বাজপেয়ীজিই দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যাঁর সরকারে আলাদা আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রক গঠন করে আদিবাসী কল্যাণকে দেশের নীতির সঙ্গে যুক্ত করেছিলেন। ঝাড়খণ্ড প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে আমি শ্রদ্ধেয় অটলজির চরণে প্রণাম জানিয়ে তাঁকেও আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। বন্ধুগণ, আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ দিনটি উপলক্ষে দেশের যে প্রথম জনজাতি স্বাধীনতা সংগ্রামী মিউজিয়াম দেশবাসীর জন্য সমর্পণ করা হচ্ছে, তা ভারতের প্রকৃত পরিচয়। ভারতের স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করে ভগবান বিরসা মুন্ডা জীবনের শেষ দিনগুলি রাঁচির এই জেলে কাটিয়েছিলেন। সেখানে ভগবান বিরসার পায়ের চিহ্ন রয়েছে। যে ভূমি তাঁর তপস্যা, ত্যাগ এবং শৌর্যের সাক্ষী, সেই ভূমি আমাদের প্রত্যেকের জন্য এক প্রকার পবিত্র তীর্থ। কিছুদিন আগে আমি জনজাতীয় সমাজের ইতিহাস এবং স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁদের অবদানকে সংরক্ষণের জন্য সারা দেশে জনজাতি মিউজিয়াম স্থাপনের আহ্বান করেছিলাম। সেজন্য কেন্দ্রীয় সরকার আর সমস্ত রাজ্য সরকার মিলেমিশে কাজ করছে। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে আজ আদিবাসী সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ ঝাড়খণ্ডেই দেশের প্রথম আদিবাসী মিউজিয়াম উদ্বোধন হল। আমি ভগবান বিরসা মুন্ডা স্মৃতি উদ্যান সহ স্বাধীনতা সংগ্রামী সংগ্রহালয়ের জন্য সমগ্র দেশের জনজাতীয় সমাজ, ভারতের প্রত্যেক নাগরিককে অভিনন্দন জানাই। এই সংগ্রহালয় স্বাধীনতা সংগ্রামে আদিবাসী নায়ক-নায়িকাদের অবদান, বৈচিত্র্যে ভরা আমাদের দেশের আদিবাসী সংস্কৃতির জীবন্ত প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠবে। এই সংগ্রহালয়ে সিধু-কানহু থেকে শুরু করে পোটো-হো পর্যন্ত, তেলঙ্গা খড়িয়া থেকে শুরু করে গয়া মুন্ডা পর্যন্ত, জতয়া টানা ভগৎ থেকে শুরু করে বিঙয়া কিসুন পর্যন্ত অনেক জনজাতীয় বীরের মূর্তি আছে। তাঁদের জীবনগাথা সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনাও এখানে লিপিবদ্ধ আছে। বন্ধুগণ, তাছাড়া, দেশের ভিন্ন ভিন্ন রাজ্যে এমনই নয়টি আরও সংগ্রহালয়ের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। খুব শীঘ্রই গুজরাটের রাজপীপলায়, অন্ধ্রপ্রদেশের লাম্বাসিঙ্গিতে, ছত্তিশগড়ের রায়পুরে, কেরলের কোঝিকোড়ে, মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়াড়াতে, তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদে, মণিপুরের তামেঙ্গ লঙ্গ-এ, মিজোরামের কেলসিহ-তে, গোয়ার পৌঁদাতে আমরা এরকম সংগ্রহালয় দ্রুত গড়ে উঠতে দেখব। এই সংগ্রহালয়গুলিতে শুধু যে দেশের নতুন প্রজন্ম আদিবাসী ইতিহাসের গৌরব সম্পর্কে পরিচিত হবে তা নয়, এগুলির মাধ্যমে এই অঞ্চলগুলির পর্যটনেও নতুন গতি সঞ্চার হবে। এই সংগ্রহালয়গুলিতে আদিবাসী সমাজের গীত-সঙ্গীত, কলা-কৌশল, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসা হস্তশিল্প এবং কলা-নৈপুণ্য –এসব ঐতিহ্যের সংরক্ষণও করা হবে আবার এগুলির অনুশীলনও করা হবে। বন্ধুগণ, ভগবান বিরসা মুন্ডা এবং আমাদের অনেক আদিবাসী স্বাধীনতা সংগ্রামীরা দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁদের প্রাণ আহুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের জন্য স্বাধীনতার, স্বরাজ-এর অর্থ কী ছিল? ভারতের স্বত্ত্বা, ভারতের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার-শক্তি যেন ভারতের জনগণের হাতে আসে, এটাই তাঁদের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি স্বাভাবিক লক্ষ্য ছিল। কিন্তু পাশাপাশি, “ধরতী আবা” সেই ভাবনার বিরুদ্ধেও ছিল যা ভারতের আদিবাসী সমাজের পরিচয়কে মিটিয়ে দিতে চাইছিল। আধুনিকতার নামে এ দেশের বৈচিত্র্যের ওপর হামলা, প্রাচীন পরিচয় এবং প্রকৃতির সঙ্গে ছিনিমিনি খেলা; ভগবান বিরসা মুন্ডা জানতেন যে এসবের মধ্যে সমাজের কল্যাণের পথ নেই। তিনি আধুনিক শিক্ষার পক্ষপাতী ছিলেন, তিনি পরিবর্তনের পক্ষে কথা বলতেন, তিনি নিজেদের সমাজে সমস্ত কুসংস্কার ও ত্রুটির বিরুদ্ধে আওয়াজ ওঠানোর সাহসও দেখিয়েছেন, অশিক্ষা, নেশায় ডুবে থাকা, বৈষম্য – এসবের বিরুদ্ধে তিনি অভিযান চালিয়েছেন, সমাজের অসংখ্য যুবক-যুবতীকে সচেতন করেছেন। অনেক নৈতিক মূল্যবোধ এবং ইতিবাচক ভাবনার ফলেই তাঁর মধ্যে এই শক্তি এসেছিল। তিনি জনজাতীয় সমাজের মধ্যে একটি নতুন প্রাণশক্তি সঞ্চার করেছিলেন। যে বিদেশিরা আমাদের আদিবাসী সমাজকে, মুন্ডা ভাই-বোনেদের পিছিয়ে পড়া জাতির লোক বলে মনে করতেন, নিজেদের শাসন ক্ষমতার সামনে তাঁদেরকে দুর্বল মনে করতেন, সেই বিদেশি সরকারকে ভগবান বিরসা মুন্ডা এবং মুন্ডা সমাজ মাথানত করতে বাধ্য করেছিলেন। এই লড়াই শিকড়ের লড়াই, অরণ্য ও মাটির লড়াই, আদিবাসী সমাজের পরিচয় এবং ভারতের স্বাধীনতার লড়াই, আর এই লড়াই এত যে শক্তিশালী ছিল তার কারণ, ভগবান বিরসা সমাজের বহিরাগত শত্রুর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ত্রুটিগুলির বিরুদ্ধেও লড়াই করতে শিখিয়েছিলেন। সেজন্য আমি মনে করি, ‘জনজাতীয় গৌরব দিবস’ সমাজকে শক্তিশালী করে তুলতে এই মহাযজ্ঞকে স্মরণ করারও একটি পবিত্র উপলক্ষ, বারবার স্মরণ করার উপলক্ষ। বন্ধুগণ, ভগবান বিরসা মুন্ডা “উলগুলান” জয়, উলগুলান জয়-পরাজয়ের তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত পর্যন্তই সীমিত, ইতিহাসের একটি মামুলি সংগ্রাম ছিল না। উলগুলান পরবর্তী কয়েকশ’ বছর ধরে প্রেরণা সঞ্চারকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ভগবান বিরসা আমাদের সমাজের জন্য জীবন দিয়েছেন। তাঁর নিজস্ব সংস্কৃতি এবং নিজের দেশের জন্য প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন। সেজন্য তিনি আজও আমাদের আস্থায়, আমাদের ভাবনাতে, আমাদের মনে ঈশ্বর রূপে বিরাজমান, আর সেজন্য আজ যখন আমরা দেশের উন্নয়নে অংশীদার হয়ে ওঠা আদিবাসী সমাজকে দেখি, বিশ্বে পরিবেশ নিয়ে আপনারা যখন ভারতকে নেতৃত্ব প্রদান করতে দেখেন, তখন আমাদের সামনে ভগবান বিরসা মুন্ডার চেহারা প্রত্যক্ষ হয়ে ওঠে, তাঁর আশীর্বাদ আমরা অনুভব করি। “আদিবাসী হুদা রেয়া, আপনা দস্তুর, এনেম-সূঁয়াল কো, সদয় গোম্পয় রকা, জোতোনঃ কনা।” – এই কাজটাই আজ আমাদের ভারত গোটা বিশ্বের জন্য করছে। বন্ধুগণ, আমাদের সকলের জন্য ভগবান বিরসা মুন্ডা একজন ব্যক্তি নয়, একটি পরম্পরার প্রতীক। তিনি সেই জীবন দর্শনের প্রতিরূপ, যা শতাব্দীর পর শতাব্দীকাল ধরে ভারতের আত্মার অংশ ছিল। আমরা এমনি এমনি তাঁকে “ধরতী আবা” বলি না। সে সময় আমাদের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণ বৈষম্যের বিরুদ্ধে মানবতার আওয়াজ হয়ে উঠছিলেন, প্রায় সেই সময় ভারতে বিরসা মুন্ডা দাসত্বের বিরুদ্ধে একটি লড়াইয়ের অধ্যায় লিখে ফেলেছিলেন। “ধরতী আবা” দীর্ঘকাল এই পৃথিবীতে বেঁচে ছিলেন না। কিন্তু তিনি জীবনের এই ছোট্ট কালখণ্ডে দেশের জন্য একটি সম্পূর্ণ ইতিহাস লিখে গেছেন, যা ভারতের অনেক প্রজন্মকে দিশা দেখিয়েছে। স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবে আজ দেশ ইতিহাসের এমনই অসংখ্য পৃষ্ঠাগুলিকে পুনর্জাগরিত করে তুলছে যেগুলিকে বিগত দশকগুলিতে ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই দেশের স্বাধীনতায় এরকম অসংখ্য স্বাধীনতা সংগ্রামীর ত্যাগ আর বলিদান রয়েছে। তাঁরা সেই পরিচয় ও সম্মান পাননি যেটা তাঁদের পাওয়া উচিৎ ছিল। আমরা নিজেদের স্বাধীনতা সংগ্রামের সেই সময়টার দিকে যদি তাকাই, তখন এমন কোনও কালখণ্ড পাব না যখন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কোনও না কোনও আদিবাসী বিপ্লব চলছে না। ভগবান বিরসার নেতৃত্বে মুন্ডা আন্দোলন থেকে শুরু করে সাঁওতাল সংগ্রাম; উত্তর-পূর্ব ভারতে খাসি সংগ্রাম, আহোম সংগ্রাম; ছোটনাগপুর এলাকায় কোল সংগ্রাম, তারপর ভিল সংগ্রাম, ভারতের আদিবাসী পুত্র-কন্যারা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকে প্রত্যেক কালখণ্ডে স্পর্ধা দেখিয়েছে। বন্ধুগণ, আমরা ঝাড়খণ্ড এবং সমগ্র আদিবাসী অঞ্চলের ইতিহাসের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখব, বাবা তিলকা মাঝিঁ ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে জোরদার লড়াই করেছিলেন। সিধু-কানহু আর চাঁদ - ভৈরব ভাইয়েরা ভোগনাডিহ থেকে সাঁওতাল বিদ্রোহের বিউগুল বাজিয়েছিলেন। তেলেঙ্গা খাড়িয়া, শেখ ভিখারি এবং গণপত রায়-এর মতো স্বাধীনতা সংগ্রামীরা, ওমরাও সিং টিকায়েত, বিশ্বনাথ শাহদেও, নীলাম্বর-পীতাম্বরের মতো বীর, নারায়ণ সিং, জতরা ওরাঁও, যাদুরাং, রানি গাইডিনল্যু এবং রাজমোহিনী দেবীর মতো নায়ক-নায়িকারা – এরকম কত না স্বাধীনতা সংগ্রামী নিজেদের সবকিছু উৎসর্গ করে স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। এই মহাত্মাদের এই অবদানকে কখনও ভোলা যাবে না। তাঁদের গৌরবগাথা, তাঁদের ইতিহাস আমাদের ভারতকে নতুন ভারতে পরিণত করতে প্রাণশক্তি যোগাবে। সেজন্য দেশ আমাদের নবীন প্রজন্মের কাছে, ইতিহাসবিদদের কাছে এই মহান ব্যক্তিদের স্মৃতি বিজড়িত স্বাধীনতার ইতিহাসকে আর একবার দেখার আহ্বান জানিয়েছে। এই নবীন প্রজন্মকে এগিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে। স্বাধীনতার অমৃতকালে তাঁদেরকে নিয়ে ‘রচনা প্রতিযোগিতা’চালু করা হয়েছে। আমি ঝাড়খণ্ডের যুব সম্প্রদায়ের কাছে, বিশেষ করে নবীন প্রজন্মের আদিবাসী ভাই-বোনেদের অনুরোধ জানাব, আপনারা এই মাটির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। আপনারা শুধুই এই মাটির ইতিহাস পড়েননি, আপনারা এখানকার সবকিছু দেখে, শুনে একে নিজেদের জীবনযাপনে পেয়েছেন। সেজন্য দেশের এই সঙ্কল্পের দায়িত্বও নিজেদের হাতে নিন। আপনারা স্বাধীনতা সংগ্রাম জড়িত ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করতে পারেন, বই লিখতে পারেন, আদিবাসী শিল্প-সংস্কৃতিকে দেশের প্রত্যেক মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য নতুন উদ্ভাবক পদ্ধতির অনুসন্ধান করতে পারেন। এখন এটা আমাদের দায়িত্ব যে আমরা আমাদের প্রাচীন ঐতিহ্যকে, আমাদের ইতিহাসকে নতুন চেতনা দেব। বন্ধুগণ, ভগবান বিরসা মুন্ডা আদিবাসী সমাজের জন্য অস্তিত্ব, অস্মিতা এবং আত্মনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেছিলেন। আজ দেশও এই সঙ্কল্পগুলি নিয়েই এগিয়ে চলেছে। আমাদের এটা মনে রাখতে হবে, গাছ যতই বিশাল হোক না কেন, সেটি ততক্ষণই বুক ফুলিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে যতক্ষণ তার শিকড় শক্তিশালী থাকে। সেজন্য আত্মনির্ভর ভারত আমাদের শিকড়ের সঙ্গে যুক্ত হতে, আমাদের শিকড়গুলিকে শক্তিশালী করারও সঙ্কল্প। এই সঙ্কল্প আমাদের সকলের প্রচেষ্টাতেই বাস্তবায়িত হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ভগবান বিরসার আশীর্বাদে আমাদের দেশ আমাদের অমৃত সঙ্কল্পগুলিকে অবশ্যই বাস্তবায়িত করবে আর গোটা বিশ্বকে পথও দেখাবে। আমি আরেকবার দেশকে ‘জনজাতীয় গৌরব দিবস’ উপলক্ষে অনেক অনেক শুভকামনা জানাই। আপনাদের সকলকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই, আর আমি দেশের ছাত্রছাত্রীদের কাছেও অনুরোধ রাখব, যখনই সুযোগ পাবেন আপনারা রাঁচি যান। দেশের আদিবাসীদের মহান সংস্কৃতিকে তুলে ধরা এই সংগ্রহালয়কে দেখে আসুন। সেখানে কিছু না কিছু শেখার চেষ্টা করুন। সেখানে ভারতের প্রতিটি শিশুর জন্য অনেক কিছু রয়েছে, যা আমাদের শিখতে হবে, বুঝতে হবে আর জীবনে সঙ্কল্প নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আমি আরেকবার আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। CG/SB/DM/ (
pib-549
fb669bd701ce33c698348aa6ae8ec4b48d1d2ad7221082604d11b93ba14d1752_4
ben
ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্রওমাঝারিশিল্পমন্ত্রক দক্ষ মানবসম্পদ দেশকে উৎপাদন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলবে : শ্রী নীতিন গড়করি নয়াদিল্লি, ৩১ অগাস্ট, ২০২০ কেন্দ্রীয় অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রী শ্রী নীতিন গড়করি আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজস্থানের আলোয়াড় জেলার ভিয়ান্ডি-তে একটি প্রযুক্তি কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেছেন, দেশের উৎপাদন ক্ষেত্র থেকে মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের ২২-২৪ শতাংশ আসে। তিনি জানান, বর্তমানে ১৫টি নতুন প্রযুক্তি কেন্দ্র গড়ে তোলা হচ্ছে। এছাড়াও, আরও ১৮টি প্রযুক্তি কেন্দ্রের মানোন্নয়ন ঘটানো হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি হবে। শ্রী গড়করি আরও জানান, এই প্রযুক্তি কেন্দ্রগুলি সংশ্লিষ্ট এলাকায় উন্নয়নের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তিনি রাজ্য সরকারগুলিকে এই কেন্দ্র তৈরি করতে প্রয়োজনীয় জমি সহ অন্যান্য লজিস্টিক সহায়তার আহ্বান জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলেছেন, আইটিআই, পলিটেকনিক, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পরিকাঠামো ব্যবহার করে যুবক-যুবতীদের দক্ষতা বাড়ানো উচিৎ। দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী শ্রী প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গী বলেছেন, কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে দেশে বর্তমানে অর্থনৈতিক সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আত্মনির্ভর ভারতের স্বপ্ন পূরণে এই কেন্দ্রগুলি উৎপাদন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াবে। দপ্তরের সচিব শ্রী এ কে শর্মা বলেছেন, এই কেন্দ্রগুলি অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ সহ বিভিন্ন শিল্প সংস্থাকে সিএনসি মেশিন, ত্রিমাতৃক নির্মাণ শিল্প, লেজার ও আল্ট্রা-সোনিক মেশিন, রোবোটিক্স সহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে সাহায্য করবে। অনুষ্ঠানে রাজস্থানের শিল্প মন্ত্রী শ্রী প্রসাদিলাল মীনা, স্থানীয় সাংসদ শ্রী মহন্ত বালকনাথ সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। (CG/CB/SB
pib-551
4722ba08034f546571e0ea18265944d65f2bb0988302d484cba0caf8bf51fb0b
ben
PIB Headquarters কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ নয়াদিল্লি, ৩০ এপ্রিল, ২০২০ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ তথ্য দেশে এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ৩২৪ জন। এর ফলে, সুস্থতার হার দাঁড়িয়েছে ২৫.১৯ শতাংশে। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৩ হাজার ৫০। গতকাল থেকে আরও ১ হাজার ৭১৮ জনের নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের খবর মিলেছে। দেশে করোনায় আক্রান্তের হার দ্বিগুণ হওয়ার সর্বশেষ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বর্তমানে গড় জাতীয় হিসাবে আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছে ১১ দিনে। লকডাউনের আগে আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছিল প্রতি ৩ দিন ৪ ঘন্টায়। এখনও পর্যন্ত আক্রান্তদের মৃত্যুর হার ৩.২ শতাংশ, যার মধ্যে ৬৫ শতাংশই পুরুষ বাকি ৩৫ শতাংশ মহিলা। ডঃ হর্ষ বর্ধন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্বাস্থ্য মন্ত্রীদের চিঠি দিয়ে রক্তের প্রয়োজন রয়েছে এমন রোগীদের জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে রক্তদান শিবির আয়োজন করার কথা বলেছেন। রাজ্যগুলিকে আরও বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্রগুলিতে, বিশেষ করে বেসরকারি ক্ষেত্রে জটিল রোগের চিকিৎসা পরিষেবা অব্যাহত রাখতে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619609 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ভারতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির রণকৌশল নিয়ে আলোচনা করতে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভারতে আরও বেশি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার এবং কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে আর্থিক ক্ষেত্রকে চাঙ্গা করতে স্থানীয় বিনিয়োগ বৃদ্ধির রণকৌশল নিয়ে আলোচনা করতে বৈঠক করেন। বৈঠকে স্থির হয়েছে, বর্তমান শিল্প কারখানার পড়ে থাকা খালি জমি বা প্লট অথবা এস্টেটগুলিতে বিনিয়োগ ও পরিকাঠামো গড়ে তোলার জন্য একটি কর্মসূচি তৈরি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন যে, বিনিয়োগকারীদের সুবিধার্থে এবং তাঁদের সমস্যাগুলি নিরসনে পাশে থেকে সক্রিয় পদক্ষেপ নিতে হবে। সেই সঙ্গে, সময় মতো কেন্দ্রীয় ও রাজ্যস্তরে প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র দিতে লগ্নিকারীদের সাহায্য করতে হবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619593 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ সংক্রমণের প্রেক্ষিতে লকডাউন পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পর্যালোচনা বৈঠক কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক লকডাউন পরিস্থিতি নিয়ে এক সুসংবদ্ধ পর্যালোচনা বৈঠক করে। বৈঠকে জানানো হয়, এখনও পর্যন্ত লকডাউনের কারণে বর্তমান পরিস্থিতিতে লক্ষ্যণীয় অগ্রগতি ঘটেছে। লকডাউন নিষেধাজ্ঞাগুলি যাতে তেসরা মে পর্যন্ত কঠোরভাবে মেনে চলা হয়, সে ব্যাপারেও বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জানানো হয়েছে, লকডাউনের সময় পরিস্থিতির উন্নতিতে যে সাফল্য পাওয়া গেছে, তা যেন কোনও ভাবেই প্রভাবিত না হয়। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় নতুন নীতি-নির্দেশিকা ৪ঠা মে থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে। নতুন এই নীতি-নির্দেশিকায় অনেক জেলাকে ছাড় দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিস্তারিত বিবরণ আগামী দিনগুলিতে জনসমক্ষে আনা হবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619425 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ডঃ হর্ষ বর্ধন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নাগরিক সমাজ সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলির সঙ্গে মতবিনিময় করলেন ডঃ হর্ষ বর্ধন খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ৯২ হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী সংঠনের নিঃস্বার্থ সেবার জন্য প্রধানমন্ত্রী সহ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তিনি কোভিড-১৯ মোকাবিলায় এই সংগঠনের অবদানগুলিরও প্রশংসা করেছেন। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলির এ ধরনের কাজ অন্যান্য মানুষকে এগিয়ে আসতে প্রেরণা যোগায় বলেও তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619610 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ জনিত পরিস্থিতি এবং লকডাউনের প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য পরীক্ষা ও শিক্ষাবর্ষ সংক্রান্ত ইউজিসি-র নীতি-নির্দেশিকা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা ইউজিসি-র পক্ষ থেকে জারি করা নীতি-নির্দেশিকায় যে সমস্ত প্রস্তাব করা হয়েছে, তার কয়েকটি নিম্নরূপ – ১) ইন্টারমিডিয়েট সেমিস্টারের ছাত্রছাত্রীদের বর্তমান ও বিগত সেমিস্টারগুলির মূল্যায়নের ভিত্তিতে পরবর্তী পর্যায়ে উন্নীত করা হবে। যে রাজ্যগুলিতে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে, সেখানে আগামী জুলাই মাসে সেমিস্টার পরীক্ষা হবে। ২) টার্মিনাল সেমিস্টার স্তরে ছাত্রছাত্রীদের জন্য পরীক্ষা হবে আগামী জুলাই মাসে। ৩) প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি করে কোভিড-১৯ সেল গঠন করা হবে, যাঁরা শিক্ষাবর্ষ এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয়গুলির সমাধানে প্রয়োজনীয় প্রস্তাব দেবে। ৪) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনেও দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য একটি কোভিড-১৯ সেল গঠন করা হবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619368 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টেলিফোনে কথা প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। দুই প্রধানমন্ত্রী কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন এবং নিজ নিজ দেশে গৃহীত পদক্ষেপগুলি সম্পর্কেও পরস্পরকে অবহিত করেন। সার্ক কোভিড-১৯ আপৎকালীন তহবিলে ১.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তার জন্য শ্রী মোদী সেদের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেন। এই অঞ্চলে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সমন্বয়মূলক প্রয়াসে অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য শ্রী মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহ ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ভারতের প্রয়াসের প্রশংসা করেন। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619371 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। মায়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর দউ আং সাং সু কি-র সঙ্গে টেলিফোনে প্রধানমন্ত্রীর কথা প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী টেলিফোনে মায়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর দউ আং সাং সু কি-র সঙ্গে কথা বলেন। দু’জনের মধ্যে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পরিস্থিতি নিয়ে অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক বিষয়ে কথা হয়। এই মহামারী সংক্রমণ মোকাবিলায় গৃহীত পদক্ষেপগুলি সম্পর্কেও তাঁরা একে অপরকে অবহিত করেন। ভারতের প্রতিবেশীরাই প্রথম নীতির এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হিসাবে মায়ানমারের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী মোদী মায়ানমারের স্বাস্থ্য ও কোভিড-১৯ জনিত আর্থিক প্রভাব হ্রাস করতে সেদেশকে সম্ভাব্য সবরকম সহায়তার আশ্বাস দেন। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619556 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। লকডাউন চলাকালীন সময় শিল্প – বাণিজ্য ক্ষেত্রের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে শিল্প ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য প্রসার দপ্তর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের অধীন শিল্প ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য প্রসার দপ্তর বাণিজ্য ও শিল্প সংস্থাগুলির সমস্যা নিরসনে গত ২৬শে মার্চ কন্ট্রোল রুম স্থাপন করে। এই কন্ট্রোল রুমের সাহায্যে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার, জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ৮৯ শতাংশ সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। মন্ত্রী, সচিব ও উচ্চ পদস্থ আধিকারিক পর্যায়ে সমস্যা নিরসনের জন্য নিয়মিত নজরদারি চালানো হচ্ছে। কন্ট্রোল রুমের টেলিফোণ নম্বর হ’ল – o11 2306 2487 এবং ই-মেল আইডি হ’ল – controlroom-dpiit[at]gov[dot]in. বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619521 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। লকডাউনের সময় কৃষি ক্ষেত্রকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে বলে জানালেন কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রী কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর বলেছেন লকডাউন চলাকালীন সময়েও কৃষি কাজ ও কৃষি ক্ষেত্রকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে, দেশে খাদ্য ও ডালশস্যে কোনও ঘাটতি নেই। একইভাবে, শাকসব্জি ও দুধের যোগান সুনিশ্চিত করতেও সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619391 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ৪১১টি লাইফলাইন উড়ান পরিষেবার মাধ্যমে অত্যাবশ্যক ও চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহ করে কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইকে আরও জোরদার করা হচ্ছে লাইফলাইন উড়ান পরিষেবার আওতায় আজ পর্যন্ত ৪১১টি বিমান পরিষেবার মাধ্যমে ৭৭৬ টনেরও বেশি অত্যাবশ্যক ও চিকিৎসা সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। পরিষেবা দানের কাজে এই বিমানগুলি আকাশপথে ৪ লক্ষ ৪ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি পথ অতিক্রম করেছে। এই বিমানগুলি দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় অত্যাবশ্যক চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহ করছে। পবন হংস সংস্থার হেলিকপ্টার পরিষেবার মাধ্যমে জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখ, দ্বীপপুঞ্জ এলাকা ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অত্যাবশ্যক চিকিৎসা সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছে। হেলিকপ্টার পরিষেবার মাধ্যমে গত ২৮শে এপ্রিল পর্যন্ত ২ টন পণ্য পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619383 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। দেশে প্রায় ৮ কোটি মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর কাছে আরোগ্য সেতু অ্যাপ পৌঁছে গেছে কেন্দ্রীয় ইলেক্ট্রনিক্স ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী শ্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বর্তমান প্রতিকূল পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে নতুন সুযোগ-সুবিধা খুঁজে বের করার জন্য ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প সংস্থাগুলির প্রতি উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। শ্রী প্রসাদ বলেছেন, বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম উৎপাদনে গ্লোবাল হাব হিসাবে ভারতকে পরিণত করতে ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প সংস্থাগুলির বড় ভূমিকা রয়েছে। ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প অ্যাসোসিয়েশন, বণিকসভা এবং বিশিষ্ট শিল্পপতিদের সঙ্গে এক বৈঠকে শ্রী প্রসাদ নতুন সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগানোর এবং মন্ত্রকের বিভিন্ন কর্মসূচির সুবিধা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং ইলেক্ট্রনিক্স ক্ষেত্রকে আরও মজবুত করতে মন্ত্রকের এই কর্মসূচিগুলি বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। বৈঠকে উপস্থিত মন্ত্রকের আধিকারিকরা বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতি এবং আরোগ্য সেতু অ্যাপের সাফল্য সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণী পেশ করেন। মোবাইল শিল্প সংস্থাগুলিকে প্রায় ৮ কোটি মোবাইল ব্যবহারকারীর কাছে আরোগ্য সেতু অ্যাপ পৌঁছে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানানো হয়। কোভিড-১৯ এর প্রভাব হ্রাস করার জন্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে যে স্বল্প মেয়াদী, মাঝারি মেয়াদী ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, সে সম্পর্কে ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প ক্ষেত্রের প্রতিনিধিদের অবহিত করা হয়। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619393 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। শ্রী গড়করি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলির জন্য একগুচ্ছ প্রকল্প, ধ্যান-ধারণা, উদ্ভাবন ও গবেষণা সংক্রান্ত পোর্টালের সূচনা করলেন এই পোর্টালের সাহায্যে কেন্দ্র সরকার, রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সমস্ত প্রকল্পের ব্যাপারে জানা যাবে। এছাড়াও, এই পোর্টালে নতুন ধ্যান-ধারনা, উদ্ভাবনী তথ্য এবং গবেষণালব্ধ বিষয়ের কথা উল্লেখ করা যাবে। এই পোর্টালের আরও একটি অভিনব বৈশিষ্ট্য হ’ল – সাধারণ মানুষ থেকে যে কোনও ব্যক্তি নিজেদের মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গী আপলোড করতে পারবেন। প্রাপ্ত মতামতগুলির মূল্যায়ন ও রেটিং – এর ব্যবস্থাও পোর্টালে থাকছে। এমনকি, এই পোর্টাল থেকে মূলধনী তহবিল, বৈদেশিক সহযোগিতার মতো বিষয়েও তথ্য পাওয়া যাবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619559 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। ভারতীয় রেল আজ বিনামূল্যে খাবার বিতরণের ক্ষেত্রে ৩০ লক্ষের সীমা অতিক্রম করেছে দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণের প্রেক্ষিতে লকডাউন চলাকালীন সময় প্রায় ৩০০টি জায়গায় বিনামূল্যে খাবার বিতরণ করা হয়েছে। ভারতীয় রেলের একাধিক সংগঠন জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে বিনামূল্যে রান্না করা খাবার যোগাচ্ছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619574 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর সুদক্ষ নেতৃত্বের প্রশংসা করলেন মোটর গাড়ি শিল্পের অগ্রণী শিল্পপতিরা ভারতীয় মোটর গাড়ি শিল্পে কোভিড-১৯ এর সম্ভাব্য প্রভাব উপলব্ধি করতে কেন্দ্রীয় ভারি শিল্প ও রাষ্ট্রায়ত্ত উদ্যোগ মন্ত্রী শ্রী প্রকাশ জাভড়েকর আজ ভারতীয় মোটর গাড়ি শিল্পের কয়েকজন সিইও-র সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে কোভিড-১৯ এর প্রভাব হ্রাস করতে সম্ভাব্য নীতি-পদক্ষেপের বিষয়গুলি সম্পর্কে সিইও-দের মতামত শোনেন শ্রী জাভড়েকর। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619578 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কেন্দ্রীয় আবাসন ও শহরাঞ্চল বিষয়ক মন্ত্রক শীঘ্রই গৃহ ক্রেতা এবং রিয়েল এস্টেট শিল্পের সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট সকলের স্বার্থে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করবে কেন্দ্রীয় আবাসন ও শহরাঞ্চল বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শ্রী হরদ্বীপ সিং পুরীর সভাপতিত্বে ওয়েবইনারের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পর্ষদের এক জরুরি বৈঠক আয়োজিত হয়। এই বৈঠকে রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্রের ওপর কোভিড-১৯ মহামারী ও লকডাউনের প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিস্তারিত আলোচনার পর বিভাগীয় মন্ত্রী সকলকে আশ্বস্ত করে বলেছেন, উদ্বেগের বিষয়গুলি নিয়ে মন্ত্রক আলোচনা করবে। তিনি আরও জানান, গৃহ ক্রেতা এবং রিয়েল এস্টেট শিল্পের সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট সকলের স্বার্থ রক্ষায় মন্ত্রক শীঘ্রই বিশেষ ব্যবস্থামূলক নীতি-নির্দেশিকা জারি করবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619359 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। জনঔষধি কেন্দ্রের সুবিধা পেতে ৩ লক্ষ ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষ ‘জনঔষধি সুগম’ মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করছে কোভিড-১৯ সঙ্কটের দরুণ দেশ জুড়ে লকডাউনের মধ্যে জনঔষধি সুগম মোবাইল অ্যাপ সাধারণ মানুষকে তাঁদের নিকটবর্তী প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় জনঔষধি কেন্দ্রগুলির খোঁজ পেতে এবং সুলভে জেনেরিক ওষুধ সংগ্রহের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে সাহায্য করছে। জনঔষধি সুগম মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারী ৩ লক্ষ ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষ এই অ্যাপের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করছেন। গ্রাহকদের সুবিধার্থে ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রয়োগ আরও বাড়িয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ফার্মাসিউটিক্যাল ব্যুরো প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় জনঔষধি পরিযোজনার অঙ্গ হিসাবে এই মোবাইল অ্যাপটি তৈরি করেছে। সাধারণ মানুষকে তাঁদের নাগালে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সুলভে জেনেরিক ওষুধ এবং জনঔষধি কেন্দ্রগুলির হদিশ দিতে এই অ্যাপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এই অ্যাপের সাহায্যে নিকটবর্তী জনঔষধি কেন্দ্রগুলিতে গুগল ম্যাপের সাহায্যে পৌঁছনোর পথ-নির্দেশ, জেনেরিক ওষুধ এবং ব্র্যান্ডেড ওষুধের তুলনায় জেনেরিক ওষুধের গুণমান ও মূল্য সংক্রান্ত বিবরণ পাওয়া যায়। জনঔষধি সুগম মোবাইল অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোন প্ল্যাটফর্মে পাওয়া যাচ্ছে। অ্যাপটি ব্যবহারকারীরা নিখরচায় গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপেল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। বর্তমানে দেশের ৭২৬টি জেলায় ৬ হাজার ৩০০-রও বেশি প্রধানমন্ত্রী জনঔষধি কেন্দ্র চালু রয়েছে। লকডাউনের সময় প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় জনঔষধি পরিযোজনার মাধ্যমে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় সচেতনতা প্রচারের কাজ চলছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619495 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। জম্মু, কাশ্মীর, লাদাখ ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে প্রাক্তন সেনা প্রধান ও বায়ু সেনা প্রধানদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619328 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। কর্মসংস্থান সৃষ্টি, গ্রামীণ আবাসন, পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং গ্রামীণ মানুষের জীবন-জীবিকা সংক্রান্ত গ্রামোন্নয়ন প্রকল্পগুলি রূপায়ণে আরও সক্রিয়তা দেখানোর জন্য রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দিলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন ও পঞ্চায়েতি রাজ মন্ত্রী কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজ্য গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীদের সঙ্গে এক বৈঠকে এমজিএনআরইজিএস – এর আওতায় জল সংরক্ষণ, ভূ-গর্ভস্থ জলস্তর বৃদ্ধি এবং কৃষি সেচ সংক্রান্ত বিষয়গুলির ওপর গুরুত্ব দিতে বলেন। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার আওতায় সড়ক প্রকল্পগুলির কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য অবিলম্বে বরাত এবং বকেয়া প্রকল্পগুলির কাজ দ্রুত শুরু করার ওপর গুরুত্ব দিতে বলেন। শ্রী তোমর আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার আওতায় ২ কোটি ২১ লক্ষ গৃহ নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে ১ কোটি ৮৬ লক্ষ গৃহ নির্মাণের ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619389 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। সারা দেশে সিএসআইআর – এর পরীক্ষাগারগুলি দুর্গত মানুষের জন্য খাবার, স্যানিটাইজার, মাস্ক প্রভৃতির মাধ্যমে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসছে সিএসআইআর – এর দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পরীক্ষাগারগুলি কোভিড-১৯ মহামারীর সময় দুর্গত মানুষের পাশাপাশি, প্রবাসী শ্রমিক, রোগী, স্বাস্থ্য কর্মী, পুলিশ কর্মী ও অন্যান্যদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619541 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। আগ্রা স্মার্ট সিটি জিআইএস ড্যাশবোর্ড ব্যবহার করে কোভিড-১৯ সংক্রমণের উৎস কেন্দ্রগুলির ওপর নজর রাখছে বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1619520 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। পিআইবি’র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য · চন্ডীগড় : কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসন করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধির ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। চন্ডীগড়ের প্রশাসক আধিকারিকদের সংক্রামিত এলাকাগুলিতে ব্যাপক স্বাস্থ্য ও নমুনা পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন। এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বাপুধাম কলোনীর যে সমস্ত এলাকায় সংক্রমণ ছড়িয়েছে, সেখানে আরও বেশি সংখ্যক কর্মী কাজে লাগানোর নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া যায়। · পাঞ্জাব : রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তেসরা মে’র পর আরও দু’সপ্তাহ কার্ফিউ বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেছে। অসংক্রামিত ও রেড জোন বহির্ভূত এলাকাগুলিতে লকডাউন নিষেধাজ্ঞা কিছুটা শিথিল করার কথাও জানিয়েছেন তিনি। রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তর দোকান মালিক, কর্মী ও অন্যান্যদের জন্য স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত নতুন নীতি-নির্দেশিকা জারি করেছে। এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে দোকান মালিকদের যাবতীয় স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। · হরিয়ানা : রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর এপ্রিল মাসে কর্মচারীদের বেতন আটকে রাখা সংক্রান্ত কোনও নির্দেশিকা জারি করেনি বলে জানিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ সংক্রান্ত যে গুজব রটেছে, তার প্রেক্ষিতে সরকারের এই ব্যাখ্যা। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, বিভিন্ন দপ্তরে প্রয়োজন-সাপেক্ষে শূন্য পদগুলিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে। লিখিত পরীক্ষা হওয়ার পর ১২ হাজার ৫০০টি পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। লকডাউন প্রত্যাহারের পর চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হবে। · হিমাচল প্রদেশ : রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, শিল্প সংস্থাগুলির স্বাভাবিক কাজকর্ম অব্যাহত রাখতে এবং কাঁচামালের যোগান সুনিশ্চিত করার জন্য সম্ভাব্য সবরকম সহায়তা দিতে রাজ্য সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। শিল্পপতিদের কল-কারাখানাগুলিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নীতি মেনে চলার জন্য মুখ্যমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছেন। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে এপ্রিল মাসে রাজ্যকে রাজস্ব ঘাটতি অনুদান, জিএসটি ঘাটতি ক্ষতি পূরণ, কেন্দ্রীয় করে হিমাচল প্রদেশের অংশ প্রভৃতি খাতে ১ হাজার ৮৯৯ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে আরও কয়েকটি খাতে রাজ্যের বরাদ্দ ৭ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। বরাদ্দ বাবদ এই বৃদ্ধি রাজ্যকে আরও কার্যকরভাবে কোভিড-১৯ মহামারী মোকাবিলায় সাহায্য করবে। · কেরল : তিরবনন্তপুরমের দুটি জায়গা থেকে নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার কয়েকজনের খবর মেলায় ঐ এলাকাগুলিতে নিষেধাজ্ঞা কঠোর করা হয়েছে এবং ৩টি হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মীদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। উপসাগরীয় দেশগুলিতে আরও ৪ জন কেরলবাসীর মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ২ জন মারা গেছেন কুয়েতে বাকি ২ জন আবুধাবিতে। রাজ্যপাল রাজ্য সরকারি কর্মীদের বেতন স্থগিত রাখার রাজ্য সরকারের অধ্যাদেশে স্বাক্ষর করেছেন। প্রথমে বেতন দেওয়া হবে স্বাস্থ্য কর্মী ও পুলিশ বাহিনীকে। রাজ্যে গতকাল পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪৯৫। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১২৩ জন। সুস্থ হয়েছেন ৩৬৯ জন। মারা গেছেন ৪ জন। · তামিলনাডু : চেন্নাইয়ের বিভিন্ন এলাকায় জীবাণু মুক্ত করার কাজে যুক্ত অগ্নি নির্বাপণ বিভাগের ৩ জন কর্মীর নমুনা পরীক্ষায় ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে বিদেশি শিল্প সংস্থাগুলিকে আকৃষ্ট করতে মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে একটি বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। রাজ্যে গতকাল পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ১৬২। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯২২ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। সুস্থ হওয়ার পর ১ হাজার ২১০ জনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। · কর্ণাটক : রাজ্যে আজ আরও ২২ জনের নমুনা পরীক্ষায় ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। এর ফলে, আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হ’ল ৫৫৭। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের এবং ২২৩ জনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য মন্ত্রিসভা তেসরা মে’র পর কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার ব্যাপারে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুসরণ করবে বলে স্থির করেছে। · অন্ধ্রপ্রদেশ : রাজ্যের প্রায় ২১ লক্ষ ৫৫ হাজার পরিবার বিনামূল্যে রেশন পেয়েছে। আজ আরও ৭১ জনের আক্রান্তের খবর মিলেছে। গত ২৪ ঘন্টায় প্রায় ৬ হাজার ৫০০ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা এখন ১ হাজার ৪০৩। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫১ জন। সুস্থ হয়েছেন ৩২১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩১ জনের। · তেলেঙ্গানা : লকডাউনের কারণে পরিবহণ ক্ষেত্রে সঙ্কটের ফলে হায়দরাবাদ ও তেলেঙ্গানায় অত্যাবশ্যক পণ্য সরবরাহ বিপর্যস্ত হবে। হায়দরাবাদের টাটা ইন্সটিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ এবং ইএসআইসি হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ র্যাপিট টেস্ট কিট উদ্ভাবনের জন্য মউ স্বাক্ষর করেছে। পন্ডীচেরী তেলেঙ্গানার কাছ থেকে ২ লক্ষ পিপিই কিট চেয়ে পাঠিয়েছে। রাজ্যে গতকাল পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ১৬। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৮১ জন। সুস্থ হয়েছেন ৪০৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২৫ জনের। · অরুণাচল প্রদেশ : ইটানগরে আটকে পড়া রাজ্যের বিভিন্ন জেলার ৩০০ জন ব্যক্তিকে বাড়ি ফেরার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। লকডাউন নিষেধাজ্ঞাগুলি মেনে এরা বাসে করে বাড়ি ফিরবেন। · আসাম : রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী এক ট্যুইটে জানিয়েছেন, বঙ্গাইগাঁও থেকে আরও ৪ জন নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে, রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪১। · মেঘালয় : শিলং – এর সিভিল হাসপাতালে আক্রান্ত ২ জন ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। নিয়ম মেনে এই ২ জন ব্যক্তির ২৪ ঘন্টা পর পুনরায় নমুনা পরীক্ষা করা হবে। · মণিপুর : রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অন্য রাজ্যে আটকে পড়া মণিপুরীদের ফিরে আসার সম্ভাবনার প্রেক্ষিতে কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্রগুলির প্রস্তুতি ডেপুটি কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠকে খতিয়ে দেখেছেন। · মিজোরাম : রাজ্যে ৯৯ হাজার ২০১ জন কৃষক প্রধানমন্ত্রী কিষাণ প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। এদের মধ্যে ৬৬ হাজার ১০৮ জন কৃষককে ইতিমধ্যেই লকডাউন চলাকালীন সময় বিশেষ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। · নাগাল্যান্ড : কোহিমায় দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার ফল প্রকাশ কোভিড মহামারীর জন্য বিলম্বিত হচ্ছে। মে মাসের শেষ দিকে পরীক্ষার ফল ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। · সিকিম : কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক নতুন যে নীতি-নির্দেশিকা জারি করেছে, তার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পরবর্তী কর্মপরিকল্পনা স্থির করার জন্য রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজ্যস্তরীয় টাস্কফোর্সের বৈঠকে পৌরহিত্য করলেন। · ত্রিপুরা : মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে অর্থ সহায়তার জন্য আগরতলা পুর নিগমকে ধন্যবাদ জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। · মহারাষ্ট্র : রাজ্যে নতুন করে ৫৯৭ জনের সংক্রমণের খবর মেলায় নিশ্চিতভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হ’ল ৯ হাজার ৯১৫। এখনও পর্যন্ত ১ হাজার ৫৩৯ জন সুস্থ হয়েছেন এবং মৃত্যু হয়েছে ৪৩২ জনের। সবচেয়ে বেশি ৩ হাজার ৯৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন মুম্বাই থেকে। · গুজরাট : রাজ্যে আজ সকাল পর্যন্ত আরও ৩০৮ জনের আক্রান্তের খবর মিলেছে। এর ফলে, নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৪ হাজার ৮২। এখনও পর্যন্ত ৫২৭ জন সুস্থ হয়েছেন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৯৭ জনের। · রাজস্থান : রাজ্যে আরও ৮৬ জনের নতুন করে সংক্রমণের খবর মেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫২৪। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৫৭ জনের। আক্রান্ত ৮২৭ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। যোধপুর জেলার ঊমেধনগর গ্রামের জনৈক রামনিবাস মান্ডা দরিদ্র ও ক্ষুধার্ত মানুষের জন্য খাবারের সংস্থান করতে সঞ্চিত ৫০ লক্ষ টাকা দান করেছেন। এই ব্যক্তি ৮ হাজার ৫০০টি পরিবারকে রেশন সামগ্রী বিতরণ করেছেন। · মধ্যপ্রদেশ : রাজ্যে নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৬১। এর মধ্যে ৪৬১ জন সুস্থ হয়েছেন এবং ১২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। · ছত্তিশগড় : আজ পর্যন্ত রাজ্যে নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ জন। কোভিডে আক্রান্ত ৩৮ জনের মধ্যে ৩৪ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। · গোয়া : রাজ্যে এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত ৭ জনের মধ্যে কোনও ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষায় করোনার উপস্থিতির প্রমাণ মেলেনি। CG/BD/SB (
pib-555
0928000e6953fd973db7be0bacb1d6b8cbf9ef10418722b96890a7abbaec81af
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক কোভিড-১৯ এর বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য নতুনদিল্লি, ১০ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দেশজুড়ে টিকাকরণ অভিযানে এ পর্যন্ত ৭২ কোটি ৩৭লক্ষ টিকা দেওয়া হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৩৪,৯৭৩ জন । মোট সংক্রমিতের ১.১৮% এখন চিকিৎসাধীন। ভারতে চিকিৎসাধীন সংক্রমিতের সংখ্যা বর্তমানে ৩লক্ষ ৯০হাজার ৬শো ৪৬জন । বর্তমানে কোভিড মুক্ত হওয়ার হার ৯৭.৪৯%। সারা দেশে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ কোটি ২৩ লক্ষ ৪২হাজার ২৯৯ জন। গত চব্বিশ ঘন্টায় আরোগ্য লাভ করেছেন ৩৭হাজার ৬৮১ জন। সাপ্তাহিক সংক্রমিতের হার ৭৭ দিন ধরে ৩ শতাংশের নিচে রয়েছে, বর্তমানে ২.৩১%। দৈনিক সংক্রমিতের হার গত ১১ দিন ধরে ৩ শতাংশের কম, আজ এই হার ১.৯৬%। মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৩কোটি ৮৬লক্ষ। CG/CB/ (
pib-556
b25e9192e7ad5e2d6166de9c9e4aca50722d8a390a84b1157930896fd73e8b34_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর সিভিল সার্ভিসেস দিবসে প্রধানমন্ত্রী জনপ্রশাসনে উৎকর্ষের জন্য প্রধানমন্ত্রীর পুরস্কার প্রদান করবেন নতুন দিল্লি, ২০ এপ্রিল, ২০২২ সিভিল সার্ভিসেস দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২১শে এপ্রিল ২০২২ তারিখে সকাল ১১টায় নতুন দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে জনপ্রশাসনে উৎকর্ষের জন্য প্রধানমন্ত্রীর পুরস্কার প্রদান করবেন। সিভিল সার্ভেন্টদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন তিনি। সাধারণ নাগরিকদের কল্যাণে জেলা/ রূপায়ণকারী কেন্দ্র এবং কেন্দ্রীয়/ রাজ্য সংস্থাগুলির অসামান্য ও উদ্ভাবনী কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন চিহ্নিত অগ্রণী কর্মসূচি এবং উদ্ভাবনের কার্যকর বাস্তবায়নের জন্যও এই পুরস্কার দেওয়া হয়। এবারের সিভিল সার্ভিসেস দিবসে যে পাঁচটি অগ্রণী কর্মসূচিতে অসাধারণ কাজের জন্য পুরস্কার দেওয়া হবে সেগুলি হল – পোষণ অভিযানে “জন ভাগীদারি” বা সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণের প্রচার, খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমে খেলাধুলা ও সুস্থতার প্রচার, পিএম স্বনিধি যোজনার আওতায় ডিজিটাল পেমেন্ট ও সুশাসন, এক জেলা এক পণ্য প্রকল্পের আওতায় সার্বিক উন্নয়ন, এবং ব্যক্তি হস্তক্ষেপ ছাড়া শেষ প্রান্ত পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন পরিষেবা প্রদান। এই বছরে ৫টি চিহ্নিত অগ্রণী কর্মসূচি ও উদ্ভাবনে জনপ্রশাসন/ পরিষেবা প্রদানের জন্য ১৬টি পুরস্কার দেওয়া হবে। CG/SD/SKD/ (
pib-557
f0cd868058c009b0cd9af885b1d94b64361a21eca32e2151bf9dcfcf723338e5
ben
শ্রমওকর্মসংস্থানমন্ত্রক কর্মচারী ভবিষ্যনিধি তহবিল সংস্থা ১৫ দিনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী গরিব কলাণ যোজনার আওতায় ৬.০৬ লক্ষ কোভিড-১৯ সহ মোট ১০.০২ লক্ষ দাবীর নিষ্পত্তি করেছে নতুন দিল্লি, ২২ এপ্রিল, ২০২০ কেন্দ্রীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রকের অধীন বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান কর্মচারী ভবিষ্যনিধি তহবিল সংস্থা মাত্র ১৫ দিনে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনা'র আওতায় ৬.০৬ লক্ষ কোভিড-১৯ সহ মোট ১০.০২ লক্ষ দাবীর নিষ্পত্তি করেছে। পিএমজিকেওয়াই প্রকল্পের আওতায় কোভিডের ক্ষেত্রে ১৯৫৪ কোটি টাকা সহ মোট ৩৬০০.৮৫ কোটি দেওয়া হয়েছে। ইপিএফও'তে লকডাউনের কারণে মাত্র এক তৃতীয়াংশ কর্মী কাজ করছেন, তা সত্ত্বেও মাত্র ৩ দিনেই কোভিড-১৯ এর ৯০% দাবি দ্রুত নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এই মহামারী মোকাবিলায় অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণীর মানুষের সাহায্যার্থে গত ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী গরিব কলাণ যোজনা চালু করে। অন্যান্য পরিষেবাগুলির পাশাপাশি অনলাইনে কোভিড-১৯ এর অগ্রিম দাবী দাখিলের সুবিধাও চালু করেছে ইপিএফও। মোবাইল ফোন থেকে উমঙ্গ অ্যাপেও এই কাজ করা যাবে। ইপিএফও এই কঠিন পরিস্থিতিতে তার সদস্যদের সেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। (CG/SS
pib-558
8fe0f153a042b83faef2209bb3f7993e8fe561fbeeff536c1401240fcc90228e_4
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী ৮ জুলাই প্রথম ‘অরুণ জেটলি স্মারক বক্তৃতা’ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী কৌটিল্য অর্থনৈতিক কনক্লেভে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদের সঙ্গেও মতবিনিময় করবেন নয়াদিল্লি, ৭ জুলাই, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ৮ জুলাই সন্ধ্যা ৬-৩০ মিনিটে নতুন দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে প্রথম ‘অরুণ জেটলি স্মারক বক্তৃতা’ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ও বক্তব্য রাখবেন। প্রথম ‘অরুণ জেটলি স্মারক বক্তৃতা’য় মূল ভাষণ দেবেন সিঙ্গাপুরের প্রবীণ মন্ত্রী শ্রী থর্মন শানমুগারত্নম। এই বক্তৃতার মূল বিষয় ‘সমন্বয়ের মাধ্যমে বিকাশ, বিকাশের মাধ্যমে সমন্বয়’। মূল বক্তৃতার পর ওইসিডি-র মহাসচিব শ্রী ম্যাথিয়াস কোরমান এবং কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রী অরবিন্দ পানাগারিয়া একটি প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন। অর্থ মন্ত্রকের অর্থনৈতিক বিষয়ক দপ্তর দেশের প্রতি অমূল্য অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ প্রথম ‘অরুণ জেটলি স্মারক বক্তৃতা’র আয়োজন করেছে। ৮-১০ জুলাই, তিনদিনব্যাপী এই কৌটিল্য অর্থনৈতিক কনক্লেভ অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী, কনক্লেভে অংশগ্রহণকারী সকলের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। অনুষ্ঠানে জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রীমতী অ্যানি ক্রুগার, লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স-এর শ্রী নিকোলাস স্টার্ন, হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলের শ্রী রবার্ট লরেন্স, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের প্রাক্তন অস্থায়ী ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রী জন লিপস্কি এবং ভারতে বিশ্বব্যাঙ্কের কান্ট্রি-ডিরেক্টর শ্রী জুনায়েদ আহমেদ সহ বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে শ্রী মোদী সাক্ষাৎ করবেন। অর্থ মন্ত্রকের সহায়তায় ইনস্টিটিউট অফ ইকনমিক গ্রোথ কৌটিল্য অর্থনৈতিক কনক্লেভ-এর আয়োজন করেছে। (PG/CB/DM
pib-559
b8034457a58569c58b562529273e53846d4017b19374879958207b2ead629ef0
ben
মন্ত্রিসভারঅর্থনৈতিকবিষয়সংক্রান্তকমিটি ২০১৮-১৯ মরশুমে খরিফ শস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বৃদ্ধির প্রস্তাবে সম্মতি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নয়াদিল্লি, ০৪ জুলাই ২০১৮ ২০১৮-১৯ মরশুমের সমস্ত ধরণের খরিফ শস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বৃদ্ধির প্রস্তাবে আজ সম্মতি দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটি। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে কমিটি খরিফ শস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের কেন্দ্রীয় বাজেটে খরিফ শস্যের সহায়ক মূল্য উৎপাদন ব্যয়ের অন্তত ১৫০ শতাংশ মাত্রায় নিয়ে যাওয়ার যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তার প্রেক্ষিতে আজকের এই সিদ্ধান্তকে এক ঐতিহাসিক ঘটনা বলা চলে। সরকার ঘোষিত নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কৃষি উৎপাদন ব্যয় ও মূল্য নির্ধারণ সম্পর্কিত কমিশনের পক্ষ থেকে সমস্ত ধরণের খরিফ শস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বৃদ্ধির সুপারিশ পেশ করা হয়েছিল। খরিফ শস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বৃদ্ধি ছাড়াও সরকার কৃষক-বান্ধব আরও কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যেমন – বিমাকৃত সকল ধরণের খরিফ শস্যের জন্য কৃষকদের দেয় প্রিমিয়ামের হার ধার্য করা হয়েছে বিমাকৃত রাশির মাত্র ২ শতাংশ। অন্যদিকে, রবিশস্য এবং বাণিজ্যিক তথা বাগিচা শস্যের ক্ষেত্রে দেয় প্রিমিয়ামের হার স্থির করা হয়েছে যথাক্রমে ১.৫ এবং ৫ শতাংশ। কৃষকদের জন্য ‘শস্য বিমা’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপ-ও চালু করা হয়েছে, যার মাধ্যমে কৃষকরা বিমা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। আবার, জাতীয় কৃষি বাজার নামে ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি বৈদ্যুতিন ব্যবস্থাও চালু করা হয়েছে, যার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে দেশের ৫৮৫টি নিয়ন্ত্রিত বাজারকে। কৃষকরা যাতে তাঁদের উৎপাদিত পণ্যের উচিৎ ও ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত না হন, তা নিশ্চিত করতেই এই বিশেষ উদ্যোগ। দেশের ১৬টি রাজ্য ও ২টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৫৮৫টি বাজারকে এই বৈদ্যুতিন বিপণন মঞ্চের আওতায় ইতিমধ্যেই নিয়ে আসা হয়েছে। সরকারের কৃষক-বান্ধব অন্যান্য পদক্ষেপগুলির মধ্যে রয়েছে – কৃষি পণ্য এবং গবাদি পশুর বিপণন আইন ২০১৭, মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কার্ড, পরম্পরাগত কৃষি বিকাশ যোজনা, প্রধানমন্ত্রী কৃষি সিচাঁই যোজনা, প্রধানমন্ত্রী জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা মিশন, বৈদ্যুতিন পদ্ধতিতে ই-কৃষি সংবাদ, কৃষি উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত কৃষকদের সংগঠন, মূল্যের স্থিতিশীলতা রক্ষার স্বার্থে বিশেষ তহবিল গঠন, মহিলা কৃষি উৎপাদকদের জন্য কৃষি তথ্য সম্বলিত হ্যান্ডবুক ইত্যাদি। কৃষক-বান্ধব এই সমস্ত উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে কৃষকদের আয় ও উপার্জন আগামী ২০২২ সালের মধ্যে দ্বিগুণ করে তোলার লক্ষ্য পূরণের সংকল্প গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০১৮-১৯ মরশুমের খরিফ শস্যের সহায়ক মূল্য বৃদ্ধির হার সম্পর্কিত একটি তালিকা এখানে দেওয়া হ’ল – | | পণ্য | | জাত বা প্রজাতি | | ২০১৭-১৮ মরশুমের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য | | ২০১৮-১৯ মরশুমের অনুমোদিত ন্যূনতম সহায়ক মূল্য | | বৃদ্ধির হার/মাত্রা | | উৎপাদন ব্যয়ের তুলনায় আয় | | সর্বোচ্চ | | শতাংশের হারে | | ধান | | সাধারণ | | ১৫৫০ | | ১৭৫০ | | ২০০ | | ১২.৯০ | | ৫০.০৯ | | গ্রেড-এ | | ১৫৯০ | | ১৭৭০ | | ১৮০ | | ১১.৩২ | | ৫১.৮০ | | জোয়ার | | সংকর | | ১৭০০ | | ২৪৩০ | | ৭৩০ | | ৪২.৯৪ | | ৫০.০৯ | | মালদান্দি | | ১৭২৫ | | ২৪৫০ | | ৭২৫ | | ৪২.০৩ | | ৫১.৩৩ | | বাজরা | | - | | ১৪২৫ | | ১৯৫০ | | ৫২৫ | | ৩৬.৮৪ | | ৯৬.৯৭ | | রাগি | | - | | ১৯০০ | | ২৪৯৭ | | ৯৯৭ | | ৫২.৪৭ | | ৫০.০১ | | ভুট্টা | | - | | ১৪২৫ | | ১৭০০ | | ২৭৫ | | ১৯.৩০ | | ৫০.৩১ | | অড়হর | | - | | ৫৪৫০ | | ৫৬৭৫ | | ২২৫ | | ৪.১৩ | | ৬৫.৩৬ | | মুগ | | - | | ৫৫৭৫ | | ৬৯৭৫ | | ১৪০০ | | ২৫.১১ | | ৫০.০০ | | বিউলি | | - | | ৫৪০০ | | ৫৬০০ | | ২০০ | | ৩.৭০ | | ৬২.৮৯ | | চিনাবাদাম | | - | | ৪৪৫০ | | ৪৮৯০ | | ৪৪০ | | ৯.৮৯ | | ৫০.০০ | | সূর্যমুখীর বীজ | | - | | ৪১০০ | | ৫৩৮৮ | | ১২৮৮ | | ৩১.৪২ | | ৫০. ০১ | | সয়াবিন | | - | | ৩০৫০ | | ৩৩৯৯ | | ৩৪৯ | | ১১.৪৪ | | ৫০.০১ | | তিল | | - | | ৫৩০০ | | ৬২৪৯ | | ৯৪৯ | | ১৭.৯১ | | ৫০.০১ | | মহাতিল | | - | | ৪০৫০ | | ৫৮৭৭ | | ১৮২৭ | | ৪৫.১১ | | ৫০.০১ | | তুলা | | মাঝারি | | ৪০২০ | | ৫১৫০ | | ১১৩০ | | ২৮.১১ | | ৫০.০১ | | লম্বা | | ৪৩২০ | | ৫৪৫০ | | ১১৩০ | | ২৬.১৬ | | ৫৮.৭৫ CG/SKD/SB… (Visitor Counter : 63
pib-561
80cad1d90d29329027c47892cf51c1db71d317c1c0dc1f2f2d7463d11ac394ce
ben
মানবসম্পদবিকাশমন্ত্রক নতুন শিক্ষানীতি ২০২০র মুখ্য বিষয় নয়াদিল্লী, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০ শিক্ষা মন্ত্রক গত ২৯শে জুলাই ২০২০তে জাতীয় শিক্ষা নীতি এনইপি ২০২০ ঘোষণা করেছে। এটি শিক্ষা মন্ত্রকের https://www.mhrd.gov.in/sites/upload_files/mhrd/files/NEP_Final_English_0.pdf ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। এনইপি ২০২০ বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি হল : ১. প্রাক প্রাথমিক থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সর্বস্তরে সকল ছাত্রছাত্রীকে সুযোগ নিশ্চিত করা ২. ৩-৬ বছর বয়স্ক সব শিশুর জন্য গুণমান সম্পন্ন যত্ন এবং শিক্ষা নিশ্চিত করা। ৩. নতুন পাঠক্রম এবং ৫+৩+৩+৪ ব্যবস্থা গ্রহণ। ৪. আর্টস এবং বিজ্ঞানের বিষয়গুলির মধ্যে কোন ফারাক না রাখা, আবশ্যক এবং ঐচ্ছিক পাঠক্রমের মধ্যে কোন ফাঁক না রাখা। ৫. স্বাক্ষরতা সম্পর্কে জাতীয় নীতি মজবুত করা ৬. ভারতীয় ভাষাগুলির ওপর জোর দেওয়া। অন্তত পঞ্চম শ্রেণী কিন্তু অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার মাধ্যম মাতৃভাষা করা। ৭. যেকোন শিক্ষা বর্ষে ২ বার বোর্ড পরীক্ষা ৮. নতুন জাতীয় মূল্যাণ কেন্দ্র পরখ স্থাপন ৯. সামাজিক এবং অর্থনৈতিকভাবে পশ্চাদপদ গোষ্ঠীর জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করা। ১০. পিছিয়ে পরা অঞ্চলগুলির জন্য বিশেষ শিক্ষা অঞ্চল স্থাপন। ১১. শিক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতা। ১২. বিদ্যালয়ে অভ্যন্তরেই যাতে সবকিছু পাওয়া যায় তা নিশ্চিত করা। ১৩. স্টেট স্কুল স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি স্থাপন। ১৪. বিদ্যালয় এবং উচ্চতর শিক্ষা ব্যবস্থায় বৃত্তিমূলক শিক্ষার ব্যবস্থা। ১৫. উচ্চশিক্ষায় জিইআর বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা। ১৬. বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষার ব্যবস্থা যেখানে যেকোন সময় ভর্তি হওয়া যাবে বা ছাড়া যাবে। ১৭. উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য একটিমাত্র প্রবেশিকা পরীক্ষার ব্যবস্থা। ১৮. অ্যাকাডেমিক ব্যাঙ্ক অফ ক্রেডিট স্থাপন। ১৯. বহুমুখী শিক্ষা ও গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন। ২০. ন্যাশনাল রিসার্চ ফাউন্ডেশন এনআরএফ স্থাপন। ২১. হাল্কা কিন্তু কড়া বিধিনিয়ম। ২২. একটিমাত্র ছাতার মতন প্রতিষ্ঠান রাখা যাদের কাজ হবে উচ্চশিক্ষার প্রসারে। ২৩. মুক্ত এবং দূরবর্তী শিক্ষার প্রসার। ২৪. শিক্ষার আন্তর্জাতীকরণ। ২৫. উচ্চশিক্ষার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হবে পেশাদারী শিক্ষা। ২৬. শিক্ষক শিক্ষণ- ৪ বছরের পাঠক্রম, পর্যায় ভিত্তিক, বিষয় ভিত্তিক। ২৭. একটি ন্যাশনাল মিশন ফর মেন্টরিং স্থাপন। ২৮. স্বশাসিত সংস্থা ন্যাশনাল এডুকেশনাল টেকনোলজি ফোরাম তৈরি যাতে উদারভাবে ভাবনার আদান-প্রদান করা যায়, প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষা, শিক্ষণ, মূল্যায়ণ, পরিকল্পনা, প্রশাসনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। ২৯. ১০০ শতাংশ যুব এবং বয়স্ক স্বাক্ষরতা। ৩০. উচ্চশিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ রোধে বিভিন্ন ব্যবস্থা। ৩১. সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একইভাবে একই মনের নিরীক্ষা। ৩২. শিক্ষায় আরও বেশি করে লগ্নির জন্য কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলি একসঙ্গে কাজ করবে যাতে শিক্ষা ক্ষেত্রে বরাদ্দের পরিমাণ জিডিপি-র ৬ শতাংশে পৌঁছায়। ৩৩. সেন্ট্রাল অ্যাডভাইজারি বোর্ড অফ এডুকেশনকে শক্তিশালী করা যাতে গুণমান সম্পন্ন শিক্ষার ওপর দৃ্ষ্টি কেন্দ্রীভূত হয়। ৩৪. শিক্ষা মন্ত্রক : শিক্ষা এবং শিক্ষণের ওপর দৃষ্টি ফেরাতে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রককে শিক্ষা মন্ত্রক হিসেবে আখ্যায়িত করা। লোকসভায় আজ লিখিত জবাবে এই তথ্য জানালেন মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশাঙ্ক। (CG/AP/NS
pib-562
6a282d09c1b35b037efcbbdc17991aefd748e0a91751e98e454a7e58d5aebb09
ben
কৃষিমন্ত্রক লকডাউনের সময় থেকে ফল, শাকসবজি, দুধ,দুগ্ধজাত পণ্য, বীজ এর মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীকে পচে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচতে রেল নির্ধারিত ৬৭ রুটে ১৩৪টি বিশেষ পণ্যবাহী ট্রেন চালিয়েছে নতুন দিল্লি, ১১ এপ্রিল, ২০২০ লকডাউনের সময় থেকে ফল, শাকসবজি, দুধ,দুগ্ধজাত পণ্য, বীজ এর মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীকে পচে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে রেল নির্ধারিত ৬৭ রুটে ১৩৪টি বিশেষ পণ্যবাহী ট্রেন চালিয়েছে। এই ট্রেনগুলি মূলত দিল্লি, মুম্বাই, কলকাতা, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ এবং ব্যাঙ্গালোরের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রধান শহরগুলির মধ্যে চালানো হয়েছে। এমনকি দেশের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপন রাখতে গুয়াহাটিকেও এই পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।এ ছাড়াও ভোপাল, এলাহাবাদ, দেরাদুন, গোরখপুর, রাঁচি, বিশাখাপত্তনম, আগ্রা, নাসিক, আসানসোল এর মতো গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহের জন্য এই ট্রেন চালানো হয়েছে।দেশের কোনও অংশই যাতে বিচ্ছিন্ন না থাকে তার জন্য যেসব রুটে চাহিদা কম, সেসব রুটেও ট্রেন চালানো হয়েছে। ট্রেনগুলিকে এমন স্থানে স্টপেজ দেওয়া হয়েছে,যাতে সর্বাধিক পার্সেল গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া যায়।শাকসবজি, দুধ,দুগ্ধজাত পণ্য, বীজ এর মতো পচনশীল নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী যাতে পণ্যবাহী ট্রেনের মাধ্যমে সহজেই রাজ্যগুলিতে পৌঁছানো যায় তার জন্য সংশ্লিষ্ট রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের উদ্যানপালন দফতরের মিশন ডিরেক্টর ও সচিবদের নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়। বৈঠকে সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলিকে এই ট্রেন পরিষেবার সুবিধা যথাযথ ভাবে কাজে লাগাতে বলা হয়েছে। রাজ্য গুলির পক্ষ থেকে কোন নতুন রুট বা স্টপেজের প্রস্তাব এলে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে জানিয়েছেন রেল বোর্ডের বাণিজ্যক বিভাগের অতিরিক্ত সদস্য ।এই ধরণের পণ্য সরবরাহের জন্য বুকিং করার নিয়ম, পণ্যবাহী ট্রেনের সময়সূচি, দায়িত্ব প্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের নাম সকলের জ্ঞাতার্থে ব্যাপকভাবে প্রচার করতে বলা হয়েছে। পণ্যবাহী ট্রেনের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে - https://enquiry.indianrail.gov.in/mntes/q?opt=TrainRunning&subOpt=splTrnDtl - এই ওয়েব সাইটে। (CG/SS
pib-566
8745325ae93b6d4986088e4a7cc82563c3ab3315962b62ec8248e38c2f801b61
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক জাতীয় অঙ্গ প্রতিস্থাপন কর্মসূচি নতুন দিল্লি, ২৭ জুলাই, ২০২১ জাতীয় অঙ্গ প্রতিস্থাপন কর্মসূচি -এর আওতায় টিস্যু সংরক্ষণের জন্য নতুন দিল্লিতে একটি জাতীয় অঙ্গ টিস্যু প্রতিস্থাপন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এছাড়াও এনওটিপি-এর আওতায় জৈব উপাদান কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য রাজ্যগুলিকে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। তামিলনাড়ুর চেন্নাইয়ে একটি আঞ্চলিক অঙ্গ ও টিস্যু প্রতিস্থাপন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি এনওটিপি-র আওতায় বিহার ও মহারাষ্ট্রে এই জৈব উপাদান কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার জাতীয় অঙ্গ প্রতিস্থাপন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে অঙ্গ দান ও অঙ্গ প্রতিস্থাপনের বিষয়ে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্য নিয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ‘রাজ্য ভিত্তিক অঙ্গ ও টিস্যু প্রতিস্থাপন সংস্থা’ গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি জাতীয় আঞ্চলিক ও রাজ্যভিত্তিক জৈব উপাদান কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। এমনকি নতুন অঙ্গ প্রতিস্থাপন ও বর্তমান অঙ্গ প্রতিস্থাপন কেন্দ্রগুলিকে শক্তিশালী করে তুলতে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে। শল্য চিকিৎসক, অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সঙ্গে যুক্ত চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। মেডিকেল কলেজ এবং ট্রমা সেন্টারে অঙ্গ প্রতিস্থাপন সমন্বয়কারী নিয়োগের জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। এই কর্মসূচির আওতায় এখনও পর্যন্ত নতুন দিল্লিতে একটি জাতীয় অঙ্গ ও টিস্যু প্রতিস্থাপন সংস্থা, ৫টি আঞ্চলিক অঙ্গ ও টিস্যু প্রতিস্থাপন সংস্থা এবং ১৪টি রাজ্য ভিত্তিক অঙ্গ ও টিস্যু প্রতিস্থাপন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এবিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য একটি ওয়েবসাইট www.notto.gov.in চালু করা হয়েছে এবং ২৪ ঘণ্টার ১৮০০১১৪৭৭০ টোল ফ্রি নম্বর খোলা হয়েছে। রাজ্যসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ ভারতী প্রবীণ পাওয়ার। CG/SS/SKD (Visitor Counter : 175
pib-569
bdff9b9ca6ec3b3917afc33fc0a32a5c7ef39122306f90511f883f2317d40d92_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর আইআইটি খড়গপুরের ৬৬তম সমাবর্তনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ প্রধানমন্ত্রী প্রত্যেককে তিনটি মন্ত্র-আত্ম-সচেতনতা, আত্ম-বিশ্বাস এবং নিঃস্বার্থ হবার পরামর্শ দিয়েছেন নয়াদিল্লী, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আইআইটি খড়গপুরের ৬৬তম সমাবর্তনে ভাষণ দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’ এবং শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী শ্রী সঞ্জয় ধোতরে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আজকের দিনটি শুধুমাত্র আইআইটি-র অভিভাবক অভিভাবিকা এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্যেই গুরুত্বপূর্ণ নয়, এই দিনটি নতুন ভারতের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ছাত্রছাত্রীরা সারা দেশকে প্রতিনিধিত্ব করে। উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, তারা জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করতে চলেছে। এই প্রেক্ষিতে দেশের কোটি কোটি মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনতে ছাত্রছাত্রীদের নতুন উদ্যোগ এবং উদ্ভাবনমূলক কাজে মনোনিবেশ করতে প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দিয়েছেন। আজ যে ডিগ্রি তারা অর্জন করেছে সেটি লক্ষ লক্ষ মানুষের উচ্চাকাঙ্খার প্রতিফলন, তাদের মানুষের সেই আকাঙ্খা পূরণ করতেই হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভবিষ্যতের চাহিদার কথা বিবেচনা করে কাজ করার সময় এসেছে, আগামীর সঙ্গে সাযুজ্য রেখে উদ্ভাবনমূলক কাজে নিয়োজিত হতে হবে। একজন ইঞ্জিনিয়ারের যেকোন বিষয়বস্তুকে অনেক গভীরে দেখার ক্ষমতা রয়েছে। আর এই বোঝাপড়ার বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে তাদের নতুন নতুন আবিষ্কারে উদ্যোগী হতে হবে এবং ভবিষ্যতের জন্য নতুন কিছু করতে হবে। লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন রক্ষা করা এবং মানোন্নয়নের জন্য ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে হবে আবার একই সঙ্গে দেশের সম্পদকেও রক্ষা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের প্রত্যেককে তিনটি মন্ত্র-আত্ম-সচেতনতা, আত্ম-বিশ্বাস এবং নিঃস্বার্থ হবার পরামর্শ দিয়েছেন যাতে এর সাহায্যে তারা ভবিষ্যতে যেকোন সংশয় ও বাধা অতিক্রম করতে পারে। এই ছাত্রছাত্রীদের তাদের সম্ভাবনার দিকটি চিহ্নিত করে আত্মপ্রত্যয়ের সঙ্গে নিঃস্বার্থভাবে আরও এগিয়ে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দ্রুততার কোনও স্থান নেই। যে কাজ কেউ শুরু করেছে সেই উদ্ভাবনের সম্পূর্ণ সাফল্য একজন নাও পেতে পারে। কিন্তু এই ব্যর্থতাকেই সাফল্য বলে বিবেচনা করা উচিত। কারণ তার থেকেও একজন শিখতে পারেন। একবিংশ শতাব্দীতে আইআইটিগুলির ভূমিকা ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে ইন্সটিটিউট অফ ইন্ডিজিনিয়াস টেকনোলজিতে পরিবর্তন করতে হবে, যাতে নতুন ভারতের চাহিদা ও আকাঙ্খা পূরণ করা যায়। শ্রী মোদী বলেছেন, সারা বিশ্ব যখন জলবায়ু পরিবর্তনের সমস্যা মোকাবিলা করছে, ভারত তখন আন্তর্জাতিক সৌর জোটের ধারণা নিয়ে এসেছে। তিনি বলেছেন, ভারতে সৌরশক্তির খরচ অত্যন্ত কম, কিন্তু সৌরশক্তিকে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য এখনও অনেক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে। ভারতকে এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে যার ফলে পরিবেশের ক্ষতি কম হয় এবং সেই স্থিতিশীল প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের পক্ষে সুবিধাজনক হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সারা বিশ্ব এখন বিপর্যয় মোকাবিলার ক্ষেত্রে ভারতের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। যে কোন বড় আকারের বিপর্যয়ের সময় জীবন ও পরিকাঠামো সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই বিষয়টি উপলব্ধি করে রাষ্ট্রসংঘে কোয়ালিশন ফর ডিজাস্টার রেজিলিয়েন্ট ইন্ফ্রাসট্রাকচার গড়ে তোলার জন্য ভারত উদ্যোগী হয়েছিল। চতুর্থ পর্বের শিল্পের জন্য উদ্ভাবনের গুরুত্বের তাৎপর্যের কথা শ্রী মোদী উল্লেখ করেছেন। শিল্প ক্ষেত্রে, ইন্টারনেটের প্রয়োগ ও আধুনিক নির্মাণ প্রযুক্তিতে কৃত্রিম মেধা সংক্রান্ত বিভিন্ন শিক্ষামূলক গবেষণার উদ্যোগের বিষয়ে আইআইটি খড়গপুরের প্রয়াসের তিনি প্রশংসা করেছেন। আইআইটি খড়গপুরের উদ্ভাবিত সফ্টওয়্যার করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যথেষ্ট ফলপ্রসূ হয়েছে। তিনি স্বাস্থ্য প্রযুক্তিতে এই প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন উদ্ভাবনমূলক কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ব্যক্তিগত স্তরে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জামের বিপুল বাজার রয়েছে। সুস্থ থাকার জন্য যেসব সরঞ্জামের প্রয়োজন সেগুলির বাজারও ক্রমশ বাড়ছে। ভারতে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি তৈরির ক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে, যেগুলি যাতে স্বল্প মূল্যে পাওয়া যায় এবং নিখুঁতভাবে কাজ করে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, করোনার পর বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গবেষণা ও উদ্ভাবনে ভারত আন্তর্জাতিক স্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে শুরু করেছে। এই উচ্চাকাঙ্খার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে বাজেটে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জন্য বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। দিন কয়েক আগে মানচিত্র ও ভূস্থানিক তথ্যকে সরকার নিয়ন্ত্রণমুক্ত করেছে। এর ফলে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে নতুন উদ্যোগের সুবিধা হবে। স্টার্টআপ ও উদ্ভাবন নিয়ে যেসব তরুণ-তরুণী কাজ করছেন তারা আরও স্বাধীনতা পাবেন এবং দেশ আত্মনির্ভরতার দিকে এগিয়ে যাবে। নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি বাস্তবায়নের জন্য আইআইটি খড়গপুরের উদ্যোগকে প্রধানমন্ত্রী ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। এই প্রতিষ্ঠান যেভাবে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চা করে তার ফলে ভবিষ্যতের উদ্ভাবনমূলক কাজে শক্তির সঞ্চার হবে। শ্রী মোদী দেশের স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষপূর্তিতে ৭৫ রকমের উদ্ভাবনমূলক কাজ করার জন্য এই প্রতিষ্ঠানকে আহ্বান জানিয়েছেন, যার সুফল দেশ এবং পৃথিবী পাবে । এর মাধ্যমে নতুন কিছু করার ক্ষেত্রে দেশ আস্থা অর্জন করবে।
pib-572
5275e6694a5f5d737f2ec9b48838d1fb6a1ace5dbfcef4a8730825fb806016ee_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর উগান্ডার সংসদে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাষণ নয়াদিল্লি, ২৫ জুলাই, ২০১৮ মাননীয় প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভেনি, মাননীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট, উগান্ডা সংসদের অধ্যক্ষ মাননীয়া রেবেকা কাড়াগা, মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়গণ, মাননীয় সাংসদবৃন্দ, উপস্থিত বিশিষ্টজন, ভাই ও বোনেরা, নমস্কার। বালা মুসিজা। সংসদের এই বিশেষ কক্ষে বক্তব্য পেশের আমন্ত্রণ পেয়ে আমি নিজেকে বিশেষভাবে সম্মানিত বোধ করছি। অন্যান্য সংসদেও এই ধরণের সুযোগ আমি লাভ করেছিলাম। তবে, এটি হল আমার কাছে এক বিশেষ উপলক্ষ কেননা, ভারতের কোন প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ ধরণের সম্মানলাভ এই প্রথম। শুধু তাই নয়, ভারতের ১২৫ কোটি জনসাধারণও এই ঘটনায় সম্মানিত। এই সংসদ এবং উগান্ডার জনসাধারণের উদ্দেশে তাঁদের শুভেচ্ছা, অভিনন্দন ও মৈত্রীর বার্তা আমি এখানে বহন করে নিয়ে এসেছি। অধ্যক্ষ মহোদয়া, আজ এখানে আপনার এই উপস্থিতি আমাদের দেশের লোকসভার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। কারণ, সেখানেও অধ্যক্ষ হলেন একজন মহিলা। আজ এখানে বেশ কিছু তরুণ সাংসদকেও আমি দেখতে পাচ্ছি যা গণতন্ত্রের পক্ষে খুবই শুভ ও মঙ্গলজনক। আমি যখনই উগান্ডা সফরে আসি ‘আফ্রিকার এই মুক্তো’ আমাকে মুগ্ধ করে। অনুপম সৌন্দর্য, বিরাট সম্পদ এবং সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের দেশ হল উগান্ডা। এর হ্রদ ও নদ-নদী এক বিশাল অঞ্চলের সভ্যতাকে লালন করে এসেছে। এক বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে আরেকটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের নির্বাচিত সাংসদদের কাছে বক্তব্য পেশের সময় যে ঐতিহাসিক পথ অনুসরণ করে আজ আমি এখানে এসে উপস্থিত হয়েছি, সে সম্পর্কে আমি পূর্ণ মাত্রায় সচেতন। আমাদের সুপ্রাচীন নৌ সম্পর্ক, ঔপনিবেশিক শাসনের সেই অন্ধকারময় অধ্যায়, মিলিত স্বাধীনতা সংগ্রাম, পরস্পর বিভক্ত বিশ্ব জগতে স্বাধীন দেশ হিসাবে আমাদের অনিশ্চয়তার পথে যাত্রা, নতুন নতুন সুযোগ-সুবিধার সূচনা এবং আমাদের তরুণ সমাজের আশা-আকাঙ্ক্ষার মধ্যে মিল ও ঐক্য সেই ইতিহাসকে গড়ে তুলেছে। এ সমস্ত কিছুই আমাদের পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত করেছে। মাননীয় প্রেসিডেন্ট, উগান্ডা এবং ভারতকে পরস্পরের কাছে নিয়ে আসার জন্য যে সমস্ত বিষয়ের বিশেষ অবদান রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হল আমাদের দু’দেশের জনসাধারণ। এক শতাব্দীরও বেশি সময়কাল পূর্বে সাহসী শ্রমিকরা ভারত মহাসাগরের উপকূলকে যুক্ত করেছিল রেলপথের মাধ্যমে। আপনাদের এই উজ্জ্বল উপস্থিতি আমাদের দু’দেশের জনসাধারণের মধ্যে মূল্যবান মৈত্রী ও সংহতি বন্ধনেরই এক বিশেষ প্রতীক। নিজেদের দেশে এবং সেইসঙ্গে এই অঞ্চলে আপনারা শান্তি ও স্থিতিশীলতা এনে দিয়েছেন। নানা ধরণের চ্যালেঞ্জের মধ্যেও সমৃদ্ধি ও অগ্রগতির পথে আপনারা আপনাদের দেশ ও অঞ্চলকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। নারী ক্ষমতায়নের মধ্য দিয়ে দেশকে আপনারা করে তুলেছেন অন্তর্ভুক্তিমূলক। আপনাদের নেতৃত্বের চিন্তাভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গি ভারতীয় বংশোদ্ভূত উগান্ডাবাসীকে তাঁদের কাঙ্খিত স্বদেশভূমিতে প্রত্যাবর্তনের পথ করে দিয়েছে। এইভাবেই তাঁদের আবার পুনর্জন্ম ঘটেছে। যে দেশের প্রতি তাঁদের রয়েছে গভীর টান ও ভালোবাসা, সেই দেশকে আবার নতুনভাবে গড়ে তুলতেও আপনাদের চিন্তাভাবনা সাহায্য করেছে। দীপাবলি উৎসব পালনের আবহে আপনাদের সংসদ কক্ষের সূচনাকালে এমন অনেক আস্থা ও সম্ভাবনার বাতি আপনারা প্রজ্জ্বলিত করেছেন যা ভারত ও উগান্ডাকে যুক্ত করেছে পরস্পরের সঙ্গে। এ সমস্ত কিছুর মধ্যে সবচেয়ে পবিত্র হল নীল নদের উৎসস্থলে অবস্থিত জিনজা যেখানে মহাত্মা গান্ধীর ভস্মাবশেষের অংশ বিসর্জিত হয়েছিল। আফ্রিকা ও আফ্রিকাবাসীর সঙ্গে জীবন-মরণে ওতপ্রতোভাবে যুক্ত ছিলেন তিনি। গান্ধীজির মূর্তির প্রতিষ্ঠাস্থল পবিত্র জিনজায় আমরা গড়ে তুলব একটি গান্ধী ঐতিহ্য কেন্দ্র। মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশত জন্মবার্ষিকী আগত প্রায়। তাঁর জীবনের ব্রত ও সঙ্কল্প আফ্রিকাকে স্বাধীনতা ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার কাজে অনুপ্রাণিত করেছিল। তাঁর জীবন ও বাণীর বিশ্বজনীন তথা অনন্ত মূল্যবোধ আজও অমলিন। তাই, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের উপায় এই ধরণের একটি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার থেকে বড় আর কিছুই হতে পারে না। মাননীয় সাংসদবৃন্দ, ভারতের নিজস্ব স্বাধীনতা সংগ্রাম আফ্রিকার সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত। তা শুধুমাত্র আফ্রিকায় গান্ধীজির একুশ বছরের অবস্থানকাল বা তাঁর নেতৃত্বে পরিচালিত প্রথম অসহযোগ আন্দোলন মাত্র নয়। ভারতের কাছে স্বাধীনতা আন্দোলনের নৈতিক বিষয়গুলি অথবা তা অনুসরণ করার শান্তিপূর্ণ পথ শুধুমাত্র ভারতের সীমান্ত অথবা ভারতবাসীর ভবিষ্যতের মধ্যেই কোনদিন বেঁধে রাখা হয়নি। তা ছিল প্রত্যেক মানুষের স্বাধীনতা, মর্যাদা, সমতা ও সুযোগ-সুবিধার লক্ষ্যে এক সার্বজনীন অনুসন্ধান প্রচেষ্টা। আফ্রিকার ক্ষেত্রে তা যতটা প্রযোজ্য, অন্যকোন দেশের ক্ষেত্রে তা ততটা নয়। আমাদের স্বাধীনতার ২০ বছর আগে দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ ভারতের স্বাধীনতার যুদ্ধকে যুক্ত করেছিলেন বিশ্বের, বিশেষত আফ্রিকার ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সঙ্গে। এমনকি, ভারত যখন স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে, আফ্রিকার ভাগ্য বা অদৃষ্টের কথা তখনও আমরা বিস্মৃত হইনি। মহাত্মা গান্ধী দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন, আফ্রিকা যদি পরাধীনতা থেকে মুক্তি না পায়, তাহলের ভারতের স্বাধীনতা থেকে যাবে অসম্পূর্ণ। স্বাধীন ভারত তাঁর এই কথা কখনই বিস্মৃত হয়নি। বানদুং-এ ভারত আফ্রিকা-এশিয়া বন্ধন প্রচেষ্টাকেই অনুসরণ করেছিল। দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণ বিদ্বেষের বিরুদ্ধে আমরা ছিলাম দৃঢ় সঙ্কল্পবদ্ধ। ভূতপূর্ব রোডেশিয়ায় যা এখন জিম্বাবোয়ে নামে পরিচিত, গিনি বাসাউ, অ্যাঙ্গোলা এবং নামিবিয়ায় আমরা সাহসিকতার সঙ্গেই নেতৃত্ব দিয়েছিলাম। গান্ধীজির শান্তিপূর্ণ প্রতিরোধ নেলসন ম্যান্ডেলা, ডেসমন্ড টুটু, অ্যালবার্ট লুথুলি, জুলিয়াস নাইরে এবং কোয়াম নক্রুমার মতো নেতাদের অনুপ্রাণিত করেছিল। ভারত ও আফ্রিকার সুপ্রাচীন জ্ঞান ও প্রজ্ঞা এবং শান্তিপূর্ণ প্রতিরোধের বিশেষ বল ও শক্তির সাক্ষী হল ইতিহাস। আফ্রিকার সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনগুলি নিশ্চিত হয়েছে গান্ধীজির মত ও পথকে অনুসরণ করেই। আফ্রিকার স্বাধীনতা আন্দোলনে ভারত নীতিগত সমর্থন জানিয়ে এসেছে বাণিজ্যিক যোগাযোগের মধ্য দিয়ে। কিন্তু আফ্রিকার স্বাধীনতার তুলনায় আমাদের দেশের স্বার্থ কখনই বড় করে দেখা হয়নি। মাননীয় সাংসদবৃন্দ, বিগত সাত দশকে আমাদের অর্থনৈতিক তথা আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের বিষয়গুলিকে উৎসাহিত করেছে দু’দেশের অর্থনৈতিক চাহিদা, নৈতিক মূল্যবোধ এবং আবেগের বন্ধন। বিপণন ব্যবস্থা ও সহায়সম্পদের ন্যায্য ও সমবন্টনই ছিল আমাদের লক্ষ্য। বিশ্ব বাণিজ্যের প্রতিষ্ঠাকে আরও উন্নত করতে আমরা একযোগে পরিশ্রম করে এসেছি। দক্ষিণের দেশগুলির মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বের বৈচিত্র্যকরণে আমরা কাজ করেছি। শুধুমাত্র পেশাদারিত্বের সুযোগ-সুবিধার অন্বেষণেই আমাদের দেশের শিক্ষক ও চিকিৎসকরা আফ্রিকায় পাড়ি দেননি, স্বাধীন দেশ হিসেবে উন্নয়নের সাধারণ চাহিদাগুলির মধ্যে সংহতিসাধন প্রচেষ্টাতেই তাঁদের সেই আফ্রিকা যাত্রা। ২০১৫ সালে দিল্লীতে অনুষ্ঠিত ভারত-আফ্রিকা ফোরামের তৃতীয় শীর্ষ বৈঠকে প্রেসিডেন্ট মুসেভেনির একটি উক্তি আমি এখানে তুলে ধরছি। তিনি বলেছিলেন – “ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে আমরা যুক্তভাবে সংগ্রাম চালিয়ে এসেছি। পারস্পরিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যেও আসুন, আমরা একযোগে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাই।” মাননীয় সাংসদবৃন্দ, ভারত ও আফ্রিকা বর্তমানে আত্মবিশ্বাসী, সুরক্ষিত, যুবশক্তির বলে বলীয়ান, উদ্ভাবন প্রচেষ্টার সঙ্গে যুক্ত এবং উৎসাহী জনসাধারণের দেশ হিসাবে উজ্জ্বল প্রতিশ্রুতিময় এক ভবিষ্যতের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। আফ্রিকা যে ক্রমশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে উগান্ডা তারই একটি দৃষ্টান্ত। এখানে লিঙ্গ ক্ষেত্রে সমতা, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার মানোন্নয়ন, সংযোগ ও পরিকাঠামো ক্ষেত্রের প্রসার ঘটে চলেছে। ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ও বিনিয়োগের এক বিশেষ অঞ্চল হয়ে উঠেছে এই দেশ। বেশ কিছু উদ্ভাবন প্রচেষ্টাও আমরা এখানে লক্ষ্য করেছি। ভারতবাসী হিসেবে আফ্রিকার প্রতিটি সাফল্যে আমরা উল্লসিত হই কারণ, আমাদের মধ্যে রয়েছে মৈত্রী সম্পর্কের এক নিবিড় বন্ধন। মাননীয় সাংসদবৃন্দ, আফ্রিকার অংশীদার হতে পেরে ভারত গর্বিত। এই মহাদেশের প্রতি আমাদের অঙ্গীকারের মূল কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে উগান্ডা। গতকাল উগান্ডার জন্য আমি দুটি ঋণ সহায়তার কথা ঘোষণা করেছি। প্রথমটি হল বৈদ্যুতিক সংযোগ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ১৪১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দ্বিতীয়টি হল কৃষি ও দুগ্ধোৎপাদনের জন্য ৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা। অতীতের মতোই উগান্ডার জনসাধারণের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে আমরা সাহায্য ও সমর্থন যুগিয়ে যাব, তা সে কৃষি, স্বাস্থ্য পরিচর্যা, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, শক্তি ও পরিকাঠামো, সরকারি ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ – যাই হোক না কেন। আন্তর্জাতিক সৌর সমঝোতায় যোগদানের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় প্রেসিডেন্ট মুসেভেনি এবং এই সংসদের আমি বিশেষ প্রশংসা করি। মাননীয় সাংসদবৃন্দ, উগান্ডার মতোই আফ্রিকার এক বিরাট অংশের সঙ্গে আমাদের কর্মপ্রচেষ্টা ও অংশীদারিত্বকে আমরা নিবিড় করে তুলেছি। গত চার বছরে আমাদের রাষ্ট্রপতি, উপ-রাষ্ট্রপতি এবং আমি আফ্রিকার কমপক্ষে ২৫টি দেশে সফর করেছি। আমাদের মন্ত্রীরা আফ্রিকার প্রায় সবক’টি দেশই সফর করে এসেছেন। ২০১৫-র অক্টোবরে আফ্রিকা-ভারত ফোরামের তৃতীয় শীর্ষ বৈঠকে ৫৪টি দেশের ৪০ জনেরও বেশি রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারি পর্যায়ের আধিকারিকদের স্বাগত জানাতে পেরে আমরা সম্মানিত বোধ করেছি। আন্তর্জাতিক সৌর সমঝোতার উদ্বোধনী শীর্ষ বৈঠকে আফ্রিকার বহু নেতাকেই আতিথ্যদান করার সুযোগ আমাদের হয়েছে। গত বছর আফ্রিকা উন্নয়ন ব্যাঙ্কের প্রথম বৈঠকের আয়োজন করতে পেরে আমার নিজের রাজ্য গুজরাটও বিশেষ গর্ববোধ করেছে। আফ্রিকায় ১৮টি নতুন দূতাবাস আমরা স্থাপন করছি। মাননীয় সাংসদবৃন্দ, উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমাদের বর্তমান অংশীদারিত্বের একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল আফ্রিকার ৪০টিরও বেশি রাষ্ট্রে ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ১৮০টির মতো ঋণ সহায়তা কর্মসূচি। ভারত-আফ্রিকা ফোরামের সর্বশেষ বৈঠকটিতে সহজ শর্তে ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ সহায়তা এবং ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অনুদান সহায়তার আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম। প্রতি বছর আফ্রিকার ৮ হাজারেরও বেশি তরুণ ও যুবক-যুবতী বিভিন্ন কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষণ লাভ করে থাকে। আমাদের প্রচেষ্টা সর্বদাই অগ্রাধিকারের পথ অনুসরণ করে চলবে। ভারতীয় সংস্থাগুলি আফ্রিকায় ৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করেছে। আফ্রিকার সঙ্গে বর্তমানে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় এই পরিমাণ ২১ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে, ভারতে আফ্রিকার রপ্তানি বাণিজ্যও ক্রমশঃ প্রসার লাভ করছে। ডিজিটাল অর্থনীতির ক্ষেত্রে নতুন নতুন উদ্ভাবনমূলক অংশীদারিত্বের প্রসারের মধ্য দিয়ে আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্কও ক্রমশঃ প্রসার লাভ করছে। প্যান আফ্রিকা ই-নেটওয়ার্ক আফ্রিকার ৪৮টি দেশকে যুক্ত করেছে ভারতের সঙ্গে। প্রত্যেকটি দেশকেই তা অন্যের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। আফ্রিকায় ডিজিটাল উদ্ভাবন প্রচেষ্টায় তা এক নতুন মেরুদণ্ডের ভূমিকা পালন করে চলেছে। উপকূল অঞ্চলের কয়েকটি দেশের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্ব ক্রমশঃ প্রসার লাভ করছে। নীল অর্থনীতির সুফলগুলিকে নিরন্তরভাবে আহরণ করাই এর উদ্দেশ্য। যে সমস্ত রোগ-ব্যাধি এক সময়ে আফ্রিকার ভবিষ্যতের পক্ষে বিপজ্জনক ছিল, তা দূর করতে ভারতের ওষুধ ও চিকিৎসা ব্যবস্থা এক বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। স্বাস্থ্য পরিচর্যাকে সকলের জন্য সুলভ ও ব্যয়সাশ্রয়ী করতেও তা সাহায্য করে চলেছে। বিশিষ্ট সাংসদবৃন্দ, সমৃদ্ধির লক্ষ্যে যুক্তভাবে কাজ করে যাওয়ার পাশাপাশি শান্তির খোঁজেও আমরা রয়েছি একে অপরের পাশে। ভারতীয় সেনাবাহিনী সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে আফ্রিকার প্রতি যাতে সেখানকার শিশুদের ভবিষ্যৎ শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। ১৯৬০ সালে আমাদের প্রথম কঙ্গো মিশনের সময় থেকে শুরু করে আফ্রিকায় রাষ্ট্রসঙ্ঘের ১২টিরও বেশি শান্তিরক্ষা প্রচেষ্টায় ভারতীয় শান্তিরক্ষী বাহিনীর মোতায়েন আমাদের গর্বিত করেছে। বিশ্বে রাষ্ট্রসঙ্ঘের শান্তিরক্ষা মিশনের সবক’টিতেই ১৬৩ জন ভারতীয় আত্মোৎসর্গের এক সর্বোচ্চ নজির স্থাপন করেছেন। যে কোন দেশের পক্ষে তা হল সর্বোচ্চ সংখ্যক। তাঁদের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ শুধুমাত্র আফ্রিকাতেই শহীদত্ব বরণ করেছেন। বর্তমানে আফ্রিকায় পাঁচটি শান্তিরক্ষা অভিযানে কাজ করে চলেছেন ৬ হাজারেরও বেশি ভারতীয়। লিবারিয়ায় রাষ্ট্রসঙ্ঘের প্রথম মহিলা পুলিশ ইউনিটে ভারতীয় নারীরা এক বিশেষ ভূমিকা পালনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। সন্ত্রাস ও জলদস্যু মোকাবিলায় এবং আমাদের সমুদ্র অঞ্চলকে সুরক্ষিত রাখতে একযোগে কাজ করে যাওয়ার পাশাপাশি, আফ্রিকার দেশগুলির সঙ্গে আমাদের প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতাও ক্রমশঃ বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। বিশিষ্ট সাংসদবৃন্দ, আফ্রিকার সঙ্গে ভারতের এই কর্মপ্রচেষ্টা ১০টি বিশেষ নীতি অনুসরণ করে চলবে। প্রথমত, আমাদের অগ্রাধিকারগুলির শীর্ষে রয়েছে আফ্রিকা। এই অঞ্চলের সঙ্গে আমাদের কর্মপ্রচেষ্টাকে আমরা আরও গভীর ও নিবিড় করে তোলার কাজে যুক্ত থাকব। অতীতের মতোই তা হবে নিরন্তর ও নিয়মিত। দ্বিতীয়ত, আপনাদের অগ্রাধিকারগুলির ভিত্তিতেই গড়ে উঠবে আমাদের উন্নয়নের অংশীদারিত্ব। খুব সহজ শর্তেই এই অংশীদারিত্ব গড়ে উঠবে যা আপনাদের ওপর কোন চাপ সৃষ্টি করবে না বরং, আপনাদের সম্ভাবনার পথকে তা আরও মসৃণ করে তুলবে। আপনাদের ভবিষ্যৎকে কোনভাবেই তা রুদ্ধ বা নিয়ন্ত্রিত করবে না। আফ্রিকার মেধা ও দক্ষতার ওপর আমরা নির্ভর করব। যতদূর সম্ভব স্থানীয় পর্যায়ে দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি, সুযোগ-সুবিধার পথকেও আমরা ক্রমশঃ উন্মুক্ত করে তুলব। তৃতীয়ত, আমাদের বাজারকে উন্মুক্ত রেখে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক প্রচেষ্টাকে আমরা আরও সহজ ও আকর্ষণীয় করে তুলব। আফ্রিকায় বিনিয়োগের জন্য ভারতীয় শিল্প ব্যবস্থাকে আমরা সাহায্য ও সমর্থন যুগিয়ে যাব। চতুর্থত, আফ্রিকার উন্নয়নে সাহায্য করতে ভারতের অভিজ্ঞতার সঙ্গে আমরা যুক্ত করব ডিজিটাল বিপ্লবকে। সরকারি পরিষেবার যোগানকে আরও উন্নত করে তুলব। প্রসার ঘটাব স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থার। ডিজিটাল সাক্ষরতার পাশাপাশি, আর্থিক অন্তর্ভুক্তির জন্যও আমরা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব। প্রান্তিক মানুষদের আমরা যুক্ত করব মূল স্রোতের সঙ্গে। নিরন্তর উন্নয়নের লক্ষ্যে শুধুমাত্র রাষ্ট্রসঙ্ঘের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের মধ্যেই আমাদের এই অংশীদারিত্বের সম্পর্ক থেমে থাকবে না। ডিজিটাল যুগে আফ্রিকার তরুণরা যাতে তাঁদের নিজেদের স্থান করে নিতে পারে সেজন্য আমরা তাঁদের প্রস্তুতিতে সাহায্য করব। পঞ্চমত, বিশ্বের ৬০ শতাংশ কৃষিযোগ্য জমি রয়েছে আফ্রিকায়। অথচ, বিশ্বের মোট উৎপাদনের মাত্র ১০ শতাংশের মতো অবদান রয়েছে এখানকার দেশগুলির। তাই, আফ্রিকার কৃষি ব্যবস্থার উন্নয়নে আমরা আপনাদের সঙ্গে কাজ করে যাব। ষষ্ঠত, জলবায়ু পরিবর্তনের মতো সমস্যাগুলির মোকাবিলায় আমাদের এই অংশীদারিত্ব কাজ করে যাবে। এক বিশ্ব জলবায়ু শৃঙ্খল নিশ্চিত করে তোলার কাজে, জীব বৈচিত্র্যের সংরক্ষণে এবং বিশুদ্ধ ও দক্ষ জ্বালানি অবলম্বনে আমরা একযোগে কাজ করে যাব আফ্রিকার সঙ্গে। সপ্তমত, সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের মোকাবিলায় আমাদের সহযোগিতা ও পারস্পরিক ক্ষমতাকে আমরা আরও শক্তিশালী করে তুলব। সাইবার ক্ষেত্রকে আমরা করে তুলব নিরাপদ ও সুরক্ষিত। শান্তিরক্ষা ও তার প্রসারে আমরা সমর্থন ও সহযোগিতা করে যাব রাষ্ট্রসঙ্ঘকে। অষ্টমত, সমুদ্র এলাকাকে উন্মুক্ত এবং সবক’টি জাতির কল্যাণে তা মুক্ত করে তুলতে আফ্রিকার দেশগুলির সঙ্গে আমরা কাজ করে যাব। আফ্রিকার পূর্ব উপকূলে এবং পূর্ব ভারতীয় মহাসাগরে বিশ্বের প্রয়োজন সহযোগিতার, প্রতিযোগিতার নয়। এই কারণেই ভারত মহাসাগরের সুরক্ষা সম্পর্কে ভারতীয় দৃষ্টিভঙ্গি হল সহযোগিতা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক। সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের সকলের সুরক্ষা ও সমৃদ্ধিই তার লক্ষ্য। নবমত, আন্তর্জাতিক কর্মপ্রচেষ্টা আফ্রিকায় যত প্রসার লাভ করবে, আমরা ততই সকলে একযোগে চেষ্টা করে যাব যাতে আফ্রিকা আর কখনও উচ্চাশা ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার প্রতিদ্বন্দ্বিতার একটি মঞ্চ হয়ে না উঠতে পারে বরং, আফ্রিকার তরুণ ও যুবকদের আশা-আকাঙ্ক্ষার তা একটি ভরসার স্থল হয়ে দাঁড়ায়। দশমত, ভারত ও আফ্রিকা যেভাবে একযোগে ঔপনিবেশিক শাসনের মোকাবিলা করে এসেছে, ঠিক সেইভাবেই ন্যায়ের ভিত্তিতে প্রতিনিধিত্বমূলক এক গণতান্ত্রিক বিশ্ব শৃঙ্খলা গড়ে তোলার লক্ষ্যে আমরা যৌথভাবে কাজ করে যাব। ভারত ও আফ্রিকায় সমগ্র মানবজাতির এক-তৃতীয়াংশের ভাষা ও ভূমিকা সেখানে প্রাধান্য পাবে। আফ্রিকার জন্য সমান মর্যাদার স্থান ছেড়ে না দিলে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য ভারতের সংস্কার প্রচেষ্টাও অসম্পূর্ণই থেকে যাবে। আমাদের বিদেশ নীতির মূল উদ্দেশ্য হল আফ্রিকার জন্য সমান মর্যাদা প্রতিষ্ঠা। বিশিষ্ট সাংসদবৃন্দ, বর্তমান দশকটি হল স্বাধীনতা ও সমতার মধ্য দিয়ে বেড়ে ওঠা ও গড়ে ওঠা জাতিগুলির জন্য। এটি হল এমনই এক যুগ যেখানে সুযোগ-সুবিধার আলো আলোকিত করবে সমস্ত মানুষের মুখাবয়ব। এটি হল এমনই এক সময়, যখন আমাদের পৃথিবীতে রয়েছে আরও আশাবাদী এক ভবিষ্যৎ। তাই, সমগ্র আফ্রিকা মহাদেশকেই বিশ্বের বাকি অংশের সঙ্গে সমান পদক্ষেপে এগিয়ে যেতে হবে। ভারত আপনাদের সঙ্গে নিয়ে আপনাদের জন্যই সেই কাজ করে যাবে। আমাদের অংশীদারিত্ব আফ্রিকায় ক্ষমতায়নকে প্রতিষ্ঠিত করবে। স্বচ্ছতার সঙ্গেই আপনাদের এই প্রচেষ্টার সঙ্গে আমরা সংহতিসাধন করে যাব। যথাযোগ্য শ্রদ্ধা ও সমতার নীতিতেই চালিত হবে আমাদের এই প্রচেষ্টা। আমরা সোচ্চার হব আপনাদের জন্যই, আপনাদের সঙ্গে নিয়েই। ভারতের দুই-তৃতীয়াংশ এবং আফ্রিকার দুই-তৃতীয়াংশ নাগরিকেরই বয়ঃসীমা বর্তমানে ৩৫ বছরের নিচে। তাই, ভবিষ্যৎ যদি হয় আজকের তরুণদের, তাহলে এই শতাব্দীকে তৈরি করে যাওয়ার, গড়ে দিয়ে যাওয়ার দায়িত্বও কিন্তু আমাদের। উগান্ডায় কথিত আছে যে “আনাইয়েজিতাহিদিফুয়াফাইদি” যার অর্থ হল, যে অতিরিক্ত পরিশ্রম করে সেই লাভবান হয়। ভারত সেই অতিরিক্ত প্রচেষ্টাই চালিয়ে এসেছে আফ্রিকার জন্য এবং সর্বদাই তা করে যাবে। আর তা হবে আফ্রিকার স্বার্থ ও কল্যাণেই। ধন্যবাদ। আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ। আসান্তে সানা CG/SKD/DM/… (Visitor Counter : 215
pib-574
f9f158aef87c9ab7183f595a2e17bbb69754f05d9a8a05318049080bd5b91384_2
ben
পর্যটনমন্ত্রক শিলিগুড়িতে শনিবার থেকে জি-২০-র পর্যটন সংক্রান্ত কর্মীগোষ্ঠীর দ্বিতীয় সম্মেলন শুরু হবে দার্জিলিং, ৩০ মার্চ, ২০২৩ জি-২০ গোষ্ঠীর মুখ্য সমন্বায়ক শ্রী হর্ষবর্ধন শ্রীংলা দার্জিলিং-এ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, এই গোষ্ঠীর সভাপতিত্বের দায়িত্ব লাভ ভারতের পক্ষে অত্যন্ত গর্বের। শিলিগুড়িতে ১ এপ্রিল থেকে শুরু হতে চলেছে জি-২০-র পর্যটন সংক্রান্ত কর্মীগোষ্ঠীর দ্বিতীয় সম্মেলন। এই সম্মেলনে বিশ্বের বড় বড় প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলির প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করবেন। সম্মেলনে কোভিড পরবর্তী সময়ে পর্যটন শিল্পের পুনরুদ্ধারের নানা পন্থাপদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হবে। সংবাদ সম্মেলনে শ্রী শ্রীংলার সঙ্গে কেন্দ্রীয় পর্যটন সচিব শ্রী অরবিন্দ সিং-ও উপস্থিত ছিলেন। মুখ্য সমন্বায়ক জানান, তিনদিনের সম্মেলনে উত্তর-পূর্বাঞ্চল সহ ভারতের ঐতিহ্যশালী সাংস্কৃতিক দিক এবং পর্যটনের বিভিন্ন সম্ভাবনা উপস্থাপিত হবে। জি-২০ গোষ্ঠীর ১০টি সদস্য রাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতরা ছাড়াও পর্যটন শিল্পের সঙ্গে যুক্ত স্থানীয় ব্যক্তিরা সম্মেলনে যোগ দেবেন। বিদেশি প্রতিনিধিদের দার্জিলিং-এর চা শিল্প, দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়েজ এবং রোমহর্ষক পর্যটন বা অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজমের বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানানো হবে। কেন্দ্রীয় পর্যটন, সংস্কৃতি এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী জি কিষাণ রেড্ডি এবং কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী শ্রী জন বার্লা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। শ্রী সিং জানান, পর্যটন ক্ষেত্রের মানোন্নয়নের জন্য আগামীদিনে কি ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে সম্মেলনে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। প্রতিনিধিদের সঙ্গে স্থানীয় পর্যটন শিল্পের বিভিন্ন উপাদানের পরিচয় ঘটানো হবে। কানাডা, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, স্পেন, তুরস্ক, ফ্রান্স, ব্রাজিল, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর প্রতিনিধিরা ছাড়াও অন্যান্য দেশের বিশেষজ্ঞরা সম্মেলনে যোগ দেবেন। সম্মেলনের মূল আলোচ্য বিষয় – ‘আন্তর্জাতিক স্তরে পর্যটনের সম্ভাবনাকে কিভাবে আরও ত্বরান্বিত করা যায় এবং পর্যটন সংক্রান্ত সহজ নিয়মাবলী গঠন’। জি-২০-র পর্যটন সংক্রান্ত গোষ্ঠীর নির্দেশক শ্রীমতী রাধা কাটিয়াল নারাং এবং দার্জিলিং-এর অতিরিক্ত জেলাশাসক শ্রীমতী বহ্নিশিখা দে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। PG/CB/DM (Visitor Counter : 150
pib-581
0c2b722d2b3562ce5d4625d853b611f27be8ab59e103bced6a98df793a98df1f
ben
খনিমন্ত্রক হিন্দুস্তান কপার লিমিটেডের মালাঞ্জখণ্ড খনি থেকে আকরিক তামা উত্তোলনের কাজ শীঘ্রই শুরু হবে হিন্দুস্তান কপার লিমিটেড ২১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় করেছে কলকাতা, ৩০ মে, ২০১৯ হিন্দুস্তান কপার লিমিটেড -এর নতুন মালাঞ্জখণ্ড তামা প্রকল্পে আকরিক তামা উত্তোলনের কাজ আগামী তিন মাসের মধ্যে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই প্রকল্পে অব্যবহৃত তামার আকরিক থেকে বাণিজ্যিকভাবে সোনা এবং রূপো নিষ্কাষণে একটি নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। প্রকল্পটি থেকে চলতি অর্থবর্ষেই ১০ কোটি টাকার রাজস্ব আয় হবে বলে মনে করা হচ্ছে। হিন্দুস্তান কপার লিমিটেডের চেয়ারম্যান তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রী সন্তোষ শর্মা আজ কলকাতায় এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, এইচসিএল-এর উৎপাদিত পণ্য এমএসটিসি-র মাধ্যমে বিক্রয় করা হবে। চলতি অর্থবর্ষে সরকারি মালিকানাধীন এই সংস্থাটি নতুন করে অধিগৃহীত, ঝাড়খণ্ডের ধোবানি-পাথরগোড়া খাদানে দু-তিন মাসের মধ্যেই কাজ শুরু করবে। এছাড়া, রাখা খনি নতুন করে খোলা হবে। অন্যদিকে, ঘাটশিলার চাপরি-সিদ্ধেশ্বর খনিগুলিও কাজ শুরু করবে। মাটির নিচের মালাঞ্জখণ্ড খনি প্রকল্পটি সম্প্রসারণের কাজ নির্দিষ্ট সময়সীমা মেনেই এগিয়ে চলেছে এবং চলতি বছরের মধ্যেই এর কাজ শুরু হবে। শ্রী শর্মা জানান, হিন্দুস্তান কপার লিমিটেড চলতি বছরের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে ৭৪.৬৩ কোটি টাকা মুনাফা অর্জন করেছে। গত বছরের এই সময়কালে কোম্পানির মুনাফার পরিমাণ ছিল ৩৩.৮৮ কোটি টাকা। এছাড়া, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে কেন্দ্রীয় সরকারি মালিকানাধীন এই সংস্থা মোট ১৪৫.৭৪ কোটি টাকা মুনাফা করেছে যা গত বছরের তুলনায় শতাংশ বেশি। অন্যদিকে, ২০১৮-১৯ বর্ষে তামার আকরিক উৎপাদনেও রেকর্ড হয়েছে। এই সময়ে ৪১.২২ লক্ষ টন আকরিক উত্তোলন করা হয়েছে যা গত ২১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ২০১৮-১৯-এ কোম্পানি যে মুনাফা করেছে তা এই সংস্থার সূচনা থেকে চলতি সময়কাল পর্যন্ত সর্বোচ্চ। অন্যদিকে, এই কোম্পানিটি ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ৮৪২.৬৭ কোটি টাকা বিদেশি মুদ্রা আয় করে। গত বছর এই পরিমাণ ছিল ৩৪০.৬৯ কোটি টাকা। কোম্পানি এ বছর দেশে তামার আকরিক উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে। চলতি বছরে ৫১.৫ লক্ষ মেট্রিক টন তামার আকরিক উত্তোলনের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে বলে শ্রী শর্মা জানান। শিল্পক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের গুরুত্ব, পরিকল্পনা, নীতির পরিপ্রেক্ষিতে এই সংস্থার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বলেও শ্রী শর্মা অভিমত প্রকাশ করেন। SSS/PB/DM (Visitor Counter : 214
pib-588
753a99c59c6e4806d03c1e37b0b23067000731ea384096aa903ab86cc62ba9e3
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক ভারতে এ পর্যন্ত ৩৪.৪৬ কোটি টিকা প্রদান করা হয়েছে দৈনিক নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা গত ছয় দিন ধরে ৫০ হাজারের নিচে রয়েছে ভারতে সুস্পষ্টভাবে আক্রান্তের সংখ্যা ৯৭ দিন পর ৫ লক্ষের নিচে দৈনিক আক্রান্তের হার যা টানা ২৬ দিন ধরে ৫ শতাংশের নিচে নতুন দিল্লি, ০৩ জুলাই, ২০২১ ভারতে কোভিড-১৯ টিকাকরণ কর্মসূচির উল্লেখযোগ্যভাবে অগ্রগতি হয়ে ৩৪ কোটির মাইলফলক অতিক্রম করেছে। দেশে এই টিকাকরণ কর্মসূচির সূচনা হয়েছিল ১৬ জানুয়ারি,২০২১। ভারতে টিকাকরণ কর্মসূচি গতকাল পর্যন্ত ৩৪ কোটি অতিক্রম করেছে। আজ সকাল ৭ টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশে মোট এপর্যন্ত ৩৪ কোটি ৪৬ লক্ষ ১১ হাজার ২৯১ জনকে টিকা প্রদান করা হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় ৪৩,৯৯,২৯৮ টি টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। ভারতে এ পর্যন্ত ১ কোটি ০২ লক্ষ ২২ হাজার ০০৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী প্রথম ডোজ এবং ৭২ লক্ষ ৮৭ হাজার ৪৪৫ জন কর্মী দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। অন্যদিকে, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অগ্রভাগে থাকা ১ কোটি ৭৫ লক্ষ ৬০ হাজার ৫৯২ জন কর্মী প্রথম ডোজ এবং ৯৫ লক্ষ ৮৯ হাজার ৬১৯ জন কর্মী দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। একইভাবে, ১৮-৪৪ বছর বয়সী ৯ কোটি ৬৪ লক্ষ ৯১ হাজার ৯৯৩ জন প্রথম ডোজ এবং ২৩ লক্ষ ৮০ হাজার ০৪৮ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। অন্যদিকে, ৪৫-৫৯ বছর বয়সী ৮ কোটি ৯৮ লক্ষ ৬৫ হাজার ১৩১ জন প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৭৫ লক্ষ ২৫ হাজার ২৮১ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। এছাড়াও, ৬০ বছরের বেশি বয়সী ৬ কোটি ৮৬ লক্ষ ০৩ হাজার ৭২৫ জন প্রথম ডোজ এবং ২ কোটি ৫০ লক্ষ ৮৫ হাজার ৪৪৯ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। দেশে সার্বজনীনভাবে টিকাদান কর্মসূচি গত ২১, জুন,২০২১ থেকে শুরু হয়েছে। ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে ৪৪ হাজার ১১১। একটানা ছয় দিন ধরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের নিচে রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সহযোগিতামূলক প্রয়াসের ফলেই এই সাফল্য মিলেছে। দেশে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা লাগাতার কমছে। আজ এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লক্ষ ৯৫ হাজার ৫৩৩। টানা ৯৭ দিন পর ৫ লক্ষের নিচে নেমেছে। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৪,১০৪ টি কমেছে, যা মোট আক্রান্তের কেবল ১.৬২ শতাংশ। ভারতে দৈনিক ভিত্তিতে সুস্থতার সংখ্যা গত ৫১ দিন দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যার তুলনায় বেশ কিছুটা বেশি রয়েছে। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫৭ হাজার ৪৭৭ জন। এমনকি, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্তের তুলনায় সুস্থতার সংখ্যা ১৩ হাজার ৩৬৬ টি বেশি। অতিমারির সূচনার সময় থেকে মোট আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে এখনও পর্যন্ত ২ কোটি ৯৬ লক্ষ ০৫ হাজার ৭৭৯ জন সুস্থ হয়েছেন। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় আরোগ্যলাভ করেছেন ৫৭ হাজার ৪৭৭ জন। এর ফলে, সার্বিক সুস্থতার হার লাগাতার বেড়ে আজ দাঁড়িয়েছে ৯৭.০৬ শতাংশে। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮ লক্ষ ৭৬ হাজার ০৩৬ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এর ফলে, মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪১ কোটি ৬৪ লক্ষ ১৬ হাজার ৪৬৩। দেশে একদিকে নমুনা পরীক্ষার হার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সাপ্তাহিক ভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যায় লাগাতার নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সাপ্তাহিক ভিত্তিতে আক্রান্তের হার বর্তমানে ২.৫০ শতাংশ। অন্যদিকে, দৈনিক ভিত্তিতে আক্রান্তের হার আজ হয়েছে ২.৩৫ শতাংশ। এর ফলে, দৈনিক আক্রান্তের হার লাগাতার ২৬ দিন ৫ শতাংশের নিচে রয়েছে। CG/SB (Visitor Counter : 201